‘জাতীয় ওষুধনীতি ১৯৮২ প্রণয়নের ৪২ বছর : অর্জন ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনার
- ০৭ জুলাই ২০২৪, ০০:৪১
জাতীয় ওষুধনীতির কারণেই বর্তমানে মোট ওষুধের ৯৮ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। বাংলাদেশে ওষুধ শিল্পের ব্যাপক বিকাশ, ওষুধের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও মানোন্নয়ন এবং ওষুধের দামের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ১৯৮২ সালে জাতীয় ওষুধনীতি প্রণয়নে ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্পৃক্ততার কারণে গণমুখী নীতি প্রণয়ন সম্ভব হয়েছে। গতকাল শনিবার গণস্বাস্থ্যকেন্দ্র কর্তৃক সাভারের পিএইচএ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘জাতীয় ওষুধনীতি ১৯৮২ প্রণয়নের ৪২ বছর : অর্জন ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা: মো: সায়েদুর রহমান বলেন, ১৯৮২ সালে জাতীয় ওষুধনীতি প্রণয়ন কমিটিতে গণস্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সম্পৃক্ততা পুরো প্রক্রিয়ায় গন্তব্য বদলে দেয়।
সেমিনারে বক্তব্য রাখেন বায়োমেডিক্যাল রিসার্চ সেন্টারের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক ও বিআইডিএসের গবেষণা পরিচালক ড. কাজী ইকবাল।
সেমিনারটি সঞ্চালন করেন গণবিশ্ববিদ্যালয় ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য উবিনীগের নির্বাহী পরিচালক ফরিদা আখতার। সভায় সমাপনী বক্তব্য দেন ডা: জাফরুল্লাহ চৌধুরীর সহধর্মিনী নারী উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ শিরীন পারভীন হক। বিজ্ঞপ্তি।