২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`

মানব পাচার রোধে যা প্রয়োজন

মানব পাচার রোধে যা প্রয়োজন - ফাইল ছবি

মধ্যযুগের মানবতাবিরোধী জঘন্য দাসপ্রথার আধুনিক সংস্করণ ‘মানব পাচার’ বর্তমানে সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। যখন কোনো ব্যক্তি ধর্মীয় অনুশাসন ভুলে দেশ থেকে বিদেশে বা অন্যদেশে কোনো ব্যক্তিকে অসৎ উদ্দেশ্যে পাচার করে, তাকে স্বাধীনভাবে চলতে না দিয়ে, জবরদস্তি করে শ্রম দিতে বা পতিতাবৃত্তি করতে বাধ্য করে, তার ওপর যৌন নির্যাতন বা শ্লীলতাহানি করে অথবা মারধর, আঘাত বা অন্য কোনো রকম শারীরিক বা মানসিক নির্যাতনের মাধ্যমে ক্ষতি সাধন করে তাই হচ্ছে ‘মানব পাচার’। ইসলাম মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যেকোনো রকম মানবতাবিরোধী নির্যাতনের বিরুদ্ধে বরাবরই সোচ্চার। পাচারকারী চক্র মানুষের বিশ্বাস ও মনুষ্যত্বকে চরম অবমাননা ও অবমূল্যায়ন করে থাকে।

একশ্রেণীর সমাজবিরোধী দুর্বৃত্ত অর্থ উপার্জনের সহজ উপায় হিসেবে মানব পাচারকে পেশা হিসেবে নিয়েছে। অভিনব কলা-কৌশল প্রয়োগ করে তারা নারী ও শিশু পাচারের মতো ধর্মীয় ও মানবতাবিবর্জিত কাজে লিপ্ত হচ্ছে। তারা বিভিন্ন জায়গায় প্রতারণার ফাঁদ পেতে রেখেছে। তাদের প্রলোভনে পড়ে অনেক অবৈধ অভিবাসীর অথৈ সাগরে সলিল সমাধি হয়েছে অথবা পাচারকারী চক্রের হাতে জিম্মি ও আটক হয়ে মানবেতরভাবে জীবনযাপন করছে এবং তাদের জীবন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।

মানব পাচারের বিরুদ্ধে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নানা আইনকানুন ও সীমান্তে নজরদারি সত্তে¡ও মানবতাবিরোধী এ অপরাধ এখনো থেমে নেই। স¤প্রতি বাংলাদেশের এক তরুণীকে ভারতের কেরালাতে বিবস্ত্র করে ধর্ষণ ও নির্যাতনের ভিডিও ‘ভাইরাল’ হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশ ও ভারতে নাগরিক মহলে নেটদুনিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রতিবাদ ও নিন্দা জানানো হয়েছে। বিভিন্ন সময় দেখা গেছে, মানব পাচারকারী চক্র বেশি বেতনে চাকরির প্রলোভন, চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ দেয়া বা প্রেম ও বিয়ের নাম করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীদের ভারত ও মধ্যপ্রাচ্যে পাচার করে দিয়ে থাকে। মাঝে মধ্যে কিছু পাচারকারী চক্র পুলিশের হাতে আটকের ঘটনা শোনা যায়। কিছুদিন মানব পাচার বিষয়টি সরগরম ও আলোচনায় থাকলেও ধীরে ধীরে চাপা পড়ে যায়। অথচ পাচারকারীরা কখনো যে থেমে নেই। সম্প্রতি নারী পাচারকারী ‘টিকটক হৃদয়’ ভারতে আটক হওয়া তার প্রমাণ। মানব পাচারকারীচক্র উভয় সীমান্তের পাশেই সমানভাবে সক্রিয় এবং পরস্পর ঘনিষ্ঠভাবে জড়িতÑ এ ঘটনায় তা সুস্পষ্ট। করোনাকালে সীমান্তে কড়াকড়ি সত্তে¡ও ঘটনার শিকার নারীকে বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই ভারতে পাচার করতে পেরেছে ওই চক্র । এ ধরনের অপতৎপরতা রোধকল্পে আমাদের সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে আরো তৎপর হতে হবে।

কথিত ‘টিকটক হৃদয়’ সম্পর্কে জানা যায় যে, রাজধানীর মগবাজারের নয়াটোলা এলাকার নিজস্ব নির্মাণাধীন ভবনে মা-বাবার সঙ্গে বাস করত রিফাতুল ইসলাম হৃদয় ওরফে ‘টিকটক হৃদয়’। বেশির ভাগ সময় বাসাতেই থাকত এ যুবক। নিজের রুমে দিন-রাত ফেসবুকিং আর টিকটক নির্মাণ নিয়ে ব্যস্ত থাকত। টিকটক সেলিব্রেটি হৃদয় তার কাজ নিয়ে এত ব্যস্ত থাকত যে, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা হতো কালেভদ্রে। তাই মহল্লাবাসী তাকে ভদ্র বলেই জানত। তারা ভাবতেই পারেনি টিকটক-লাইকির আড়ালে নারীপাচারের কত বড় ফাঁদ পেতেছিল হৃদয় বাংলাদেশে। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও ভারতের কয়েকটি রাজ্যের কিছু অপরাধীর সঙ্গে জোট বেঁধে ঢাকায় গড়ে তুলেছিল নারীপাচারের আন্তর্জাতিক শক্ত নেটওয়ার্ক। এই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ, ভারত ও মধ্যপ্রাচ্যের দুবাইসহ কয়েকটি দেশে বিস্তৃত। ফেসবুক, টিকটক আর লাইকিতে পরিচিত হয়ে প্রেমের ছলনা আর চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কত শত তরুণী ও কিশোরীকে ঘরছাড়া করে অবৈধ পথে বিদেশে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে সে। টিকটক-লাইকির ভিডিও তৈরির মাধ্যমে আয়ের সুযোগ করে দেয়ার কথা বলে তাদের ফেসবুক গ্রæপে যুক্ত করে বিভিন্ন দেশে পার্লার, সুপার শপ কিংবা বড় শপিংমলে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে পাচার করে দিয়েছে। পরে সেখানে তাদের নির্যাতন করে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করেছে হৃদয়। ভুক্তভোগীদের বেশির ভাগই দরিদ্র পরিবার থেকে আসা।

দেশে নারী ও শিশু পাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে বিভিন্ন আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করাসহ পুলিশ সদর দফতরে স্থাপন করা হয়েছে মনিটরিং সেল। স্থল ও বিমান বন্দরগুলোতে নেয়া হয়েছে বিশেষ তল্লাশির ব্যবস্থা। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে একটি কমিটিও কাজ করছে। আবার উদ্ধারকৃত নারী ও শিশু পুনর্বাসনের জন্যও নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা ও কর্মসূচি। মানব পাচার রোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য গণমাধ্যম নিতে পারে বড় ধরনের ভ‚মিকা। গণমাধ্যমগুলো জনসচেতনতামূলক অনুষ্ঠান ও সর্তকতা বাণী নিয়মিতভাবে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারে। যদিও মিডিয়াগুলো গত কয়েক বছরে এ বিষয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার এবং সংবাদপত্রগুলো নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা রোধে নিয়মিতভাবে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, ফিচার, অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে চলেছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলা শহরেও প্রকাশিত সাপ্তাহিক ও পাক্ষিকগুলো নারী অধিকারের বিষয়ে নিয়মিতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ, তথ্যচিত্র প্রতিবেদন ও নিবন্ধ প্রকাশ করছে। তবে শক্তিশালী গণমাধ্যম চলচ্চিত্রে মানব পাচারের বিষয়টি এখনো সেভাবে উঠে আসেনি। চলচ্চিত্র মাধ্যমে মানব পাচারের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে সক্রিয় ভ‚মিকা পালন করতে পারে।

অবৈধপথে মানব পাচার পরিচালনার কাজে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক শক্তিশালী চক্র সক্রিয় রয়েছে। মানব পাচার বর্তমানে আন্তঃদেশীয় ও আন্তর্জাতিক লাভজনক বাণিজ্যে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে সাধারণত যশোর, সাতক্ষীরা, বেনাপোল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দর্শনা, দিনাজপুর, লালমনিরহাট সীমান্ত ও স্থলবন্দর সীমান্ত এলাকা দিয়ে নারী ও শিশু পাচার হয়ে আসছে। মূলত যশোর, সাতক্ষীরা, লালমনিরহাট, দিনাজপুর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ অঞ্চলের অরক্ষিত সীমান্ত পয়েন্টগুলো নারী ও শিশু পাচারের প্রধান পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এসব সীমান্তবর্তী অঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি হলে নারী ও শিশু পাচার বহুলাংশে কমে আসবে। অপরিচিত ও সন্দেহভাজন লোকজনের ওপর সতর্ক দৃষ্টি রাখা, কেউ চাকরি ও বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে এলে তার সত্যতা যাচাই করা এবং শিক্ষক ও অভিভাবরা তাদের ছাত্রছাত্রী ও সন্তানদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারেন। এ ছাড়াও প্রতি সপ্তাহে জুমার দিন মসজিদের ইমামরাও এ ক্ষেত্রে সচেতনতার কাজটি চালিয়ে যেতে পারেন গ্রামবাসীদের মাঝে। তাহলেই নারী ও শিশু পাচারের বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠবে। এ বিষয়ে সারা দেশব্যাপী শক্তিশালী গ্রাম পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করে সুফল পাওয়া যাবে।

পাচারের পরিণতি সম্পর্কে সব স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও সন্তানদের সচেতনতা সৃষ্টি করা শিক্ষক এবং পরিবারের পিতা-মাতার একান্ত কর্তব্য। কাজের লোক নিয়োগের ক্ষেত্রে ছবি তুলে রাখা এবং প্রাক-পরিচয় যাচাই করে নেয়া আবশ্যক। বাড়ির শিশুকে নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর মুখস্থ করানো, অপরিচিত লোকের দেয়া কোনো খাবার বা জিনিস যাতে গ্রহণ না করে সে বিষয়ে পরিবার থেকেই শিশুকে সচেতনতামূলক শিক্ষা দিতে হবে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে এ বিষয়ে প্রচার-প্রচারণা পরিচালনা করা প্রয়োজন যাতে পাচার, শোষণ, অবহেলা, নির্যাতন বা অন্য যেকোনো নেতিবাচক কার্যক্রমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলে বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থার অবক্ষয় রোধ করা সম্ভব হয়। একই সঙ্গে দারিদ্র্যের কারণে শিক্ষা থেকে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা এবং বেকারদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। বৃদ্ধি করতে হবে তরুণদের দক্ষতা। একই সাথে যারা বিদেশে যেতে আগ্রহী তাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কঠোর ভ‚মিকা পালন করতে হবে। কোনো নাগরিক যাতে অবৈধভাবে বিদেশে যাওয়ার নামে আত্মহননের পথে পা না বাড়ায় সেদিকে নজর দিতে হবে। সীমান্ত বা জল-স্থল ও আকাশপথে নজরদারি বাড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সজাগ ও সক্রিয় হতে হবে। ওই বিষয়গুলো গ্রাম পঞ্চায়েত ব্যবস্থার মাধ্যমে সমন্বয় ও কার্যকর করা সহজ হবে।

অপরাধ দমনে দেশে অনেক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা বিভাগ কাজ করছে। তারপরও নারী ও শিশু পাচারের ঘটনা এখনো কমছে না বরং দিন দিন এর মাত্রা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে চলেছে। একের পর এক অবৈধ মানব পাচারের যে ঘটনা ঘটে চলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলো কোনোভাবে তার দায় এড়াতে পারে না। অতীতে আমরা দেখেছি, যখন কোনো অপরাধী চক্র ধরা পড়ে, তখন তাদের নিয়ে কিছুদিন তৎপরতা চলে। তারপর সবাই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। ভারতে আটক হওয়া আলোচিত নারী পাচারকারী চক্রের অন্যতম হোতা কথিত টিকটক হৃদয় ও তার দেশীয় দোসরদের নেটওয়ার্ক ধ্বংস করে তাদের আইনের আওতায় এনে বিদ্যমান আইনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করা হোক তাই দেশবাসী আশা করে।

সামাজিক শৃঙ্খলা বিধানের জন্য মানব পাচারের মতো অপরাধ দমনের জন্য প্রচলিত আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের যে বিধান রাখা হয়েছে, তা ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। নারী ও শিশুদের জীবনের নিরাপত্তার জন্য মানব পাচার বন্ধ করতে হবে আর এ জন্য সমাজের সচেতন জনগোষ্ঠীকে দুর্বার সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আইন প্রয়োগে কঠোর হতে হবে। অবৈধ মানব পাচার প্রতিরোধে এ মুহূর্তে দেশব্যাপী জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম এবং সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা অত্যন্ত প্রয়োজন। মানব পাচার রোধে জাতীয় ও গ্রামপর্যায়ে সভা সমাবেশ সেমিনার আলোচনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা। এতে মসজিদের ইমাম, খতিব, শিক্ষক ও ধর্মীয় নেতাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকবে। তারা নিজ নিজ এলাকায় এ বিষয়ে জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে সক্রিয় ভ‚মিকা পালন করবেন। এ বিষয়টি বাস্তবায়ন ও কার্যকর করার জন্য গ্রাম পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করা যেতে পারে।

মানব পাচার আধুনিক সভ্যতার একটি নিকৃষ্টতম জঘন্য অপরাধ। বিদ্যমান মানব পাচার আইন ২০১২ সঠিক প্রয়োগ, সরকারি ও এনজিওদের সক্রিয় অংশগ্রহণে দেশব্যাপী জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে হবে এবং সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে দেশে-বিদেশে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র তৈরি হলে দালালের মাধ্যমে অবৈধপথে বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা নিঃসন্দেহে কমে আসবে। পাশাপাশি এ জাতীয় জঘন্য অপরাধ নির্মূলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সর্বদা তৎপর ও কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায় মানব পাচার বন্ধ হবে না। আমরা প্রত্যেকেই যেন ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নিজের বিবেক বিচার বুদ্ধি ও মানবতাবোধ দিয়ে সব কর্ম সম্পাদন করি। মানুষের প্রতি মানুষের পারস্পরিক ভ্রাতৃত্ব ও মানবতাবোধ জাগ্রত হোক। জয় হোক মানবতার।

লেখক : সাবেক উপমহাপরিচালক বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি


আরো সংবাদ



premium cement
ইউক্রেনকে দ্রত প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র দিতে যাচ্ছে পেন্টাগন ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৩৯ মিয়ানমারের জাতীয় গ্রন্থাগারে বাংলাদেশ দূতাবাসের বই অনুদান ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশী প্রভুদের দাসত্ব করছে : কাদের ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু সুলতান মাহমুদকে বাঁচাতে সাহায্যের আবেদন গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি হামলায় নিহত ১৫ মুজিবনগরে ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩ বাগেরহাটের রামপালে ট্রাকের চাপায় নিহত ৩ ফিলিস্তিনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভে উত্তাল পূর্ব আফ্রিকায় প্রবল বৃষ্টি ও বন্যা, কমপক্ষে ১৫৫ জনের প্রাণহানি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর

সকল