‘ডি’ গ্রুপের বড় চমক অস্ট্রিয়া
- ক্রীড়া প্রতিবেদক
- ২৭ জুন ২০২৪, ০০:০৫
বিশ্ব ফুটবলে আলোচিত না ফ্রান্স এবং নেদারল্যান্ডস। ফ্রান্সের দখলে দুই বিশ্বকাপ। ডাচরা এখন পর্যন্ত কোনো বিশ্বকাপ জিততে না পারলেও একাধিক বার ফাইনালে খেলেছে। সেই তুলনায় পুচকেই অস্ট্রিয়া। সাতবার বিশ্বকাপ খেললেও সর্বোচ্চ অর্জন তৃতীয় হওয়া। তা-ও সেটা ১৯৫৪ সালে। অথচ এবারের ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে সেই অস্ট্রিয়াই বড় চমক দেখিয়েছে ‘ডি’ গ্রুপে। ফ্রান্স এবং নেদারল্যান্ডসকে টপকে তারা গ্রুপের শীর্ষ স্থান নিয়ে চলে গেছে দ্বিতীয় রাউন্ডে। পরশু রাতে বার্লিনের অলিম্পিয়া স্টাডিওতে নেদারল্যান্ডসকে ৩-২ গোল হারিয়েছে অস্ট্রিয়ানরা। ম্যাচে তিন দফাই লিড নেয় ২০০৮ সালে প্রথম ইউরোতে খেলা এবং এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ দুইবার দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলা দলটি। অবশ্য ফ্রান্স এবং নেদারল্যান্ডসও গেছে নক আউটে। পোল্যান্ডের সাথে ১-১ গোলে ড্র করে ৫ পয়েন্টে দ্বিতীয় দল হিসেবে নক আউটে ফরাসিরা। আর ৪ পয়েন্টই পর্যাপ্ত হয়েছে ডাচদের জন্য। নক আউটে গেছে ইংল্যান্ড, ডেনমার্ক এবং সেøাভেনিয়াও। ‘সি’ গ্রুপে পরশু রাতে সেøাভেনিয়ার সাথে গোলশূন্যতে ড্র করা ইংলিশদের। অবশ্য এর পরও ৫ পয়েন্টে গ্রুপ সেরা তারা। ডেনমার্ক গোলবিহীন ম্যাচে ড্র করেছে সার্বিয়ার সাথে। তিন পয়েন্ট করে ড্যানিশ এবং সেøাভেনিয়ানদের। যদিও রানার্সআপ ডেনমার্ক।
ডাচদের বিপক্ষে ম্যাচের ৫ মিনিটেই আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় অস্ট্রিয়া। বিপক্ষ আক্রমন রুখতে গিয়ে নিজ জালেই বল পাঠান ডোনিয়েল মালেন। এই গোল পরিশোধ করতে ৪৭ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় রোনাল্ড কোম্যানের দলকে। জাভি সিমন্সের পাস থেকে জাতীয় দলের হয়ে ১১তম গোলে কোডি গাপকো খেলায় ফেরান তাদের। ৫৯ মিনিটে ফের এগিয়ে যাওয়া অস্ট্রিয়ার। ফ্লোরিয়াল গ্রিলিশের বাড়ানো বলে গোল রোমানো স্মিডের। সেই গোলও পরিশোধ করে ডাচরা। ৭৫ মিনিটের এই গোল এমফিস ডিপাইয়ের। রেফারি হ্যান্ডবলের সন্দেহ করলেও পরে সেই সন্দেহ দূরে রিপ্লে দেখে। ৮০ মিনিটে আবারো এগিয়ে যাওয়া অস্ট্রিয়ার। ক্রিস্টফ বামগার্টনারের পাসে গোল মার্সেল সাবিৎজারের। সেই গোল আর শোধ দিতে পারেনি নেদারল্যান্ডস। ফলে ১৯৯০ সালের পর ডাচদের হারালো অস্ট্রিয়া।
ফ্রান্স ও পোল্যান্ডের ম্যাচে পেনাল্টিতে দুই গোল দুই মহাতারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে ও রবের্ট লেভানোদোভস্কির। ফরাসি তারকা ৫৬ মিনিটে গোল করলেও ৭৯ মিনিটে সমতা আনেন লেভানোদোভস্কি। গত ইউরোর চার ম্যাচ এবং এবারের দুই খেলা মিলে ছয় ম্যাচে এটি এমবাপ্পের প্রথম গোল।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা