২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১, ১৮ শাওয়াল ১৪৪৫
`


স্মার্ট বাংলাদেশ, আমাদের প্রস্তুতি

স্মার্ট বাংলাদেশ, আমাদের প্রস্তুতি - নয়া দিগন্ত

স্মার্ট হবার তিনটি পূর্বশর্ত আছে- ১. যোগ্য ও দক্ষ জনশক্তি, ২. আধুনিক প্রযুক্তি এবং ৩. জনশক্তি ও প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার।
মূলত দক্ষ জনশক্তির পুরোপুরিভাবে কার্যকর ব্যবহারের মাধ্যমেই উন্নত ও সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব। সবার আগে দরকার একাডেমিক শিক্ষাসহ বাস্তবভিত্তিক ও বিশেষায়িত জ্ঞানসম্পন্ন ও অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা। এ নিরিখে নির্ধারিত কাজের জন্য সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন, উত্তমকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন এবং যথাযথ ও পরিপূর্ণভাবে প্রত্যেক ক্ষেত্রে সঠিকভাবে সার্বিক নিয়ন্ত্রণের (পরিকল্পনা, নির্দেশনা ও প্রণোদনা প্রভৃতিতে যথাযথ মূল্যায়নের মাধ্যমে কেবল সঠিককে গ্রহণ এবং দুর্বলকে পরিহার) মাধ্যমে বাস্তবায়নের সক্ষম জনশক্তিই-যোগ্য জনশক্তি।

অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতে- সব ক্ষেত্রে, সব সময় এবং পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে আধুনিকের কদর এতটুকুও কমে না। ন্যূনতম সময়, স্বল্পব্যয় ও অতিসহজে সঠিক ও পুরোপুরিভাবে সবটুকু কার্য সম্পাদনের ক্ষমতাই (কৌশলই) প্রযুক্তি।

মেধা তিন ধরনের, যথা- এক. নিম্নমেধাবীদের প্রাথমিক স্তরে শিক্ষাগ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রত্যেকের জ্ঞান, বিবেক ও বুদ্ধি প্রভৃতি বিকশিত ও উন্মুক্ত হয় যা জগৎ সংসারসহ বিশ^প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য ভালো-মন্দ, উন্নত-অনুন্নত, মঙ্গল- ক্ষতি ও গ্রহণ- বর্জন প্রভৃতি জটিল বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম করে তোলে। দুই. মাঝারি মেধাবীরা অপেক্ষাকৃত বেশি সময় ও পরিশ্রমে পাঠ্যবিষয় মস্তিষ্কে আয়ত্ত করতে সক্ষম হয়। এদের জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রভৃতি শিক্ষা গ্রহণ করাই শ্রেয়। দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের ৮৫ শতাংশ কাজ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার সম্পাদন করে থাকেন এবং তিন. তীক্ষè মেধাবীরা অতি অল্প সময়ে কঠিন বিষয়গুলো সহজে অধিক পরিমাণে আয়ত্ত করতে সক্ষম হয়। এদের আগ্রহ ও পছন্দের বিষয় এ ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষাসহ নানা প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি, বিশেষায়িত জ্ঞান অর্জন এবং অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ করার জন্য সব সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার ক্ষেত্রে সরকারিভাবে ব্যবস্থা করতে পারেন। কেবল এরাই জাতির গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণ, বিকল্পের মধ্য থেকে সর্বোত্তমটা নির্বাচন এবং ক্যারিশম্যাটিক নেতৃত্ব বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দিতে সক্ষম হবেন।

যোগ্য ও দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে সরকারকে আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা প্রবর্তন এবং বাস্তবায়নের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে।

কিন্তু শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্ত শিক্ষার মাধ্যমে জনশক্তিতে পরিণত করার কাজটি আদৌ হচ্ছে না। শিক্ষার মান নিয়ে বহু কথা হচ্ছে, সভা-সমিতিতে বিজ্ঞজন কথা বলছেন। কিন্তু কার্যত কিছুই হয় না।

দেশের তিনটি জেলা- ঠাকুরগাঁও, গাইবান্ধা ও নীলফামারীতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের ৪০৮ জনের ওপর জরিপে দেখা যায়, তিন জেলার এক-তৃতীয়াংশের বেশি শিক্ষার্থী যে বিদ্যালয়ে পড়ে সে প্রতিষ্ঠান অথবা বাহিরের কোচিং সেন্টারের শিক্ষকদের কাছে পড়তে বাধ্য হয়। না পড়লে ফেল করিয়ে দেয়া হয় এমন অভিযোগ করেন অনেকে। ৩০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১৪টিতে পাঁচটির কম শ্রেণিকক্ষ রয়েছে। প্রত্যেক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের গড় সংখ্যা ছয়জন। গড়ে ২৯ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। কিন্তু কোনো শিক্ষক বদলি বা অনুপস্থিতিতে ক্লাস নিতে সমস্যা হয়। এছাড়া ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে শিক্ষকদের বিশেষ দুর্বলতাসহ নানা সমস্যা এ গবেষণায় উঠে এসেছে (২ জুলাই, ২০২৩ নয়া দিগন্ত)।

শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা এখনো চলছে। কোনোটিই সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা পায়নি এবং দৃশ্যমান সাফল্য বয়ে আনেনি।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। মাধ্যমিক স্তরে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু করার দীর্ঘ সময় পর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ৩৮ শতাংশের বেশি শিক্ষক পুরোপুরিভাবে এই পদ্ধতিতে প্রশ্ন তৈরি করতে পারে না। এছাড়া নানা অসঙ্গতি ও সমস্যার কারণে নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে সৃজনশীল পদ্ধতি বাদ দেয়া হচ্ছে। পাঠ্যক্রম নিয়েও গুরুতর হযবরল অবস্থা দেখা দিচ্ছে প্রায়ই।

পাঁচ বছর ধরে প্রস্তুতির পর চালু হওয়ার ১ মাস ১০ দিন পর ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীর দু’টি পাঠ্যবই প্রত্যাহার করে এনসিটিবি। একই সাথে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীর ‘ইতিহাস’ ও ‘সমাজবিজ্ঞান’ বিষয়ের ‘অনুশীলন পাঠ’ এবং ষষ্ঠ শ্রেণীর বিজ্ঞান বিষয়ে কিছু ভুল অধ্যায় সংশোধনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়। পরিশেষে এই কমিটি সংশোধিত ‘সফট কপি’ মাউশিকে সরবরাহ করেই দায়িত্ব শেষ করে। ১৯৯২ সালে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ‘বহু নির্বাচন প্রশ্ন’ (এমসিকিউ) ব্যবস্থাসহ ‘প্রশ্ন ব্যাংক’ নামে একটি পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল। এ প্রশ্ন ব্যাংক বাতিল হলেও এখনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের প্রশ্নপত্রের কিছু অংশ এমসিকিউ এবং কিছু অংশ সৃজনশীল পদ্ধতিতে করা হচ্ছে।

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সারা দেশে জিপিএ-৫ পাচ্ছে বহু শিক্ষার্থী। কিন্তু শিক্ষার গুণগত মান একেবারে তলানিতে গিয়ে পৌঁছেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজি বিষয়ে মাত্র ২ জন পাস করার দৃষ্টান্ত সেই দুঃখজনক বাস্তবতা জাতির কাছে স্পষ্ট করে দিয়েছে।

দেশের বিভিন্ন কারিগরি (পলিটেকনিক) কলেজে ৭০ শতাংশ শিক্ষকের পদ শূন্য অবস্থায় একাডেমিক ও ব্যবহারিক ক্লাসে সময় ও সংখ্যা কমিয়ে কোনোভাবে সিলেবাসসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে শিক্ষার্থীদের সনদ দেয়া হচ্ছে। সমস্যা সমাধানের উপর্যুপরি প্রতিশ্রুতি কখনো বাস্তবায়ন হয়নি। (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, নয়া দিগন্ত)।

করোনা অতিমারীর জন্য এইচএসসি পরীক্ষা বাতিল এ মর্মে জাতীয় সংসদ কর্তৃক বিল পাস ছিল দেশে প্রথমবারের মতো ইতিহাসে কোনো পাবলিক পরীক্ষায় অটোপাসের উদাহরণ। এর পরিণাম হিসেবে ‘নবম শ্রেণীতে পড়তে হয় অষ্টম শ্রেণীর পড়া।’ (২৭ জুলাই ২০২২, প্রথম আলো)। আর ‘অটোপাসের সাড়ে তিন লাখ এইচএসসিতে লাপাত্তা’ (৪ নভেম্বর ২০২২, নয়া দিগন্ত), প্রভৃতি দুঃখজনক চিত্র জাতির সামনে ফুটে ওঠে।

সম্প্রতি নতুন কারিকুলাম নিয়ে জনমনে নানা তর্ক-বিতর্ক, আলোচনা ও সমালোচনা প্রভৃতির মুখে নবাগত শিক্ষামন্ত্রী এ কারিকুলাম বাতিল ঘোষণা করেছেন।
উচ্চশিক্ষা : দেশের সর্ববৃহৎ শিক্ষায়তন জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়। এর অধীনে (কেবল ঢাকার ৮টা সরকারি কলেজ ছাড়া) সব সরকারি, আধা-সরকারি ও বেসরকারি কলেজ প্রভৃতির বেশির ভাগ শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। দীর্ঘ অধ্যাপনার অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে প্রতি বছর ব্যবস্থাপনা (সম্মান) প্রথম বর্ষে ২৬২ জন শিক্ষার্থী (এইচএসসি ও সমমানের চূড়ান্ত পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ’র ভিত্তিতে) ভর্তি করা হয়। অনার্স প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের প্রতিদিনের ক্লাসে শিক্ষার্থীদের গড় উপস্থিতির সংখ্যা যথাক্রমে ৭০, ২০, ৭ এবং ৫ জন। মাস্টার্স শেষ পর্বে আজো কোনো শিক্ষার্থীকে ক্লাসে উপস্থিত দেখা যায়নি। কলেজের ব্যবসায় স্টাডিজ (প্রশাসন) ভবনে প্রত্যেক শ্রেণিকক্ষে সর্বোচ্চ ১০০ জন শিক্ষার্থীর বসার আসন ব্যবস্থা আছে। এ অবস্থায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের নানা পরীক্ষা, একাডেমিক কার্যক্রম এবং সরকারি ও বেসরকারি নানা ছুটিসহ অন্যান্য কারণে প্রয়োজনের চেয়ে কমসংখ্যক ক্লাস পায় পরীক্ষার্থীরা। সিলেবাসে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অংশ ও অধ্যায় অজানাই থেকে যায় শিক্ষার্থীদের। তারা পাঠের ঘাটতি পূরণসহ অপেক্ষাকৃত কম পরিশ্রমে চূড়ান্ত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে নোট ও গাইড বই প্রভৃতি অনুসরণ করে। এসব বইয়ের বেশির ভাগ অসঙ্গতিপূর্ণ, সংক্ষিপ্ত ও ভুলে ভরা। মূল পাঠ্যবইয়েও ভুল দেখা যায়, যেমন- মাস্টার্স শেষ পর্বে ‘কম্পেনসেশন ম্যানেজমেন্ট’ বইয়ের শিরোনাম বাংলায় ভুল ‘ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থাপনা’ করা হয়েছে। এর প্রকৃত বাংলা নাম হবে ‘পারিতোষিক ব্যবস্থাপনা’ এবং OCR এর ভুল অর্থ ‘Optical Character Reader’ লেখা। এ ক্ষেত্রে প্রকৃত পূর্ণ অর্থ ‘Optical Character Recognized’ প্রভৃতি।

বিশেষ কিছু কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত, আইসিটি ও এমআইএস প্রভৃতি জটিল ও টেকনিক্যাল বিষয়ের উত্তরপত্র মূল্যায়নের দায়িত্ব পান এমন কিছু শিক্ষক যাদের অনেকেরই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে জ্ঞানের ঘাটতি রয়েছে অথবা দীর্ঘ দিন চর্চার অভাব রয়েছে। এরা তাড়াহুড়া করে নির্দিষ্ট সময়ের ভেতর উত্তরপত্র মূল্যায়নে সঠিক, আংশিক ও ভুল উত্তরের নম্বর প্রদান করায় অনেক দুর্বল ও নিম্নমেধাবীও অপেক্ষাকৃত বেশি নম্বর পেয়ে যায়। অনার্স চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্স প্রথম ও শেষ পর্বে ৫০ (প্রাইভেটের ক্ষেত্রে ১০০) নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয় সংশ্লিষ্ট কলেজের অভ্যন্তরীণ ও বহিঃপরীক্ষকের বোর্ডে। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ পরীক্ষার্থী লিখিত পরীক্ষায় বিষয়সমূহের শিরোনামও ঠিকমতো বলতে পারে না। এ পরিস্থিতিতে অতীত পরীক্ষার ফলাফল, ক্লাসের উপস্থিতি পরিসংখ্যান, ইনকোর্স পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর, অপেক্ষকৃত সহজ বিষয়ে প্রশ্ন এবং মানবিক কারণসহ প্রভৃতি বিবেচনায় সম্মানজনক নম্বর দিয়ে দেয় পরীক্ষক বোর্ড। এভাবে নিম্ন ও দুর্বল মেধাবীরা একাডেমিক শিক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হতে সক্ষম হলেও নানা নিয়োগসহ কর্মক্ষেত্রে বারবার ও আজীবন ব্যর্থতাসহ হোঁচট খেতেই থাকে।

সব ক্ষেত্রে (দেশ ও বিদেশে), যথা- খাদ্য, বস্তু, চিকিৎসা, শিক্ষা, বাসস্থান, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা; বিচার, প্রশাসন ও নির্বাহী বিভাগ; সমাজ ও সংস্কৃতি, রাজনীতি, অর্থনীতি, সরকার ও নির্বাচন প্রভৃতি প্রত্যেক ক্ষেত্রে বাস্তবভিত্তিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও দক্ষ কর্মীবাহিনী তৈরি ছাড়াও কর্তব্যপরায়ণ, সৎ, সাহসী ও নিরপেক্ষ প্রশাসন প্রভৃতি নিয়োগ নিশ্চিতকরণ; আধুনিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন, উন্নয়ন, মেরামত ও ব্যবহারে উত্তমটাকে নির্বাচন, গ্রহণ, প্রয়োগ ও বাস্তবায়নে আইটি বিষয়ে যোগ্য প্রোগ্রামার, দক্ষ সিস্টেমস এনালিস্ট ও পর্যাপ্তসংখ্যক অপারেটর এবং আধুনিক ‘হার্ডওয়্যার’ ও ‘সফটওয়্যারসহ’ এবং ইঞ্জিনিয়ার তৈরিসহ আইটি সম্পর্কিত সব উপকরণ ন্যূনতম দামে পর্যাপ্ত পরিমাণে জোগান নিশ্চিত করা হয় আবশ্যক যাতে তীক্ষ্ণ মেধাবী এবং একাডেমিকভাবে উচ্চশিক্ষিতরাই শুধু এগিয়ে আসতে পারে।

লেখক : বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, গবেষক


আরো সংবাদ



premium cement