(গত দিনের পর)
স্ত্রীর কথায় সওদাগরের মন কিছুটা নরম হয়। তিনিও ভাবছেন, কথা তো ঠিকই। ছেলে একটু সরল প্রকৃতির। চালাক চতুর ছেলেরা নানা ধান্ধায় থাকে। নানা কলাকৌশল খাটিয়ে তারা বুদ্ধিটা পাকা করে। কূটচাল চালা শেখে। আমার ছেলেটির মাথায় কূটবুদ্ধি নেই। কাউকে ঠকাতেও পারে না সে। তাই, চলনে-বলনে এমন বোকা বোকা লাগে।
এত কিছু ভাবার পরও সওদাগরের মন কিন্তু দমে না। এক ধরনের রাগ ও খেদ মনে তার থেকেই যায়। আমার ছেলে সে। বুদ্ধিতে হবে পাকা। চালাক-চতুরে হবে সবার সেরা। তা না হলে আমার এত বড় বাণিজ্য সে চালাবে কী করে? এ ব্যবসা চালাতে হলেও তো ধুরন্ধাজ হতে হবে। এই ছেলেকে নিয়ে যে কী করি।
এত কিছু ভাবার পরও স্ত্রীর কথায় কিছুটা নিমরাজি হলেন তিনি। এ বাড়িতে স্ত্রী একা থাকে। তারও যে একজন সঙ্গী থাকা দরকার। যা হোক, অবশেষে তিনি স্ত্রীকে বললেন, ঠিক আছে। একটি শর্তে তোমার ছেলেকে বিয়ে করাতে পারি আমি।
স্ত্রীর মন কিছুটা আশ্বস্ত হয়। তিনি জিজ্ঞেস করেন, কী সেই শর্ত তোমার?
(চলবে)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা