১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

বড় জয় পেলেও বিশ্বকাপ শেষ নিউজিল্যান্ডের

বড় জয় পেলেও বিশ্বকাপ শেষ নিউজিল্যান্ডের - ছবি : সংগৃহীত

শিরোপা স্বপ্ন আগেই শেষ নিউজিল্যান্ডের, নিশ্চিত ছিল গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায়৷ পাপুয়ানিউগিনির বিপক্ষে ম্যাচটা ছিল তাই কেবল আনুষ্ঠানিকতার। যেখানে ফার্গুনসনের রেকর্ড গড়া বোলিংয়ে বড় জয় পেয়েছে নিউজিল্যান্ড। সান্ত্বনার জয় নিয়েই কিউইরা ফিরছে ঘরে।

ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সোমবার মুখোমুখি হয় নিউজিল্যান্ড ও পাপুয়ানিউগিনি। যেখানে কিউই পেসারদের বোলিং তোপে ১৯.৪ ওভারে ৭৮ রানে গুটিয়ে যায় পিএনজি। জবাবে ৭ উইকেট ও ৪৬ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় নিউজিল্যান্ড।

ম্যাচটা ছিল এবারের বিশ্বকাপে যেমন নিউজিল্যান্ডের শেষ ম্যাচ, তেমনি ট্রেন্ট বোল্টেরও শেষ বিশ্বকাপ ম্যাচ। ম্যাচ জুড়ে তাই দারুণ বল করেন বোল্ট, ১৪ রানে নেন ২ উইকেট। তবে তাকে ছাপিয়ে কিউইদের সেরা বোলার ছিলেন ফার্গুনসন।

চার ওভারের সবকটিতে মেডেন দিয়ে ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম লেখান ফার্গুসন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম বোলার হিসেবে এই কীর্তি গড়েন তিনি। সেই সাথে শিকার করেন তিনটা উইকেটও। আর তাতেই ভেঙে যায় পাপুয়া নিউগিনির ইনিংসের মেরুদণ্ড।

পাওয়ার প্লেতে দুই ওপেনারকে হারিয়ে পিএনজি তুলতে পারে মাত্র ১৬ রান। ফার্গুসন উইকেটের দেখা পান পঞ্চম ওভারে, নিজের প্রথম বলেই। আসাদ ভালাকে ফিরিয়ে দিনের শুরু করেন তিনি। ওই ওভারসহ ফার্গুনসনের পরের ওভারেও কোনো রান আসেনি।

এরপর ১২তম ওভারে বোলিংয়ে ফিরে চার্লস আমিনিকে এলবিডব্লু করেন ফার্গুসন। সেই ওভারেও কোনো রান আসেনি। ধারাবাহিকতা ধরে রাখেন নিজের চতুর্থ ওভারেও। কোনো রান না দিয়ে এবাএ আউট করেন শাদ সপারকে। ফলে ফার্গুসনের স্কোর তখন ৪-৪-০৩!

ফার্গুনসনের বোলিংয়ে রান বের করার কোনো পথই খুঁজে পায়নি প্রতিপক্ষের ব্যাটসম্যানরা। ২ বল থাকি থাকতে অল আউট হওয়া পিএনজির ইনিংসে দুই অঙ্কে যেতে পারেন তিন জন। চার্লস আমিনি ব্যাটে আসে ২৫ বলে সর্বোচ্চ ১৭ রান।

এ ছাড়া নরম্যান ভানুয়া ২৭ বল খেলে করেন ১৪ ও সেসে বাউ করেন ১২ রান। সাউদি ২ উইকেট নিতে ১১ ও বোল্ট সমান উইকেট নিতে খরচা করেন ১৪ রান। ইস সোধি ২ উইকেট নেন ২৯ রানে, ১৭ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন মিচলে স্যান্টনার।

জবাব দিতে নেমে অবশ্য শুরুতেই উইকেট হারিয়ে বসে কিউইরা। ম্যাচের দ্বিতীয় বলেই আউট হন ওপেনার ফিন অ্যালেন। রচিন রবীন্দ্রও থিতু হতে পারেননি। ১১ বলে মাত্র ৬ রান করে ফেরেন তিনি। এরপর দলের হাল ধরেন অধিনায়ক উইলিয়ামসন ও কনওয়ে।

কনওয়ে ৩২ বলে ৩৫ রান করে ফিরে গেলেও ড্যারেল মিচেলকে নিয়ে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন উইলিয়ামসন। কিউই অধিনায়ক ১৭ বলে ১৮ ও মিচেল ছিলেন ১২ বলে ১৯ রানে অপরাজিত। ৪ রানে ২ উইকেট নেন কাবুয়া মোরিয়া।


আরো সংবাদ



premium cement
আমাদের সংবিধান ও পার্বত্য শান্তিচুক্তি চব্বিশের নতুন বাংলাদেশে বিজয় দিবস বাংলাদেশের ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব চীনের রাষ্ট্রদূতের সাথে মঈন খানের বৈঠক বীর মুক্তিযোদ্ধারা চিরদিন স্মরণীয় হয়ে থাকবে : অ্যাডভোকেট জুবায়ের ভারতীয় চলচ্চিত্রে বাংলাদেশকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন! স্বাধীনতা যুদ্ধের সঠিক, প্রকৃত ইতিহাস লেখা হয়নি: বদরুদ্দীন উমর রাজশাহীতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ২ কর্মী গ্রেফতার জামায়াত নেতা ড. তাহের সম্পর্কে সাংবাদিক ইলিয়াসের মন্তব্যের প্রতিবাদ গাজীপুরে নতুন ট্রেন ও অসমাপ্ত বিআরটি লেনে বিআরটি বাস সার্ভিসের উদ্বোধন বেনজীর ও মতিউরের বিরুদ্ধে দুদকের ৬ মামলা

সকল