১৯ মে ২০২৪, ০৫ জৈষ্ঠ ১৪৩১, ১০ জিলকদ ১৪৪৫
`


দশমিনা-বাউফল যাতায়াতের ব্রিজটি যেন মারণফাঁদ

-

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের উত্তর সীমান্তে ও বাউফল উপজেলার কালাইয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ প্রান্তে বগী খালের ওপরের ব্রিজটি এখন মারণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে।
জানা গেছে, জনগুরুত্বপূর্ণ বগী বাজার খালের ওপর ব্রিজটি দিয়ে দশমিনা উপজেলার বঁাঁশবাড়িয়া, গছানি ও বাউফল উপজেলার কালইয়া, দাশপাড়া, বগীসহ দুই উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নের কয়েক হাজার মানুষের চলাচলের একমাত্র ব্রিজটি সংস্কার না করায় দীর্ঘ দিন ধরে অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকায় মারণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে।
প্রায় ২০০ ফুট আয়তনের এ ব্রিজটি উত্তর দিকে হেলে পড়েছে। ঠিক কত বছর আগে ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়েছিল তা কেউ নির্দিষ্ট করে বলতে পারেন না। ব্রিজের অধিকাংশ স্লিপার নেই।
স্থানীয়রা বলেন, ব্রিজটি কাঠ ও বাঁশের মাধ্যমে জোড়াতালি দিয়ে ব্যবহার করায় স্কুলগামী ছোট ছোট কোমলমতি শিশুসহ সব বয়সের সাধারণ মানুষকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। এ ছাড়াও রয়েছে দুস্থ অসহায় সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র মাধ্যম ‘টিডিএইচ-নেদাল্যান্ডস’-এর একটি অত্যাধুনিক হাসপাতাল। ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের ঝুঁকি নিয়ে ব্রিজটি পারাপার হতে হয়। স্থানীয় সেলিম গাজী, রমিজ উদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য মো: শাহবুদ্দিন বলেন, ব্রিজটিতে বাঁশ-কাঠের জোড়াতালি দিয়ে লোকজনের পারাপারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দ্রুত সংস্কার না করা হলে যেকোনো সময় ভেঙে পড়ে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই ব্রিজটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
ব্রিজটি সংস্কারের বিষয়ে জানতে চাইলে দশমিনা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আ: আজিজ মিয়া বলেন, ব্রিজটি সংস্কারের অভাবে সাধারণ মানুষের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ব্রিজটির ব্যাপারে একাধিকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।


আরো সংবাদ



premium cement
মার্কেটিং অফিসার পদে সিটি ব্যাংকে চাকরির সুযোগ নাজিরপুরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে লিচু চাষ অগ্রাধিকার পাবে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, রোহিঙ্গা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা ‘ইসরাইলকে ফিলিস্তিন থেকে বের করে দাও’ সৌদি গেলেন ২৮৭৬০ হজযাত্রী, আরো একজনের মৃত্যু এভারেস্ট জয় করলেন বাবর আলী বায়ুদূষণে আজ দ্বিতীয় ঢাকা অপরাজেয় থেকেই বুন্দেসলিগার শিরোপা বুঝে নিল লেভারকুসেন যুদ্ধের সময় নিখোঁজ হাজার হাজার মানুষের ভাগ্য সম্পর্কে শ্রীলঙ্কাকে স্পষ্ট জানাতে হবে : জাতিসঙ্ঘ অনুমোদন ছাড়া কিভাবে ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস বিক্রি করছিল কোম্পানিগুলো সরকারি কেন্দ্রে কৃষকেরা ধান বেচতে পারে না, লাভ খাচ্ছে দালালরা

সকল