ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষীয় সম্পর্কের বাইরেও বৃহত্তর বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়ন করতে পারে : এফবিসিসিআই
এফবিসিসিআই আইকনে বিক্রম কে. দুরাইস্বামী- ২৫ অক্টোবর ২০২০, ০০:০০
ভারতের সাথে একযোগে কাজ করে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরো মজবুত করা সম্ভব বলে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কে দুরাইস্বামীর কাছে আশা প্রকাশ করেছেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম। উৎপাদন প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা পেতে ভারত থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে এবং বাইল্যাটেরারাল ভ্যালু চেইন ইনেশেটিভের বিষয় তুলে ধরে এই আশা প্রকাশ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি।
মতিঝিলে এফবিসিসিআই আইকন পরিদর্শনকালে ভারতের হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জনের অন্যতম উপায় হচ্ছে ‘বাংলাদেশী রফতানি উপকরণসমূহ, অটোমোবাইল, মোটরবাইক যন্ত্রাংশ উৎপাদন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, কোয়ান্টাম ইন্টারনেট, স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম, সাইবার সিকিউরিটি দক্ষতা, ডিজিটাল উপকরণগুলোর গবেষণা-উন্নয়ন ও উৎপাদনগুলোর যৌথ উদ্যোগের পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া।’
এফবিসিসিআই সভাপতি এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নে এফবিসিসিআইয়ের ভূমিকা তুলে ধরার পাশাপাশি ফেডারেশনের প্রথম বছরে টেকসই উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেয়া এবং পরের দুই বছরে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে ফ্রন্টলাইনার হিসেবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক কৌশলগত অংশীদারদের সাথে এফবিসিসিআইর সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরেন। এ ছাড়া করোনার সময় খাদ্য কর্মসূচি, ত্রাণ তহবিল, স্বাস্থ্যসেবা পণ্য, দেশের বেসরকারি খাতের পক্ষ থেকে এফবিসিসিআইয়ের সামাজিক প্রচেষ্টার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
হাইকমিশনারকে তিনি এফবিসিসিআিই ইমপ্যাক্ট ৪.০ সম্পর্কে অবহিত করেন, যার মধ্যে আছে এফবিসিসিআই এডিআর সেন্টার, টেক সেন্টার, স্কিল ল্যাব, এফবিসিসিআই ইনস্টিটিউট, এফবিসিসিআই ইউনিভার্সিটি, ইকোনমিক অ্যান্ড অ্যাপ্লায়েড রিসার্চ সেন্টার, মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ/ সেমিনার/স্কিলস অডিটোরিয়াম ও বিশ্বব্যাপী ফেডারেশনের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় সংস্থাগুলো এলডিসি বর্ধিত সুবিধাগুলো, এসডিজি ২০৩০ এবং ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়নের রোডম্যাপ ইত্যাদি। বিজ্ঞপ্তি।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা