২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫
`

আদর্শ শিক্ষকের ভূমিকা

-

একজন শিক্ষকের মৌলিক গুণাবলি যা মৌলিক মানবীয় গুণাবলি ও আদর্শবাদিতার সাথে সম্পৃক্তগুলো উল্লেখ করা হয়েছে ইতঃপূর্বে। অবশ্য উল্লিখিত মৌলিক গুণাবলি ছাড়াও আরো কতক গুণ রয়েছে যা একজন আদর্শ শিক্ষকের অর্জন করা জরুরি। সেগুলোর বিশদ উল্লেখ না করে মৌলিক গুণাবলির অধিকারসম্পন্ন একজন শিক্ষক কিভাবে একটি সাধারণ বা আদর্শহীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করতে পারবেন সে বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করব। অবশ্য আদর্শ শিক্ষকের গুণাবলি এহেন ভূমিকাতেই প্রমাণিত ও বিকশিত হবে। আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতার মহৎ পেশা সুষ্ঠু ও সহজভাবে পরিচালনা যত সম্ভব, সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন মৌলিক গুণাবলিসম্পন্ন শিক্ষকের পক্ষে দায়িত্ব পালন ও যথাযথ ভূমিকা রাখা তত বেশি কঠিন। এমতাবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার জন্য সার্বক্ষণিক প্রচেষ্টা ও তৎপরতা অপরিহার্য।

এখানে একটি আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এসব বৈশিষ্ট্য, বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষকের মৌলিক গুণাবলির প্রেক্ষাপটে যথাযথ ভূমিকা চিহ্নিতকরণ আবশ্যক। এটি বলার অপেক্ষা রাখে না, সঠিক ভূমিকা পালনের মধ্য দিয়ে শিক্ষকদের প্রকৃত গুণাবলির বহিঃপ্রকাশ ঘটবে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আদর্শের আলোকে বিকাশ লাভ করবে। শিক্ষার সুমহান আদর্শ অর্জনের জন্য এটা অপরিহার্যও বটে। তদুপরি শিক্ষকের জীবন-মিশন বাস্তবায়নের জন্যও এটি একটি জরুরি শর্ত। এর জন্য প্রয়োজন, সমন্বিত কর্মসূচির মাধ্যমে সর্বস্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সব সচেতন গুণসম্পন্ন শিক্ষকদের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। আরো প্রয়োজন, শিক্ষকরা আদর্শ শিক্ষকদের গুণাবলি অর্জন করবেন এবং আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উল্লিখিত বৈশিষ্ট্যাবলি পূরণ করার জন্যও বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন যার কিছু বাস্তব পরামর্শ এখানে আলোচিত হলো। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান উপাদান হচ্ছে- ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক, সিলেবাস-কারিকুলাম, পরিচালনা পরিষদ, প্রশাসন, লাইব্রেরি, খেলাধুলা, পরীক্ষা এবং সর্বোপরি শিক্ষানীতি বা ব্যবস্থা। মৌলিক গুণাবলিসম্পন্ন একজন আদর্শ শিক্ষক প্রতিষ্ঠানের উল্লিখিত প্রধান উপাদানে নিজের অবদান বা ভূমিকা রাখবেন যেন প্রতিষ্ঠানটিকে আদর্শ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা সম্ভব হয়।

প্রতিষ্ঠানে কার্যরত সব নতুন ও পুরনো শিক্ষক নিয়ে যে স্টাফ কাউন্সিল গঠিত হয় তার সেক্রেটারি বা নেতৃত্ব নির্বাচনেও সমমনা আদর্শবাদী শিক্ষকরা গঠনমূলক ভূমিকা রাখা উচিত যেন সৎ ও যোগ্য শিক্ষক কাউন্সিলের নেতৃত্বে আসেন; অন্যথায় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকমণ্ডলী বিপথগামী হয়ে প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ ব্যাহত করার সুযোগ পাবেন।

প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের শিক্ষক প্রতিনিধি হিসেবে সৎ ও আদর্শবাদী শিক্ষকদের নির্বাচিত হওয়ার জন্য অবশ্যই প্রচেষ্টা চালাতে হবে। পরিচালনা পর্ষদের ভূমিকার ওপরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব সিদ্ধান্ত নির্ভর করে। সব বিষয়ে তৎপর, সজাগ, যোগ্য ও নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধিরা পরিচালনা পর্ষদে সব ধরনের অন্যায় ও ষড়যন্ত্রমূলক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন এবং সব বিষয়ে গঠনমূলক ও কল্যাণমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণের পক্ষে রায় নিতে প্রশাসনকে বাধ্য করবেন যাতে প্রতিষ্ঠানকে পর্যায়ক্রমে সব বিষয়ে আদর্শ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করার পথে এগিয়ে নেয়া সম্ভব হয়। প্রতিষ্ঠান যাদের জন্য দাঁড় করানো হয় এবং যাদেরকে সুযোগ্য নাগরিক হিসেবে তৈরি করার জন্য প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়, সেই ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি করার ব্যাপারেও আদর্শবাদী শিক্ষকদের যথাযথ ভূমিকা পালন করতে হবে। এতে করে প্রকৃত মেধাবী ও চরিত্রবান (আচার আচরণে উত্তম) ছাত্রছাত্রীরা ভর্তির সুযোগ পেয়ে জাতির ভবিষ্যৎ হিসেবে নিজেদের গঠন করার সুযোগ পায়। অনুপযুক্ত, উচ্ছল, চরিত্রহীন, অভব্য ও সন্ত্রাসী ছাত্রছাত্রীরা প্রতিষ্ঠানের জন্য বিরাট সমস্যা। এদের কবল থেকে প্রতিষ্ঠানকে মুক্ত রাখাই শ্রেয়। অন্যথায় গোটা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশকে অনৈতিক, অস্বস্তিকর, প্রতিকূল, বিরুদ্ধবাদী ও অশিক্ষার পরিবেশে রূপান্তরিত করতে এহেন গুটিকতক তরুণ যথেষ্ট।

আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আরেকটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- ছাত্র-শিক্ষকের ঘনিষ্ঠ, মধুর, অনাবিল, আদর্শিক ও একাডেমিক সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং এ ক্ষেত্রে আদর্শবাদী শিক্ষকদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। ছাত্রদের সাথে নৈকট্য স্থাপন করে ব্যক্তিগত ও সামাজিকভাবে শিক্ষকরা উল্লিখিত সম্পর্কের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানকে আদর্শিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করবেন। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক সাংঘর্ষিক না হয়ে সহযোগিতামূলক ও আদর্শিক করে প্রতিষ্ঠানের পূত-পবিত্র পরিবেশ সৃষ্টিতে সজাগ শিক্ষকরা এগিয়ে আসবেন।

প্রতিষ্ঠানের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে অভিভাবক মহল যাদের কষ্টার্জিত অর্থ দিয়ে জাতির ভবিষ্যৎ তৈরি হচ্ছে এবং যাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে শিক্ষকদের ভূমিকা মুখ্য। এমতাবস্থায় প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কল্যাণের স্বার্থেই শিক্ষক-অভিভাবক সুসম্পর্ক সৃষ্টি করা আদর্শ শিক্ষকদের দায়িত্ব। অধিকন্তু প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে সৎ ও যোগ্য অভিভাবক নির্বাচনেও কল্যাণকামী শিক্ষকদের ভূমিকা কাম্য। আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদে নির্বাচিত শিক্ষক-অভিভাবক প্রতিনিধিদের সুসম্পর্ক দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা পালন করতে পারে নিঃসন্দেহে।

নন-একাডেমিক তৎপরতার একটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো- ছাত্রদের খেলাধুলা ও বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ড, যাতে শিক্ষার্থীদের মানসিক ও দৈহিক উৎকর্ষ হয়ে থাকে। আজকের যুগে এ বিষয়ে অভূতপূর্ব অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। এমতাবস্থায়, প্রতিষ্ঠানের বৃহত্তর স্বার্থেই ছাত্রদের অনুষ্ঠানগুলোতে সজাগ ও সক্রিয় শিক্ষকদের প্রশংসনীয় ভূমিকা অবশ্যই থাকা প্রয়োজন যাতে প্রতিষ্ঠানকে একটি আদর্শ পরিবেশের আলোকে গঠন করা সম্ভব হয়। অন্যথায় প্রতিষ্ঠানকে কাক্সিক্ষত আদর্শিক মানে পৌঁছানো সম্ভব হবে না।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবচেয়ে বেশি কার্যকর উপাদান হচ্ছে জ্ঞান-বিজ্ঞানের শাখা-প্রশাখায় বিদ্যার্জন ও গবেষণার উপযোগী দেশী-বিদেশী বই-পুস্তক, জার্নালের মাধ্যমে লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা। প্রতিষ্ঠানে একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি গড়ে ওঠে দীর্ঘ দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে। এর উন্নয়নে, শুধু লাইব্রেরির কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাই সক্রিয় থাকেন না বরং শিক্ষকমণ্ডলীও লাইব্রেরি উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন। প্রতিষ্ঠানকে আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করার লক্ষ্যে জ্ঞানবান ও বিবেকবান আদর্শ শিক্ষকরা এ ব্যাপারে অত্যন্ত সজাগ থেকে লাইব্রেরিকে প্রকৃত জ্ঞান-গবেষণার কেন্দ্র হিসেবে দাঁড় করানোর জন্য বই-পুস্তক, জার্নাল ও ম্যাগাজিন আমদানি ও সংগ্রহে যথাযথ ভূমিকা রাখবেন। অন্যথায় এ ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক লাইব্রেরি কল্যাণমূলক জ্ঞান-গবেষণার কেন্দ্র না হয়ে অকল্যাণমূলক জ্ঞানচর্চা ও অপসংস্কৃতির লালনস্থল হতে পারে।

অধ্যয়নরত ছাত্রছাত্রীদের জ্ঞানচর্চার মূল্যায়ন ও পরীক্ষার পদ্ধতিতে শিক্ষকদের অংশগ্রহণ পেশাগতভাবে অপরিহার্য। মূলত শিক্ষকদের গৃহীত পরীক্ষা পদ্ধতি মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার ওপরই শিক্ষার্থীদের ডিগ্রিপ্রাপ্তি এবং তাদের জীবন গঠন নির্ভরশীল। সব ধরনের শিক্ষকই সাধারণত এ ধরনের প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে থাকেন। তবে পরীক্ষা পদ্ধতি ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন ধরনের গলদ ও ঘাপলা, পরীক্ষা নিয়ে কেলেঙ্কারি, পরীক্ষা হলে নকলবাজি, শিক্ষক-পরিদর্শক কর্তৃক নকল সরবরাহ, পরীক্ষার খাতা বদলানোর ঘটনা, পরীক্ষা শেষে উত্তরপত্র নতুনভাবে লিখার ব্যাপারে দায়িত্বশীল শিক্ষকের সহযোগিতার বদনাম, পরীক্ষার্থী কর্তৃক শিক্ষক পরিদর্শনের ব্যাপারে ভীতি প্রদর্শন ও তাকে নাজেহাল করা, শিক্ষক পরীক্ষক কর্তৃক নম্বরপত্র টেম্পারিং, ইত্যাদি সচরাচর ঘটছে! আদর্শবাদী শিক্ষকরাই পারেন উল্লিøখিত পরীক্ষা ও মূল্যায়ন সংক্রান্ত বিবিধ ঘটনার প্রতিকার করে শিক্ষার পরিবেশ, মান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে তথা প্রতিষ্ঠানকে আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে। পরীক্ষা ও মূল্যায়ন বিষয়ে সর্বপর্যায়ের নীতিবান ও বিবেকবান শিক্ষকদের সজাগ দৃষ্টি ও সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে।

শিক্ষকের ভূমিকা প্রসঙ্গে আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বৈশিষ্ট্য, শিক্ষকদের মৌলিক গুণাবলি এবং সর্বোপরি শিক্ষকদের ভূমিকা উপস্থাপন করা হলো। এ আলোচনার মূল লক্ষ্য হচ্ছে, আদর্শবাদী শিক্ষকদের সচেতনতা সৃষ্টি করা। বিশেষ করে, যারা নীতিবান শিক্ষক হিসেবে আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ তথা দায়িত্বশীল শিক্ষক তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে কার্যকর ভূমিকা পালন করার জন্য আহ্বান জানানো আলোচনার লক্ষ্য। অনেক সময় আদর্শ শিক্ষকরা তাদের জীবনের মিশন বাস্তবায়নের আন্দোলনের বিভিন্ন দায়িত্বে এত বেশি পেরেশান ও ব্যস্ত থাকেন যে, নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনোরকমে ক্লাস নেয়ার কাজটা সমাপ্ত করেই ছুটে যান বহির্জগতে। এতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তাদের অজ্ঞাতে ঘটে যায় অনেক ঘটনা। অথচ তারা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মহান শিক্ষাদানে ব্রত সেগুলোর বিস্তৃত অঙ্গনে আদর্শের কোনো ছাপ তারা রাখতে পারেন না। অধিকন্তু ওই প্রতিষ্ঠানে সেই সব সম্মানিত শিক্ষকের উপস্থিতি বা অবস্থান বা অবদান ছাত্র-শিক্ষক ও প্রশাসন অনেক সময় অনুভব করে না। আদর্শের একজন অনুসারী শিক্ষকের জন্য এ অবস্থা শোভা পায় না। শিক্ষাঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে আদর্শবাদী শিক্ষকরা বলিষ্ঠ ও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবেন- এ প্রত্যাশাই স্বাভাবিক। বৃহত্তর সমাজ অঙ্গনে আদর্শের দায়িত্ব পালনের সাথে সাথে নিজের জীবিকা অর্জনের আসল ক্ষেত্র বিশেষ করে শিক্ষার সুমহান দর্শন ও আদর্শ বাস্তবায়নের বিরাট ক্ষেত্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আদর্শবাহী দায়িত্বশীল শিক্ষকরা সর্ব বিষয়ে যথাযথ ভূমিকা ও অবদান রাখতে পারলে ন্যায় ও আদর্শে উজ্জীবিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এক বিরাট খেদমত হিসেবে গণ্য হবে।

লেখক : উপাধ্যক্ষ, রোকনউদ্দিন মোল্লা গার্লস ডিগ্রি কলেজ, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ
E-mail: marahman_biu@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
মুজিবনগরে ২ চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩ বাগেরহাটের রামপালে ট্রাকের চাপায় নিহত ৩ ফিলিস্তিনের পক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় বিক্ষোভে উত্তাল পূর্ব আফ্রিকায় প্রবল বৃষ্টি ও বন্যা, কমপক্ষে ১৫৫ জনের প্রাণহানি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে প্রশ্নবিদ্ধ তথ্য প্রচারের নিন্দা ডিআরইউর ভয়াবহ দুর্ঘটনা, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন উগ্র ইসরাইলি মন্ত্রী শেরে বাংলার সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন হাত কাটা বন্দীর নেতানিয়াহুর সমালোচনা ইসরাইলের আলটিমেটাম, যা বলল হামাস রাশিয়ার প্রতি চীনের সমর্থনের বিরুদ্ধে ব্লিংকেনের হুঁশিয়ারি ইতিহাস গড়া জয় পেল পাঞ্জাব

সকল