একটা কামড়। তার পরেই শুরু হবে শ্বাসকষ্ট, বমি, গোটা শরীরে ব্যাথা। ঠিক সময়ে চিকিৎসা না করালেই বড় বিপদ। বিশ্বের সব থেকে বিষধর মাকড়সা উদ্ধারের পরে এখন কালঘাম ছুটেছে প্রাণী বিজ্ঞানীদের।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্ল্যাক উইডো স্পাইডারের এক বিশেষ প্রজাতির সন্ধান পান গবেষকরা। ফিন্ডা বটন স্পাইডার বলে পরিচিত এই মাকড়সাটি। প্রসঙ্গত, এর আগে ব্ল্যাক উইডো স্পাইডারের প্রজাতি উদ্ধার হয়েছিল ৩০ বছর আগে।
তবে ফিন্ডা বটন স্পাইডারের বিষক্রিয়ার ক্ষমতা সাধারণ ব্ল্যাক উইডো স্পাইডারের থেকে বহুগুণ বেশি। এর কামড়ানোর পরে ঠিক সময়ে হাসপাতালে না নিয়ে গেলে বড় বিপত্তি হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন গবেষকরা। শরীরের উপরে বিশেষ লাল রং-এর একটি দাগের সাহায্যে এই মাকড়সাটিকে সহজেই চেনা যায়। এখন আপাতত এই মাকড়সাটিকে নিয়ে পরীক্ষা চালাবেন গবেষকরা।
আরো দেখুন : লোকালয়ে থাবা বসাল এই মাকড়সার দল, আতঙ্কিত সকলে
আকাশ থেকে নেমে আসছে ঝাঁকে ঝাঁকে মাকড়সা। আতঙ্কিত এলাকার বাসিন্দারা। ভিডিও ভাইরাল হতেই হইচই নেট দুনিয়ায়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম ‘দি গার্ডিয়ান’-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘটনাটি ব্রাজিলের মিনাস গ্রেনিয়াস রাজ্যের। কয়েকদিন আগে ওই এলাকার এক কিশোর একটি ভিডিও পোস্ট করেন। তার পরেই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি। ভিডিওটি দেখা যাচ্ছে, আকাশ থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে মাকড়সা মাটিতে নামছে।
জানা গিয়েছে, এই মাকড়সা সাধারণত জঙ্গলেই বসবাস করে ও একসঙ্গে থাকে। গাছের সাহায্যে মাটি থেকে অনেক উঁচুতে বড় জাল তৈরি করে। সেখানে বাস করে কয়েকহাজার মাকড়সা। সুবিশাল এই জালে কীটপতঙ্ক এবং মাঝে মধ্যে ছোট পাখিও আটকে যায়। জঙ্গলে আবহাওয়াগত পরিবর্তন কিংবা শিকারের খোঁজে লোকালয়ে চলে এসেছে বলে অনুমান করছে বিশেষজ্ঞরা।
এর আগে ২০১৩ সালে, ব্রাজিলের সান্তো আন্তোনিও দা প্লাটিনাতে একই দৃশ্য দেখা গিয়েছিল। তবে এই মাকড়সার বিষ মানুষের কোনও ক্ষতি করে না বলে জানা গিয়েছে।
সূত্র : এবেলা.ইন
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা