২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

আর কতকাল যাতায়াতের দুর্ভোগ?

-

সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম হলো নৌপথ। সাতটি ফেরিঘাট থাকলেও বেশির ভাগ মানুষ যাতায়াত করে কুমিরা-গুপ্তছড়া ঘাট দিয়ে। এই নৌপথে দুর্ভোগের শেষ নেই। এখানে নেই সরকারি নৌযান। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতে হয় স্পিডবোট কিংবা মালের নৌকা দিয়ে। এসব নৌযান কূলে না গিয়ে যাত্রীদের কোমর পানিতে নামিয়ে দেয়। যাত্রী ওঠানামার জন্য নেই কোনো সুব্যবস্থা। লাইফ জ্যাকেট থাকা সত্ত্বেও সব সময় যাত্রীদের তা দেয়া হয় না, রাতে নেই পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা। চলছে অবৈধ লাল বোট, সেখানে বকশিশের নামে চাঁদাবাজি, নেই মানসম্মত টয়লেট, পর্যাপ্ত ছাউনির অভাবে বৃষ্টিতে ভিজতে হয় যাত্রীদের, রোগীদের জন্য সি-অ্যাম্বুলেন্স থাকলেও এক দিনের জন্যও তা ব্যবহার করা হয়নি। দুই পাড়ে সেতুর ওপর ভ্যানে আনা-নেয়ার চার-পাঁচ মিনিটের পথ যেতে ভাড়া দিতে হয় জনপ্রতি ২০ টাকা। এ ছাড়াও চলছে নানান হয়রানি। এসব কারণে প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। এমনকি ২০১৭ সালের ২ এপ্রিল ১৮ জন প্রাণ হারিয়েছে সন্দ্বীপের।
সংশ্লিষ্ট ঘাট কর্তৃপক্ষের নজরে বারবার আনা হলেও আজ পর্যন্ত কোনো সমাধান হয়নি। তাই নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, যাতে চার লাখ সন্দ্বীপবাসীর দুর্ভোগ নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়।
জিসান মাহমুদ, সন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম


আরো সংবাদ



premium cement
ছেলেদের কারণে বিপাকে মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে ফ্রান্স, ব্রাজিল ও প্যারাগুয়ে সফরে যাচ্ছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরকে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে মাইলফলক বললেন প্রধানমন্ত্রী লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত এখনো শেষ হয়নি বিতর্কিত আউটের রেশ, ব্যতিক্রমী প্রতিবাদ মুশফিকের ‘ফ্রি ভিসার গল্প’ আর শূন্য হাতে ফেরা লাখো শ্রমিক নোয়াখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর ব্যক্তিগত ছবি দেখিয়ে চাঁদা আদায় দেশের উন্নয়নে পাকিস্তান প্রশংসা করে, অথচ বিরোধী দল দেখে না : কাদের আশুলিয়ায় বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার মিয়ানমারের কর্মকর্তারা ফেরত গেলেন, কিন্তু রোহিঙ্গা সঙ্কট কি আরো জটিল হচ্ছে

সকল