২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ভালো নেই কন্যাশিশুরা

ছবিতে মডেল হয়েছেন : রিতু, জেবিন ও মন ; শিশু বয়সেই মেয়েটিকে করতে হচ্ছে হাড় ভাঙা পরিশ্রম -

কেমন আছে আমাদের কন্যাশিশুরা? প্রশ্নের উত্তর এখনো বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নেতিবাচক। কন্যাশিশুরা আগের চেয়ে বেশি লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছে এ কথা সত্যি। তার সাথে এটাও সত্যি যে বন্ধ হয়নি বাল্য বিয়ে, যৌন হয়রানি, শিশুশ্রম। এসব নিয়ে লিখেছেন আব্দুর রাজ্জাক
ঘিওর উপজেলার বাষ্টিয়া প্রাইমারি স্কুল মাঠে গ্রাম্যমেলায় হাজারো মানুষের ভিড়। মেলার একপাশে বসানো নাগরদোলাটি চক্রাকারে ঘুরছে অবিরত। শিশু-কিশোর-কিশোরীরা সেই নাগরদোলায় দুলছে। চার দিক বাঁশি আর হাজারো মানুষের কলধ্বনি। মেলার অদূরের রাস্তাটির এক কোণে দাঁড়িয়ে অপলকদৃষ্টিতে চেয়ে তা উপভোগ করছে আছমা নামের এক ১৫ বছরের কিশোরী। পাশের গাঁয়েই তার বাড়ি। হয়তো এ সময় মেলার ওই নাগরদোলায় চড়ে সেও ঘুরতে পারত, কিন্তু তা আর সম্ভব নয়। কারণ, সে যে বিবাহিত। তার কোলজুড়ে তিন মাসের শিশুসন্তান। এমন দৃশ্য শুধু ঘিওর উপজেলায়ই নয়, সারা দেশেই এমন বাল্যবিয়ের কবলে পড়ে অনেক কিশোরীর স্বপ্ন ধূলিসাৎ হচ্ছে। সেই সাথে এসব কিশোরী মা ও তাদের সন্তানও মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে।
কন্যাশিশু। চার দিকে বৈষম্যের প্রাচীর ঘেরা। কন্যাশিশুদের জন্ম, বেড়ে ওঠা, বয়ঃসন্ধিকাল, বিকাশপ্রক্রিয়া, কর্মক্ষেত্র ও জীবনধারার মূল্যায়ন; সবই বাধাগ্রস্ত হচ্ছে যুগে যুগে। ফলে তাদের মেধা-মনন সীমাবদ্ধ গণ্ডিতেই আবদ্ধ থাকছে। আবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা না পেয়ে আজকের কিশোরী মেয়েদের মানসিকতা ক্রমেই সঙ্কুচিত হচ্ছে এই সমাজে। বাস্তবে অনেক অধিকার থেকেই বঞ্চিত বাংলাদেশের কন্যাশিশুরা। গ্রামীণ জনপদে দৃষ্টি ফেরালে দেখা যায় ভয়াবহ চিত্র।
বাংলাদেশে এখন কন্যাশিশু এক কোটি ৬০ লাখ, যা মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশ। কিন্তু এই কন্যাশিশুরা নানা দিক দিয়ে এখনো অবহেলিত। তারা নিরাপত্তাহীনতা আর অপুষ্টির শিকার ঘরে-বাইরে, সবখানে। ইভটিজিংয়ের শিকার হয়ে আত্মহত্যা কিংবা পড়াশোনা বন্ধ করার ঘটনা অনেক পুরনো বিষয় হয়ে গেছে। বাল্যবিয়ে হয়ে কুড়িতেই বুড়ি বনে যাচ্ছে হাজারো কিশোরী।
সাধারণত দেশের বিভিন্ন জরিপ এবং গবেষণায় ১৫ থেকে ১৮-১৯ বছরের মেয়েরা গুরুত্ব পায়। কিন্তু ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সী কন্যাশিশুরা কী অবস্থায় আছে তার চিত্র পরিসংখ্যানে স্পষ্ট নয়। এ বিষয়ে নারী ও মানবাধিকার নেত্রী অ্যাডভোকেট এলিনা খান এক সেমিনারে তার বক্তব্যে বলেন, ‘এই বয়সের কন্যাশিশুরা প্রধানত পরিবারে, রাস্তায় এবং স্কুলে নানা ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়। তাদের ওপর যৌন নির্যাতনও করা হয়। তারা তা প্রকাশ করে না বা ভয়ে প্রকাশ করতে পারে না।
অনিশ্চয়তায় কন্যাশিশুর শিক্ষা অধিকার :
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুলে ভর্তির দিক দিয়ে কন্যাশিশুরা এগিয়ে। আবার তাদের ড্রপ-আউটও বেশি। মাধ্যমিকে মেয়েদের অন্তর্ভুক্তি ৬৪ শতাংশ আর ছেলে ৫৭ শতাংশ। কিন্তু ঝরে পড়া হিসাবে মেয়ে ৪৭ ও ছেলে ৩৫ শতাংশ। অন্য দিকে এই কন্যাশিশুরা কাজে অংশগ্রহণের েেত্রও ছেলেদের চেয়ে পিছিয়ে। সমাজের নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করে গ্রামের কন্যাশিশুদের শিা গ্রহণ করতে হচ্ছে। বেশির ভাগ মেয়ে প্রাথমিক স্তর শেষ করে মাধ্যমিক স্তরে পা বাড়াতে পারে না। অনেকের পে আবার প্রাথমিক স্তরের গণ্ডি পেরোনোও সম্ভব হয় না। নারী নেত্রী লক্ষ্মী চ্যাটার্জি বলেন, ‘পরিসংখ্যান একটি ভয়াবহ তথ্য দেয়। আর তা হলো, মেয়েরা বাবার বাড়ি যেমন ঠিকমতো খাবার পায় না, তেমনি অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ায় তারা শ্বশুরবাড়ি গিয়েও নানা চাপে পড়ে। তারা নানা রোগে আক্রান্ত হয় এবং অপুষ্টি ও শারীরিক সমস্যায় ভোগে।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমরা শহরে আর গ্রামে ভিন্ন চিত্র দেখি। গ্রামে এখনো মেয়েদের দিয়ে ঘরকন্নার কাজ করানো হয়? আর শহরে আছে নানা হয়রানি। যদিও মেয়েরা নানা েেত্র এগিয়ে যাচ্ছে।
কন্যাশিশুদের জন্য আমাদের দেশের গ্রামগুলোতে পর্যাপ্ত শিাপ্রতিষ্ঠান নেই। মেয়েদের শিা সমপ্রসারণে এটি আরেকটি সমস্যা বলে সচেতন মহল মনে করে। গ্রামের প্রত্যন্ত জনপদে যোগাযোগ সঙ্কট মারাত্মক সমস্যা। আর এ সমস্যা মানুষকে শিাসহ নানা দিক থেকে পিছিয়ে রেখেছে। বেশির ভাগ েেত্রই দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে কিশোর-কিশোরীদের বিদ্যালয় গমন অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। যেসব ছেলেমেয়ে স্কুলে যায়, তাদের শুকনো মওসুমে মাইলের পর মাইল পথ পায়ে হাঁটতে হয়। আবার বর্ষায় কাদাপানি ভেঙে, কখনো নদী সাঁতরে শিাপ্রতিষ্ঠানে পৌঁছতে হয়। ছেলে শিার্থীদের পে সম্ভব হলেও বেশির ভাগ মেয়ের পে এ পরিবেশে নিয়মিত বিদ্যালয়ে যাওয়া কষ্টকর। এ পরিস্থিতিতে অভিভাবকেরাই এক সময় মেয়ের লেখাপড়া বন্ধ করে দেন।
স্বাস্থ্য ও পুষ্টিসেবা বঞ্চিত কন্যাশিশুরা : কন্যাশিশুর পুষ্টি ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ইউনিসেফের এক গবেষণা মতে, ৩৫ শতাংশ কিশোরী অপুষ্টির শিকার। শূন্য থেকে চার বছর বয়সী কন্যাশিশুরা ছেলেদের চেয়ে ১৬ শতাংশ ক্যালরি ও ১২ শতাংশ প্রোটিন কম পায়। এ ছাড়া, ১০-১২ বছর বয়সী ৫৪ শতাংশ এবং ১৩-১৭ বছর বয়সী ৫৭ শতাংশের উচ্চতা আদর্শ উচ্চতার নিচে।
অপর দিকে জাতীয় পুষ্টি কার্যক্রমের এক জরিপে দেখা গেছে, দেশের ৬০ শতাংশ কিশোরী অপুষ্টি ও রক্তস্বল্পতায় ভুগছে। যার মধ্যে ১১ থেকে ১৬ বছর বয়সী ৪৩ শতাংশ কিশোর-কিশোরী রক্তস্বল্পতায় ভুগছে এবং এদের প্রায় ৫ শতাংশ কিশোর-কিশোরীর রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ১০ গ্রামের কম। দেশের কিশোর-কিশোরীর শতকরা ৪৩ জনের আয়োডিনের ঘাটতি রয়েছে এবং এর অভাবে স্নায়ুতন্ত্রের বৃদ্ধি ও বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়, মেধা ও বুদ্ধিমত্তা কমে যায়। ৬০ শতাংশ কিশোরী অপুষ্টি ও অ্যানিমিয়ার শিকার। গ্রামের বেশির ভাগ শিাপ্রতিষ্ঠানেই মেয়ে শিার্থীদের জন্য আলাদা করে টয়লেট তৈরি করা হয় না। পরিবেশের অভাবে মেয়ে শিার্থীদের বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে গিয়ে গণটয়লেট ব্যবহার করে না। সারা দিন পর বিদ্যালয় থেকে তারা বাড়ি এসে টয়লেট ব্যবহার করে। এর ফলে নিজেদের অজান্তেই মেয়েরা নানা রোগের শিকার হয়। একদিন সেসব রোগই আবার মারাত্মক রূপ ধারণ করে।
বিডিএমএর অতিরিক্ত মহাসচিব ডা: মো: আবুল হাসান জানান, শিশু থেকে কিশোরী মেয়েরা রক্তস্বল্পতা, আয়োডিনের অভাবসহ নানা ধরনের বয়ঃসন্ধিকালীন সমস্যায় ভোগে। মেয়েদের বসবাস উপযুক্ত পরিবেশ গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। শিক্ষা কিংবা কর্মক্ষেত্রে মেয়েদের জন্য আলাদা টয়লেট না থাকা এবং পর্যাপ্ত পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা একান্ত জরুরি। আর অপুষ্টির শিকার কিশোরী মা হলে, সে একটি অপুষ্ট শিশুই জন্ম দেবে। অপুষ্টির শিকার মায়ের নানা জটিলতা দেখা দেয়। অনেক েেত্র অপুষ্টির শিকার মায়েরা কম ওজনের শিশু জন্ম দেন।
বাল্যবিয়ের কবলে শিশু-কিশোরীরা : বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাল্যবিয়েতে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। বাংলাদেশে ১৮ বছরের আগে বাল্যবিয়ের হার ৪৯ শতাংশ। শত প্রচার আর আইন করেও বাল্যবিয়ে বন্ধ করা যাচ্ছে না। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ৬৬ শতাংশ কন্যাশিশুর ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই বিয়ে হয়ে যায়। এর মধ্যে ৬৪ শতাংশ কিশোরী অবস্থায় গর্ভধারণ করে।
মানিকগঞ্জের বায়রা এলাকার কিশোরী মা লিপি আক্তার বললেন, ‘তখন আমি কাস সেভেনে পড়ি। শখ করে আমার অভিভাবকেরা আমার বিয়ে দেন। সেই সময় আমার বয়স ছিল ১৪ বছর। সংসার কী জিনিস তা বুঝে ওঠার আগেই হাল ধরতে হয় সংসারের। এক বছর পরই কোলজুড়ে আসে এক সন্তান। তারপর থেকে শরীরে একটা না একটা রোগ লেগেই আছে। এখন আর শরীরে তেমন জোর পাই না। ঠিকমতো যতেœ নিতে না পারায় শিশুসন্তানটিও নানা অসুখে আক্রান্ত হয়েছে।’
সরেজমিন কয়েকটি এলাকায় মা ও শিশু স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নিতে গিয়ে এ রকম অনেক তথ্য পাওয়া গেছে। উপজেলার আশাপুর গ্রামের লাবণী আক্তার ও আমেনা বেগমের সংসারে দু’টি করে সন্তান রয়েছে। তারা জানান, তাদের দু’জনেরই ১৫-১৬ বছর বয়সে বিয়ে হয়েছিল। তিন বছরের মাথায় তাদের দু’টি করে সন্তানের জন্ম হয়েছে। বিয়ের পর পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে তারা কিছুই জানত না। সংসারে অসচ্ছলতার কারণে রোগব্যাধির সুচিকিৎসা করাতে পারছেন না। বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের লাভলী আক্তার ও পারভীন আক্তারেও বিয়ে হয়েছে খুব কম বয়সে। সন্তানাদিসহ তারা মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে।
