১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

উত্তর গাজায় ইসরাইল হামাস তীব্র লড়াই

ফিলিস্তিনের ওপর গাজার বায়ডু লাহিয়া শহরের আল আওদা হাসপাতালের চারপাশে ইহুদিবাসী ইসরাইলের বোমাবর্ষণের পর ধ্বংস হওয়া একটি বাড়ি থেকে একজনকে জীবিত উদ্ধার করেন উদ্ধারকর্মীরা : আল জাজিরা -


- দীর্ঘমেয়াদে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা হামাসের
- গাজা যুদ্ধে ইসরাইল হেরে যাচ্ছে : সাবেক মোসাদ উপপ্রধান
- হামাস প্রধান সিনওয়ারকে হত্যা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র্র

ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজার উত্তরাঞ্চলীয় শহর জাবালিয়ার সরু গলিপথগুলোতে হামাসের যোদ্ধাদের সাথে দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর তীব্র লড়াই হচ্ছে। আর দক্ষিণে রাফার চার পাশে জড়ো হওয়া ইসরাইলি ট্যাংকগুলোতে হামাসের যোদ্ধারা হামলা চালিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, গাজার ঐতিহাসিক আটটি শরণার্থী শিবিরের মধ্যে বৃহত্তম জাবালিয়ার কেন্দ্রস্থলের বাজার এলাকায় ইসরাইলি বাহিনীর সাঁজোয়া বহর ঢুকে পড়েছে, তাদের এগিয়ে যাওয়ার পথে বুলডোজারগুলো বাড়ি, দোকানসহ যা পড়ছে সব গুঁড়িয়ে দিচ্ছে। খবর : রয়টার্স, মিডলইস্ট আই ও আলজাজিরা।

ভিডিও কলে পশ্চিম জাবালিয়ার বাসিন্দা আয়মান রজব রয়টার্সকে বলেন, “বিমান ও ট্যাংকগুলো আবাসিক এলাকা, মার্কেট, দোকান, রেস্তোরাঁসহ সবকিছু গুঁড়িয়ে দিচ্ছে।” কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শনিবার উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ইসরাইলের হামলায় অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছে। মিসরের সীমান্তবর্তী রাফার আকাশে ঘন ধোঁয়ার কুণ্ডুলি উঠছিল। এখানে বাড়তে থাকা ইসরাইলি হামলার কারণে শহরটি থেকে কয়েক লাখ মানুষ পালিয়ে গেছে। গাজার অপেক্ষাকৃত নিরাপদ শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল রাফা। শুক্রবার ইসরাইলি ট্যাংক ও যুদ্ধবিমানগুলো রাফার কয়েকটি অংশে বোমা বর্ষণ করেছে। হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসাম ব্রিগেড ও তাদের মিত্র ইসলামিক জিহাদ জানিয়েছে, রাফার পূর্ব দিকে, দক্ষিণ-পূর্ব দিকে এবং মিসরের সাথে সীমান্ত ক্রসিংয়ের ভেতরে জড়ো হওয়া ইসরাইলি বাহিনীকে লক্ষ্য করে তারা ট্যাংক বিধ্বংসী গোলা ও মর্টারের গোলা ছুড়েছে।

ফিলিস্তিনে জাতিসঙ্ঘের মূল ত্রাণ সংস্থা জানিয়েছে, ৬ মে ইসরাইলি হামলা শুরু হওয়ার পর রাফা থেকে ছয় লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ পালিয়ে গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সাড়ে সাত মাস ধরে চলা যুদ্ধে অন্তত ৩৫ হাজার ৩৮৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ত্রাণ সংস্থাগুলো বারবার সতর্ক করে বলেছে, ব্যাপক অনাহার এবং জ্বালানি ও ওষুধের তীব্র সঙ্কটে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
দীর্ঘ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হামাস : গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের তৎপরতার মধ্যেই সেখানে দীর্ঘমেয়াদে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে হামাস। ইসলামপন্থী এই সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠীটির সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবেইদা। গত শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় আবু ওবেইদা বলেন, ‘আমাদের জনগণের ওপর গত কয়েক মাস ধরে যে নির্মম আগ্রাসন চলছে তা বন্ধের জন্য আমরা পুরোপুরি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ ‘এবং একই সাথে শত্রুদের সাথে গাজায় দীর্ঘমেয়াদে লড়াই চালিয়ে যেতেও আমরা প্রস্তুত।’

ভিডিওবার্তায় আল-কাসেম ব্রিগেডের এই মুখপাত্র দাবি করেন, গত ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হামাসের যোদ্ধারা ইসরাইলি সেনাদের সাথে ব্যাপক বীরত্বের সাথে লড়াই করছে। ইতোমধ্যে ইসরাইলি বাহিনীর যথেষ্ট ক্ষতি সাধনেও সফল হয়েছে তারা; কিন্তু ইসরাইলি বাহিনী নিজেদের ক্ষতির সঠিক তথ্য প্রকাশ করছে না। প্রায় দু’সপ্তাহ আগে গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় সীমান্ত শহর রাফায় অভিযান শুরু করেছে আইডিএফ। সেখানেও ইসরাইলি সেনাদের সাথে হামাস যোদ্ধাদের তীব্র সঙ্ঘাত চলছে বলে দাবি করেছেন আবু উবাইদা।
ভিডিও বার্তায় এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত ১০ দিনে পুরো গাজা উপত্যকায় অন্তত ১০০ ইসরাইলি সামরিক সাঁজোয়া যানকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে আল-কাসেম ব্রিগেডের যোদ্ধারা। রাফা শহরে আমাদের যোদ্ধাদের সাথে আগ্রাসনকারী বাহিনীর তীব্র লড়াই হচ্ছে এবং শহরের পূর্বাঞ্চলে শত্রুরা পিছু হঠতে বাধ্য হয়েছে।’

তিন বন্দীর লাশ উদ্ধার : ফিলিস্তিনি ছিটমহল গাজা থেকে তিন বন্দীর লাশ উদ্ধারের কথা জানিয়েছে ইসরাইলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। যাদের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে তাদের নাম শানি লৌক, অমিত বুশকিলা ও ইজহাক জেলারেন্টার বলে জানিয়েছে তারা। ৭ অক্টোবর হত্যা করার পর তাদের লাশ গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে দাবি ইসরাইলি বাহিনীর। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হামাসের একটি টানেলে লাশগুলো পাওয়া গেছে। তিন বন্দীর লাশ পাওয়ার খবরটিকে ‘হৃদয়বিদারক’ বলে অভিহিত করেছেন ইসরাইলের সন্ত্রাসবাদী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। নেতানিয়াহু বলেছেন, “আমরা আমাদের জীবিত ও মৃত, সব বন্দীকে একইরকমভাবে ফিরিয়ে আনবো।” এক বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, রাতে চালানো এক অভিযানে লাশগুলো উদ্ধার করা হয়। গাজা থেকে যাদের ধরা হয়েছে তাদের ‘জিজ্ঞাসাবাদ করে’ পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানটি চালানো হয়।

গাজা যুদ্ধে ইসরাইল হেরে যাচ্ছে : ইসরাইলি নেসেটের সদস্য ও গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক উপ-প্রধান রাম বেন-বারাক বলেছেন, গাজা যুদ্ধে ইসরাইল হেরে যাচ্ছে। তিনি ইসরাইলের পাবলিক রেডিওকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, গাজায় চলমান যুদ্ধ ‘নিরর্থক’। দেশ অর্থনৈতিক পতনের মুখোমুখি। বেন-বারাকের মতে, ‘এই যুদ্ধের একটি সুস্পষ্ট উদ্দেশ্যের অভাব রয়েছে এবং এটি স্পষ্ট যে আমরা সেই উদ্দেশ্যকে দ্ব্যর্থহীনভাবে হারিয়ে ফেলছি।’
তিনি আরো বলেন, “আমরা একই এলাকায় বারবার যুদ্ধে লিপ্ত হতে বাধ্য হই এবং শেষ পর্যন্ত আরো সৈন্য হারাতে হয়। আমরা আন্তর্জাতিক মঞ্চেও বিপর্যয়ের সম্মুখীন হচ্ছি, যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমাদের সম্পর্ক উল্লেখযোগ্যভাবে অবনতি হচ্ছে এবং ইসরাইলি অর্থনীতির অবনতি হচ্ছে। আমাকে একটা জিনিস দেখান যেটাতে আমরা সফল হয়েছি।’

হামাসপ্রধানকে হত্যা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র্র : গাজা যুদ্ধ শেষ করে ইসরাইলকে একটি ‘পরিপূর্ণ বিজয়’ এনে দিতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। আর এ জন্য তাদের প্রধান লক্ষ্য গাজার শাসকগোষ্ঠী ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের গাজা-প্রধান ইয়াহইয়া সিনওয়ারকে হত্যা। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডলইস্ট আইকে এমনটাই বলেছেন কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তা। গতকাল শনিবার প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, নাম প্রকাশ না করার শর্তে বর্তমান ও সাবেক কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তা মিডলইস্ট আইকে বলেছেন, সিনওয়ারকে খোঁজার কার্যক্রম বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা মনে করছে, সিনওয়ার গাজার নিচে গভীর সুড়ঙ্গে লুকিয়ে রয়েছেন।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন মার্কিন কর্মকর্তা মিডলইস্ট আইকে জানিয়েছেন, বাইডেন প্রশাসন এখন ধারণা করছে সিনওয়ার মিসরের সিনাই উপত্যকায় লুকিয়ে রয়েছে। তবে তিনি সেখান থেকে লেবানন বা সিরিয়ায় সরে যেতে পারেন। তবে হোয়াইট হাউজ মিডলইস্ট আইকে জানিয়েছে, মার্কিন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান এ সপ্তাহের শুরুতে জানিয়েছেন, তিনি সিনওয়ার সম্পর্কে গোয়েন্দা তথ্যের বিষয়ে মন্তব্য করতে চান না।
বর্তমান ও সাবেক কর্মকর্তারা বিশেষ কোনো গোয়েন্দা তথ্যের ব্যাপারে কথা বলতে চাননি। কিন্তু বলেছেন, মার্কিন গোয়েন্দা বাহিনী সিনওয়ার সব শেষ অবস্থানের তথ্যের ব্যাপারে পিছিয়ে রয়েছে। ওই কর্মকর্তাদের মতে, বাইডেন প্রশাসন সিনওয়ার সব শেষ অবস্থান শনাক্তের ব্যাপারে এক মাস পিছিয়ে রয়েছে। ওই স্থানটি ছিল অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায়ই। মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর সাবেক কর্মকর্তা ব্রুস রিডেল, যিনি চার জন মার্কিন প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টাও ছিলেন, তিনি মিডলইস্ট আইকে বলেন, সিনওয়ারের শেষ অবস্থান সম্পর্কে পরিষ্কার না হতে পারার বিষয়টি ‘খুবই খারাপ’। সময়সীমা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এক মাস মানে আপনি সবশেষ অবস্থানের ধারেকাছেও নেই।’ গত মাসে একজন হামাস কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন যে, সিনওয়ার যুদ্ধক্ষেত্রগুলো পরিদর্শন করেছেন এবং বিদেশে অবস্থানরত তাদের নেতাদের সাথেও যোগাযোগ করেছেন। প্যান-আরব গণমাধ্যম আল-আরাবি আল-জাদিদকে (দ্য নিউ আরব) হামাস কর্মকর্তা বলেন, সিনওয়ার সব সময় সুড়ঙ্গে অবস্থান করছেন না, যুদ্ধক্ষেত্রেই দায়িত্ব পালন করছেন।

এর আগে ইসরাইল দাবি করেছিল যে সিনওয়ার সব সময় সুড়ঙ্গে অবস্থান করছেন। সে বিষয়টাই পরিষ্কার করেন ওই কর্মকর্তা। মার্কিন কর্মকর্তারা বলেছেন, সিনওয়ার অবস্থান নিশ্চিত করা এখন মার্কিন গোয়েন্দাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। কারণ বাইডেন প্রশাসন বিশ্বাস করে যে, এর মাধ্যমে ইসরাইলের বিজয় নিশ্চিত করে তাদের যুদ্ধ বন্ধে চাপ দেয়া যাবে।

গত সপ্তাহে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনের সাথে প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছিলেন, ‘আমি বিবিকে (ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু) বলেছি, আমরা আমেরিকায় যে ভুল করেছিলাম, আপনি সে ভুল করবেন না। আমরা চেয়েছিলাম বিন লাদেনকে ধরতে। আমরা এখন আপনাকে সাহায্য করব সিনওয়ারকে পেতে।’ সিনওয়ার ও আল কায়েদা প্রধান ওসামা বিন লাদেনের মধ্যে তুলনা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল সিনওয়ারকে খুঁজে বের করা নিয়ে যে ভীষণ বিপদে আছে তাই প্রকাশ পেয়েছে।

বিন লাদেনকে খুঁজে পেতে সময় লেগেছিল ১০ বছর। যখন তাকে খুঁজে পাওয়া যায় তখন তিনি ছিলেন পাকিস্তানে। যে স্থানটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবিরোধী মিত্রদের সামরিক ঘাঁটির মাত্র এক কিলোমিটার দূরে। মার্কিন কর্মকর্তাদের মতে, যুক্তরাষ্ট্র চায় ইসরাইল রাফায় নির্বিচার আক্রমণের আগে হামাসের প্রধান দুই কর্মকর্তা সিনওয়ার ও মোহাম্মদ দেইফকে পূর্ণ শক্তি দিয়ে খুঁজে বের করুক। মোহাম্মদ দেইফ হলেন হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেডের প্রধান।

বাইডেন প্রশাসন অবরুদ্ধ গাজায় হামলা চালানোর ক্ষেত্রে ইসরাইলকে সামরিক ও গোয়েন্দা সমর্থন দিয়ে আসছে। এ দিকে রোববার মার্কিন গণমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস খবর দিয়েছে যে মার্কিন কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন যে সিনওয়ার রাফাহতে নেই। তবে খান ইউনিসে থাকার কিছুটা সম্ভাবনা রয়েছে। অবশ্য এ শহরটি ইসরাইলি বাহিনী গত ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত অবরুদ্ধ করে রাখে। অন্য দিকে আরেক মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট খবর দিয়েছে যে রাফাহতে অভিযান না চালানোর পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে নতুন করে গোয়েন্দা সহায়তা দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে, যাতে হামাস নেতাদের খুঁজে বের করা যায়।

 


আরো সংবাদ



premium cement
হাসিনার রাজনৈতিক মৃত্যু হয়েছে, ফিরে আসার সুযোগ নেই : সোহেল আমাদের সংবিধান ও পার্বত্য শান্তিচুক্তি চব্বিশের নতুন বাংলাদেশে বিজয় দিবস বাংলাদেশের ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব চীনের রাষ্ট্রদূতের সাথে মঈন খানের বৈঠক বীর মুক্তিযোদ্ধারা চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে : অ্যাডভোকেট জুবায়ের ভারতীয় চলচ্চিত্রে বাংলাদেশকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন! স্বাধীনতা যুদ্ধের সঠিক, প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর রাজশাহীতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেফতার জামায়াত নেতা ড. তাহের সম্পর্কে সাংবাদিক ইলিয়াসের মন্তব্যের প্রতিবাদ গাজীপুরে নতুন ট্রেন ও অসমাপ্ত বিআরটি লেনে বিআরটি বাস সার্ভিসের উদ্বোধন

সকল