ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহরতলী কালিসীমা। এ গ্রামে রয়েছে একটি হাট, হাইস্কুল ও কলেজ, দু’টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, এনজিও অফিস, ১৫টি মসজিদ, কয়েকটি মাদরাসা ও কিন্ডার গার্টেন। লোকসংখ্যা প্রায় ২৫ হাজারের মতো। দক্ষিণ পাশ দিয়ে গেছে তিতাস নদী, উত্তর পাশে রেললাইন। শতকরা ৯০ ভাগ মানুষ কৃষির সাথে জড়িত। লোকজন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে গ্রামের তিনটি রাস্তা দিয়ে যেতে পারেন। এগুলো প্রতি বছর সংস্কার করা হয়। তবে ছয় মাস যেতে না যেতেই কার্পেট উঠে চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা দ্বাড়িয়াপুর থেকে কালিসীমা মরহুম মো: জোয়াদ আলী মোলøার বাড়ির সামনে দিয়ে বোর্ড অফিস বাজার পর্যন্ত সাত কিলোমিটার রা¯Íা। রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করার অবস্থা নেই। গত বছর ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান রা¯Íাটির সংস্কার কাজ না করেই কোটি টাকার বিল নিয়ে যায়। অভিযোগ, এর সাথে জড়িত কিছু অসৎ মানুষ, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান, ইঞ্জিনিয়ার ও জনপ্রতিনিধি। স্থানীয় সরকার, পলøী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী যদি নজরদারি বাড়ান এবং কালিসীমা গ্রামের রাস্তাগুলোর ব্যাপারে তদন্ত করেন, তাহলে কেঁচো খুঁড়তে সাপও বেরিয়ে আসতে পারে। তবে এতে সংশিøষ্ট মন্ত্রণালয়ের সুনাম বৃদ্ধি পাবে। রাস্তাটি অতিদ্রæত সংস্কার করে গ্রামের মানুষের চলাচলের উপযোগী করুন। কাজ না করে সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করার অপরাধে যারাই জড়িত, সবাইকে আইনের আওতায় আনুন। তাহলে সরকারের অর্থ আত্মসাৎ করার কেউ সাহস পাবে না।
নাসির উদ্দীন মুন্সী
আজীবন সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা