১৬ মে ২০২৪, ০২ জৈষ্ঠ ১৪৩১, ০৭ জিলকদ ১৪৪৫
`


হেলথ টিপস

এই সময়ের সঠিক খাবার

-

তাপদাহে পুড়ছে দেশ। এই তাপদাহ সবার জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। পানিশূন্যতা, ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা, হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এ সময় বেশি থাকে। এ সময় এমন খাবার খেতে হবে, যা শরীরে বাড়তি তাপ উৎপন্ন করবে না, সেই সাথে শরীরে পানি ও ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য রক্ষা করবে।
টক দইয়ের লাচ্ছি : পর্যাপ্ত পানি, ভিটামিন ও মিনারেলের উৎস এবং প্রোবায়োটিক হিসেবে টক দইয়ের লাচ্ছি হতে পারে হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে অন্যতম খাবার। টক দই শরীরে অধিক তাপমাত্রা উৎপন্ন হওয়াকে প্রশমিত করে।
পানি : পানির অন্যতম প্রধান কাজ শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য রক্ষা করা। তাই এ সময়ে আপনাকে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি পানি পান করতে হবে।
অনেকে ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করেন; যা মোটেও ঠিক নয়। ঠাণ্ডা পানি পান করলে প্রথমেই শরীরের তাপমাত্রা অনেক কমে আপনার বেশ ভালো লাগতে পারে। তবে অল্প সময় পরই গরমের অনুভূতি অনেক বেড়ে যাবে। তাই অতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি ৫০ শতাংশ স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানির সাথে মিশিয়ে পান করবেন।
পাতলা ঝোলের তরকারি : ভাজি-ভুনা খাবারের পরিবর্তে কম মসলাযুক্ত পাতলা ঝোলের তরকারি খাবেন। এতে শরীরে তাপ উৎপন্ন কম হবে; যা আপনাকে স্বস্তি দেবে। বেশি মসলাযুক্ত খাবার হজম করতে শরীরে বেশি সময় লাগে ও অধিক তাপ উৎপন্ন হয়। প্রোটিনের উৎস হিসেবে শিং, পুঁটি, ট্যাংরা, পাবদা এসব মাছের পাতলা ঝোলের রান্না খাবেন।
ফলের রস : সারা দিনে ৫০০-৭০০ মিলিলিটার ফলের রস বা জুস পান করুন। হতে পারে সেটি তরমুজ, আনারস, পেঁপে, বেল, তেঁতুল, মাল্টার রস। জুসগুলোর ৭০-৮০ শতাংশ পানি, সাথে ভিটামিন ও খনিজে ভরপুর। ফলের রস শরীরে পানির চাহিদা পূরণ করবে আর ভিটামিন ও খনিজ পেশির কর্মক্ষমতা অক্ষুণ্ণ রাখবে। ইন্টারনে।

 


আরো সংবাদ



premium cement