২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`

আপিল বিভাগে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি আজ

আপিল বিভাগে খালেদা জিয়ার জামিন আবেদনের শুনানি আজ - ছবি : সংগৃহীত

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের দেয়া আদেশের বিরুদ্ধে আপিল আবেদনের ওপর আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। আপিল বিভাগের বৃহস্পতিবারের কার্যতালিকার ১২ নম্বরে খালেদা জিয়ার আপিল আবেদন শুনানির জন্য রয়েছে।

এ দিকে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের এক নম্বর আদালত কক্ষে আটটি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। বুধবার সকালে প্রথমবারের মতো সিসি ক্যামেরার আওতায় আপিল বিভাগের বিচারকাজ শুরু হয়। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।

এর আগে গত ৫ ডিসেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বেগম খালেদা জিয়ার জামিন শুনানিকে কেন্দ্র করে আপিল বিভাগে হট্টগোল হয়। ওই দিন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম খালেদা জিয়ার মেডিক্যাল রিপোর্ট আসেনি উল্লেখ করে ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত শুনানি পেছানোর আবেদন করলে আপিল বিভাগ পরবর্তী শুনানির জন্য ১২ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেন। এরপর বিএনপি ও সরকার সমর্থক আইনজীবীদের হট্টগোলের কারণে এজলাস ছেড়ে চলে যান প্রধান বিচারপতি ও অন্যান্য বিচারপতি। এরপর আবারো আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জামিন আবেদনের শুনানি করার অনুরোধ জানান। তাতে সাড়া না পেয়ে আইনজীবীরা ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ বলে সেøাগান দিতে থাকেন।

গত ২৮ নভেম্বর বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার বিষয়ে জানতে মেডিক্যাল বোর্ডের রিপোর্ট তলব করেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ প্রতিবেদন আপিল বিভাগে দাখিল করতে বলা হয় এবং একই তারিখে জামিন আবেদনের ওপর শুনানির জন্য দিন রাখা হয়।

গত ১৭ নভেম্বর এ আবেদন উপস্থাপনের পর আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো: নূরুজ্জামান শুনানির জন্য ২৫ নভেম্বর পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠানোর আদেশ দেন। গত ১৪ নভেম্বর সাতটি গ্রাউন্ডে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় জামিন চেয়ে আপিল আবেদন করা হয়। গত ৩১ জুলাই বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজ করে আদেশ দেন।

গত বছরের ২৯ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। পাশাপাশি ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ চার আসামিকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়। ২০১০ সালের ৮ আগস্ট খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা করে দুদক।


আরো সংবাদ



premium cement
বিচারকের আসনে জয় চৌধুরী হামাস ও ফিলিস্তিনি গ্রুপগুলোর মধ্যে ঐক্য আলোচনার আয়োজন করছে চীন গফরগাঁওয়ে রাজিব হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার ও বিচার দাবি লক্ষ্মীপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ আটক টিভিতে বিব্রতকর সাক্ষাৎকারের পর অবস্থান পাল্টালেন বিএনপি নেতা শ্বশুরের ঘর থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রির কাছে আচরণবিধি লঙ্ঘন ও উসকানিমূলক বক্তব্য প্রদানে অধ্যক্ষ-চেয়ারম্যান গ্রেফতার আবারো পিএমএল-এনের সভাপতি হচ্ছেন নওয়াজ শরিফ বিষখালী নদী থেকে ২২ ঘণ্টা পর নিখোঁজ জেলের লাশ উদ্ধার ৩ জেলায় বয়ে যাচ্ছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ

সকল