১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

কোটাব্যবস্থা পুনর্বহাল অযৌক্তিক ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাথে প্রহসনের নামান্তর : ছাত্রশিবির

- ছবি : নয়া দিগন্ত

সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা পুনর্বহাল অযোক্তিক ও মেধাবীদের সাথে প্রহসন দাবি করে চলমান সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা বিরোধী আন্দোলন মেনে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, গত ৫ জুন হাইকোর্ট মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করার পর থেকে সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল, ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালসহ মোট চার দফা দাবিতে আন্দোলন করছে। অবৈধ সরকার আদালতকে ব্যবহার করে একটি মীমাংসিত ইস্যুকে পূনরায় সামনে নিয়ে আসা হীন উদ্দেশ্যের বহিঃপ্রকাশ ছাড়া কিছুই নয়।

ছাত্রশিবির একটি আদর্শিক সংগঠন হিসেবে ছাত্রসমাজের সকল ন্যায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল এখনো আছে এবং থাকবে, ইনশাআল্লাহ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্রশিবির সর্বপ্রথম ১৯৯৬ সালে কোটা সংস্কার দাবি উত্থাপন করেছিল। এরপর ২০০৮ ও ২০১৩ সালে দেশের বিভিন্ন ক্যাম্পাসে আন্দোলন করেছে ছাত্রশিবির। এজন্য ছাত্রশিবিরের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের এই দাবি সাধারণ শিক্ষার্থীদের গণ দাবিতে পরিণত হয়।

নেতারা আরো বলেন,‘রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় লাগামহীন দুর্নীতি, অর্থপাচার, প্রশ্নপত্র ফাঁস আর লুটতরাজে জাতি আজ এক ক্রান্তিলগ্নে এসে উপনীত হয়েছে। শিক্ষিত তরুণসমাজ বেকারত্বের ঘানি টানতে টানতে আজ দিশেহারা। এ পরিস্থিতিতে মেধাবীদেরকে মূল্যায়ন করে অনতিবিলম্বে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের মাধ্যমে বৈষম্য দূর করার দাবি জানাচ্ছি।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা পুনর্বহাল অযোক্তিক ও মেধাবীদের সাথে প্রহসন দাবি করে চলমান সাধারণ শিক্ষার্থীদের কোটা বিরোধী আন্দোলন মেনে নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, গত ৫ জুন হাইকোর্ট মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করার পর থেকে সারাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল, ২০১৮ সালের পরিপত্র পুনর্বহালসহ মোট চার দফা দাবিতে আন্দোলন করছে। অবৈধ সরকার আদালতকে ব্যবহার করে একটি মীমাংসিত ইস্যুকে পূনরায় সামনে নিয়ে আসা হীন উদ্দেশ্যের বহিঃপ্রকাশ ছাড়া কিছুই নয়।

ছাত্রশিবির একটি আদর্শিক সংগঠন হিসেবে ছাত্রসমাজের সকল ন্যায্য অধিকার আদায়ের সংগ্রামে সবসময় শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল এখনো আছে এবং থাকবে, ইনশাআল্লাহ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে ছাত্রশিবির সর্বপ্রথম ১৯৯৬ সালে কোটা সংস্কার দাবি উত্থাপন করেছিল। এরপর ২০০৮ ও ২০১৩ সালে দেশের বিভিন্ন ক্যাম্পাসে আন্দোলন করেছে ছাত্রশিবির। এজন্য ছাত্রশিবিরের অসংখ্য নেতা-কর্মীকে পুলিশ ও ছাত্রলীগের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের এই দাবি সাধারণ শিক্ষার্থীদের গণ দাবিতে পরিণত হয়।

নেতারা আরো বলেন,‘রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় লাগামহীন দুর্নীতি, অর্থপাচার, প্রশ্নপত্র ফাঁস আর লুটতরাজে জাতি আজ এক ক্রান্তিলগ্নে এসে উপনীত হয়েছে। শিক্ষিত তরুণসমাজ বেকারত্বের ঘানি টানতে টানতে আজ দিশেহারা। এ পরিস্থিতিতে মেধাবীদেরকে মূল্যায়ন করে অনতিবিলম্বে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের মাধ্যমে বৈষম্য দূর করার দাবি জানাচ্ছি।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি


আরো সংবাদ



premium cement