২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

রাজপ্রাসাদ ও ফুটপাথের গল্প

রাজপ্রাসাদ ও ফুটপাথের গল্প - ফাইল ছবি

‘রাজাপাকসে পরিবারের হাতে শ্রীলঙ্কার পতন হয়েছে। পরিবারটি রাষ্ট্রকে দেউলিয়া করেছে। দুর্নীতিবাজ পরিবার, দুর্নীতিবাজ সরকার ও দুর্নীতিবাজ প্রশাসন দেশকে ধ্বংস করেছে।’ এসবই বর্তমান শ্রীলঙ্কার সম্মিলিত স্লোগান। শেষ খবর, শ্রীলঙ্কাকে ডুবিয়ে জাহাজে ভাসছে রাজাপাকসে পরিবার। ইতিহাসের ভয়াবহ ও নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সঙ্কটে শ্রীলঙ্কা। প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে (৭৩) একাধিকবার দেশ ছাড়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়ে মালদ্বীপে পালিয়েছেন। তার বড় ভাই মাহিন্দা রাজাপাকসে (৭৬) দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা থাকায় পালাতেও পারছেন না।

অপর দিকে, সৌদি আরবের রাজা সালমান বিন আবদুল আজিজ দেড় হাজার লোক নিয়ে বিলাস ভ্রমণে ৯ দিনের জন্য ইন্দোনেশিয়া যাচ্ছেন। অশীতিপর রাজা গত বছর ৩০০ লোক নিয়ে তুরস্কে গিয়েছিলেন। যে হোটেল স্যুটে ছিলেন সে হোটেল প্রস্তুত করতেই এক কোটি ডলার খরচ হয়েছিল। ইস্তাম্বুলে তার ঘোরাফেরার জন্য ৫০০ বিলাসবহুল গাড়ি ভাড়া করা হয়েছিল। এর আগে তিন সপ্তাহের জন্য ছিলেন ফ্রান্সের সমুদ্র সৈকতে। বিশ্বব্যাপী তেলের দাম পড়ে যাওয়ায় রাজা সালমানের দেশ যখন অর্থ সঙ্কটে ধুঁকছে তখন তিনি বিলাসভ্রমণ করে বেড়াচ্ছেন। মনে পড়ে কবিগুরুর ‘সামান্য ক্ষতি’ কবিতার গরিব প্রজা রানীর কথা। কাশীর রাজা দাম্ভিক মহিষী করুণাকে দীক্ষা দেয়ার জন্য পথে লয়ে বলেন, ‘মাগিবে দুয়ারে দুয়ারে-

‘এক প্রহরের লীলায় তোমার/ যে ক’টি কুটির হল ছারখার,
যত দিনে পার সে ক’টি আবার/গড়ি দিতে হবে তোমারে’

কবিগুরুর কাল্পনিক কাশীর মহিষীর চেয়েও দাম্ভিক ছিলেন ফিলিপাইনের বাস্তব মহিষী ইমেলদা মার্কোস। ১৯৮৬ সালে জনরোষের মুখে ক্ষমতা ছেড়ে সপরিবার যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসনে যান। বিক্ষোভকারীরা মার্কোসের প্রাসাদে ঢুকে নিউইয়র্ক, প্যারিস, রোমসহ উন্নত দেশের নামকরা ব্র্যান্ডের ৫০৮টি গাউন ও তিন হাজারের বেশি জুতা দেখতে পেয়েছিলেন।

রাজপ্রাসাদের গল্প ইতিহাসে লেখা হলেও ফুটপাথের কথা কেউ লিখে রাখে না। জীবন থেকে নেয়া ফুটপাথের গল্প নিরস হলেও বাস্তব। বছর ত্রিশেক আগের কথা। আমার বন্ধুর ছোট ভাই আমির হোসেন। সহজ-সরল ছেলে। নোয়াখালীর দ্বীপ এলাকায় ব্যবসায় করে। দেড়-দুই মাস পরপর বাড়ি আসে। বাড়িতে নতুন বিয়ে করা বউ ও সামনে ঈদ। ঈদের কেনাকাটা করে বাড়ি যাচ্ছে। সোনারগাঁ থেকে মেঘনা পার হয়ে তারপর বাড়ি। নৌকায় ছিলাম আমিও। খুব গর্ব করে ঈদের কেনাকাটা দেখাচ্ছে। নতুন বউয়ের জন্য ঈদের কেনাকাটার সাথে নিজের জন্য কিনেছে একজোড়া পাম্প সু। চকচকে কালি করা পাম্প সু সামনে এনে-
দেখেন তো ভাই, ঠকলাম না জিতলাম? আপনারা কিনেন তিন-চার শ’ টাকা দিয়ে এসিওয়ালা শোরুম থেকে, আমি কিনছি রাস্তার দোকান থেকে, মাত্র এক শ’ টাকায়।

আরে বোকা, তুই এই চামড়ার সু কিনতে গেলি কেন? তুই কিনবি প্লাস্টিকের জুতা। গাঁয়ের কাদা পানিতে কয়দিন পায়ে দিতে পারবি?

ভাই, আপনাদের বউ লেখাপড়া জানা মেয়ে। বউয়ের বড় বোনের বিয়ে হয়েছে বড় ঘরে। প্রথমেই যদি প্লাস্টিকের জুতা পরে শ্বশুরবাড়ি যাই, আপনাদের বউ ছোট হয়ে যাবে। তাই গুলিস্তান থেকে একটি প্যান্ট আর এক জোড়া সু কিনে নিয়ে নিলাম। সবসময় তো আর পরব না, শুধু শ্বশুরবাড়ি আসা-যাওয়া কালে-

বলতে বলতে একটি সুয়ের তলায় লেগে থাকা ময়লা ধোয়ার জন্য এক হাতে জুতা পানির কাছে নিয়ে আরেক হাতে ঘষা দিতেই আঠা দিয়ে জোড়া লাগানো জুতার তলা খসে আলাদা হয়ে যায়। ধরতে না ধরতে তলিয়ে যায় মেঘনার জলে। সুয়ের তলা তলিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে আমির হোসেনের আনন্দটাও তলিয়ে গেল।

কম টাকায় ফুটপাথ থেকে কেনাকাটা করতে গিয়ে কতবার যে আমির হোসেন হয়েছি লেখাজোখা নেই। সবচেয়ে বেশি ঠকেছি পীর-আউলিয়াদের মাজার-দরগাহ এলাকায়। এক সময় শুনতাম কুরআন, টুপি ইত্যাদির ধর্মীয় বিষয় সংক্রান্ত দ্রব্যাদি দামাদামি করতে নেই। সেই বিশ্বাসে আজমির শরিফ মাজার গেট থেকে একটি টুপি ক্রয় করি ৩০ টাকা দিয়ে। আমার সঙ্গী একই টুপি খরিদ করেন ২৫ টাকায়। পরের দিন দামাদামি করে একই টুপি খরিদ করেছিলাম ১৬ টাকায়। মাজার গেটের দুই পাশে অনেক দোকান।

দোকানদারদের সাধু-সন্ত চেহারা। দামাদামি করা দূরের কথা চোখের দিকে তাকালে ভক্তি ও শ্রদ্ধায় মাথা নুয়ে আসে। এক সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজ আদায় করে এক দোকানে চারটি সোয়েটারের দাম জানতে চাই। চারটির দাম চার হাজার টাকা হাঁকেন। যখন দাম জানতে চাই তখন আমার পকেটে হাজার খানেক টাকা ছিল। চার হাজার টাকা (রুপি) দাম শুনে চলে আসতে চাইলে দোকানদার অসন্তুষ্ট হন।
দোকানদারের দাবি, যেহেতু দাম জানতে চেয়েছি; সেহেতু একটা দাম বলতেই হবে। আমি না কেনার উদ্দেশে যেনতেন একটা দাম বলে চলে আসার জন্য চারটি সোয়েটারের দাম- এক হাজার টাকায় দিবেন?

ভাবছি, দোকানদার রাগ করবে। বাজে কথা বলবে। কিন্তু না! রাগ না করে, আরো কিছু বাড়িয়ে দিন।
আমার কাছে এক হাজরের বেশি এক টাকাও নেই।

এক হাজার টাকায়ই দিয়ে দিলো চারটি সোয়েটার। চার হাজার থেকে এক হাজার! তাও খাজা মইনুদ্দিন চিশতির রহ.-এর মাজারের হুজরার পাশে বসে!

একবার সিলেট থেকে ফেরার পথে। ট্রেনে বসা। ট্রেন ছাড়তে দেরি। এমতাবস্থায় সালমা (চায়ের প্যাকেট হাতে নিয়ে, উজ্জ্বল মুখে): দেখেন, এখানে চায়ের কেজি কত সস্তা। এক কেজি চা, মাত্র ১০০ টাকা। আরেক কেজি হলে আমাদের বছর পার হয়ে যাবে।

তুমি ঠকেছ। এগুলো বাজে চা। খাওয়ার অযোগ্য, সিলেট পবিত্র স্থান। চায়ের দেশ, চায়ের দেশের চা বাজে হতেই পারে না।

তাহলে পরীক্ষাটা হয়ে যাক, বলেই ফেরিওয়ালাকে ডাকি। প্রতি প্যাকেট ৫০ টাকা করে দিতে পারবে কি না জানতে চাই। রাজি হয়ে এগিয়ে আসে। কিছুক্ষণ আগে ১০০ টাকা দিয়ে রাখা চায়ের প্যাকেটের দাম ৫০ টাকা শুনেই সালমার মুখ কালো হয়ে যায়। হকার কাছে আসতেই সালমা- এই বেটা, আমার কাছ থেকে ১০০ টাকা নিয়েছ, আরো এক প্যাকেট দিয়ে যাও। বলতেই হকার অন্য দিকে চলে যায়। বাড়ি এসে দেখি, চা একেবারেই ব্যবহারের অযোগ্য।

আমি যখন ১২০ টাকা বেতনের চাকরি করি তখন একবার সালমাকে নিয়ে ঢাকায় এসেছিলাম। বর্তমানে যেখানে গুলিস্তান হকার্স মার্কেট; সেখানে আন্ডারগ্রাউন্ডে ছিল কাপড়ের বাজার। সাধারণত নিম্নবিত্তের লোকেরা এখানে কেনাকাটা করতেন। মার্কেটে সর্বোচ্চ মূল্যের শাড়ির দামই ছিল ২০-২৫ টাকা। কথা ছিল, মার্কেটে গিয়ে সালমা নিজের ইচ্ছেমতো একটি শাড়ি কিনবে। এ রকম মার্কেটে নিয়ে যাওয়ার কারণ, সামান্য মাইনের টাকা থেকে কিছু বাবার হাতে, কিছু আসা-যাওয়া ও চলাফেরা-লেখাপড়ার খরচ তো আছেই। এ অবস্থায় আধুনিক শাড়ি বিপণিবিতানে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য কোথায়!

২০০০ সালে বিশ্বের সর্বোচ্চ পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার দেখতে গিয়েছিলাম মালয়েশিয়া। জীবনের প্রথম বিদেশ গমন। বন্ধুদের কেউ কেউ গেনটিং আইল্যান্ডে কেনাকাটা করেছে। SoGo এবং Hanifa Textile থেকে বাংলাদেশী প্রবাসীরা দেশে আসার আগে শপিং করেন। মালয়ী ড্রেস মালয়েশিয়ান এয়ার লাইন্সে আসার সময় বিমানবালাদের পরনে দেখেছিলাম। তখনই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম মেয়েদের জন্য মালয়ী ড্রেস নিয়ে যাব। কী খুশি হবে মেয়েরা! সবাই যখন হানিফা টেক্সটাইলে শপিং করে তখন আমি বাইরের সিঁড়িতে বসা।

অনেক অপূর্ণ আকাক্সক্ষা পূর্ণ করার ইচ্ছা নিয়েই ২০১৭ সালে সালমাকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়েছি। দিল্লি থেকে আজমির যাওয়ার পথে জয়পুর থেকে শপিং করব। ভারতীয় সিনেমার নায়িকারা জয়পুর থেকে শাড়ি কিনে। সালমাকেও জয়পুর থেকে শাড়ি কিনে দেবো। ভ্রমণ তফসিল উলট-পালট হয়ে গেল মুকুন্দপুর হাসপাতাল এসেই। সব টাকা খরচ হয়ে গেল চিকিৎসার পেছনে। মুকুন্দপুরের বিগ বাজার হচ্ছে নিম্নমধ্যবিত্তের। বিগ বাজারের যেসব পোশাক, সেসব পোশাকের সর্বোচ্চ মূল্য দেড় হাজার থেকে এক হাজার ৭০০ টাকা। সালমার মনের মতো শাড়ি কেনা আর হলো না।

১০ ডিসেম্বর সকালে সালমাকে নিয়ে হাঁটতে বের হই। দূরে নয়, সম্র্রাট হোটেলের আশেপাশেই। ফুটপাথের দোকানপাট কেবল খুলতে শুরু করেছে। বিছানার সুন্দর সুন্দর চাদর। প্রতিটি ১৫০ টাকা। সুতি চাদর এত সস্তা! চারটি কিনলাম। পাশেই মেয়েদের বুককাটা উলেন সোয়েটার। আমাদের কাজের মেয়েটার গায়ে ভালো মানাবে। নতুন উলের। দাম মাত্র ৪০০ টাকা। ‘এক দাম ১৫০, একদাম ১৫০’ কণ্ঠ শুনেই এগিয়ে গিয়ে দেখি সুতি ছাপা শাড়ি। হাতে নিয়ে দেখি, সবদিক থেকেই চমৎকার। সালমা ১৫০ টাকা দামের শাড়ি একটা নিতে চায়। আমি জানতে চাই-
১৫০ টাকা দামের শাড়ি! কার জন্য?
কার জন্য আবার, আমার জন্য।

(বিস্মিত হয়ে) কাজের মেয়ের জন্য ৪০০ টাকার সোয়েটার আর তোমার জন্য ১৫০ টাকা দামের শাড়ি!
ময়ূরপাড়ের হলুদ রঙের ছাপা শাড়িটা আমার পছন্দ হয়েছে, ঘরে পরব।

সালমা বাড়িতে এখন দেড় শ’ টাকা দামের শাড়িটাই পরছে। কয়েকবার ধোয়া হয়েছে। রঙ একটুও চটেনি। ময়ূরপাড়ের ছাপা শাড়ি পরলে সালমাকে খুবই ভালো লাগে। বিয়ের আগেও শাড়ি পরত। এরকম ছাপা ও চেক শাড়ি সালমার পছন্দ। শাড়ির মাঝে চিরায়ত বাংলার গাঁয়ের বধূর সৌন্দর্য জড়িয়ে আছে। গাঁয়ে তখনো সালোয়ার কামিজের প্রচলন হয়নি। সোনারগাঁ আসার পর কখন থেকে শাড়ি ছেড়ে সালোয়ার-কামিজ পরতে শুরু করে তা আর আজ মনে করতে পারছি না। সালোয়ার-কামিজ পরিহিত সালমাকে ঘরের মানুষ ভাবতে প্রায়ই দ্বিধা-দ্বন্দ্বে পড়ে যাই। বাসায় সালোয়ার-কামিজ পরলেও মনটা চনমনে থাকলে মাঝে মধ্যেই শাড়ি পরে, ফুটপাথের শাড়ি। শাড়ি পরিহিত সালমার মাঝেই শৈশবে দেখা সালমাকে খুঁজে পাই (‘সালমার সংসার’ ৩০০ থেকে ৩০৩ পৃষ্ঠা ঈষৎ পরিবর্তিত)।

শুরু করেছিলাম অসাধারণ মানুষের সরস গল্প দিয়ে। সাধারণ মানুষের ফুটপাথের কাহিনীর পর শেষ করছি রাজপ্রাসাদের গল্প দিয়েই। শাহজাদা খুররম শৈশবে বুদ্ধিমান, বিচক্ষণ ও সাহসী ছিলেন। ১৬১৭ সালে দাক্ষিণাত্যে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে আশাতীত সাফল্য তাকে এনে দেয় অভূতপূর্ব খ্যাতি ‘শাহজাহান’, অর্থাৎ সারা দুনিয়ার রাজা। খ্যাতির অতিশয্যে তাজমহাল নির্মাণ শুরু করেন ১৬৩২ সালে, শেষ হয় ১৬৫৩ সালে। ২০ হাজার শ্রমিকসহ এক হাজার হাতি ব্যবহৃত হয়েছিল নির্মাণ ও পরিবহন কাজে।

তাজমহল নির্মাণে যত টাকা ব্যয় হয়েছে তার চেয়েও দ্বিগুণ টাকা ব্যয় হয়েছিল ময়ূর সিংহাসন নির্মাণে। শাহজাহানের বিলাসী জীবন ও উচ্চভিলাষী পরিকল্পনার ভারে ধুঁকতে থাকা মুঘল সাম্র্রাজ্যের পতন শুরু হয়। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর পুত্রের কারাগারে আট বছর বেঁচেছিলেন শাহজাহান। সেই বন্দী দিনগুলোতে দুর্গের ছাদ থেকে তিনি দেখতেন তার জীবনের শ্রেষ্ঠ কীর্তি। জীবন সায়াহ্নে হৃদয়ে বেজে উঠত প্রিয়হারা বেদনার করুণ সুর। ইতিহাস থেকে দীক্ষা নেয়া ছাড়াও বিশ্বের কোনো ধর্মই অপব্যয় পছন্দ করে না। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আহার করো ও পান করো। কিন্তু অপব্যয় করো না। আল্লাহ অপব্যয়কারীকে পছন্দ করেন না।’ (সূরা আ’রাফ আয়াত-৩১)

লেখক : আইনজীবী ও কথাসাহিত্যিক
E-mail : adv.zainulabedin@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
বিতর্কিত ক্যাচের ছবির ক্যাপশনে মুশফিক লিখেছেন ‘মাশা আল্লাহ’ উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ৭৩ জনকে বহিষ্কার করলো বিএনপি মিরসরাইয়ে অবৈধ সেগুনকাঠসহ কাভার্ডভ্যান জব্দ মানিকগঞ্জে আগুনে পুড়ে যাওয়া মলিরানীর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে বিশ্বরেকর্ড ইন্দোনেশিয়ার নারী ক্রিকেটার রোহমালিয়ার ‘এখন আমি কী নিয়ে বাঁচব’ যদি বন্ধু হও, সীমান্তে অহরহ গুলি কেন : ভারতকে ফারুক সাহারা মরুভূমির গরমের মতো অনুভূত হচ্ছে : সরকারকে দায়ী করে রিজভী মধুখালীর পঞ্চপল্লীতে ২ ভাইকে হত্যার প্রতিবাদে সমাবেশ শ্রীলঙ্কাভিত্তিক এয়ারলাইন্স ফিটসএয়ারের ঢাকা-কলম্বো সরাসরি ফ্লাইট চালু রোহিঙ্গা ইস্যুতে একসাথে কাজ করবে ঢাকা-ব্যাংকক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

সকল