আর্থিক রিপোর্টিং মান অনুসরণের নির্দেশনা বীমা প্রতিষ্ঠানকে
- বিশেষ সংবাদদাতা
- ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১০
বীমাকারী প্রতিষ্ঠানকে ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস অনুসরণ করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজস্ব হিসাব, লাভ-ক্ষতির হিসাব ও স্থিতিপত্র প্রণয়ন ও সংরক্ষণে বীমাকারী প্রতিষ্ঠানকে ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল কর্তৃক সর্বশেষ গৃহীত এবং বীমাকারীর জন্য প্রযোজ্য ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস অনুসরণ করতে হবে। রাজস্ব হিসাব ও স্থিতিপত্র তৈরির ক্ষেত্রে ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস সংশ্লিষ্ট ছক ব্যবহার করতে হবে।
বীমাকারীর রাজস্ব হিসাব, লাভ-ক্ষতির হিসাব ও স্থিতিপত্র প্রবিধানমালা ২০২৪-এর খসড়ায় এমন বিধান যুক্ত করা হয়েছে। গতকাল এই সংক্রান্ত একটি বিধি জারি করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এই খসড়ায় বলা হয়েছে, এ ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক প্রণীত ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন ২০১৫-এর ৪০ ধারা অনুসরণ করতে হবে।
ইসলামী বীমা ব্যবসার বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়েছে, ইসলামী বীমা ব্যবসার হিসাব প্রণয়নে বীমাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বীমা আইন ২০১০-এর ধারা ৭-এর আওতাধীন একই সাথে প্রচলিত বীমা ব্যবসা এবং ইসলামী বীমা ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমতি প্রাপ্ত হলে প্রবিধি ৩ ও ৪ পরিপালন-পূর্বক ইসলামী বীমা ব্যবসার হিসাব এবং প্রচলিত বীমা ব্যবসার হিসাব, রাজস্ব হিসাব, লাভ-ক্ষতির হিসাব ও স্থিতিপত্রে পৃথকভাবে উপস্থাপন করতে হবে।
শেয়ার গ্রহীতা ও পলিসি গ্রাহকদের তহবিল সংরক্ষণের বিষয়ে খসড়ায় বলা হয়েছে, ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন ২০১৫-এর ৪০ ধারার আওতায় ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল কর্তৃক সর্বশেষ গৃহীত এবং বীমাকারীর জন্য প্রযোজ্য ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডগুলো অনুসরণ-পূর্বক বীমাকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক শেয়ার গ্রহীতা ও পলিসি হোল্ডারদের তহবিল পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা