০২ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১, ২২ শাওয়াল ১৪৪৫
`


বাংলাদেশে কিডনি সংযোজনের হালচাল

বাংলাদেশে কিডনি সংযোজনের হালচাল - ছবি : সংগৃহীত

দু’টি কিডনি স্থায়ীভাবে পুরোপুরি বিকল হওয়ার চিকিৎসা হলো ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি সংযোজন। ডায়ালাইসিস অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তাই আজীবন চালিয়ে যাওয়া খুবই কঠিন। সে ক্ষেত্রে ব্যয়বহুল হলেও স্থায়ী চিকিৎসা হলো কিডনি সংযোজন বা ট্রান্সপ্লান্টেশন।

ট্রান্সপ্লান্টেশন বা অঙ্গ সংযোজন কি
এটি হলো একজন ব্যক্তির শরীরের এক অংশ থেকে অন্য অংশে অথবা একজন ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে অঙ্গ বা টিস্যু প্রতিস্থাপন বা সংযোজন করা।

একই ব্যক্তির শরীরের মধ্যে অঙ্গ/টিস্যু প্রতিস্থাপন, আর এক ব্যক্তি থেকে অন্যজনের শরীরে অঙ্গ প্রতিস্থাপন ইত্যাদির ভিন্ন ভিন্ন নাম রয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞানে।

সংযোজনযোগ্য অঙ্গ বা টিস্যু
ট্রান্সপ্লান্টেশন হতে পারে শরীরের বিভিন্ন পূর্ণাঙ্গ অঙ্গ (যেমন, কিডনি, ফুসফুস, লিভার ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন ধরনের টিস্যু (যেমন, চোখের কর্নিয়া, চামড়া, হার্ট ভাল্ব, শিরা ইত্যাদি)। পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যে অঙ্গগুলো সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, হার্ট-ফুসফুস একত্রে, কিডনি, লিভার, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র, থাইমাস, জরায়ু, হাত, পা, পেনিস, এমনকি মুখাবয়ব। টিস্যু প্রতিস্থাপনের মধ্যে আছে হাড়, টেন্ডন, চোখের কর্নিয়া, ত্বক, হার্টের ভাল্ব, স্নায়ু, বোনমেরো, রক্ত ও এর বিভিন্ন উপাদান, আইলেটস্ অফ লেঙ্গারহেন্স সেল, ওভারি, জরায়ু এবং শিরা। তবে সারা বিশ্বে সবচেয়ে বেশি প্রতিস্থাপিত অঙ্গ হলো কিডনি।

সর্বপ্রথম সফল কিডনি সংযোজন হয় ১৯৫৪ সালে যমজ সন্তানদের মধ্যে যা ছিল লিভিং রিলেটেড কিডনি। ১৯৬২ সালে মৃত ব্যক্তি থেকে কিডনি সংগ্রহ করে সংযোজন করা হয়।

বাংলাদেশে কিডনি সংযোজন
একজন রোগীর দেহে কিডনি সংযোজন মানে তার দ্বিতীয়বার প্রাণ ফিরে পাওয়া। ১৯৯৯ সালের ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশে প্রথম মানবদেহে ‘অঙ্গ-প্রতঙ্গ সংযোজন আইন ১৯৯৯’ প্রণয়ন করা হয়। এই আইন অনুযায়ী জীবিত এবং ব্রেন-ডেড রক্ত সম্পর্কীয় স্বজন ও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অঙ্গ লেনদেন বৈধ ঘোষণা করা হয়। রক্ত সম্পর্কীয় স্বজন বলতে বোঝানো হয় আপন ভাইবোন, মা-বাবা, চাচা, ফুপু, মামা, খালা।
পরে ২০১৮ সালে সংশোধিত আইনে নিকটাত্মীয়ের পরিধি বাড়ানো হয়ে। এখন চাচাতো ভাই, মামাতো ভাই, ফুফাতো ভাই, খালাতো ভাই এবং নানা-নানি, দাদা-দাদিকে নিকটাত্মীয় হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কিডনিদাতার বয়স ১৮ থেকে ৬৫ বছরের ভেতর হতে হবে। আর কেডাভারিক বা ডিসিসড্ কিডনি সংযোজনের ক্ষেত্রে বয়স ২ থেকে ৬৫ বছর হলে চলবে এবং মৃত্যুর আগে তাকে সম্মতিপত্র অথবা মৃত্যুর পর নিকটাত্মীয়ের সম্মতিতে তার দুটো কিডনি, লিভার, হার্ট, ফুসফুস অপারেশনের মাধ্যমে ব্রেইন ডেথ ঘোষণার পর বিযুক্ত করা যাবে।

এর বাইরে কেউ স্বেচ্ছায় দান করতে চাইলেও কিডনি দেয়া-নেয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ছাড়া ক্লিনিক্যালি মৃত ব্যক্তি বা ব্রেইন ডেথ হয়েছে এমন কোনো ব্যক্তির কিডনি আইন-কানুন মেনে নেয়া যেতে পারে। তবে বাংলাদেশে কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশনের তেমন উন্নতি হয়নি।

অথচ কিডনি সংযোজনে প্রতিবেশী ভারতের অবস্থান ২০১৯ সালে ছিল বিশ্বে দ্বিতীয় (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরই)। দাতা সঙ্কট হলো আমাদের দেশে কিডনি সংযোজনের প্রধান অন্তরায়। যে কেউ চাইলেই আরেকজনকে কিডনি দান করতে পারে না। দাতা ও গ্রহীতা উভয়েরই রক্তের গ্রুপ ও টিস্যুর মিল থাকতে হয়। দাতার ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ মুক্ত, পর্যাপ্ত কিডনি কার্যক্ষমতাসহ সম্পূর্ণ সুস্থ থাকলে এবং দাতার স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই কেবল তার কিডনি বা অঙ্গ সংযোজনের জন্য নেয়া যেতে পারে।


একে তো কিডনিদাতার সঙ্কট, আবার এর সাথে যুক্ত হয় ধর্মীয় সংস্কার। এ বিষয়ে বিশ্বের প্রখ্যাত ধর্মীয় নেতাদের মতামত থেকে জানা যায়, প্রায় সব ধর্ম এবং সমাজে জীবিত অথবা মৃত ব্যক্তির কিডনি দান করা একটি মহান মানবিক কর্ম হিসেবে উৎসাহিত করা হয়েছে। আমাদের জেনে রাখা দরকার, একজন সুস্থ মানুষের জন্য একটি কিডনিই যথেষ্ট, দুটো কিডনির প্রয়োজন হয় না।

দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের আইনের কঠোরতার কারণে অনেক কিডনি ট্রান্সপ্লান্টযোগ্য রোগী ভারতে চলে যান। এতে এসব রোগীর ভোগান্তি যেমন বাড়ে তেমনি নিজের দেশের বিপুল অর্থ অন্য দেশে চলে যায়। এ জন্য জীবন রক্ষার তাগিদে কোনো রকম বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য ছাড়া সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে অনাত্মীয় ব্যক্তিবর্গের কিডনি গ্রহণ করার আইন হওয়া দরকার।

চিকিৎসা বিজ্ঞানে কিডনিদাতাদের ওপর বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এটা প্রমাণিত যে, তারা একটি কিডনিদানের জন্য বাড়তি কোনো অসুবিধা ভোগ করে না।

কারা ডোনার হতে পারবে
শুধু নিকটাত্মীয়ের কিডনি দিয়ে সব কিডনি অকেজো রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বেশিসংখ্যক কিডনি অকেজো রোগীকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য তিনটি উৎস থেকে কিডনি সংগ্রহ করে কাজে লাগানো যায়। স্বাভাবিকভাবে চলাচলকারী জীবিত সুস্থ কিডনিদাতার দানকৃত কিডনি, মৃত্যু পথযাত্রী ব্যক্তির কিডনি যাকে ইতোমধ্যেই ব্রেইন ডেড ঘোষণা করা হয়েছে এবং আইসিইউতে চিকিৎসাধীন নন-হার্ট বিটিং বা সারকুলেটরি ডেথ ডোনারের কিডনি।

আইসিইউতে থাকা রোগীর কিডনি নিকটাত্মীয়ের সম্মতিক্রমে তার শরীর থেকে দুটো কিডনি বিযুক্ত করে তা তাৎক্ষণিকভাবে দুটো কিডনি অকেজো রোগীর দেহে সংযোজন করা যায় অর্থাৎ একজন মৃত ব্যক্তি দু’জন কিডনি অকেজো রোগীকে নতুন জীবনদান করতে পারে। অথচ কোনো ব্যক্তির মৃত্যু আইসিইউ বাদে ঘরে বা হাসপাতালে ঘটলে ওই ধরনের রোগীর কিডনি কোনো কাজে আসে না।

তাই এ ব্যাপারে গণসচেতনতা বাড়ানো দরকার। প্রতিদিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়াসহ বহু রোগীর আইসিইউতে অকালমৃত্যু ঘটছে। মানবিক কারণে ওইসব রোগীর কিডনি ও লিভার, হার্ট বিযুক্ত করে কিডনি, লিভার ও হার্ট অকেজো রোগীদের দেহে প্রতিস্থাপন করা গেলে বহু রোগী নতুন জীবন ফিরে পেতে পারে।

এভাবে এখন পর্যন্ত আমাদের দেশে একজন মানুষ ইচ্ছা করলে মৃত্যুর পর আরো পাঁচজন মানুষকে নতুন জীবন দান এবং অন্য একজনকে দিনের আলো উপহার দিতে পারে।

একজন কিডনি অকেজো রোগী, যার বয়স ১০ থেকে ৬৫-এর ভেতরে, যার লিভার ও হার্ট সুস্থ এবং শরীরের কোনো সংক্রামক ব্যাধি নেই এবং রোগী ডায়ালাইসিসে সুস্থ থাকে, তাকেই কিডনি সংযোজনের জন্য মনোনীত করা হয়।

এরপর রোগীকে ও কিডনিদাতাকে আইন অনুযায়ী নিকটাত্মীয় কি না তার প্রামাণিক দলিল দাখিল করতে নির্দেশ দেয়া হয়। এর মধ্যে সর্বোৎকৃষ্ট প্রমাণ ডিএনএ টেস্ট এবং স্বামী-স্ত্রীর ক্ষেত্রে বিয়ের কাবিননামা। মেডিক্যাল বোর্ড যখন নিশ্চিত হয় কিডনিদাতা ও গ্রহীতা অপারেশনের জন্য উপযুক্ত কেবল তখনই অপারেশনের তারিখ দেয়া হয়।

কিডনি খুবই স্পর্শকাতর অঙ্গ এবং শরীরের বাইরে বেশিক্ষণ সচল থাকে না।

যত তাড়াতাড়ি কিডনি রোগীর দেহে লাগানো যাবে, তত তাড়াতাড়ি কিডনি তার কার্যকারিতা শুরু করবে এবং রোগী ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠবে।

কিডনি কেটে নেয়ার পর তা বৈজ্ঞানিক উপায়ে সংরক্ষণ করা না হলে ২-৩ মিনিটের ভেতর কিডনির কার্যকারিতা লোপ পেতে থাকে। যেসব রোগী আইসিইউতে মৃত্যুর সাথে লড়ছে এবং ভেন্টিলেটর ব্রেইন ডেথ বা মৃত ঘোষিত হয়েছে কেবল সেসব ক্ষেত্রে নিকটাত্মীয়ের অনুমতি সাপেক্ষে মৃত ব্যক্তির অঙ্গ-প্রতঙ্গ বিযুক্ত করে তা বিশেষ ব্যবস্থায় ৬-৮ ঘণ্টা সংরক্ষণ করা যেতে পারে।

কিডনি সংযোজনের খরচ
কিডনি সংযোজন একটি ব্যয়বহুল চিকিৎসাব্যবস্থা। কিডনি সংযোজনে বাংলাদেশে খরচ তুলনামূলকভাবে অন্য দেশের তুলনায় বেশ কম। বাংলাদেশে খরচ ৩-৬ লাখ, ভারতে ১২-১৫ লাখ, তুরস্কে ১৭-২০ লাখ।

ঢাকার শেরেবাংলা নগরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে এই সেবা দেয়া হয়। তবে কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা, ওষুধ ও আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ এক-দেড় লাখ টাকা খরচ হয়। অপারেশনের পর নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রতি মাসে ওষুধ বাবদ খরচ চালিয়ে যেতে হয়।

আর শ্যামলীতে অবস্থিত সিকডি হাসপাতালে কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য শুধু প্যাকেজ খরচ মাত্র দুই লাখ ১০ হাজার টাকা। ঢাকা শহরে অন্যান্য বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এই খরচ ৩-৬ লাখ টাকা পর্যন্ত লেগে যায়।

কিডনি সংযোজনে বাংলাদেশের সফলতা
বাংলাদেশে কিডনি সংযোজনের সাফল্যের হার শতকরা ৯০-৯৫ ভাগ। কিডনি সংযোজন করার পাঁচ বছর পর বেঁচে থাকে শতকরা ৮০ ভাগ রোগী এবং ১০-১৫ বছর বেঁচে থাকে শতকরা ৭০-৭৫ ভাগ রোগী।

বাংলাদেশের গর্ব প্রফেসর ডা: কামরুল ইসলাম
বাংলাদেশের বেসরকারি হাসপাতাল সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যন্ড ইউরোলজি হাসপাতালে অধ্যাপক ডা: কামরুল ইসলামের কিডনি সংযোজনে সফলতার হার ৯৫ শতাংশের উপরে। তিনি এখন পর্যন্ত সহস্রাধিক কিডনি সংযোজন করে দেশে অনন্য ইতিহাস সৃষ্টি করে চলেছেন। এই সংখ্যা এ পর্যন্ত সারা দেশে যত কিডনি সংযোজন হয়েছে তার এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি। এককভাবে স্বল্পমূল্যে এত কিডনি সংযোজন দেশের জন্য গর্বের বিষয় বটে। আমরা জেনে আনন্দিত যে, সরকার ইতোমধ্যেই তার বিরাট সাফল্য এবং মানবতাবাদী কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্মানজনক তাকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করেছেন।

আমার একজন পরম বন্ধু হিসেবে আমিও গর্বিত। আল্লাহ আমার এই বন্ধুকে আরো অনেক দিন বাঁচিয়ে রেখে মানুষের খেদমত করার সুযোগ দিন। শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র, দেশের আরেক কীর্তিমান কার্ডিয়াক সার্জন প্রফেসর ডা: জাহাঙ্গীর কবীর সম্প্রতি ইউনাটেড হাসপাতালে ৪২ বছর বয়সী এক মহিলার দেহে প্রথমবারের মতো সফলভাবে কৃত্রিম মেকানিক্যাল হার্ট স্থাপন করতে সমর্থ হয়েছেন। এটিও একটি অনেক বড় সফলতা। এ ছাড়াও বর্তমানে এই কিডনি সংযোজন সার্ভিস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল ও রিসার্চ ইনস্টিটিউট, কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, ইউনাইটেড হাসপাতাল, পপুলার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল এবং এভার কেয়ার হাসপাতালে চালু রয়েছে। কিন্তু যেখানে বছরে প্রয়োজন অন্তত ৫-৬ হাজার কিডনি সংযোজন, সেখানে আমাদের দেশে মাত্র ১৫০-২০০ জনের কিডনি সংযোজন করতে পারছি। কিডনি ডোনারদের সচেতন এবং অন্যান্য অনেক দেশের মতো আমাদের দেশের অঙ্গ সংযোজন আইন শিথিল করতে পারলেই কেবল কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশনে বন্ধাত্ব ঘুচে যাবে বলে আশা করা যায়। তবে অনেক দরিদ্র ট্রান্সপ্লান্ট উপযুক্ত রোগী সরকারের পক্ষ থেকে সবকিছু ফ্রি করার পরেও ওষুধপত্র ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা বাবদ যে ন্যূনতম টাকা দরকার সেটুকুও ম্যানেজ করার সামর্থ্য রাখে না। যারা ট্রান্সপ্লান্ট যোগ্য নয় এবং ডায়ালাইসিসই যাদের বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বন, তাদেরও একটা বিরাট অংশের জন্য ডায়ালাইসিসের জন্য মাসে ৪০-৪৫ হাজার টাকা খরচ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।

কিডনি চিকিৎসার সবচেয়ে উত্তম এবং স্থায়ী চিকিৎসা হলো রেনাল ট্রান্সপ্লান্টেশন। কিন্তু ভালো প্রচারণা, সচেতনতার অভাব এবং এককালীন বেশি খরচের কারণে আমাদের দেশে ট্রান্সপ্লান্টেশনের মতো এত সুন্দর সার্ভিসটি ভুক্তভোগীরা পাচ্ছে না।

লেখক : স্বাস্থ্যবিষয়ক নিবন্ধকার ও কলামিস্ট


আরো সংবাদ



premium cement
বাংলাদেশ-সৌদি আরবের যৌথ উদ্যোগে ইউরিয়া সার কারখানার সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন আগামী ২ বছর উন্নয়নশীল এশীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ৪.৯ শতাংশ থাকার আশা এডিবি প্রেসিডেন্টের চুয়াডাঙ্গায় আগুনে পুড়ে পানবরজ ছাই মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ, রিমান্ডে নেয়া হবে : ডিবি বৃহস্পতিবার সারা দেশের স্কুল-কলেজ বন্ধ ভূরুঙ্গামারীতে চিকিৎসকের কপাল ফাটিয়ে দিলেন ইউপি সদস্য ‘পঞ্চপল্লীর ঘটনা পাশবিক, এমন যেন আর না ঘটে’ টি২০ বিশ্বকাপের পিচ পৌঁছেছে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া কমলাপুর স্টেশনে ট্রেন থেকে লাশ উদ্ধার মোরেলগঞ্জে বৃদ্ধের ফাঁস লাগানো লাশ উদ্ধার

সকল