১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

মাঠভর্তি সমর্থক নিয়েও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জেতা হলো না নেপালের

মাঠভর্তি সমর্থক নিয়েও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে জেতা হলো না নেপালের - ছবি : সংগৃহীত

টেক্সাসের গ্রান্ট প্রেইরি যেন রূপ নিয়েছিল এক টুকরা কাঠমুন্ডুতে। ১৫ হাজার ধারণক্ষমতার এই স্টেডিয়াম যেন দখলে নিয়েছিল নেপালিরা। তবে সমর্থকদের হাসিমুখে ফেরাতে পারেনি রোহিত পাউডেলের দল। হার দিয়েই বিশ্বকাপ শুরু নেপালের।

ব্যাটিং ব্যর্থতায় নেদারল্যান্ডসের কাছে ধরাশায়ী হয়েছে নেপাল। মঙ্গলবার টেক্সাসে টসে হেরে আগে ব্যাট করে ১৯.২ ওভারে মাত্র ১০৬ রানেই গুটিয়ে যায় হিমালয়ের দেশটি। জবাবে ১৮.৪ ওভারে জয় নিশ্চিত করে নেদারল্যান্ডস। ৬ উইকেটের জয় পায় ডাচরা।

১০ বছর পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফিরেছে নেপাল। ক্রিকেটপাগল দেশটির বিশ্বকাপ প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে তাই ঢল নেমেছিল নেপালি দর্শকদের। মাঠে তাদের আধিক্য দেখে মনে হচ্ছিলো নেপাল খেলছে বুঝি ঘরের মাঠেই!

তবে দর্শকদের উন্মাদনা মাঠের ক্রিকেটে প্রভাব ফেলতে পারেনি। নেপাল দল ব্যাটিংয়ে আশানুরূপ পারফর্ম করতে ব্যর্থ হয়। শুরু থেকেই ব্যাকফুটে চলে যায় তারা। ৪ রান করে ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে আউট হন আসিফ শেখ।

আর চতুর্থ ওভারে বোলিংয়ে এসে নিজের প্রথম বলে কুশল কুশাল ভুর্তেলকে ফেরান লোগান ফন বিক।
এরপর যদিও নেপালকে ম্যাচে ফেরানোর চেষ্টা করেন অধিনায়ক পাউডেল এবং অনিল শাহ। তবে ২৫ রানের বেশি তারা যোগ করতে পারেননি জুটি থেকে।

১১ রান করা অনিলকে ফেরান প্রিঙ্গেল। দ্রুত ফেরেন কুশল মাল্লা, দীপেন্দ্র সিং এইরে এবং সোমপাল কামিরাও। ১৩.২ ওভারে ৬৬ রানে ৬ উইকেট হারায় নেপাল। তবে একপ্রান্ত আগলে তখনো মাঠে ছিলেন পাউডেল। তবে ৮৪ রানের মাথায় ফেরেন তিনিও। আউট হন ৩৭ বলে ৩৫ রানে।

শেষদিকে কারান কেসি ১২ বলে ১৭ রান করলে কোনোমতে ১০০ পেরোয় নেপাল। ১৪ রান করেন গুলশান ঝাঁ। তিনটা করে উইকেট নেন প্রিঙ্গেল ও ভেন বিক। মিকিরেন ও ডি লিডে নেন জোড়া উইকেট।

জবাব দিতে নেমে দ্বিতীয় ওভারে প্রথম উইকেট হারালেও দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে তা সামলে নেয় নেদারল্যান্ডস। ম্যাক্স ও ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং মিলে যোগ করেন ৪০ রান। বিক্রমজিৎ ফেরেন ২৮ বলে ২২ করে।

এরপর এঞ্জেলবার্থ (১৪) ও অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ড ৬ রানে ফিরলে খানিকটা প্রতিদ্বন্দ্বীতার আভাস দেখা দেয়। ১৫.২ ওভারে দলীয় সংগ্রহ তখন ৪ উইকেটে ৮০। জয়ের জন্যে তখনো চাই ২৮ বলে ২৭ রান। মাঠে ভরসা হয়ে তখনো ম্যাক্স ও ডাউড।

বাস ডি লিডেকে নিয়ে পরের ১৯ বলেই এই সমীকরণ মেলান ম্যাক্স। দু'জনের ২৯ রানের জুটিতে জয় তুলে নিতে আর বেগ পেতে হয়নি। সেই সাথে ম্যাক্স তুলে নেন ফিফটিও, যা তার টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের চতুর্থ পঞ্চাশোর্ধ ইনিংস। অপরাজিত থাকেন ৪৮ বলে ৫৪ রানে। ১০ বলে ১১* করেন লিডে।


আরো সংবাদ



premium cement
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারে ৫৩ নাগরিকের উদ্বেগ ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে দুর্নীতি কে প্রশয় দেয়া হবে না : জাতীয় নাগরিক কমিটি ফতুল্লা থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশাল থেকে উদ্ধার মহানবী সা:-কে নিয়ে কটূক্তি করা শিক্ষককে চাকরিচ্যুতের দাবি টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তি ট্রাম্প আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য দিবসে রিকের র‌্যালি ও মানববন্ধন অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সভাপতি হাসান শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল চুয়েটে র‌্যাগিংয়ের দায়ে ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা তামিমের ঝড়ে জয় পেল চট্টগ্রাম তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে ধোঁয়াশা, কর্মকর্তা প্রত্যাহার

সকল