২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`

বন্যায় ভেসে গেছে লাখো মানুষের ঈদ আনন্দ

শরীয়তপুরের নড়িয়ায় পদ্মার ভাঙনের কবলে চরআত্রা বসাকেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়-কাম সাইক্লোন শেল্টার : বোরহানউদ্দিন রাব্বানী -

আগামীকাল ঈদুল আজহা। পাড়ায়-পাড়ায় পশু কোরবানি আর আনন্দ উদযাপনের কথা ছিল। কিন্তু বানের পানিতে ভেসে গেছে দেশের লাখ লাখ মানুষের ঈদের আনন্দ। পানিবন্দী হয়ে অনাহারে-অর্ধাহারে জীবন কাটছে বন্যার্তদের। ফলে ঈদের আনন্দ নেই বানভাসিদের। এ দিকে উজানে আবারো ভারী বর্ষণ হয়েছে। ফলে প্রবল ঢলের পানিতে গঙ্গা অববাহিকার নদ-নদীগুলোতে ফের নতুন করে পানি বাড়তে শুরু করেছে। ঢাকার আশুলিয়ায় শিল্পাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বন্যার্তরা প্রয়োজনীয় ত্রাণ পাচ্ছে না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে সর্প দংশনে দুইজন মারা গেছে।
গঙ্গা অববাহিকায় পানির স্তর বেড়েছে
বাসস জানায়, ভারী বর্ষণের ফলে উজান থেকে প্রবল ঢলের কারণে গঙ্গা অববাহিকার বেশির ভাগ নদীর পানির স্তর কয়েকদিন ক্রমাগত বেড়ে চলায় এই অঞ্চলের বন্যার পরিস্থিতি আরো অবনতি হয়েছে।
গঙ্গা অববাহিকায় নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা মোট ৩০টি নদীর পয়েন্টে মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ১৩টি স্টেশনে পানির স্তর কমে গেছে এবং গতকাল সকাল ৯টায় দুই পয়েন্টে স্থিতিশীল রয়েছে। তবে নদীগুলো ২২ পয়েন্টে বিপদসীমার নিচে প্রবাহিত হচ্ছিল এবং গতকাল সকালে ৭ পয়েন্টে বিপদসীমার উপরে রয়েছে। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (ডব্লিউডিবি) স্থানীয় কার্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুখলেছুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় পাংখা, রাজশাহী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পয়েন্টগুলোতে পানি ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধির প্রবণতা রেকর্ড করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের পাংখায় এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে দুই সেন্টিমিটার (সিএম) বেড়েছে এবং রাজশাহীতে তিন সেন্টিমিটার এবং পদ্মা নদীর পয়েন্টে পানির স্তর পাঁচ সেন্টিমিটার হ্রাস পেয়েছে। তবে গঙ্গা নদীর পাংখা, রাজশাহী এবং হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে যথাক্রমে ১৪৪ সেন্টিমিটার, ১৫৬ সেন্টিমিটার এবং ৭৫ সেন্টিমিটার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে।
এ ছাড়াও বগুড়া ও সিরাজগঞ্জ জেলায় প্রবাহিত ব্রহ্মপুত্র অববাহিকার অধীনে করতোয়া নদী ও যমুনা নদীর পানির স্তর গতকাল সকালে কমে গেছে। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের (এফএফডব্লিউসি) নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, করতোয়ায় পানির স্তর ১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে এবং চক রহিমপুরে ২৪ সেন্টিমিটার কমেছে। গতকাল সকালে দু’টি স্টেশনে নদীর পানি যথাক্রমে ১৪৬ সেন্টিমিটার এবং ২৯ সেন্টিমিটার নিচে প্রবাহিত হচ্ছিল।
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে যমুনা নদী ১৮ সেন্টিমিটার, সিরাজগঞ্জের কাজীপুরে ২২ সেন্টিমিটার এবং সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার এবং নদীটি সারিয়াকান্দি, কাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যথাক্রমে ৮২ সেন্টিমিটার, ৬২ সেন্টিমিটার ও ৬০ সেন্টিমিটার উঁচুতে প্রবাহিত হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, নাটোর জেলার শিংরা পয়েন্টে গুর নদীর পানির স্তর এক সেন্টিমিটার কমে গেছে এবং পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ জেলার বাঘাবাড়ি পয়েন্টে আত্রাই নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। তবে গতকাল সকালে ৫ সেন্টিমিটার নতুন করে কমে আসছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার রহনপুর পয়েন্টে মহানন্দা নদীর পানির স্তর আরো তিন সেন্টিমিটার কমে গেছে এবং নদীটি বিপদসীমার ৭৯ সেন্টিমিটার নিচে প্রবাহিত হচ্ছে।
নওগাঁর আত্রাই পয়েন্টে আত্রাই নদী এখনো বিপদসীমার ১১ সেন্টিমিটার উপরে প্রবাহিত হচ্ছে।
রাজশাহী বিভাগের অধীনে প্রায় আটটি জেলায় পর্যবেক্ষণ করা গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় ১৩টি নদী বিন্দুর মধ্যে তিনটি স্টেশনে পানির স্তর বৃদ্ধি পেয়েছে, অন্য দিকে ৯টি স্টেশনে পানির স্তর কমে গেছে এবং একপর্যায়ে স্থিতিশীল রয়েছে।
বসাকেরচর প্রাথমিক বিদ্যালয় পদ্মায় বিলীন
শরীয়তপুর সংবাদদাতা জানান, ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা ইউনিয়নের ৮১ নম্বর বসাকেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বীতল ভবন কাম সাইক্লোন সেন্টারটিও আগ্রাসী পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় ভবনটির সিঁড়ি রুমটি ভেঙে নদীতে পড়ে যায়। যেকোনো সময় পুরো ভবনটি নদীতে বিলীন হয়ে যেতে পারে। এর আগে গত বুধবার বেলা ২টায় এই বিদ্যালয়ের একতলা ভবনটি পদ্মাতে বিলীন হয়ে যায়। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় ওই এলাকার অর্ধশতাধিক বসত বাড়িসহ অনেক ফসলি জমি পদ্মার আগ্রাসী থাবায় বিলীন হয়ে গেছে। প্রত্যক্ষদশীরা বলছেন স্রোতের গতি আরো বৃদ্ধি পেলে ভাঙন আরো ভয়াবহ হতে পারে।
বসাকেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহাঙ্গীর হোসেন ও ডা: তৌহিদুল ইসলাম মুন্সি জানান, উজানের পানি নামতে শুরু করার পর থেকেই পদ্মা বেষ্টিত নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা ইউনিয়নের বসাকের চর গ্রামের নদী তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ভাঙন দেখা দেয়। গত বুধবার পদ্মার প্রবল স্রোতে বসাকেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একতলা ভবনটি পদ্মায় চলে যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় বিদ্যালয়ের দ্বীতল ভবন কাম সাইক্লোন সেন্টারটির পশ্চিম পাশের একটি অংশ নদীতে ভেঙে পড়ে। যেকোনো সময় পুরো ভবনটি বিলীন হয়ে যাবে। বিলীন হয়ে যাওয়া বিদ্যালয়টি পদ্মার দুর্গম চরাঞ্চলের শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতে ১৯৪২ সালে নড়িয়া উপজেলার চরআত্রা ইউনিয়নের ৮১ নম্বর বসাকেরচর প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবনটি ২০১২ সালে ও একতলা ভবনটি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর। এই বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ভবনটিও নদীগর্ভে বিলীন হওয়ায় অনিশ্চিত হয়ে পরল ৩৭৫ জন কোমলমতি শিশুর শিক্ষাজীবন। এ ছাড়া গত তিন দিনে পদ্মার ভয়াবহ ভাঙনে এই এলাকার চারটি গ্রামের আরো অর্ধশতাধিক পরিবারের বসতবাড়ি এবং অনেক ফসলি জমি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
আশুলিয়ার শিল্পাঞ্চল প্লাবিত : প্রায় এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে বন্যার পানিতে পাবিত হচ্ছে সাভারের আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলের নতুন নতুন এলাকা। সাভার উপজেলার নিম্নাঞ্চলের অধিকাংশ গ্রাম বন্যার কবলে পড়েছে। রাস্তা, ব্রিজ, বাজার, কৃষি জমি, বাড়িসহ বিভিন্ন স্থাপনা পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন এই অঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষ। এ ছাড়া ধামরাই উপজেলাতেও পানিবন্দী হয়ে পড়েছে বহু মানুষ। বন্যাকবলিত এলাকায় নলকূপ তলিয়ে যাওয়াও বিশুদ্ধ পানির সঙ্কট দেখা দিয়েছে। নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে বাড়ি ছাড়তে হচ্ছে অনেককেই।
রাজশাহী অঞ্চলে বন্যায় সাত লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত
রাজশাহী অঞ্চলে বন্যায় প্রায় সাত লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। নষ্ট হয়েছে ২৭ হাজার ৭৭৩ হেক্টর জমির ফসল। গত বুধবার এক তথ্য বিবরণীতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারণে রাজশাহী, নাটোর, নওগাঁ, সিরাজগঞ্জ ও বগুড়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। বন্যার কারণে রাজশাহী জেলায় ১১ হাজার ২৩৫ জন, নাটোরে ৩০ হাজার ৫০০ জন, নওগাঁয় ১৮ হাজার ৯৬৮ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪০০ জন, সিরাজগঞ্জে ৫ লাখ ৪ হাজার এবং বগুড়ায় ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯০ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। মোট ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৬ লাখ ৯৮ হাজার ১৯৩ জন। বন্যায় রাজশাহী জেলার ১১৫ বর্গকিলোমিটার পাবিত হয়েছে। নাটোরের সিংড়া, নলডাঙ্গা ও গুরুদাসপুর উপজেলা, ২টি পৌরসভা ও ১৭টি ইউনিয়ন পাবিত হয়েছে। নওগাঁ সদর, জেলার মান্দা, আত্রাই, রাণীনগর, পোরশা, সাপাহার ও মহাদেবপুরসহ সাত উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। মান্দা, রাণীনগর ও আত্রাই উপজেলার বাঁধ ও স্লুইসগেট এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।
শেরপুর দুই সপ্তাহেও ত্রাণ মেলেনি
শেরপুর সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের ছোট ঝাউয়ের চর গ্রামের মানুষের বাড়িঘরে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে। শেরপুর জেলা সদর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে ছোট ঝাউয়ের চর গ্রাম। গ্রামের অধিকাংশ মানুষই কৃষির ওপর নির্ভরশীল। কিছু লোক দিনমজুরি, আসবাব তৈরি, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও দুধ বিক্রি করে সংসার চালান। গ্রামের বেশির ভাগ মানুষের ঘরে বন্যার পানি। গবাদিপশুগুলো গোয়ালঘর থেকে সরিয়ে সড়কে এনে রেখেছে তারা। এ পরিস্থিতিতে অনেকের আয়-রোজগার বন্ধ। ঘরে চালুডাল ফুরিয়ে গেছে। বন্যার পানি উঠার দুই সপ্তাহ পার হলেও কোনো ত্রাণ পায়নি তারা। ফলে অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটছে তাদের।
৩ লাখ ৫০ হাজার স্কয়ার ফিট এলাকা পদ্মায় বিলীন
মুন্সীগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, গত বুধবার সকাল থেকে ছয় হাজার বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও শিমুলিয়া বন্দর কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অব্যাহত ভাঙনে মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের শিমুলিয়া ঘাটের ৩ নম্বর রোরো ফেরিঘাটের তিন লাখ ৫০ হাজার স্কয়ার ফিট পরিমাণ এলাকা পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে রোরো ফেরিঘাটের অ্যাপ্রোচ সড়ক, বিআইডব্লিউটিএ’র আধাপাকা স্থাপনা, একটি মসজিদ ও কয়েকটি টং দোকান পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে আকস্মিক ভাঙনে।
অন্য দিকে ঈদে ঘরমুখো মানুষ শিমুলিয়া ঘাটে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। পদ্মায় তীব্র স্রোতের কারণে ফেরি চলাচল মারাত্মক বিঘিœত হওয়া এবং মঙ্গলবার আকস্মিক ৩ নম্বর রোরো ফেরিঘাট পদ্মায় বিলীন হয়ে রোরো ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া ৫ কিলোমিটার ঘুরে বিকল্প চ্যানেল দিয়ে ফেরি চলাচল করায় দ্বিগুণেরও বেশি সময় লাগছে। বুধবার সকাল থেকে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ৯টি ফেরি চলাচল করছে। তবে পদ্মায় স্রোতের তীব্রতা বেশি থাকায় ফেরিগুলো ধারণক্ষমতার চেয়ে কম যানবাহন নিয়ে নৌ-রুট পাড়ি দিচ্ছে।
গফরগাঁওয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকা প্লাবিত
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) সংবাদদাতা জানান, ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পৌর শহরের নিচু এলাকা, চরআলগী ইউনিয়ন, পাঁচবাগ ইউনিয়ন ও টাংগাব ইউনিয়নের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় সহস্রাধিক শ্রমজীবী পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
মুজিবনগরে ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩ বাগেরহাটের রামপালে ট্রাকের চাপায় নিহত ৩ ফিলিস্তিনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভে উত্তাল পূর্ব আফ্রিকায় প্রবল বৃষ্টি ও বন্যা, কমপক্ষে ১৫৫ জনের প্রাণহানি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর ভয়াবহ দুর্ঘটনা, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন উগ্র ইসরাইলি মন্ত্রী শেরে বাংলার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন হাত কাটা বন্দীর নেতানিয়াহুর সমালোচনা ইসরাইলের আলটিমেটাম, যা বলল হামাস রাশিয়ার প্রতি চীনের সমর্থনের বিরুদ্ধে ব্লিংকেনের হুঁশিয়ারি ইতিহাস গড়া জয় পেল পাঞ্জাব

সকল