০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`


ধরলা নদীর পানি কমেছে

জগমনির চরে ৩ দিনে ভিটেমাটি হারা ৭৯ পরিবার

-

কুড়িগ্রামে ধরলা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে ৩৮ সেন্টিমিটার উপরে উঠলেও শনিবার তা কমে ১৩ সেন্টিমিটারে নেমে এসেছে। ফলে বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কামুক্ত হওয়া গেলেও পানি কমার সাথে সাথে বিভিন্ন এলাকায় দেখা দিয়েছে ভাঙন। এবারের বন্যা জেলা সদরে বেশি আঘাত হেনেছে। জেলা সদরের ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের জগমনির চরে তিন দিনে ৭৯টি পরিবার ভিটেমাটি হারিয়েছে। পাশাপাশি নন্দদুলালের ভিটে স্কুলটিও ভাঙনের থেকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। মোগলবাসা ইউনিয়নের চর কৃষ্ণপুর স্কুলটি নদীতে ভেঙে গেছে। এ ছাড়াও ভাঙন চলছে রাজারহাট, উলিপুর, চিলমারী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে।
নদীভাঙনের শিকার মর্জিনা, জোৎসনা, আলেকজান, মমিনুল, মোজাফ্ফর জানান, কয়েক দিন অবিরাম বৃষ্টির পাশাপাশি ধরলা নদীর পানি বৃদ্ধিতে জনজীবন নাজেহাল হয়ে পড়ে। বর্তমানে পানি কমে যাওয়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে। তাদের ভিটে মাটি নদীতে চলে গেছে। তারা এ ভাঙন থেকে আমরা পরিত্রাণ চাই।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অধিদফতর সূত্র জানায়, চলতি পানি বৃদ্ধিতে উপজেলার ৫৪টি গ্রামের তিন হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। অপ্রত্যাশিত বন্যায় মানুষজন প্রস্তুত না থাকায় অনেকের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মইনুল ইসলাম (ভারপ্রাপ্ত) জানান, তারা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করছি। ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, পর পর কয়েকবার বন্যায় জেলার বিভিন্ন নদ-নদীতে ভাঙন দেখা দেয়। ভাঙন রোধে আমাদের কাজ চলমান আছে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
কঙ্গোর শরণার্থী শিবিরে বোমা হামলায় নিহত ১২ আইনজীবী এজে মোহাম্মদ আলীর কফিনে বিএনপির শ্রদ্ধা ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে সকল ট্রেন চলাচল বন্ধ মুরাদনগরে আর্সি নদীতে নির্মাণ করা বাঁধ অপসারণ নওগাঁয় ইট ভাঙার মেশিনের চাপায় নিহত ১ গণতন্ত্র-সুশাসনের জন্য সর্বশেষ লড়াইয়ের প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান রিজভীর বাংলাদেশে পেঁয়াজ রফতানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ভারতের রেজিস্ট্রিবিহীন হজ পালন কমাতে নতুন পদক্ষেপ ঘোষণা সৌদি আরবের নির্বাচনের কথা আপনাদের মুখে মানায় না : মির্জা আব্বাস তেল আবিবে ইরাকি গ্রুপের হামলা ফিলিস্তিন সঙ্কট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে মুসলিম উম্মাহ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সকল