২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


উৎসের উচ্চারণ

কিনসের যৌনতত্ত্ব : মূল্যবোধের বিরুদ্ধে যুদ্ধ

কিনসের যৌনতত্ত্ব : মূল্যবোধের বিরুদ্ধে যুদ্ধ - নয়া দিগন্ত

আমেরিকার পাবলিক স্কুল তো বটেই, বহু ক্যাথলিক স্কুলে যৌনশিক্ষার ভিত্তি হিসেবে যা পরিবেশন করা হয়, তার গোড়ায় গলদ রয়েছে। এসব যৌনতত্ত্বের নির্মাতা হচ্ছেন আলফ্রেড সি কিনসে। কিনসের সহকর্মী ওয়ার্ডেল বি পোমেরয়, ক্লাইড ই মার্টিন এবং পল গেবার্ডের হাত ধরে তত্ত্বগুলো আকার লাভ করে। তাদের গবেষণা ও অধ্যয়ন মানুষের যৌনতা সম্পর্কিত মনোভাব ও উপলব্ধির মধ্যে এনেছে গুরুতর রূপান্তর। সেসব উপলব্ধিই স্থান করে নিয়েছে পশ্চিমা স্কুলগুলোর যৌনশিক্ষায়।

আলফ্রেড সি কিনসে ছিলেন ইন্ডিয়ানা ইউনিভার্সিটির প্রাণিবিদ্যার অধ্যাপক। ১৯৪৭ সালে সেখানে তিনি যৌনগবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন, যা বর্তমানে কিনসে ইনস্টিটিউট ফর রিসার্চ ইন সেক্স, জেন্ডার অ্যান্ড রিপ্রোডাকশন নামে পরিচিত। কোর্সগুলোতে তিনি যৌনজীবন সম্পর্কে ছাত্রদের প্রশ্ন করতেন। যৌনসম্পর্ক নিয়ে তাদেরকে পরামর্শও দিতেন। এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত ডক্যুমেন্ট সংগ্রহ করতে থাকেন। কিনসে ছিলেন হস্তমৈথুনে চরমমাত্রায় আসক্ত। একে তিনি নৈতিকতার ঊর্ধ্বে স্থান দেন। এর নিন্দা করার জন্য আমেরিকান সমাজকে তিনি তীব্রভাবে সমালোচনা করেন।

কিনসে পশুর যৌন-আচরণকে মানুষের যৌন-আচরণের মডেল হিসেবে বিবেচনা করেন। উভয় আচরণই এক; পার্থক্য হলো- পশুরা বাধা ছাড়াই আপন প্রবৃত্তির আদেশে যৌন-আচরণ করে, মানুষের হাত-পা নিয়মের দড়ি দিয়ে বাঁধা। কারণ মানুষের ওপর বিভিন্ন সাংস্কৃতিক শর্ত আরোপ করা হয়, যা তার যৌন-অভিপ্রায় বাস্তবায়নে অন্যায় বাধা তৈরি করে, মানুষের একান্ত ইচ্ছা অনুযায়ী যৌন-আচরণ সম্পাদনে অপরাধমূলক প্রতিবন্ধকতা খাড়া করে।

ফলে সমাজ যেসব নৈতিকতার কথা বলে, তা থেকে মানুষের যৌনতাকে স্বাধীন হতে হবে। সঠিক-ভুল, বৈধ-অবৈধ, স্বাভাবিক-অস্বাভাবিক, গ্রহণযোগ্য-অগ্রহণযোগ্য ইত্যাদির বাঁধন থেকে যৌনতাকে মুক্ত হতে হবে। না হয় সাংস্কৃতিক কন্ডিশনের কারাগারে যৌনতার বন্দিদশার অবসান হবে না।

কিনসের বিখ্যাত প্রস্তাব হলো- যৌন আউটলেটের ধারণা। এই ধারণার দাবি হলো- যৌন মুক্তির ছয়টি সম্ভাব্য রূপ রয়েছে, যা পুরুষের দৃষ্টিকোণ থেকে নিম্নরূপ : হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ, বিষমকামী শৃঙ্গার, বিষমকামী মিলন, সমকামী মিলন ও অন্যান্য প্রজাতির প্রাণীর সাথে মিলন।

যেহেতু এই সবগুলোই যৌন মুক্তি নিশ্চিত করে, তাই কিনসের মতে- এগুলোর প্রতিটিই সমানভাবে গ্রহণযোগ্য ও স্বাভাবিক। তবে উভকামিতা সব যৌন অভিমুখের মধ্যে সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ। কারণ এতে বিষমকামী যৌনতা যেমন আছে, তেমনি আছে সমকামী কার্যকলাপ। কিনসের মতে- জৈবিকভাবে কোনো ধরনের যৌনাচারকে অস্বাভাবিক বলার কোনো সুযোগ নেই। হস্তমৈথুনকে বিকাশ দিতে হবে। শিশুরাও যেন তাতে অভ্যস্ত হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। কারণ এসবের স্বাধীন চর্চার মধ্যে আছে যৌনতার মুক্তি। কিনসের তত্ত্বের সহায়তা নিয়ে দুনিয়াজুড়ে পর্নোগ্রাফি পেয়েছে বিকাশের জমি, ভয়াবহ বিস্তার ও পৃষ্ঠপোষকতা।

কিনসে কঠোরভাবে বিশ্বাস করতেন, যৌনাচারের সব ধরনই স্বাস্থ্যকর, স্বাভাবিক। তবে কোনো ধরনকে যদি সবচেয়ে কম স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক বলতে হয়, সেটি হলো পুরুষ স্বামী ও নারী স্ত্রীর যৌনাচার, বিষমকামী মিলন। কিনসে এর মধ্য দিয়ে চিরায়ত ও সহজাত যৌন-আচরণকে লাঞ্ছিত করেন এবং বিকৃত যৌনতা ও কদাচারকে মহিমাদানের চেষ্টা করেন।
কিনসের তত্ত্ব পেডোফিলিয়াক কার্যকলাপকে ন্যায়সঙ্গত করতে উদগ্রীব। তিনি মনে করতেন, শিশুরা জন্মের মুহূর্ত থেকেই যৌনাচারের মধ্যে থাকে এবং প্রাপ্তবয়স্ক শিশুর যৌনতা যৌন স্বাভাবিকতারই দাবি।

আমাদের সামাজিক কন্ডিশন একে নিষিদ্ধ করেছে; কিন্তু শিশুদের যৌনাচারকে সহায়তা করা উচিত। এর অনুশীলনকে উদ্দীপিত করা উচিত। তারা হস্তমৈথুন করবে, সমকামিতা করবে এমনকি পশুর সাথে যৌনতা করবে, এটিই তাদের স্বাভাবিকতা।

কিনসে একজন বিজ্ঞানী। কিভাবে তিনি এই তত্ত্ব গঠন করতে পারলেন, বৈজ্ঞানিক গবেষণার শিরোনামে? নৈতিক ও বৈজ্ঞানিকভাবে কোনো সঠিক পদ্ধতি তো অবলম্বন করতে হবে তাকে! নিজের গবেষণাকে গোটা আমেরিকান সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী কাজ বলে দাবি করলেও কিনসে প্রকৃতপক্ষে বাস্তব বৈজ্ঞানিক সমর্থন ছাড়া নিজের বিশ্বাসকে তত্ত্ব হিসেবে খাড়া করেছেন। কিনসের জীবনী লেখক পল রবিনসনের মতে, কিনসের গবেষণাটি ডিজাইন করা হয়েছিল ‘প্রথাগত যৌনশৃঙ্খলাকে দুর্বল করার জন্য।’

তার গবেষণার প্রধান অংশ ছিল দু’টি। প্রথমত, তিনি প্রায় ১৮ হাজার ব্যক্তির যৌন-অভিজ্ঞতা থেকে তথ্য ব্যবহার করেন। দ্বিতীয়ত, তিনি দুই মাস থেকে প্রায় ১৫ বছর বয়সী কয়েক শ’ শিশুর ওপর পরীক্ষামূলক যৌনগবেষণা পরিচালনা করেন।

উভয় মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যে তার কারসাজি ছিল। কিন্তু আরো গুরুতর ব্যাপার হলো- যাদের থেকে তিনি তথ্য সংগ্রহ করেন, তাদের বেশির ভাগই ছিলেন যৌনবিকৃতির শিকার। যৌনবিচ্যুতিকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে তাদেরকে বেছে নেয়া হয়েছিল। তার জরিপে তথ্যদানকারী পাঁচ হাজার ৩০০ পুরুষ ছিলেন যৌন-অপরাধী, পেডোফাইল ও প্রদর্শনীবাদী। তাদের প্রায় ২৫ শতাংশ ছিল কারাবন্দী। যারা স্বেচ্ছায় তথ্য দেন, তারাও অস্বাভাবিক ও অপ্রচলিত যৌন-আচরণের পক্ষপাতী ছিলেন। তার জরিপ পরিচালনাকারীদের অনেকেই ছিলেন সমকামী, যৌন-আচরণে বিপথগামী। সমকামী পুরুষদের মধ্যে যৌনক্রিয়াকলাপ নিয়ে কাজ করতেন তাদের অনেকেই। কিনসে তাদের থেকে তথ্য নিয়ে তাদের যৌন-অভিজ্ঞতাকে সব মানুষের সহজাত ও স্বাভাবিক যৌন-অভিজ্ঞতা ও যৌনবাস্তবতা বলে দেখাতে চেষ্টা করলেন।

কয়েক শ’ শিশুর ওপর পরীক্ষামূলক গবেষণায় ৯ জনের একটি গবেষকদল এই শিশুদের শ্লীলতাহানি করে। শিশুরা এই ৯ জন প্রাপ্তবয়স্কের দ্বারা মৌখিক ও ম্যানুয়াল যৌনাচারের শিকার হয়ে প্রতিক্রিয়া দেখায় নানা উপায়ে। শিশুরা যে যৌনপ্রাণী এবং যেকোনো প্রাপ্তবয়স্কের মতোই যৌন-আনন্দ উপভোগ করতে পারে, তা প্রদর্শন করার জন্যই শিশুদের ওপর এই যৌননিগ্রহ চালানো হয়। কিনসে এর মাধ্যমে প্রমাণ করতে চান, শিশুরা যৌনকার্যকলাপে জড়িত হওয়ার জন্য প্রস্তুত এবং এতে তারা উপকৃত হতে পারে। কিন্তু উপকৃত হয় যে শিশুরা, তারা কারা, তাদের পরিচয় কী, এমন কোনো নথি কিনসের গবেষণায় নেই।

মানুষের যৌনতা সম্পর্কে কিনসের কাজটি প্রতারণামূলক ও অবৈজ্ঞানিক হলেও এতে অর্থায়ন করে রকফেলার সোসাইটি। বহুজাতিক বিভিন্ন কোম্পানি ও মিডিয়া এর সমর্থনে এগিয়ে আসে। সবচেয়ে বড় ও প্রভাবশালী সংস্থাগুলো তাদের শিক্ষাগত প্রচেষ্টায় কিনসের ধারণাগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা দিতে থাকে। নিজেদের শিক্ষাধারায় একে যুক্ত করে ও প্রচার করে।

বেশির ভাগ পেশাদার যৌনশিক্ষক মানুষের যৌনতার কিনসেয়ান মডেল শেখাতে থাকে- যৌনশিক্ষার ওপর বেশ কিছু উপকরণ তাদের পাঠ্যক্রমে স্থান পায়, যা কিনসের চিন্তাধারাকে ধারণ করেছে।

কিনসের তত্ত্ব ও শিক্ষাবিষয়ক বিশিষ্ট সংস্থাগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের প্রমাণ প্রচুর। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় সংস্থা হলো ইন্টারন্যাশনাল প্ল্যানড প্যারেন্টহুড ফেডারেশন (ওচচঋ)। তারা বিশ্বব্যাপী প্রচার করছে, যৌনশিক্ষার পদ্ধতিগুলোকে বুঝতে হবে এবং যৌন-আচরণের কোনো নির্দিষ্ট মডেল নেই। বিভিন্ন ধরনের যৌন-আচরণ রয়েছে, যার সবগুলোই গ্রহণযোগ্য ও সম্মানজনক। সবচেয়ে বিশিষ্ট হলো সমকামিতা।
আইপিপিএফ স্কুলে মানব যৌনতার শিক্ষা (লা এনসেনাঞ্জা দ্য লা সেক্সুয়ালিটিড হুমানা এন লাস এস্কুলাস)-বিষয়ক প্রচারণায় বারবার দাবি করে, সমকামিতার প্রতি তরুণদের নেতিবাচক মনোভাবের সংস্পর্শে আসা উচিত নয়; বরং উচিত হলো ‘অবাধে’ এবং ‘সাধারণভাবে’ সমকামিতার বিকাশ ঘটানো।

কিনসের তত্ত্বকে বিশ্বব্যাপী চাপিয়ে দিচ্ছে জাতিসঙ্ঘের শিক্ষাগত, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা টঘঊঝঈঙ। আমেরিকা, ইউরোপ ও ল্যাটিন আমেরিকার বহু প্রভাবশালী সংস্থা এর সাথে জড়িত রয়েছে।

প্রথম শ্রেণীর শিক্ষার জন্য বেশ কিছু কার্টুন ধরনের পরিসংখ্যান রয়েছে যার দাবি হলো- শিশুদের আপন শরীরকে জানার অধিকার রয়েছে। তারা অপরাধবোধ, কুসংস্কার এবং সামাজিক নিষেধাজ্ঞার ব্যর্থতাকে ঘোষণা করবে। সপ্তম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের শেখানো হয় যে, যৌন সম্পর্ক হতে পারে গঠনমূলক ও আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। যদি উভয়েই স্বাধীনভাবে, বিবেকবানভাবে সম্পর্কটিকে প্রতিষ্ঠা করে। যদি সুযোগটি তাদের জন্য উন্মুক্ত হয় এবং তারা অবহিত ও দায়িত্বশীল হয়। একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সম্পর্ক হলো- দু’জন মানুষের মধ্যে যৌনতা। এই দুই ব্যক্তি নারী-পুরুষ বা পুরুষ-পুরুষ যেই হোক না কেন? এর মানে পরিষ্কার। ছাত্রদের শেখানো হচ্ছে যে, যেকোনো ধরনের যৌনক্রিয়াকলাপ সঠিক ও স্বাভাবিকভাবেই সমৃদ্ধ। শেষ পর্যন্ত শিশুরা শিখেছে যে, নারী-পুরুষের স্বাভাবিক যৌনসম্পর্ক যৌনতার অনেক বিকল্পের মধ্যে একটি। এটি আবার খুব ভালো বিকল্প নয়।

প্ল্যানড প্যারেন্টহুড ফেডারেশন অব আমেরিকা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যৌন তথ্য ও শিক্ষা কাউন্সিল ঝওঊঈটঝ কিনসেয়ান চিন্তাধারার বড় পৃষ্ঠপোষক। ঝওঊঈটঝ-এর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্যাঙ্গার, যিনি দাবি করতেন, ‘বিয়ের বিছানা হলো যৌনব্যবস্থার সবচেয়ে নিকৃষ্ট প্রভাব... পরিবার একটি ক্ষয়িষ্ণু প্রতিষ্ঠান, বিয়ে যৌনপ্রবৃত্তির প্রতিক্রিয়াশীল বিকাশ।’ আমেরিকার প্ল্যানড প্যারেন্টহুড ফেডারেশনের প্রাক্তন মেডিক্যাল ডিরেক্টর ড. মেরি এস ক্যালডেরনের নেতৃত্বও কিনসেয়ান দর্শনের ওপর ভিত্তি করে শিশুদের জন্য যৌনশিক্ষার বিকাশ ঘটানো হচ্ছে। শৈশবে যৌনতা শেখানোর প্রচেষ্টায় নেতৃত্ব দিচ্ছে ঝওঊঈটঝ। ১৯৮৩ সালের দিকে মেরি ক্যালডেরন লিখেছিলেন, ‘শিশুর যৌনক্ষমতা সহজাত বিষয়। মানুষের কথা বলার মতো বা হাঁটার ক্ষমতার মতোই তা বিকশিত হতে পারে...’ প্যারেন্টহুডস সেক্স এডুকেশন অ্যান্ড মেন্টাল হেলথ রিপোর্ট (১৯৭৯), বলে যে, ‘কোনো ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি, কোনো নৈতিক মানের এই অধিকার নেই যে, শিশুকে আত্ম-আবিষ্কার ও যৌনতৃপ্তির পথে বাধা দান করবে।’

শিশু ও কিশোর-কিশোরীরা কিনসের তত্ত্বের আদলে তৈরি করা যৌনশিক্ষা কোর্সে শিখছে, সব যৌনতাই ভালো ও মজাদার। তাদের বিশ্বাস করতে শেখানো হচ্ছে, তারা যৌনতার সব রূপের চর্চার জন্য নারী চরিত্রে যৌনতা করতে পারে, পুরুষ চরিত্রেও যৌনতা করতে পারে; ট্রান্সজেন্ডার হতে পারে, যার মূল কথা হলো- ব্যক্তি তার জেন্ডার আইডেন্টিটি নির্ধারণ করবে শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে নয়, মানসিক অবস্থার ভিত্তিতে। নিজেকে সে যে জেন্ডার হিসেবে দেখতে চাইবে, সেটিই তার আসল জেন্ডার।

যৌনবিকৃতি ও বিনষ্টির এই ধারা জাতিসঙ্ঘ কর্তৃক মানবাধিকার হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে এবং আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতির গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিণত হয়েছে, যা নৈতিক অবক্ষয়, মূল্যবোধের মহামারী ও পরিবার ব্যবস্থার বিপর্যয়কে আমন্ত্রণ করছে ভয়াবহভাবে।

লেখক : কবি, গবেষক
71.alhafij@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট দেবে যুক্তরাষ্ট্র আইনগত সহায়তা পাওয়া করুণা নয় অধিকার : আইনমন্ত্রী টিউবওয়েলের পানি খেয়ে আতঙ্কে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অসুস্থ নারী আম্পায়ার নিয়ে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আসলে কী ঘটেছিল? কোরবানির জন্য পশু আমদানির পরিকল্পনা নেই : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আশুলিয়ায় নারী পোশাকশ্রমিক নিহত, স্বামী গ্রেফতার জাতিসঙ্ঘের ত্রাণকর্মীদের বিরুদ্ধে ইসরাইলি অভিযোগ প্রত্যাখ্যান ৭ খুন মামলার রায় কার্যকরের দাবি পরিবার ও আইনজীবীদের জামালপুরে শ্রেণিকক্ষে ফ্যান খুলে পড়ে শিক্ষার্থী আহত নিজ নিজ ম্যাচে জয়ী হয়ে লা লিগায় শীর্ষ চারের আরো কাছাকাছি এ্যাথলেটিকো ও জিরোনা নাগরপুরে ট্রাক্টর-সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

সকল