বিদ্যুতের প্রিপেইড মিটারে অতিরিক্ত চার্জ প্রতিকার চেয়ে রিট
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- ০৭ জুন ২০২৪, ০০:০৫
জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুতের বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সাথে যোগাযোগ, নীতি সংস্কার এবং অভিযোগের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ দ্বারা পর্যালোচনা করার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ এম জামিউল হক ফয়সাল, কামরুল হাসান রিগ্যান ও জাকির হায়দারের পক্ষে আইনজীবী আবদুল্লাহ আল হাদী এ রিট আবেদন দায়ের করেন।
রিট আবেদনের বিষয়ে আইনজীবী এ এম জামিউল হক ফয়সাল এ প্রতিবেদককে জানান, বৃহস্পতিবার বিকেলে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট আবেদন করা হয়েছে। আগামী সোমবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের ওপর শুনানি হতে পারে বলে তিনি জানান।
আবেদনে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সচিব, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড, বাংলাদেশ রুরাল ডেভেলপমেন্ট বোর্ড, ডেসকো, ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি ও ডিপিডিসির কর্তৃপক্ষকে রিটে বিবাদি করা হয়েছে।
এর আগে গত ২১ মে ওই তিন আইনজীবীর পক্ষে জরুরি ভিত্তিতে বিদ্যুতের বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সাথে যোগাযোগ, নীতি সংস্কারের চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের লিগ্যাল নোটিশ পাঠান।
লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়, প্রিপেইড বৈদ্যুতিক মিটার চালু সত্ত্বেও, ভোক্তারা অতিরিক্ত চার্জ, গোপন চার্জ ও স্বচ্ছতার অভাবসহ বিভিন্ন কারণে অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। সমস্যাগুলো ব্যাপক অসন্তোষ ও আর্থিক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। এ অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে বিলিং প্র্যাকটিস পর্যালোচনা ও নিরীক্ষা, স্বচ্ছতা, অতিরিক্ত চার্জের রিফান্ড, জনসাধারণের সাথে যোগাযোগ ও নীতি সংস্কারের দাবিতে নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, আগামী ২৬ মে’র মধ্যে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে; অন্যথায় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করার ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা