কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার নারায়ণপুর, নুনখাওয়া, কেদার ও কচাকাটার চরাঞ্চলে বেশি চাষাবাদ হচ্ছে চিনার। গত বছরের তুলনায় এবার চিনার বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছেন কৃষকরা।
কৃষকরা জানায়, নদীর পানি যখন থাকে না সেই সময়টাতে এসব চিনার চাষাবাদ হয়। কম খরচে ভালো ফলন হয় বিঘায় ছয় থেকে সাত মণ করে চিনা পাওয়া যায়। বর্তমান বাজারে চিনার মণ বিক্রি হয় তিন হাজার থেকে চার হাজার টাকা পর্যন্ত। চিনা দিয়ে বিভিন্ন সুসাধু খাবার তৈরিসহ পশুপাখির প্রধান খাবার হিসেবে ব্যবহার হয়। দেখতে হলুদ ও কাউনের মতো। কৃষকরা আরো বলেন, আর কিছ ুদিন গেলেই কাটামারি শুরু হবে। অল্প খরচে কম সময়ে ভালো ফলন হওয়ায় আবারো তারা বেশি করে চাষাবাদ করবেন। বিশেষ করে পরিত্যক্ত বালু চরেই এসব চিনা চাষ বেশি হচ্ছে। মূল্য বেশি হওয়ায় চিনার চাষাবাদ আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
নাগেশ্বরী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহরিয়ার হোসেন জানান, চিনা চাষাবাদের জন্য কৃষকদের পরার্মশ দেয়া হচ্ছে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা