২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

কারো মান ভাঙাতে পারবো না : প্রধানমন্ত্রী

সংসদে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা -

আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে ‘রাজনৈতিক মান-অভিমান’ ভাঙাতে কোনো উদ্যোগ গ্রহণের সম্ভাবনাকে নাকচ করে দিয়ে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশটা আমাদের কারো একার নয়। দেশটা আমাদের সবার। এখানে মান-অভিমানের কিছু নেই, এটা হচ্ছে নীতির প্রশ্ন। রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও আইনের প্রশ্ন। দেশের মানুষকে গ্রামপর্যায় পর্যন্ত উন্নয়নের ছোঁয়া দিতে পেরেছিÑ সেটাই আমাদের সবচেয়ে বড় পাওয়া। এখানে কে মান-অভিমান করল, কার মান ভাঙাতে যাবোÑ সেটা আমি জানি না। তবে সহানুভূতি দেখাতে যেয়ে যদি অপমানিত হয়ে ফিরে আসতে হয়, সেখানে আর যাওয়ার কোনো ইচ্ছা আমার নেই।
গতকাল বুধবার জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম এবং মামুনুর রশীদ কিরনের পৃথক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম প্রশ্ন করতে গিয়ে বলেন, একটা পিছিয়ে পড়া জাতিকে উন্নয়নে ভাসিয়ে দেয়ার নাম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের এত উন্নয়ন হয়েছে, যার রূপকার অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এটা নিয়ে কারো মনে কোনো প্রশ্ন নেই। তবে দেশে যে রাজনৈতিক মান-অভিমান চলছে, বাড়তে থাকা দূরত্বে ক্ষোভের পাহাড় জমছে। রাজনৈতিক এই সমস্যা রোহিঙ্গা ইস্যুর চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এটা ভাঙাতে প্রধানমন্ত্রী কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এখানে মান-অভিমানের বিষয়টি কোথায় থেকে এলো জানি না। এটা হচ্ছে নীতির প্রশ্ন। আইনের প্রশ্ন। কেউ যদি দুর্নীতি করে, এতিমের টাকা চুরি করে, মানুষ খুন করে, খুন করার চেষ্টা চালায়, গ্রেনেড মারে, বোমা মারে তার বিচার হবেÑ এটাইতো স্বাভাবিক। রাজনীতি সবাই করে যার যার আদর্শ নিয়ে। আর আন্তরিকতার সাথে কাজ করছি বলেই দেশটাকে উন্নত করতে পেরেছি। দেশের মানুষকে গ্রামপর্যায় পর্যন্ত উন্নয়নের ছোঁয়া দিতে পেরেছি সেটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া। এখানে কে মান-অভিমান করল, কার মান ভাঙাতে যাবোÑ সেটা আমি জানি না। তিনি বলেন, দেশটা আমাদের কারো একার নয়। দেশটা আমাদের সবার। আর দেশ ও জনগণের কল্যাণ করাই একজন রাজনীতিবিদের প্রধান দায়িত্ব। আর আমরা রাজনীতি করি নিজেদের স্বার্থে নয়, নিজেদের লাভ-লোকসানের জন্য নয়। আমরা দেখি জনগণের কল্যাণ, জনগণের স্বার্থ। নিঃস্বার্থভাবে ও দেশের মানুষকে ভালোবেসে কাজ করতে পেরেছি বলেই এত অল্প সময়ে দেশের এত উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়েছি। অতীতে তো অনেক সরকারই ক্ষমতায় ছিল। এত অল্প সময়ে দেশের এত উন্নয়ন কে করতে পেরেছে? কেউ পারেনি। কারণ তারা জনগণের স্বার্থের বদলে নিজেদের গোষ্ঠীস্বার্থ দেখেছে। তাদের কাছে ব্যক্তিস্বার্থ দেশের জনগণের স্বার্থের চেয়ে বড় ছিল বলেই পারেনি।
বিশ্বচাপে রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য হবে মিয়ানমার : ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিন দফা চুক্তি এবং আশ্বাস দিলেও মিয়ানমার সরকার তাদের নাগরিক রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে তেমন উদ্যোগী হচ্ছে না। কিন্তু বর্তমান সরকারের কূটনৈতিক প্রধান সাফল্যেই হচ্ছে আমরা রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিশ্বজনমত সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছি। সারা বিশ্বের নেতারাই একমত পোষণ করে বলেছেন, রোহিঙ্গাদের ওপর অন্যায় করা হয়েছে এবং মিয়ানমার সরকারকে তাদের ফেরত নিতেই হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন, রাশিয়া ও ভারতও রোহিঙ্গা ইস্যুতে বলেছে মিয়ানমারের উচিত রোহিঙ্গাদের ফেরত নেয়া। চীন ও ভারত রোহিঙ্গাদের জন্য ঘরবাড়ি নির্মাণেও সাহায্য দিচ্ছে। আন্তর্জাতিক আদালতও মিয়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতনের সাথে জড়িতদের বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমরা ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের রাখার জন্য ঘরবাড়ি নির্মাণ করছি। বিমসটেক সম্মেলনের সময় মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টের সাথে আলোচনার সময়ও তিনি রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবেন বলে জানিয়েছেন। তবে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আন্তর্জাতিক চাপের মুখেই মিয়ানমার তাদের নাগরিক রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে বাধ্য হবে।
নুরুল ইসলাম মিলনের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত বিপুল রোহিঙ্গা জন¯্রােতের নজিরবিহীন এক মানবিক সঙ্কটে বাংলাদেশ সক্রিয়ভাবে সাড়া দিয়ে সীমান্ত উন্মুক্ত রেখে তাদের প্রবেশ করতে দিয়েছে। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে দীর্ঘ মেয়াদে অবস্থানের কোনো সুযোগ নেই। আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠাতে চাই। আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফলে, রোহিঙ্গাদের নিজ মাতৃভূমিতে নিরাপদ, সম্মানজনক ও টেকসই প্রত্যাবাসন সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।
ঢাকার চতুর্দিকে এলিভেটেড রিংরোড হবে : এম এ মালেকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে আমরা সব মহাসড়কই ৪-লেনে উন্নীত করার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। রাজধানী ঢাকার যানজট নিরসনে চার পাশে এলিভেটেড রিং রোড করা হবে। এ ছাড়া পাতালরেল নির্মাণের জন্য সমীক্ষা চলছে। পাতালরেল নির্মাণেরও আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি বলেন, এক সময় রেল ছিল মৃতপ্রায়। সেই রেলকে আমরা পুনরুজ্জীবিত করেছি। আলাদা মন্ত্রণালয় করে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে রেলের উন্নয়নের জন্য পদক্ষেপ নিয়েছি। সারা দেশেই রেলের নেটওয়ার্ক গড়ে আমরা সেগুলো ফের চালু করেছি। আকাশপথেও উন্নয়নে নতুন নতুন বিমান কিনছি। ছয়টি নতুন বিমান কিনেছি। আরো একটা আসবে। অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক রূপে চলাচলের জন্য আরো কয়েকটি ছোট বিমান ক্রয় করা হবে। তিনি বলেন, মাত্র সাড়ে ৯ বছরে আমরা দেশের যত উন্নয়ন করেছি, তা বলতে গিয়ে টানা কয়েক দিন সময় লাগবে। একদিনে বলে শেষ করা যাবে না।
সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল হবে : মামুনুর রশিদ কিরনের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব, বিভ্রান্তিমূলক বা উসকানিমূলক পোস্ট, ভিডিও প্রচারকারীকে শনাক্ত করার মাধ্যমে আইনের আওতায় আনতে সাইবার ক্রাইম মনিটরিং সেল গঠনসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ হিসেবে বিশ্বে যে সুনাম অর্জন করেছে তা ধরে রাখতে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বদ্ধপরিকর। কোনো গোষ্ঠী বা দল যাতে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে না পারে সে বিষয়ে গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। কোনো ব্যক্তি, গোষ্ঠী, দল যাতে গুজব বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য প্রচার করে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বিঘিœত করতে না পারে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স : বজলুল হক হারুনের প্রশ্নের জবাবে সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করে চলছে। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও দুর্নীতিমুক্ত করার উদ্দেশ্যে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতির সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে ও তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশ ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সব ধরনের সন্ত্রাসী, জঙ্গি, দুর্নীতিবাজ ওয়ারেন্টভুক্ত ও সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ নিয়মিত মামলার আসামি গ্রেফতার এবং অবৈধ অস্ত্র, বিস্ফোরক, মাদকদ্রব্যসহ সব ধরনের অবৈধ মালামাল উদ্ধারের জন্য পুলিশের নিয়মিত বিশেষ অভিযান পরিচালনা এবং আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত আছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতঃপূর্বে জঙ্গি, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজ, নাশকতা ও মাদকের সাথে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে এমন ব্যক্তিদের কর্মকাণ্ড ও গতিবিধি সম্পর্কে গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রয়েছে। সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও মাদকের সাথে সংশ্লিষ্ট সব অপরাধীর কর্মকাণ্ড রোধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণে স্পর্শকাতর স্থানগুলোয় চেকপোস্ট স্থাপন করে সন্দেহজনক মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা তল্লাশিসহ ওই যানবাহনের যাত্রীদের তল্লাশি করা হচ্ছে। এ ছাড়া দেশের অভ্যন্তরে মাদকদ্রব্য অনুপ্রবেশ রোধে নৌ, সড়ক ও রেলপথে চোরাচালানের সম্ভাব্য রুটগুলোয় গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধিসহ বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আমরা আশা করব দেশের সব শ্রেণী-পেশার মানুষ আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও যুবসমাজকে রক্ষায় সরকারের সাথে একযোগে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হবেন এবং মাদক নির্মূল করতে সহযোগিতা করবেন।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে বালখিল্যভাবে ব্যবহার করা উচিত নয়
বাসস জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকতা পেশাকে দেশের বৃহত্তর স্বার্থে ব্যবহারের আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে কখনো বালকসুলভভাবে ব্যবহার করা উচিত নয়।
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবাদপত্রের পূর্ণ স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। কিন্তু এটিকে বালখিল্যভাবে ব্যবহার করা উচিত নয় এবং সবারই এ ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিত।’
প্রধানমন্ত্রী গতকাল তার কার্যালয়ে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে অসুস্থ, অসচ্ছল ও দুর্ঘটনাজনিত আহত ও নিহত সাংবাদিক পরিবারের সদস্যদের অনুকূলে আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বিশ্বাস করি স্বাধীনতা ভালো। তবে এখানে একটা কথা আছেÑ স্বাধীনতা ভালো, তবে তা বালকের জন্য নয়। কাজেই এ ধরনের বালখিল্য ব্যবহার যেন কেউ না করে সে দিকেও দৃষ্টি দেয়া উচিত।
গণমাধ্যমকে সমাজের দর্পণ আখ্যায়িত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিডিয়ার মাধ্যমে সাংবাদিকেরা প্রত্যন্ত অঞ্চলের দুস্থ জনগণের কথা, বিপন্ন জনমানুষের কথা তুলে আনেন, ফলে সরকারের তাদের পাশে দাঁড়াতে সুবিধা হয়।
সবার কথা বলার ও মতপ্রকাশের অধিকার থাকার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কথা বলার স্বাধীনতা এটি সবারই আছে। সংবাদপত্র, সাংবাদিকদের স্বাধীনতার কথায় আমরা সব সময় বিশ্বাস করি।’
তিনি বলেন, ‘এটি কেউ বলতে পারবে না যে কারো গলা টিপে ধরেছি, কারো মুখ টিপে ধরেছি অথবা কাউকে বাধা দিয়েছিÑ দেইনি, দেই না। বরং সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য যা যা করা দরকার আমরা করেছি।’
অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিক কল্যাণকে তার সরকার অগ্রাধিকার দেয় উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, সাংবাদিক কল্যাণে তার সরকার ‘বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট’ স্থাপন করে এর আওতায় অসুস্থ, অসচ্ছল, আহত ও নিহত সাংবাদিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অনুদান দিয়ে আসছে।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে আরো ২০ কোটি টাকা অনুদান প্রদানের ঘোষণা দেন।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। প্রধানমন্ত্রীর মিডিয়া উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম, তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতউল্লাহ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য সচিব মো: আবদুল মালেক অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন। বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি মোল্লা জালাল, মহাসচিব শাবান মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি (ডিইউজে) আবু জাফর সূর্য ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরীও অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।


আরো সংবাদ



premium cement