জাতিসঙ্ঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের তথ্য অনুযায়ী, বাল্যবিয়ের েেত্র বাংলাদেশ শীর্ষস্থানীয় দেশগুলোর একটি। বাংলাদেশে ১৮ শতাংশ মেয়ের ১৫ বছর বয়সে বিয়ে হয়। ১৮ বছর বয়সের মধ্যে ৫২ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয়। ‘সেভ দ্য চিল্ড্রেন’-এর তথ্য অনুসারে, ১০ বছর বয়সী কন্যাশিশুদের অনেক বেশি বয়সী পুরুষদের সঙ্গে জোর করে বিয়ে দেয়া হয়।
প্ল্যান বাংলাদেশ-এর সমীা মতে, পারিবারিক সহিংসতার কারণে ১৩ থেকে ১৮ বছরের যুব গৃহবধূ ও মেয়েদের ৭০ শতাংশেরও বেশি মারাত্মক শারীরিক আঘাতে মৃত্যু হয়। এ ছাড়া, এসিড সন্ত্রাস, যৌন হয়রানি, ধর্ষণসহ বিভিন্ন অপরাধে দেশের কন্যাশিশুরা সবচেয়ে বেশি তিগ্রস্ত হচ্ছে।
সামাজিক অবক্ষয়, অবহেলা আর নির্যাতনের শিকার কন্যা : নিরাপত্তার বিষয় থেকেই কন্যাশিশুর সব অবহেলা ও নির্যাতনের শুরু। আর কন্যাশিশুকে শুরু থেকেই মেয়ে হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই দৃষ্টিভঙ্গি এখনো পাল্টায়নি। পরিবারের আর্থিক সঙ্কটে গ্রামের মেয়েদের অবহেলা আর নির্যাতনের সূচনা হয়। বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে এখনো দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কম নয়। বহু মানুষ দিন আনে, দিন খায়। নিয়মিত কর্মসংস্থানের সুযোগ তাদের নেই। যখন যে কাজ পাওয়া যায়, তা দিয়েই কোনো মতে সংসার চালাতে হয়। এরা নিরুপায়। অতি অল্প বয়সেই বাংলাদেশের বেশির ভাগ মেয়ের কাঁধে চাপে পরিবারের বোঝা। বাড়ে দায়িত্ব। কম বয়সে বিয়ে, পর্দা প্রথা, সামাজিক কুসংস্কার ইত্যাদি নানা প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার জন্য মেয়েদের সবার আগে সুশিায় শিতি করে তোলা জরুরি। যে পরিবারগুলোতে তিন বেলা খেয়ে-পরে বেঁচে থাকাই কষ্টকর, সেখানে তাদের কন্যাশিশুদের নিরাপত্তার বিষয়টি সাধারণত উপেক্ষাই থাকে। এ ছাড়াও দারিদ্র্যের কারণে বাসাবাড়িতে গৃহকর্তাদের হাতে শিশু-কিশোরীদের নির্যাতনের বিষয়টি সবারই জানা। শিশু মেয়েরা প্রতিনিয়তই ইভটিজিং, ধর্ষণ, খুন ও অপহরণের শিকার হচ্ছে। আর আমাদের দেশে এ চিত্র যেন ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু দোয়ারাবাজারে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা : স্বামীর আমৃত্যু কারাদণ্ড গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার ভারতে দ্বিতীয় পর্বে ৮৮ আসনে ভোট খালেদা জিয়ার সাথে মির্জা ফখরুলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ অব্যাহত পাবনায় ১০ কোটি টাকার অনিয়মে ৩ ব্যাংক কর্মকর্তা আটক জীবন্ত মানুষকে গণকবর আগ্রাসন ও যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৃষ্টির জন্য সারা দেশে ইসতিস্কার নামাজ আদায়

সকল