আগডুম বাগডুম কবিতা
- ১৮ মে ২০১৯, ০০:০০
অভিমানী দুখু
দিলারা সামস ্দিলু
ঝাঁকড়া চুল আর ডাগর চোখে মায়ার বাঁধন
ছলোছলো আঁখিজলে দুখুর সাধন
দুখের সাগরে ভেসে কেটেছে ছেলেবেলা
অনাদরে বেড়ে ওঠা পেয়েছে শুধুই অবহেলা।
রিক্তের বেদনে পুড়ে হয়েছে যে ছাই
ওরে নীড়হারা পাখি-বুকের গভীরে তোর ঠাঁই
কবিতা, ছড়া, গল্প, গানের বুলবুল
ঝিঙেফুল নেই তার সমতুল প্রিয় নজরুল।
শ্রীষ্মের ফল
আলাউদ্দিন হোসেন
রঙিন আমের মিষ্টি ঘ্রাণে
কাটে সারাবেলা
পাকা লিচুর হাসি দেখে
গ্রীষ্ম করে খেলা।
বাংগি পেকে ফাটল ধরে
তরমুজে জল
গ্রীষ্ম এলে গাছে পাকে
নানা রঙের ফল।
কাঁঠাল ও জামের ঘ্রাণে
জুড়িয়ে যায় প্রাণ
আনারসের মধুর রসে
ছড়িয়ে পড়ে ঘ্রাণ।
রমাদান এলো
শামীম খান যুবরাজ
রমাদান এলো সমাধান খোঁজো নাজাতের,
এ মাসেই বেশি দৃঢ় প্রতিজ্ঞা
আমার বন্ধু সাজাতের।
এ মাসেই বেশি এবাদত আর
দান খয়রাত জাকাতেÑ
ভরে দিতে হবে গরিবের হাত
খাদ্য এবং টাকাতে।
এ মাসেই বেশি গুনাহ মাফ চাব
এ মাসেই বেশি কাঁদব,
দুহাত তুলে রহমত পেতে
আশা নিয়ে বুক বাঁধব।
এ মাসে বরকত
রিজিকে হরকত
দিবেন, তিনি যে রাজ্জাক,
আসবেই জানি চাই যতখানি
হতাশাগুলো বাদ যাক।
সাজাতের সাথে আমরাও নেব
নাজাতের পথ রমাদানে,
দুনিয়া শান্তি আখেরে মুক্তি
এটাই তো চাই সমাধানে।
মায়ের স্মৃতি
আবদুস সালাম
মায়ের স্মৃতি ভেসে আসে আমার হৃদয় কোণে
একটু চোখের আড়াল হলে ডাকত ক্ষণে ক্ষণে।
পিছে পিছে ঘুরত মায়ে খাবার নিয়ে পাতে
মায়ের হাতে খেতাম আমি খেতাম না নিজ হাতে।
আমার গায়ে হাত বুলিয়ে কাটত ছড়া মুখে
পরশ পেয়ে ঘুমের দেশে যেতাম পরম সুখে।
খুব সকালে হেঁসেলঘরে বেলত মায়ে রুটি
আমার কান্নার শব্দ পেলে বাড়ত ছোটাছুটি।
চোখ দুটো মা মুছে দিত পরম ভালোবেশে
আমার ঠোঁটে দেখতে হাসি উঠত আবার হেসে।
কিন্তু মা আজ দূর অজানায় সেই যে গেল চলে
মায়ের কথা মনে হলে নয়ন ভরে জলে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা