১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

শ্রম ও শ্রমিকের মর্যাদা

-

অর্থনীতিবিদ আলফ্রেড মার্শালের মতে, মানুষের দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক সব কার্যক্রম নিয়ে চর্চা করে অর্থনীতি। দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক এসব কার্যক্রমে শ্রমিকের অবদান অনস্বীকার্য। অর্থনীতির মূল কার্যক্রম উৎপাদন, ভোগ ও বণ্টন যার প্রতিটা কার্যক্রমে শ্রমিক সম্পৃক্ত। যদিও এই কার্যক্রমগুলোর জন্য ভূমি, শ্রম, পুঁজি এবং উদ্যোগকে মূল ফ্যাক্টর হিসেবে বিবেচনা করা হয় কিন্তু শ্রমিকবিহীন অন্য ফ্যাক্টরগুলো অর্থহীন। এক কথায়, এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে যা কিছু গড়ে উঠেছে তা সবই শ্রমের ফল ও শ্রমিকের কৃতিত্ব। ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পদের সার্বভৌমত্ব ও মালিকানা একমাত্র আল্লাহর, আর মানুষ তত্ত্বাবধায়ক মাত্র। সুতরাং শ্রমিক ও মালিকের অধিকার রয়েছে নিজ নিজ প্রাপ্য বুঝে পাওয়ার। সবাইকে নিজ নিজ কর্তব্য পালনে দায়িত্বশীল হওয়ার।

মে দিবসে শ্রম ও শ্রমিক
শ্রম এবং শ্রমিকের অধিকার নিয়ে আল্লাহ্ তাঁর কুরআনে এবং রাসূল সা: তাঁর হাদিসে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রায় সাড়ে চৌদ্দশত বছর আগে। অথচ তারও প্রায় তেরশত বছর পরে ১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমিকরা শ্রমের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলন করে আত্মদান করেন। মূলত কাজের সময় ৮ ঘণ্টা নির্ধারণ, মজুরির পরিমাণ বৃদ্ধি ও কাজের উন্নত পরিবেশ তৈরিসহ শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ে ১৮৮৬ সালের পয়লা মে ‘হে মার্কেট’র শিল্পশ্রমিকরা ধর্মঘটের ডাক দেন। তিন লাখ শ্রমিক ধর্মঘটে যোগ দিলে সব কলকারখানা বন্ধ হয়ে যায়। শিকাগোর হে মার্কেটের ওই শ্রমিক সমাবেশে মালিকপক্ষ ও পুলিশ হামলা চালালে ১১ শ্রমিক নিহত হন। শ্রমিক ধর্মঘট সংঘটিত করার অপরাধে শ্রমিক নেতা ‘আগস্ট স্পিজ’সহ আটজনের বিরুদ্ধ মামলা দায়ের করা হয়। প্রহসনমূলক বিচার করে সরকার ১৮৮৭ সালে ‘আগস্ট স্পিজ’সহ ছয়জনের ফাঁসি কার্যকর করল। তবে শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি আদায়ের আন্দোলন স্তব্ধ করা যায়নি। মালিকরা বাধ্য হয়ে অনেক কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠানে শ্রম সময় ৮ ঘণ্টা নির্ধারণ করা শুরু করেন। তবে মেহনতি মানুষের প্রকৃত মজুরি সঠিকভাবে নির্ধারিত হলো না।
মেহনতি মানুষের প্রতি মর্যাদার স্মারক হিসেবে ঘটনার চার বছর পর ১৮৮৯ সালে আন্তর্জাতিক শ্রমিক কংগ্রেসে শিকাগোর নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন ও আন্তর্জাতিক সংহতি প্রকাশে এবং তাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে মে দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়। দিবসটি ১৮৯০ সাল থেকে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশেও পয়লা মে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে পালন করা হয়। এ দিবসে শ্রমিক সংগঠনগুলো সেমিনার, সিম্পোজিয়ামসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করে।

তবে শ্রমিক দিবস কাগজে-কলমে একটি আন্তর্জাতিক দিবস হলেও শ্রমিকের প্রকৃত অধিকার ও মর্যাদা আজও প্রতিষ্ঠা হয়নি। শ্রমিকরা মালিকদের নানা রকম অবহেলা ও উপেক্ষার শিকার হচ্ছেন। আজও শ্রমিক শোষণ ও নিপীড়ন বন্ধ হয়নি। নিশ্চিত হয়নি শ্রমিকের বেঁচে থাকার অধিকার। মালিকরা শ্রমিকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় এখনো পিছিয়ে আছেন। শ্রমিক লাঞ্ছনার ঘটনা অহরহ ঘটছে। শ্রমের মূল্য, শ্রমিকের মজুরি ও সুযোগ-সুবিধা নিয়ে প্রায়ই শ্রমিক-মালিক দ্বন্দ্ব লেগে থাকে। ফলে এখনো ন্যায্য মজুরির দাবিতে শ্রমিকরা নানা দেশে সংগ্রাম করছেন। শ্রমের প্রকৃত মূল্যের জন্য শ্রমিকদের রাস্তায়, কারখানায় বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। এর মূল কারণ আদর্শিক ও নৈতিক মূল্যবোধের অভাব। শ্রমিকরাও যে মানুষ এবং তাদেরও যে উন্নত জীবন-জীবিকার অধিকার আছে তা বস্তুবাদী আদর্শগুলো নিশ্চিত করতে সক্ষম হয়নি। লক্ষ করলে দেখা যায়, যারা শ্রমিকের জন্য আইন ও বিধান তৈরি করছেন, তারা নিজেরা শোষক ও ধনিক শ্রেণীর অথবা মালিকপক্ষের স্বার্থরক্ষায় তৎপর। দুনিয়ার সাধারণ রীতি অনুযায়ী শ্রমগ্রহীতার চেয়ে শ্রম বিনিয়োগকারীরা সর্বদা বঞ্চনার শিকার হয়ে থাকেন। তাদের ঘাম ঝরানো শ্রমে মালিক পুঁজিপতিরা পুঁজির পাহাড় গড়লেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেই তারা নানাভাবে নিগৃহীত হন।

ইসলামে শ্রমের মর্যাদা
ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল কাজে ও হালাল পথে শ্রম বিনিয়োগ মোটেই লজ্জার ব্যাপার নয়; বরং এ হচ্ছে নবী-রাসূলদের সুন্নত। প্রত্যেক নবী-রাসূল কায়িক পরিশ্রমের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করেছেন। এমনকি উপার্জনের প্রতি স্বয়ং আল্লাহ উৎসাহ দিয়ে বলেছেন, ‘সালাত শেষ হলে তোমরা জমিনে ছড়িয়ে পড়ো এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করো’ (সূরা জুমা, ১০)। মিকদাদ রা: সূত্রে বর্ণিত; রাসূল সা: বলেন, ‘এর চেয়ে উত্তম খাদ্য আর নেই, যা মানুষ নিজ হাতে উপার্জনের মাধ্যমে ক্রয় করে। রাসূল সা:কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, কোন ধরনের উপার্জন উত্তম ও শ্রেষ্ঠ? তিনি প্রত্যুত্তরে বলেন, ‘ব্যক্তির নিজ হাতে কাজ করা এবং সৎ ব্যবসা।’
শ্রমের অনেক ধরন রয়েছে; যদিও মানুষের প্রয়োজনীয় কোনো কাজ তুচ্ছ নয়। মুচি জুতা সেলাই করেন, দর্জি কাপড় সেলাই করেন, নরসুন্দর চুল কাটেন, জেলে মাছ ধরেন, ধোপা কাপড় পরিষ্কার করেন, ফেরিওয়ালা জিনিসপত্র বিক্রি করেন, তাঁতি কাপড় বোনেন, কুমার হাঁড়ি-পাতিল বানান, মাঝি মানুষ পারাপার করেন। এসব কাজ এতই জরুরি যে, কাউকে না কাউকে অবশ্যই কাজগুলো করতে হবে। এখন এসব কাজে যদি কেউ এগিয়ে না আসতেন, তাহলে মানবজীবন অচল হয়ে পড়ত। এ জন্য শরিয়ত সমর্থিত কোনো কাজ নগণ্য নয় এবং যারা এসব কাজ করেন, তারাও হীন বা ঘৃণ্য নন।

ইসলাম একটি উচ্চ মানসিকতাসম্পন্ন শ্রমনীতির কথা বলেছে, যেখানে শ্রমিকের মানসম্মত জীবন-জীবিকা নিশ্চিত হয়। তবে ইসলামে শ্রমের শ্রেণিবিন্যাসকে স্বীকার করলেও মানবিক মূল্যবোধ ও মৌলিক মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সবাই সমান। আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আমি মানুষকে শ্রমনির্ভররূপে সৃষ্টি করেছি (সূরা বালাদ-৪)। তিনি আরো বলেন, সর্বোত্তম শ্রমিক সে, যে দৈহিক দিক দিয়ে শক্তি সামর্থ্য ও আমানতদার।
পৃথিবীর সর্বপ্রথম মানুষ ও প্রথম নবী হজরত আদম আ: থেকে শুরু করে বহু নবী-রাসূল এমনকি শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ সা: পর্যন্ত সবাই শ্রমজীবী ছিলেন। প্রথম নবী আদম আ: নিজ হাতে চাষাবাদ করেছেন। লুত ও শিস আ: কৃষিকাজ করতেন। শোয়াইব ও হারুন আ: পশুপালন করতেন। নূহ আ: কাঠমিস্ত্রি ছিলেন। ইব্রাহিম ও ইসমাইল আ: ছিলেন রাজমিস্ত্রি। ইয়াকুব ও মূসা আ: ছিলেন মেষপালক। দাউদ আ: নিজ হাতে উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। রাসূলুল্লাহ সা: বলেন, আমিও মজুরির বিনিময়ে মক্কাবাসীদের ছাগল ভেড়া চরিয়েছি। রাসূল সা: ব্যবসা, কৃষি ও দীনচর্চাকে উৎসাহিত করেছেন। মর্যাদার ক্ষেত্রে সব শ্রমিক সাধারণভাবে সমান ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, শ্রমজীবী মানুষ আল্লাহর বন্ধু। ইসলাম শ্রমিককে বলেছে, দক্ষ বিশ্বস্ত ও দায়িত্ববান হতে।
কুরআনে আদর্শ শ্রমিক হিসেবে হজরত মূসা আ:-এর বৈশিষ্ট্য এভাবে বর্ণিত হয়েছে, হে পিতা! আপনি তাকে শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দিন। নিশ্চয়ই আপনার শ্রমিক হিসেবে সে-ই উত্তম, যে সামর্থ্যবান ও বিশ্বস্ত (সূরা কাসাস-২৬)। ইসলামী শ্রমনীতির শ্রেষ্ঠত্ব ও স্বাতন্ত্র্য এখানে, যে ইসলাম মালিক ও শ্রমিকের জন্য অভিন্ন খাবারের নির্দেশ দিয়েছে।

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা
ইসলাম মানবজীবনের জন্য রহমত। জাহেলি জুগে আরবে যখন দাস-দাসী ও গরিব শ্রমিকদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হতো, তখন রাসূল সা: নিয়ে এসেছিলেন মানবতার বার্তা। একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা হিসেবে আবির্ভাব ঘটে ইসলামের। এরপর শ্রমিক ও মালিকের সৌহার্দ্যমূলক পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে এমন এক বিধানের প্রচলন করেছে ইসলাম, যেখানে দুর্বল শ্রেণীকে শোষণ-নিপীড়নে পিষ্ট করার জঘন্য প্রবণতা নেই। কেননা, ইসলাম হচ্ছে সাম্য ও মানবতার ধর্ম। ইসলাম সমাজে এ কথা বাস্তবায়ন করেছে, আল্লাহর বান্দা হিসেবে সবাই সমান। এ জন্য বিদায় হজের ভাষণে নবীজী সা: বলেছেন, ‘অনারবের ওপর আরবের আর আরবের ওপর অনারবের এবং শ্বেতাঙ্গের ওপর কৃষ্ণাঙ্গের ও কৃষ্ণাঙ্গের ওপর শ্বেতাঙ্গের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব শুধু আল্লাহভীতি ও ধর্ম পালনের দিক দিয়ে বিবেচিত হতে পারে’ (মুসনাদে আহমদ)।
ইসলাম শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করেছে। প্রায় দেড় হাজার বছর আগে মুহাম্মদ সা: খেটে খাওয়া মানুষের স্বার্থ সমুন্নত করে গেছেন। নবীজী সা: প্রণীত নীতি ও আদর্শ আজও সারা দুনিয়ার মানুষের কাছে অনন্য আদর্শ হিসেবে বিবেচিত। নবী সা: যে শ্রমনীতি ঘোষণা করেছিলেন তা শ্রমিক ও মেহনতি মানুষকে প্রকৃত মুক্তির পথ দেখিয়েছিল। শ্রমিক ও মালিকের সম্পর্ক ন্যায়নীতি ও সমতার মাপকাঠিতে নির্ধারণ করেছে ইসলাম। নবী সা: বলেন, ‘যারা তোমাদের কাজ করছে তারা তোমাদের ভাই। সে যেন তাকে তাই খাওয়ায় যা সে খায়। সেই কাপড় পরিধান করায়, যা সে পরিধান করে, তাকে সামর্থ্যরে অধিক কোনো কাজের দায়িত্ব দেবে না আল্লাহ তাদের তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন (সহিহ বুখারি)।

রাসূল সা: ইন্তেকালের সময় উম্মতকে দুটি বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক করে বলেছেন, হে আমার উম্মত! নামাজের ব্যাপারে সতর্ক হও এবং তোমাদের অধীনস্থ গোলাম বান্দির প্রতি সদয় হও। সাবধান তাদের প্রতি অবিচার-অত্যাচার করবে না। শ্রমিকের মর্যাদাপূর্ণ জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব মালিকের। রাসূল সা: বলেছেন, ‘মালিকানাধীন ব্যক্তির জন্য খাবার ও কাপড় এবং বেতন ও পারিশ্রমিকের অধিকার রয়েছে। রাসূল সা: বলেছেন, ‘ঘাম শুকানোর আগে শ্রমিকের পারিশ্রমিক দিয়ে দাও’ (ইবনে মাজাহ)। সামর্থ্য থাকার পরও মানুষের প্রাপ্য ও অধিকার প্রদানে টালবাহানা করা অন্যায়। আর ঠুনকো অজুহাতে বেতন-ভাতা ও প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা ভয়ঙ্কর অপরাধ।
রাসূল সা: বলেন, ‘আল্লাহ বলেছেন, কেয়ামতের দিন আমি তিন ব্যক্তির বিপক্ষে থাকব; তার আর একজন সে যে কাউকে শ্রমিক নিয়োগ দেয়ার পর তা থেকে কাজ বুঝে নিয়েছে অথচ তার প্রাপ্য দেয়নি’ (বুখারি)। শ্রমিক ঠকানো ইসলামের দৃষ্টি জঘন্যতম পাপ, বরং ইসলামের নির্দেশনা হলো- শ্রমিক তার প্রাপ্য সম্পর্কে ওয়াকিবহাল না হলেও মালিক তাকে প্রাপ্য বুঝিয়ে দেবে। রাসূল সা: এ ব্যাপারে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘যে জাতির দুর্বল লোকেরা জোর-জবরদস্তি ছাড়া তাদের পাওনা আদায় করতে পারে না সেই জাতি কখনো পবিত্র হতে পারে না’ (ইবনে মাজাহ)।
পরিশেষে বলতে হয়, ইসলামের দৃষ্টিতে মালিক-শ্রমিক ভাই ভাই। শ্রমিক ছাড়া মালিক যেমন অচল, তেমনি সবাই মালিক হয়ে গেলে শ্রমিক বলতে কেউ থাকবে না। তা ছাড়া এটা মানুষের বিশেষত্ব যে, কোনো মানুষ স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। সব মানুষকে আল্লাহ তাঁর মুখাপেক্ষী করে সৃষ্টি করেছেন। এ জন্য কেউ চাইলেও কারো সহযোগিতা ছাড়া জীবন চালাতে পারে না। সামাজিকভাবে এভাবে চলতে গিয়ে যারা কায়িক শ্রম বিনিয়োগ করে, দিন শেষে তারা হয় মজুর বা শ্রমিক। এক কথায় বলা যায়, মে দিবসের প্রায় ১৩০০ বছর আগে শ্রম এবং শ্রমিকের মর্যাদা আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূল সা: নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সুতরাং নতুন করে শ্রমিক এবং মালিকদের মে দিবস সৃষ্টির প্রয়োজন ছিল না বরং ইসলামে শ্রম ও শ্রমিক নীতির মধ্যে নিহিত রয়েছে শ্রমিক এবং মালিকপক্ষ উভয়ের শতভাগ অধিকার ও মর্যাদা।
লেখক : অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও কলামিস্ট
[email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
৫ আগস্টের পর চাঁদাবাজি-ছিনতাইয়ে র‍্যাবের ১৬ সদস্য আটক : ডিজি মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহর থেকে শত শত সৈন্যসহ জেনারেল আটক শনিবার থেকে শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে’ পাওনা টাকা চাওয়ায় চা দোকানির হাত ঝলসে দেয়ার অভিযোগ হাসিনার বিবৃতিকে ভারত সমর্থন করে না : বিক্রম মিশ্রি ডুয়েটে কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণে সেমিনার ও প্রদর্শনী মেলা শুক্রবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরি চলাচল স্বাভাবিক মধ্যপ্রাচ্য সফরে যাচ্ছেন ব্লিঙ্কেন, যেসব বিষয়ে আলোচনা হবে ট্রাইব্যুনালে যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি

সকল