অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম বলেছেন, আমরা দেখিয়েছি, আসলে তার শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোনো অবনতি হয়নি। যেভাবে ছিল, সেরকমই আছে। সার্বক্ষণিকভাবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ খালেদা জিয়াকে দেখভাল করছেন। কিন্তু তার অনুমতি না হলে অ্যাডভান্সড চিকিৎসা করা সম্ভব হবে না।
খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজের পর বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মাহবুবে আলম এ কথা বলেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, খালেদা জিয়া যদি রাজি থাকেন, বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসকদের নির্দেশ দিয়েছেন তার অ্যাডভান্সড চিকিৎসার জন্য। এটা ওনার (খালেদা জিয়া) অনুমতিসাপেক্ষে।
মেডিকেল বোর্ডের প্রতিবেদনের বিষয়ে মাহবুবে আলম বলেন, যেই রিপোর্টগুলো আগেও দাখিল করা হয়েছিল। গতকালও যেটা দাখিল করা হয়েছে সেটাও পড়ে শোনানো হয়েছে। তাতে আমরা দেখিয়েছি, আসলে তার শারীরিক অবস্থার বিশেষ কোনো অবনতি হয়নি। যেভাবে ছিল, সেরকমই আছে।
গতকালের দেয়া প্রতিবেদনে কী আছে? এমন প্রশ্নে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সর্বশেষ রিপোর্টে বলা রয়েছে- তার দুটো হাঁটু রিপ্লেসমেন্ট করা হয়েছে। একটা ১৯৯৭ সালে, আরেকটা ২০০২ সালে। স্বাভাকিভাবে এতো দিন পরে রিপ্লেসমেন্টের কার্যকারিতা থাকে না। সেই ক্ষেত্রে এটার অ্যাডভান্স চিকিৎসা নিতে হয়। কতগুলো বিশেষ ধরনের ইনজেকশন রয়েছে, সেই ইনজেকশন নেয়ার ব্যাপারে তার অনুমতি না পাওয়া গেলে তা দেওয়া যাবে না। উনি (খালেদা জিয়া) অনুমতি দিচ্ছেন না। আদালত বলেছেন, উনি যদি অনুমতি দেন তাহলে সে চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেন করে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা