২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`

‘শুধু দিন-যাপনের শুধু প্রাণ-ধারণের...’

-

কবিগুরুর জীবনে এমন কী সময় এসেছিল যখন তিনি লিখলেন ‘শুধু দিন-যাপনের শুধু প্রাণ-ধারণের গ্লানি, শরমের ডালি/নিশি নিশি রুদ্ধ ঘরে ক্ষুদ্র শিখা স্তিমিত দীপের ধূমাঙ্কিত কালি/লাভ-ক্ষতি টানাটানি অতি সূক্ষ্ম ভগ্ন অংশ ভাগ কলহ সংশয়/সহেনা আর জীবনেরে খণ্ড খণ্ড করি দণ্ডে দণ্ডে ক্ষয়।’ এ যেন আজকের সময়ের প্রতিধ্বনি। এই দুঃসময়ের উপলব্ধি। ইতিহাস বারবার ফিরে আসে। সাহিত্য ও কবিতায়ও যে ফিরে আসার উপলব্ধি ঘটতে পারে- এখন তা অনুভব করছি, সমস্ত হৃদয়জুড়ে। এমনি সময় কখনো আসেনিক আগে। এক অপূর্ব সময় অতিক্রম করছি আমরা। সভ্যতার পদে পদে যে মহামারীর কথা আছে, তখনো কি মানুষেরা ছিল এরকম অসার, অসহায় এবং অপ্রতিভ? রাজনীতিতে বন্দিজীবনের কথা আছে। বড় বড় নেতাদের গৃহবন্দী হওয়ার নমুনা আছে। যখন একজন গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিবিদকে আটক করার প্রয়োজন হয় এবং তাকে জেলে নেয়া হয়, জনরোষের কারণে তখন কৌশলে তার বাড়িতে তাকে ‘লকডাউন করা হয়’।

ব্রিটিশ যুগে এর বহুল ব্যবহার ছিল। এই সে দিন ওয়ান-ইলেভেনের সময় আমাদের দুই নেত্রীকে গৃহবন্দী বা হাউজ অ্যারেস্ট করা হয়েছিল। তা ছিল ‘পাওয়ার পলিটিক্স’ বা ক্ষমতার রাজনীতি। আমরা এখন কোন পাওয়ার পলিটিক্সের শিকার যে, আমরা স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে এবং সুস্থ শরীরে গৃহবন্দিত্ব গ্রহণ করছি? কে এই বন্দিত্ব আরোপ করল যে, মহাজ্ঞানী-মহাজনরা কুপোকাত হয়ে পড়ল। এটি কি পারমাণবিক বোমার চেয়েও শক্তিশালী কিছু যা প্রাচ্য-পাশ্চাত্য, পুঁজিবাদ- সমাজতন্ত্র, সাধারণ ও অভিজাত- সবাইকে একাকার করে দিয়েছে! তারা বলছে, প্রকৃতির বিরূপ খেয়াল। তাই যদি হয় তাহলে তারা কি একটু ভেবে দেখবে- এই রুদ্ররোষের কারণ কী? আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতার জন্য শিল্পোন্নত বিশ^কে দায়ী করি। কিন্তু ভয়াবহ করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ এর জন্য কাকে দায়ী করব? মহাশক্তিধর রাষ্ট্রের অপ্রকৃতস্থ প্রধান বলছেন, প্রাচ্যের উদীয়মান শক্তিই দায়ী। তার উত্তরে প্রাচ্যের শক্তিটি বলছে- এটি মহাশক্তিধর রাষ্ট্রের ল্যাবরেটরিতে তৈরি। প্রাচ্যকে পরাভূত করার জন্য তারা এটা উহানে ছেড়ে দিয়েছে মাত্র। এই পাওয়ার পলিটিক্সের সদুত্তর দিয়েছে বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থা। তারা বলছে, এর উৎস ‘হেথা নয়, হোথা নয়, অন্য কোথা’। তাদের ভাষায়- এটি প্রাকৃতিক। তারা প্রকৃতি বলতে যা বোঝায়, একবিংশ শতাব্দীর এই প্রান্তে এসে তারা তার নাম নিতে দ্বিধান্বিত। ভয়, লজ্জা ও সংবেদনশীলতা দিয়ে আক্রান্ত তারা। আমরা অবশ্যই অস্বীকারকারী নই।

মহাসঙ্কট ও মহামারীর সূচনা গত ডিসেম্বরের প্রথম দিকে। সহসাই তা উন্নত বিশে^ ছড়িয়ে পড়ে। কারণ আমরা এক গ্লোবাল ভিলেজে বসবাস করি। উন্নতির ছোঁয়া যেখানে- ভাইরাস সেখানে। যোগাযোগের এই মহা উন্নতির যুগে স্পর্শকাতর রোগটি ছড়িয়ে গেল- স্পর্শে স্পর্শে। আমরা শিল্পায়নের শীর্ষে অবস্থান না করলেও যেহেতু ‘উন্নয়নের মহাসড়কে’ অবস্থান করছি- সেহেতু আমাদের করোনার স্পর্শ পেতে দেরি হয়নি। পোশাকশিল্পে আমাদের অবস্থান শীর্ষ পর্যায়ে। রেমিট্যান্স আমাদের প্রধানতম আয়ের উৎস।

আমাদের বিমানবন্দরসমূহ ‘আন্তর্জাতিক’। সুতরাং আমরা আসা কিংবা যাওয়া কোনোটিই নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। আমাদের ঘুষ-দুর্নীতির ক্ষেত্রে সুনাম আছে। অভিযোগ আছে, ৫০০ টাকায় পার পেয়েছে ভাইরাস রোগী। সুতরাং যা হওয়ার তাই হয়েছে। রাজধানী থেকে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে গ্রামবাংলার পথে-ঘাটে। সেই লকডাউন তো হলো, তবে অনেক দেরিতে। আমাদের লোকেরা গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেল ঈদের আনন্দে। প্রাথমিকভাবে আমাদের লকডাউন শুরু হয় ২৬ মার্চ থেকে। তার আগেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষিত হয় ১৯ মার্চ থেকে। এ সময়ে মহামারীর ভীতিজনিত কারণে ছুটি ঘোষণাকে যৌক্তিক মনে হয়। ঘরে ফিরে এলাম এই আসা করে যে, ২৯ মার্চ বিশ^বিদ্যালয়ের অফিস খুলবে। তখন প্রয়োজনীয় কাজকর্ম সেরে নেয়া যাবে। কিন্তু বিধিবাম। সেই থেকে এ পর্যন্ত চারবার লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানো হয়েছে। সুতরাং ঘরের বাইরে যাওয়ার সুযোগ সীমিত।

মানববন্ধন! ‘কাটে না সময় যখন আর কিছুতে, বন্ধুর টেলিফোনে মন বসে না’ তখন ভাবলাম বাইরে একটু ঘুরে আসি। কাপড় চোপড় পরে বেরুতে যাচ্ছি দেখে ঘরের সবাই এসে হাজির। এমন কি নিচ ও উপরতলার স্বজনরাও হাজির। বেরুতে দেবে না কিছুতেই। একলাইনে দাঁড়ানো সবাই। সে যেন এক মানববন্ধন। সেই থেকে বন্দী আছি নিজ কক্ষে। জেলখানায় সেলের কথা শুনেছি। জেলের মধ্যে জেল, তার মধ্যে সেল। দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে কক্ষটি সেলের প্রায় সমান। পার্থক্য এই যে, এ ঘর থেকে সে ঘরে যাওযা যায়।

‘কাজের মধ্যে দুই, খাই আর শুই’: সে দিন সত্যজিৎ রায়ের ‘গুপিগাইন বাঘা বাইন’ দেখছিলাম। গাইন আর বাইনের উচ্চারিত ছন্দ ছিল এরকম ‘আমরা রাজার জামাই, কোনো কাজ নাই। তাই ঘুরে বেড়াই।’ কর্মচঞ্চল লাখ লাখ মানুষ ঘরে ঘরে বন্দী হলো। আমাদেরও কোনো কাজ নেই। আপাতত মনে হলো, আমরা রাজার জামাই। আমাদের রাজা আমাদের খাবার পৌঁছে দেয় না। হয়তো আমাদের রাজার সামর্থ্য নেই। বড় বড় রাজা তাদের প্রজাদের লকডাউনে খাবার পৌঁছে দেয়। আমাদের প্রজারা খাবারের জন্য হা-হুতাশ করে। বড় লোকেরা সব কিনে ফেলে। গরিবরা উপোস থাকে। কথায় বলেÑ ‘কাজ নাই তো খই ভাজ’। লকডাউনে খই ভাজারও সুযোগ নেই। বড়লোকের ছেলেপেলেরা খেতে খেতে নাদুস নুদুস হয়ে যাচ্ছে। গরিবের ছেলেরা জীর্ণশীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। তবে কাজ একটাইÑ খাই আর শুই।

একান্ত জীবন : এই বাধ্যতামূলক বন্দিজীবনের একটা ভালো দিক আছে। যারা এত দিন নিজ নিজ সন্তান-সন্ততি ও আপনজনদের প্রতি দৃষ্টি দিতে পারেননি, তারা এখন বিশেষ দৃষ্টি দিয়ে হতাশ হচ্ছেন। দেখছেন ‘প্রদীপের নিচে অন্ধকার’। নতুন প্রজন্ম রাতে জেগে থাকে। আর ঘুমায় দিনে। মোবাইল ফোন হচ্ছে তাদের প্রতি মুহূর্তের সঙ্গী। খেতে পড়তে উঠতে বসতে- মোবাইল ফোন লাগবেই। খেলা করতে এবং খেলা দেখতে মোবাইল ফোন। বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয়-স্বজনের সাথে কারণে-অকারণে যোগাযোগের সার্বক্ষণিক মাধ্যম মোবাইল ফোন। ইউটিউবের ভিডিও এবং গানে নিবিষ্ট থাকে মন। সুতরাং নতুন প্রজন্ম পিতা-মাতার প্রতি, পরিবার-পরিজনের প্রতি এমন কি নিজের প্রতি দায়িত্ব পালনে অপারগ। আবেগতাড়িত পারিবারিক পরিবেশ হ্রাস পেয়েছে অনেক। অবশেষে যাযাবরের উক্তিই সত্য প্রমাণিত হলো- ‘বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ’। কিন্তু আজকের পৃথিবী তো বিজ্ঞানের নয়- ‘বিজ্ঞাপনের’ এটাও যাযাবরের স্বীকারোক্তি। আমি পত্রিকার মানুষ। কলাম লিখি। না লিখলেও পড়ি প্রতিদিন। পত্রিকা ব্যতীত চলে না একদিনও। কিন্তু পরিবারের লোকেরা পত্রিকা পড়তে দেবে না। এটা নাকি ভাইরাস ছড়ায়। পত্রিকার ভাষ্য- ‘করোনাভাইরাস কাগজে ছড়ায় না’। ওদের কাছে তা বাণিজ্যিক ভাষ্য। আমি অসহায়। অতএব অবশেষে আত্মসমর্পণ।

‘ব্যাক টু দ্য কুরআন’: এই অখণ্ড অবসরে কী করে কাটে সময়? এক বন্ধু ফেসবুকে পরামর্শ দিয়েছেন, মারদাঙ্গা ছবি দেখে শরীর-মন চাঙ্গা রাখা। আরেক বন্ধু তাকে বকাঝকা করছেন, বুড়োর ভিমরত্তি দেখে। কোথায় এ সময়ে আল্লাহ খোদার নাম নেবে, তা নয় কেবল দুষ্টবুদ্ধি। এটা সত্য যে, করোনাভাইরাস আমাদের একটি করুণা করেছে। তা হলোÑ কুরআনে ফিরে যাওয়া। বুদ্ধিজীবীরা কত দিন ধরে আহ্বান জানাচ্ছিলেন- ‘ব্যাক টু দ্য কুরআন’। তাদের এই আহ্বান আমল পায়নি। এখন মহাবিপদে পড়ে অনেকে কুরআনে ফিরে গেছে। শুধু কুরআন পড়া নয়, বোঝার মনোযোগও বেড়েছে। আমার কাছে অনেকে জিজ্ঞাসা করেছে, মতিউর রহমানের শব্দার্থে কুরআন কোথায় পাওয়া যাবে। আমার চিকিৎসক ভাই গোটা উত্তরা খুঁজে একখানাও পায়নি। অনলাইনে পাওয়া যায় কি?

‘নেক্সড উইনডো’ : ‘ইটের পাঁজরে ইট, তার ওপরে মানুষ কীট। নেইকো ভালোবাসা, নেইকো ¯েœহ’। কবি এরকম কথা লিখেছেন কত আগে। এখনো তার উপলব্ধি প্রতি মুহূর্তে। রাজধানীতে নেক্সড ডোর নেইবার বা নিকটতম প্রতিবেশীর খবর কেউই রাখে না। কিন্তু এই অলস দিন-অলস রাতে দৃষ্টি পড়ে নেক্সড উইনডোতে। ভালো লাগে ভোরের আজানে অথবা আছর বাদে জানালা পথে শিশুদের কুরআন তিলাওয়াত শুনে। আরো ভালো লাগে যখন ওরা আমার ছেলের সাথে জানালা পথে ভাব জমাতে চেষ্টা করে।

গ্রন্থপাঠ : বাংলাদেশে পাঠাভ্যাস খুবই কম। বই হাতে দেখি খুব কম লোকের। বাড়িতে বইয়ের সংখ্যা খুবই কম। কলকাতার কর্মকারের বাড়িতে যে বই দেখেছি, এখানের পেশাজীবীদের অনেকের ঘরে তা নেই। আর এখন তো ডিজিটালের যুগ। ইচ্ছা করলে মোবাইলে বা কম্পিউটারে বই পড়া যায়। আর পড়ারইবা দরকার কী ? আমার ছেলে বলে- গুগল মামা সব জানে। সুতরাং কোনো কিছু জানতে চাইলেই গুগল মামা বলে দেবে। তবে আমি পুরনো মানুষ। নিজেকে বলি অষ্টাদশ শতাব্দীর লোক। বই হাতে নিয়ে পড়তে চাই। পৃষ্ঠা উল্টানোর এবং কাটাকুটি করার আনন্দ চাই। এই দীর্ঘ ছুটিতে অনেক বই পড়া হলো। পাঠকের আগ্রহের জন্য একটা বইয়ের উল্লেখ করার লোভ সামলাতে পারছি না। জয়া চ্যাটার্জীর ‘বেঙ্গল ডিভাইডেড’ বইটি মূলত প্রকশিত হয় ১৯৯৪ সালে, ক্যামব্রিজ থেকে। বইটির বাংলা অনুবাদ করেছেন সফল অনুবাদক আবু জাফর।

সম্পাদনা করেছেন বদিউদ্দিন নাজির। ইউপিএল এটা প্রকাশ করে ২০০৩ সালে। ‘বাঙলা ভাগ হলো’ নামের এ বইটিতে ১৯৩২ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ‘হিন্দু সাম্প্রদায়িকতা ও দেশ বিভাগ’ সম্পর্কে বিশ^স্ত বিবরণ রয়েছে। বইটির বের হওয়ার পরপরই হাতে এসেছিল। এবার বাংলা অনুবাদ নতুন করে অনেক পুরনো ঘটনা মনে করিয়ে দিলো। যে কেউ বইটি পড়ে আজকের প্রেক্ষিতে নতুন চিন্তার সুযোগ পাবেন।

নেড়ে হওয়ার গল্প : যখন লকডাউন শুরু হয় তখনই আমার মাথার চুল বেশ বড়। বাবার আমল থেকে প্রায় নেড়ে হওয়ার ঐতিহ্য। সময় অতিক্রান্ত হলে চুল কাটা অতি আবশ্যক হয়ে যায়। এখন এই কোয়ারেন্টিন সময়ে সেলুন বন্ধ। বাইরে যাওয়ার উপায় নেই। তাহলে চুল কাটাবো কিভাবে? কথা বলার পর দেখা গেল আমার ঘরেই নাপিত আছে অনেক। ছেলে বলল, আমার কাছে মেশিন আছে। ভাইয়ের ছেলেরা বলল, ‘আমি ভালো চুল কাটতে পারি’। ভাই এসব দেখে সতর্ক করল- ‘ওদের ওপর ভরসা নেই। আপনাকে ন্যাড়া করে দেবে’। সুতরাং নিজ হাতেই সে দায়িত্ব তুলে নিলো। দেখা গেল অবশেষে ন্যাড়া হওয়ার আর বাকি নেই। পুরো ন্যাড়া হতে হয়নি- এই যা রক্ষা।

নিঃসঙ্গ জীবন সম্পর্কে কবি কথকতার অন্ত নেই। আসলে এই প্রায় দু’মাসের নিঃসঙ্গ জীবন দিয়ে অনুভব করি, ‘মানুষ সামাজিক জীব’। এরিস্টটলের এই উক্তির যে উপলব্ধি করোনাভাইরাস আমাদের দিয়েছে তার কোনো তুলনা নেই। এখন এটাও বুঝি যে, ‘ট্রেজার আইল্যান্ড’ বা সোনার দ্বীপে মানুষ কেন থাকতে পারে না। এখন আমরা একেবারেই নিঃসঙ্গ এমন নয়। পারিবারিক জীবন অতিবাহিত করছি। ইফতারের আনন্দ অনুভব করছি। পারিবারিকভাবে জামাতে নামাজ আদায় করতে পারছি। তবুও কাটে না সময়। জীবন যেন একান্তই নিঃসঙ্গ। মনে হয় এই জীবনের কোনো অর্থ নেই। এখানে মৃত্যু হানা দেয় বারবার। জীবনে সুখ বেশি না আনন্দ বেশি, তা নিয়ে বিতর্ক করেছেন রামেন্দ্র সুন্দর ত্রিবেদি। করোনাভাইরাসকালে আমরা যে বেঁচে আছি এটাই আনন্দ। বেঁচে থাকাতেই আনন্দ, ‘খিন্ন শীর্ণ জীবনের শত লাখ ধিক্কার লাঞ্ছনা উৎসর্জন করি’।

লেখক : অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

Mal55ju@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশী প্রভুদের দাসত্ব করছে : কাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু সুলতান মাহমুদকে বাঁচাতে সাহায্যের আবেদন গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি হামলায় নিহত ১৫ মুজিবনগরে ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩ বাগেরহাটের রামপালে ট্রাকের চাপায় নিহত ৩ ফিলিস্তিনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভে উত্তাল পূর্ব আফ্রিকায় প্রবল বৃষ্টি ও বন্যা, কমপক্ষে ১৫৫ জনের প্রাণহানি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর ভয়াবহ দুর্ঘটনা, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন উগ্র ইসরাইলি মন্ত্রী শেরে বাংলার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন হাত কাটা বন্দীর নেতানিয়াহুর সমালোচনা

সকল