০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১, ২৩ শাওয়াল ১৪৪৫
`


এরদোগানকে বাইডেন-পুতিনের অভিনন্দনবার্তা

এরদোগানকে বাইডেন-পুতিনের অভিনন্দনবার্তা - ছবি : সংগৃহীত

দ্বিতীয় দফার ভোটে জয়ী হওয়ার পর একের পর এক অভিনন্দনবার্তা পাচ্ছেন রজব তাইয়েব এরদোগান।

রোববার তৃতীয়বারের জন্য জয়ী হলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান। বিরোধী প্রার্থী কেমাল কুলুচদারুলুর চেয়ে কয়েক শতাংশ বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন এরদোগান। জেতার জন্য তার প্রয়োজন ছিল ৫০ শতাংশ ভোট। বিরোধীরা অবশ্য অভিযোগ করেছে, ভোটে জেতার জন্য দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন এর্দোয়ান।

এরদোগানের জয় ঘোষণা হওয়ার পরেই জার্মান চ্যান্সেলর ওলফ শলৎস টুইট করে তাকে অভিনন্দন জানান। জার্মানি জানিয়েছে, 'একসাথে আরো অনেক কাজ করতে হবে। দুই দেশের সম্পর্ক আরো মজবুত করতে হবে।'

এরদোগানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। বাইডেন টুইটে লিখেছেন, ন্যাটোর পার্টনার হিসেবে এরদোগানকে তিনি অভিনন্দন জানাচ্ছেন। বিশ্ব শান্তি রক্ষার জন্য এরদোগানের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

প্রায় কাছাকাছি সময়েই এরদোগানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি লিখেছেন, এরদোগানের জয় অবশ্যম্ভাবী ছিল। কারণ, তুরস্ককে এতদিন ধরে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি রাশিয়ার বন্ধু হিসেবেও এরদোগানের তুরস্ককে চিহ্নিত করেছেন পুতিন। ভবিষ্যতে এই সম্পর্ক আরো গাঢ় হবে, এমন আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।

এর কিছুক্ষণের মধ্যেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমিরি জেলেনস্কি টুইট করে জানিয়েছেন, তুরস্কের সাথে সম্পর্ক আরো গভীর করার লক্ষেই এগোবে ইউক্রেন। এরদোগানের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা হবে।

বস্তুত, রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে খাদ্যশস্যের চুক্তি তুরস্কের মধ্যস্থতাতেই হয়েছে। এর ফলে কৃষ্ণসাগর দিয়ে খাদ্যসামগ্রী বিশ্বের অন্যত্র পাঠানো সম্ভব হচ্ছে। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর রাশিয়া এবং ইউক্রেনের প্রতিনিধিরা তুরস্কে বৈঠক করেছিলেন শান্তির লক্ষ্যে। যদিও তা সফল হয়নি।
সূত্র : ডয়চে ভেলে


আরো সংবাদ



premium cement