(গত দিনের পর)
তাই সে এক লাফে কুমির বন্ধুর পিঠে চড়ে বসে। তারপর দৃষ্টি মেলে দেয় দূরে। দেখতে চেষ্টা করে আসলেই সেতুটি ইনাবা পর্যন্ত লম্বা হয়েছে কি না। যখন সে নিশ্চিত হয় তখন বলে, বন্ধু তোমাদের লাইনটা তো অনেক বড়! এপাড় থেকে দৃষ্টি আমার ওই পাড় পর্যন্ত যাচ্ছে না। আমি বরং ওই পাড়ে গিয়ে একবার দেখে আসি। সেই সাথে গুনে আসি কয়টা বন্ধু মিলে এ সেতু বানালে তুমি। যদি অনুমতি দাও, তাহলে আমি কুমিরদের পিঠ বরাবর লাফিয়ে লাফিয়ে ওই পাড়ে চলে যেতে পারব। এক-দুই-তিন করে তোমাদের সংখ্যাও গুনে আসব।
ঠিক আছে, যাও। গুনে গুনে দেখে আসো সংখ্যায় আমরা কতজন। খরগোশটি এবার এক কুমিরের পিঠ থেকে আরেক কুমিরের পিঠে লাফিয়ে লাফিয়ে এগোতে থাকে। আর গুনতে থাকেÑ একটি কুমিরÑ দুইটি কুমিরÑ তিনটি কুমিরÑ চারটি কুমিরÑ পাঁচটি কুমির ইত্যাদি।
গুনতে গুনতে খরগোশটি ইনাবা দ্বীপের একেবারে শেষ প্রান্তে চলে আসে। আর মাত্র একটি কুমিরকে ডিঙ্গাতে পারলেই সে চলে যাবে ইনাবার বালিয়াড়ির মাটিতে। খুশির উত্তেজনায় খরগোশের মনে আনন্দের ঝড় বইছে। দেমাগটাও চাড়া দিয়ে ওঠে তার। (চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা