আমতলীতে হাঁস হত্যার অভিযোগে মামলা
- আমতলী (বরগুনা) সংবাদাদাতা
- ২২ এপ্রিল ২০২১, ১৬:৫৩
মৃত ১০টি হাঁস নিয়ে থানায় উপস্থিত হলেন ইসাব গাজী বাদল। তার অভিযোগ, প্রতিবেশী রফিক গাজী বাসুডিন (কীটনাশক) খাইয়ে হাঁসগুলো মেরে ফেলেছে। এ ঘটনা বরগুনার আমতলী উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর গ্রামের।
বৃহস্পতিবার সকালে মরা হাঁস নিয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে। হাঁসের মালিকের দাবি, শুধু এই ১০টি হাঁসই নয়। এর আগেও তার ৮৭টি হাঁস মেরেছে প্রতিপক্ষের লোক। এর মধ্যে রাজহাঁসও ছিল।
অভিযোগে বলা হয়, কৃষ্ণনগর গ্রামের ইসাব গাজী বাদলের ১০টি হাঁস ছিল। হাঁসগুলো নজরে পড়ে প্রতিবেশী রফিক গাজী ও তার লোকজনের। ওই হাঁস মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন রফিক গাজী, ইমরান ও রিয়াজ। এর ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে ইসাব গাজীর বাড়ির পাশে হাঁস বিশ্রামের জায়গায় রফিক গাজী, ইমরান ও রিয়াজ বাসুডিন দেয়। এ দিন খুব সকালে হাঁসগুলো খাঁচা থেকে বের হয়ে ওই নিরাপদ জায়গায় গিয়ে ঘাস খাচ্ছিল। মুহূর্তের মধ্যেই সব হাঁস মাটিতে লুটিয়ে পড়ে মারা যায়। খবর পেয়ে হাঁস মালিক হাঁসগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। এ ঘটনায় আমতলী থানায় হাঁসের মালিক ইসাব গাজী লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
হাঁস মালিক ইসাব গাজী বাদল বলেন, ওরা গত তিন মাস আগে একইভাবে আমার ১১টি রাজহাঁস, গত বছর ৭০টি হাঁস ও ১৭টি রাজহাঁস হত্যা করেছে। আমি এ ঘটনার সাথে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।
তবে রফিক গাজী বলেন, আমার জমির ঘাস পচাতে বাসুডিন (কীটনাশক) দিয়েছি।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শাহ আলম হাওলাদার বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা