‘শাহানশাহ হজরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট’ পরিচালিত ‘দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প’ থেকে পবিত্র রমজান মাসে সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে সম্মান ও মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের দিকে এগিয়ে নিতে বিয়ে, চিকিৎসা, গৃহ মেরামত, শিক্ষা ও বিদেশ যাত্রা খাতে, আপদকালীন সহায়তা প্রদানে, দারিদ্র্য বিমোচন ও মানবসম্পদ উন্নয়নে অর্ধশত জনকে ২০ লাখ টাকা সহায়তার অর্থ প্রদান এবং পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নগরীতে পথ শিশুদের মাঝে রান্না করা সেমাই বিতরণ করা হয়েছে। সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানগুলোতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উপপুলিশ কমিশনার কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, সমাজসেবা অধিদফতরের উপপরিচালক মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ মনজুর মোরশেদ, কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মহসীন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন চট্টগ্রাম বিভাগের সিনিয়র ডেপুটি গভর্নর মোহাম্মদ আনিসুল হক বাবু, চট্টগ্রাম চেম্বারের সচিব ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ ফারুক, বাকলিয়া থানার ওসি (তদন্ত) মুহাম্মদ মঈন উদ্দীন, বিকেএমইএর সিনিয়র যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ আলতাফ উদ্দিন ও চট্টগ্রাম চেম্বারের মিডিয়া ইনচার্জ মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, শাহানশাহ হজরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (কঃ) ট্রাস্ট কর্তৃক পরিচালিত দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্প (জাকাত তহবিল) ধনী-দরিদ্রদের মাঝে সেতুবন্ধন। ট্রাস্টের ম্যানেজিং ট্রাস্টি আল্লামা সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (মঃ)-র দূরদর্শী চিন্তা-চেতনার সঠিক বাস্তবায়ন; মূলত কর্মপদ্ধতি সামাজিক সাম্যতা ও দারিদ্র্য বিমোচনে তার দক্ষ নেতৃত্ব অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। ঝরে পড়া শিক্ষার্থী, অন্ধদের পাশে দাঁড়ানো, গৃহনির্মাণে সহায়তা, দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের শিক্ষাসামগ্রী প্রদান, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বাবলম্বী করা ইত্যাদি সমাজসেবামূলক কাজ অন্যদের জন্য প্রেরণার উৎস।