২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

শারদীয় দুর্গাপূজা ২০১৮

শারদীয় দুর্গাপূজা ২০১৮ - ছবি : সংগ্রহ

যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরুপেণ সংস্থিতা
নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমস্তসৈ নমো নমঃ
আশ্বিনের শুক্লা ষষ্ঠীর সন্ধ্যায় বিল্ব শাখায় দেবীর বোধন শারদীয় দুর্গাপূজা। ‘অকাল বোধন’। ‘বোধন’ অর্থ জাগরণ। দেবী নিদ্রিতা। পূজার জন্য মাকে ঘুম থেকে জাগানো হয়। তিনি জগজ্জননী চৈতন্য স্বরূপিণী। তার চৈতন্যই সব চৈতন্যময়। আমাদের ইন্দ্রিয়াধিষ্ঠিত চৈতন্যবর্গ জড়ত্বের মোহে আচ্ছন্ন। চৈতন্য রাজ্যে উপনীত হতে হলে জাগ্রত হতে হবে। আমি সুপ্ত। প্রার্থনার ফলে এই সুপ্তি ভেঙে যায়। আমরা জাগ্রত হয়ে উঠি। রাবণ বধের জন্য রামচন্দ্র কৃপা লাভের উদ্দেশ্যে শরৎকালে দেবীর পূজা করেছিলেন। মাঘ থেকে আষাঢ়- ছয় মাস উত্তরায়ণ, শ্রাবণ থেকে পৌষ ছয় মাস দক্ষিণায়ন। উত্তরায়ণের সময় দেবতারা জাগ্রত থাকে। দক্ষিণায়নের সময় নিদ্রিত। শরৎকাল দক্ষিণায়নে অন্তর্ভুক্ত। তাই দেবতারা নিদ্রিত। এ সময় তাদের পূজা করতে হলে, জাগ্রত করতে হবে। সেজন্য রামচন্দ্র দেবীর বোধন করলেন। মাকে জাগিয়ে তার পূজা করলেন। কৃত্তিবাসী রামায়ণে রামচন্দ্রের শরৎকালীন এ পূজার বিষদ বিবরণ আছে। দেবীর বোধন বা পূজা কোনোটাই রামচন্দ্র নিজে করেননি, করেছিলেন ব্রহ্মা। ব্রহ্মাই আদ্যশক্তি জগজ্জননী দেবী দুর্গা।

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের নির্যাতিত, নিপীড়িত ও অত্যাচারিত জীবে দুর্গতি হরণ করার জন্য আবির্ভাব দেবী দুর্গার। দেবতাদের তপস্যা ও জ্যোতি সৃষ্ট আদ্যশক্তি মহামায়া দুর্গা নাম নিয়ে পৃথিবীতে আসেন। দুর্গাকে করুণাময়ী নারীমূর্তিতে কল্পনা করা হয়। যিনি ব্রহ্ম, তিনি শক্তি, তিনিই দুর্গা। দুর্গাপূজা শক্তির আরাধনা। দুর্বলের আত্মজ্ঞান হয় না। চাই শক্তির সাধনা। ব্রহ্মার পরিপূর্ণতা লাভ শক্তিতে। শক্তির পরিপূর্ণতা ঘটে জগৎ সৃষ্টিতে, দুর্গা মহাশক্তিরই প্রতীক। মহাশক্তিকেই, প্রতিমার মধ্য দিয়ে চিন্ময়ী ব্রহ্মশক্তিকে দর্শন করে। ব্রহ্মাবৈবর্ত পুরাণে আছে, রাজা মুরথ চৈত্র মাসে শুক্লা অষ্টমী ও নবমী তিথিতে শাস্ত্রবিধি মতে, দুর্গতিনাশিনী দুর্গার অর্চনা করেছিলেন। ভগবত ও কালিকা পুরাণে এ পূজার বিশদ বিবরণ পাওয়া যায়। শরৎকালে পূজা করতে হলে প্রথমে তাদের জাগরিত করতে হবে। এ জন্য ব্রহ্মা ও অন্যান্য দেবতার সাথে করজোড়ে দেবীর স্তব করলেন। হে দেবী, তুমি গিরিবাসিনী ও বিল্বদলবাসিনী।

তুমি দুর্গা, দুর্গতিহারা, শান্তা, শান্তজনপ্রিয়া, পদ্মালয়া, পদ্মনয়না ও সহস্রদলবাসিনী। হে দেবী, তুমি লজ্জা, তুমি বুদ্ধি এবং তুমিই ত্রিবিধ প্রসধিনী, তোমাকে নমস্কার, স্তবে তুষ্ট দেবী কুমারী মূর্তিতে দেবতার সম্মুখে আবির্ভূত হয়ে বললেন, ‘আপনারা বিল্ববৃক্ষমূলে দেবীর বোধন করুন। আপনাদের প্রার্থনায় তিনি প্রবুদ্ধা হবেন।’ দেবগণসহ ব্রহ্মা মতে এলেন এবং সেখানে দুর্গম নির্জন স্থানে বেলগাছের শাখায় সবুজ ঘন পত্ররাশির মধ্যে বিনিদ্রিতা পরমাসুন্দরী এক বালিকা মূর্তি দেখতে পেলেন। এই মূর্তিই জগজ্জননী- মহাদেবী ব্রহ্মার এইরূপ অনুভব হওয়ায় নতজানু হয়ে দেবগণসহ তিনি দেবীর বোধনস্তব পাঠ করলেন- ‘হে দেবী, তুমিই যে মহাদেবী তা নিশ্চিতরূপে জেনেছি। ভূতলে তোমার ক্রীড়াভূমি। তাই এখানে এসেছি। তুমি শত্রুরূপা, মিত্ররূপাও বটে। বন্ধনকারিণী রূপে তুমি শত্রু আর বন্ধন মোচনকারিণী রূপে তুমি মিত্র। মহা যৌগগণ ধ্যানযোগে অন্তরে তোমাকে ধারণ করতে পারে না।

সেখানে যে শক্তির ক্রিয়া সকলেই তোমার। আমি ব্রহ্মা, আমার শক্তিও তোমার; তুমি সর্বশক্তিস্বরূপিণী। রাম ও রাবণের যুদ্ধে রামের শক্তিও তোমার, রাবণের শক্তিও তোমার। তুমি তোমার শক্তি নিয়ে রামচন্দ্রে প্রবর্তিত হও। জননী তুমি জাগরিত হও।’ ব্রহ্মার স্তবে দেবী জাগরিত হলেন এবং তার বালিকামূর্তি ছেড়ে চণ্ডিকারূপে প্রকাশিত হলেন। ব্রহ্মা বললেন- ‘ঐং রাবণ্যস Ÿধার্থায় রামম্যানু গ্রহায় চ। অকালে তু শিবে বোধস্তব দেব্যা কৃতো ময়া।’ অর্থাৎ, মা অকালে তোমাকে ডাকছি রাবণবধে রামচন্দ্রকে অনুগ্রহ করার জন্য। আরো বললেন, ‘যত দিন রাবণ বধ না হয়, তত দিন তোমার অর্চনা করে যাবো। বোধন করে তোমার অর্চনায় ব্রতী হয়েছি। যতকাল সৃষ্টি থাকবে, ততকাল মানুষ তোমার অর্চনা করবে। কৃপা করে, তোমার সর্বশক্তি দিয়ে রাবণ বধে রামচন্দ্রের সহায় হও।’ স্তবে তুষ্টা দেবী বললেন, ‘সপ্তমী তিথিতে রামচন্দ্রের দিব্য ধনুর্বাণে প্রবেশ করবে। অষ্টমীতে রাম রাবণের মহাযুদ্ধ হবে। অষ্টমী-নবমীর সন্ধিক্ষণে রাবণের দণ্ডমুণ্ড ছিন্ন হবে। সেই ছিন্নমুণ্ড পুনর্যোজিত হলে নবমীতে রাবণ নিহত হবে। দশমীতে রামচন্দ্র বিজয় উৎসব করবে।’

দেবীর অনুগ্রহে রামচন্দ্র রাবণকে বধ করে সীতা দেবীকে উদ্ধার করলেন। মহাবিপদ কেটে গেল বলে অষ্টমীর নাম হলো মহাষ্টমী; মহাসম্পদ লাভ হলো বলে নবমীর নাম মহানবমী। রামচন্দ্রের দুর্যোগের স্মরণেই আমাদের শারদীয় মহাপূজা। দেবীর অনুগ্রহে রামচন্দ্র রাবণকে বধ করে মহাবিপদ থেকে উদ্ধার পেয়েছিলেন; সীতারূপী মহাসম্পদ লাভ করেছিলেন। আমরা দেবীর বোধন ও পূজা করে কোন বিপদ থেকে উদ্ধার পাবো আর কী মহাসম্পদই বা লাভ করব? উত্তরে বলা যায়, যিনি পূজক তিনি স্থিত শ্রীরামের ভূমিকায়। সংসারাশ্রয়ী নরনারীর দারিদ্র্যই মহাবিপদ, ঐশ্বর্যই মহাসম্পদ আর জীবনমাত্রই যুদ্ধ। ওই যুদ্ধে জয়লাভ করে মহাবিপদ থেকে অব্যাহতি পেয়ে মহাসম্পদ লাভ মায়ের অনুগ্রহেই হয়ে থাকে। যারা যোগী, সাধনই তাদের সমর।

বিষয় বন্ধন তাদের মহাবিপদ, মুক্তিলাভই মহাসম্পদ। জগজ্জননীর অর্চনায় যোগী সাধক সমরে জয়লাভ করেন। তার ভববন্ধন ছিন্ন হয়। তিনি মুক্তিসুখে ডুবে থাকেন। যারা জ্ঞানমার্গের সাধক, অজ্ঞানতাই তাদের মহাবিপদ। ব্রহ্মাজ্ঞানই পরম ধর্ম। মহাদেবীর অর্চনায় সাধনযুদ্ধে তারা জয়লাভ করেন। জগজ্জননী নিজেই মূর্ত ব্রহ্মাজ্ঞানরূপিণী। যারা ভক্তি পথের উপাসক, তাদের হৃদয়ের ভক্তিরূপিণী সীতা দেবীকে চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল রাবণ। এ বেদনা তাদের বেদনাতুর করে। যোগমায়া কাত্যায়নীর আরাধনায় মহাপরাধিরূপী দশাননের বধ হয় মহাষ্টমীতে, প্রেম ও ভক্তিরূপিণী সীতার উদ্ধার হয় মহানবমীতে। দশমীতে এ পরম সত্য অনুভূতিকে হৃদয়ের গভীর তলদেশে চিত্তদর্পণে নিরঞ্জন করে ভক্ত সাধক বিশ্বমানবকে ‘ভাই’ বলে আলিঙ্গন করে। দ্বন্দ্বময় জগতের মানুষ অন্তরে ও বাইরে শত্রু দ্বারা পরিবেষ্টিত। ধনী নির্ধনের সঙ্ঘাত, উচ্চ ও নীচের ভেদ, সবলের হস্তে দুর্বলের নির্যাতন- এসব মানুষের বাইরের শত্রু।

এদের দৌরাত্ম্যে জগতে আজ মানবিক বিপর্যয়। তাই যুদ্ধে এদের পরাভূত করতে না পারলে মানুষের জাগতিক অগ্রগতি ও অভ্যুদয় অসম্ভব। অপরপক্ষে, দুর্দমনীয় ভোগ-লালসা, দম্ভ দর্প; অভিমান, ক্রোধ মানুষের অন্তশত্রু এবং সাধকের সাধনায় অগ্রগতির প্রতিবন্ধক। এসবে বিশ্বাস করতে না পারলে সাধক জীবন অগ্রসর হওয়া সুদূরপরাহত। তাই বোধনের এ পুণ্যলগ্নে আসুন, দেবতাদের মতো আমরাও সঙ্কল্প গ্রহণ করি। হে দেবী, যত দিন পর্যন্ত না আমাদের বাহ্য ও অন্তরের শত্রুরূপী রাবণকে আমরা যুদ্ধে পরাভূত ও বধ করতে পারছি, তত দিন আমরা তোমার অর্চনা থেকে বিরত হবো না। হে সর্বশক্তি স্বরূপিণী দেবী, তুমি কৃপা করে সর্বশক্তি দিয়ে শত্রুবিনাশে, সর্বতোভাবে আমাদের সহায় হও। তোমার কৃপায় রামচন্দ্রের মতো আমাদেরও যেন মহাবিপদ কেটে গিয়ে মহাসম্পদ লাভ হয়। বঙ্গদেশে মা দুর্গার যে কাঠামো সচরাচর আমরা দেখতে পাই, তা হলো সাতটি মূর্তির মধ্যে দেবী দুর্গা, তার দক্ষিণে ওপরে লক্ষ্মী, নিচে গণেশ, বাম পাশে ওপরে সরস্বতী, নিচে কার্তিক, পদতলে এক দিকে সিংহপৃষ্ঠ এবং বাঁ পায়ের শ্রুত-অঙ্গুলি অসুরের স্কন্ধে স্থাপিত।

‘হে পরিবার সমন্বিতা ভক্তিসুলভে সুরশ্রেষ্ঠা দুর্গা, যতক্ষণ তোমার পূজা করব, ততক্ষণ ধরে স্থিরভাবে অবস্থান করো, অচঞ্চল থাকো।’ শরৎকালের মহাপূজায় বাঙালির হৃদয়ে দেবীর অধিষ্ঠান হয় প্রধানত কন্যারূপে। কার্তিক ও গণেশ দেবীর পরিবারভুক্ত। বাঙালি হিন্দুরা মনে করেন, শারদোৎসবের মাধ্যমে কন্যাস্থানীয় দেবী সপরিবারে তিন দিনের জন্য পিতৃগৃহে আগমন করেন। আসে দুর্গারানী ধনদাত্রী লক্ষ্মী, বিদ্যাদায়িনী সরস্বতী, শৌর্যবীর্যের প্রতীক কার্তিকের সিদ্ধিদশা গণেশ এবং তাদের বাহন। সবার মূর্তিসহ মহামহীয়সী দুর্গামূর্তির পরিকল্পনা ও পূজা বাংলার নিজস্ব। দুর্গা শব্দটি বিভিন্ন অর্থের দ্যোতক। যিনি দুর্জেয়, যার তত্ত্ব দূরধিগম্য তিনিই দুর্গা। ‘তুমি কৃপা করো যারে, সে তোমারে জানতে পারে’। ‘দ’ অক্ষরটি দৈত্যনাশক, ‘উ’ পাপনাশক, ‘অ’ কার ভয়নাশক অর্থাৎ দৈত্য, বিঘœ, ভয় ও শত্রু থেকে যিনি রক্ষা করেন তিনিই নিত্যদুর্গা নামে খ্যাত। তিনি সমস্ত শক্তির আধার। নিখিল দেবগণের শক্তির ঘনীভূত মূর্তি, তিনি ¯েœহময়ী জননী; তার নয়ন থেকে করুণাধারা সতত বর্ষিত হচ্ছে। মায়ের ¯েœহচক্ষে প্রেমবক্ষে অমিয় করে। যুদ্ধে যখন তিনি অতিভাষণা, তখনো তার আঁখি করুণায় ঢল ঢল। চিত্তে কৃপা এবং সমরে নিষ্ঠুরতা; হৃদয়ে মুক্তিপ্রদ কৃপা এবং যুদ্ধে মৃত্যুপদ কঠোরতা; মায়ের মধ্যে এই দুই ভাবের অপূর্ব সমন্বয়।

সারা বিশ্বে শারদীয় উৎসব পালিত হচ্ছে। বিশাল আড়ম্বর করে পালিত হয়। অন্য দিকে বর্তমান বিশ্বে ধর্মে ধর্মে হানাহানি বাড়ছে। ধর্ম যার যার উৎসব সবার- এটা ভালো কথা, হৃদয় ছোঁয়া কথা। উৎসবের মধ্যেও ঘটে যায় বহু অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা; তা কোনো ধর্মীয় মানুষের কাছে কাম্য নয়। শান্তি, সম্প্রীতি ও সাম্যই প্রতিটি ধর্মের মর্মবাণী। বিশ্বের প্রত্যেক মানুষ যেন অবাধে ধর্মীয় স্বাধীনতা ভোগ করে, তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব প্রতিটি দেশের সরকার ও সমাজের। এ পৃথিবী ছেড়ে আমাদের সবাইকে পরপারে যেতে হবে। সে কথা মনে রেখে প্রত্যেক মানুষকে মানবতাবিরোধী উন্মত্ততার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এটাই হোক বিশ্বের প্রত্যেক মানুষের কাছে মা দুর্গার আহ্বান। আমরা ধর্ম পালন করতে গিয়ে অন্যদের ধর্ম পালনে যেন ব্যাঘাত সৃষ্টি না করি। তাই আজানের সময় শঙ্খ বাদ্য বাজানো উচিত নয়। এ বৃহৎ উৎসবে লাখ লাখ মানুষের সমাগম হয়ে থাকে।

অনেক সময় ক্ষুদ্র ঘটনার পরিণতি বৃহৎ আকার ধারণ করে। তাই সবাইকে ধৈর্য ধারণ করে আনাকাক্সিক্ষত ঘটনা মোকাবেলা করতে হবে। আমরা শুধু সব ধর্মকে সহ্য করি না, সব ধর্মকেই আমরা সত্য বলে বিশ্বাস করি। এটাই সনাতন ধর্মের মূলমন্ত্র। তাই বিবাদ নয়, বিনাশ নয়; পরস্পরের ভাব গ্রহণ করতে হবে, মতবিরোধ নয়, সমন্বয় ও শক্তি। হিংসা, ক্রোধ, হত্যা নির্যাতন প্রভৃতি দেখতে চাই না এ ধরণীতে। শিবম সত্যম সুন্দরম। দুঃখের পৃথিবীটা হোক আনন্দ আশ্রম। এটাই হোক প্রতিটি ধর্মের অনুসারী মানুষের কামনা। বাংলাদেশ হাজার বছরের সম্প্রীতির পাদপীঠ। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান- এ দেশ সবার। সবাইকে জানাই শারদীয় উৎসবের শুভেচ্ছা। সবার প্রাণের আনন্দে এ উৎসবকে মহিমান্বিত করে তুলি, এই শুভকামনাই রইল।

অভয়দায়িনী মা দুর্গা সবার মঙ্গল করুক। দুর্গাপূজা উপলক্ষে সবার সাফল্য ও সুখ সমৃদ্ধি হবে, এটাই কামনা। সবার প্রতি রইল সশ্রদ্ধ প্রণাম ও নমস্কার। সবার ওপর মা দুর্গার আশীর্বাদ বর্ষিত হোক; মাতৃকৃপায় সবার জীবন আলোকিত হোক, এ প্রার্থনা করছি।


আরো সংবাদ



premium cement
বাংলাদেশের হাসপাতাল ও চিকিৎসায় বিনিয়োগ সম্ভাবনা অন্বেষণে থাইল্যান্ডের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ট্রাম্পের বিচার নিয়ে বিভক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট চুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, ক্লাসে ফেরার সিদ্ধান্ত আমদানি ব্যয় কমাতে দক্ষিণাঞ্চলের সূর্যমুখী তেলের আবাদ পাকুন্দিয়ায় গানের আসরে মারামারি, কলেজছাত্র নিহত আবারো হার পাকিস্তানের, শেষ সিরিজ জয়ের স্বপ্ন পাটকেলঘাটায় অগ্নিকাণ্ডে ৩ দোকান পুড়ে ছাই ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু দোয়ারাবাজারে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা : স্বামীর আমৃত্যু কারাদণ্ড গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার ভারতে দ্বিতীয় পর্বে ৮৮ আসনে ভোট

সকল