১৯ মে ২০২৪, ০৫ জৈষ্ঠ ১৪৩১, ১০ জিলকদ ১৪৪৫
`


চার জেলায় বিএনপির ৫ শতাধিক নেতাকর্মীর নামে মামলা

-

বিএনপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গত শনিবার বিভিন্ন স্থানে সরকারদলীয়দের সাথে বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে নামে-বেনামে অন্তত সাড়ে পাঁচ শতাধিক বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। বিএনপির অভিযোগ, বিএনপিকে রাজনীতির মাঠ থেকে দূরে রাখতেই সরকার পাইকারি হারে নামে-বেনামে সর্বৈব মিথ্যা মামলা দিয়েছে।
নওগাঁ ও আত্রাই সংবাদদাতা জানান, নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে উপজেলার নতুন বাজার তুলাপট্টি তিন মাথার মোড় এলাকায় গত শনিবার পুলিশের সাথে বিএনপির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় উপজেলা বিএনপির ৩০ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরো ৪০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। আত্রাই থানার এসআই সুতসোম সরকার বাদি হয়ে এই মামলা করেন। তবে এখনো পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি।
মামলার আসামিরা হলেনÑ থানা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ রেজাউল ইসলাম রেজুসহ আবদুল মান্নান, তছলিম উদ্দিন, শেখ একরামুল হক পিন্টু, শেখ মুনজুর রহমান, আবদুল জলিল চকলেট, পারভেজ ইকবাল, জাকিরুল ইসলাম সনি, মো: আদর, নজরুল ইসলাম, আতাউর রহমান, আশরাফুল ইসলাম, মো: বাহাদুর, মো: পারভেজ, আব্দুল মান্নান, মো: সাবু, মো: আলাউদ্দিন আলা, আবদুল হাকিম, মো: লুটু, আলমগীর হোসেন, সোহেল, মনোয়ার হোসেন লোটাস, ইলিয়াস হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম পিন্টু, আবদুল মান্নান, মো: তারেক, মো: লিংকন, মো: আরিফ, আবদুল মতিন, বুলেট, ওহাব খামারুসহ অজ্ঞাত আরো ৪০০ জন নেতাকর্মী।
আত্রাই থানা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ রেজাউল ইসলাম রেজু বলেন, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুমতি চেয়ে আমরা আত্রাই থানা ওসি ও নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করেছি এবং থানা পুলিশের উপস্থিতিতে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সারা দেশে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এখানেও দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনকালে র্যালিতে পুলিশ বাধা দেয় ও নেতাকর্মীদের ওপর বেধড়ক লাঠিচার্জ করে। এতে অন্তত ৩০-৩৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। পুলিশ নেতাকর্মীদের হয়রানি করতে তাদের বিরুদ্ধে শতভাগ মিথ্যা মামলা দিয়েছে।
এ ব্যাপারে আত্রাই থানার ওসি মোবারক হোসেন বলেন, পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী সরকারি কাজে বাধাদানের জন্য পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে হামলা চালায় এবং চার পুলিশ সদস্যকে আহত করে। এ ঘটনায় এসআই সুতসোম সরকার বাদি হয়ে সরকারি কাজে বাধা, পুলিশ ও সাধারণ মানুষের ওপর হামলার অভিযোগ এনে ৩১ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরো ৪০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ওই দিন রাতে মামলা করেন।
শরীয়তপুর সংবাদদাতা জানান, বিএনপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভা চলাকালে আওয়ামী যুবলীগ-ছাত্রলীগের হামলা ও ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনায় জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি শফিকুর রহমান কিরণ এবং সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আহমেদ আসলামসহ বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ৭৯ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পালং মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া মামলায় আরো ২০০ থেকে ২৫০ জন অজ্ঞাত ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। গত রোববার রাতে মামলাটি করেন শরীয়তপুর সদর উপজেলা যুবলীগ নেতা আমির আলী সরদার। মামলার সংবাদে বিএনপি নেতাকর্মীরা গ্রেফতার আতঙ্কে রয়েছেন। জেলা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা এ মিথ্যা মামলার নিন্দা জানিয়েছেন।
পালং মডেল থানা ও জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গত শনিবার সকাল ১০টায় শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন কালুর বাসভবনের সামনের চত্বরে আলোচনা সভার আয়োজন করে। দুপুর সাড়ে ১২টায় আলোচনা সভায় বক্তব্য চলাকালে অনুষ্ঠান শেষের দিকে জেলা যুবলীগের দফতর সম্পাদক জাহাঙ্গীর মাদবরের নেতৃত্বে কিছু যুবলীগ-ছাত্রলীগের নেতাকর্মী লাঠি নিয়ে মিছিল করে তাদের দলীয় সেøাগান দিতে দিতে বিএনপির অনুষ্ঠানস্থলে গিয়ে নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। একপর্যায়ে উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীদের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টা-ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের দাবি তাদের মিছিলে বিএনপি নেতাকর্মীরা হামলা করেছে। এ সময় জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব মোর্শেদ টিপু, পৌর বিএনপির সহসভাপতি নজরুল ইসলাম নয়ন সরকার, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মাহবুব আলম খায়ের, জেলা জাসাসের সহসভাপতি নিপা আকতার, জাসাস নেতা মঞ্জুরসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের অন্তত ২৫ জন নেতাকর্মী আহত হন। একই ঘটনায় জেলা যুবলীগের দফতর সম্পাদক জাহাঙ্গীর মাদবর, শরীয়তপুর পৌরসভা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক প্রকাশ বন্দুকছি, রিয়াদ মাল, জয় মোল্যা, সবুজ মাদবর আহত হন। এ ঘটনার পর গত রোববার শরীয়তপুর সদর উপজেলা যুবলীগ নেতা আমির আলী সরদার বাদি হয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি সফিকুর রহমান কিরণকে প্রধান এবং সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আহমেদ আসলাম, জেলা বিএনপির একাধিক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, জেলা ছাত্রদল ও যুবদলের নেতাসহ ৭৯ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয়েছে। মামলার সংবাদে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রেফতার আতঙ্ক বিরাজ করছে।
রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা জানান, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে নাশকতার অভিযোগ এনে বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের ৩৫ নেতাকর্মীকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান মনির, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, আবু সাদাত সায়েম, ইমন মিয়াসহ নামীয় ৩৫ জন ও অজ্ঞাত ২২ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। মামলা দায়ের পর থেকে বিএনপির নেতাকর্মীরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। পুলিশ নেতাকর্মীদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মনির বলেন, গত রোববার বিকেলে গোলাকান্দাইল উত্তর পাড়া এলাকায় বিএনপির নেতাকর্মীরা নাশকতার পরিকল্পনা করছে বলে পুলিশের কাছে খবর আসে। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বিএনপির নেতাকর্মীরা পালিয়ে যায়। পরে নাশকতার অভিযোগ এনে ভূলতা ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মোস্তফা কামাল খান বাদি হয়ে মামলায় ৩৫ জনের নামে ও অজ্ঞাত আরো ২২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আসামিদেরকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) সংবাদদাতা জানান, ময়মনসিংহের গৌরীপুরে বিএনপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগ এনে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ৩০ নেতাকর্মীর নামে মামলা করেছে পুলিশ। গৌরীপুর থানার এসআই রিপন চন্দ্র সরকার বাদি হয়ে গত শনিবার রাতে মামলাটি রজু করেন। মামলার আসামিরা হলেন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এম ইকবাল হোসাইন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আহম্মেদ তায়েবুর রহমান হিরণ, উত্তর জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শামছুল হক (ভিপি শামছু), উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আকবর আনিছ, উপজেলা যুবদলের সভাপতি তাজুল ইসলাম খোকন, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা ছাত্রদলের সহসভাপতি তাজিজুল ইসলাম রাঙা, পৌর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন পাপ্পু, গৌরীপুর পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহজাহান কবির হীরা, গৌরীপুর পৌর যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক সৈয়দ তৌফিকুল ইসলাম তৌফিক, উপজেলা সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এ বাসার ঝুলন। এ ছাড়া অজ্ঞাত ১৫-২০ জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলার খবর ছড়িয়ে পড়লে গ্রেফতার এড়াতে অনেকেই আত্মগোপন করেন। গৌরীপুর থানার ওসি মো:. আশিকুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, নাশকতার উদ্দেশ্যে সরকারবিরোধী ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম করায় বিশেষ ক্ষমতা আইনের একটি মামলা করা হয়েছে। আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত আছে।
এ দিকে গ্রেফতার এড়াতে ইতোমধ্যে অনেকেই আত্মগোপন করেছেন। ময়মনসিংহ উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সাধারণ সম্পাদক আলী আকবর আনিছ অভিযোগ করেন, সরকার সব ধরনের নাগরিক অধিকার কেড়ে নিচ্ছে, বিএনপি কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো কারণ ছাড়াই মামলা করেছে পুলিশ। আমাদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে বাধা দিচ্ছে পুলিশ।
বরিশাল ব্যুরো জানায়, বরিশাল মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়া উদ্দিন শিকদারের ছেলে ইত্তেসাফ রাফিসহ (১৮) তিনজনকে আটক করেছে কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশ। সোমবার বেলা ১টায় নগরীর কালীবাড়ি এলাকা থেকে ইয়াবা সেবনের সরঞ্জামসহ তাদের আটক করা হয়।
কোতোয়ালি মডেল থানার এএসআই বিধান চন্দ্র গণপতি জানান, আটকদের বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
বিএনপি-জামায়াতের ২৮৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টাঙ্গাইল সংবাদদাতা জানান, টাঙ্গাইলের গোপালপুরে পুলিশের সাথে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষের ঘটনায় গত রোববার রাতে গোলালপুর থানায় মামলা হয়েছে। ওই থানার এসআই আসলাম উদ্দিন বাদি হয়ে এ মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ৩৬ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ২৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে। গত শনিবার এ সংঘর্ষ ঘটে।
মামলায় আসামি হিসেবে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে তারা হলেনÑ উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও গোপালপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র খন্দকার জাহাঙ্গীর আলম রুবেল, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম লেলিন, বিএনপি কর্মী চান মিয়া, সুমন, সোহেল রানা, উজ্জ্বল মিয়া, রাজু, সাইফুল ইসলাম, হাবিবউন নবী টুন্ডা হাবিব, খালিদ হাসান উত্থান, রাবন, তাহাজ্জৎ, নুরুল ইসলাম, মামুন, রোমান, নজরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আব্দুল গফুর, মামুন, ফারুক, কামরুল, বাবু, মনজু, ফরহাদ, জুলহাস মিয়া, মিজানুর রহমান, জহের, মিনা বেগম, সাহেরা খাতুন, আমিনুল ইসলাম, মামুন মিয়া, জিয়া, বেলায়েত, বুলবুল, মীর উজ্জ্বল ও উজ্জ্বল মিয়া। অজ্ঞাত আসামি হিসেবে যাদের কথা বলা হয়েছে তারা বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী বলে মামলার বাদি উল্লেখ করেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার রাতে টাঙ্গাইলের গোপালপুরের কোনাবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ শফিকুল নামে এক যুবককে ৩৭ পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে। তার নামে মাদক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়।
গোপালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাসান আল মামুন জানান, পরদিন রোববার সকালে শফিকুলের এলাকাবাসী রাস্তা অবরোধ করে যানবাহন ভাঙচুরসহ নাশকতা সৃষ্টির চেষ্টা করে। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ২৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। এ সময় এলাকাবাসীর ইটপাটকেল নিক্ষেপে ছয় পুলিশ সদস্য আহত হন। আহতদের মধ্যে পুলিশ কনস্টেবল আমিনুল ও জোবায়েরকে গোপালপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে সুমন ও সোহেল নামে দুইজনকে আটক করে পুলিশ। 

 


আরো সংবাদ



premium cement
শিগগিরই মাগুরায় রেললাইন চালু হবে : রেলমন্ত্রী সংসদ ভবনের সামনে স্বেচ্ছাসেবক লীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রলীগকর্মী নিহত জুজুৎসুর সম্পাদকের যৌন নিপীড়নের তথ্য দিলো র্যা ব পানচাষীদের পরিশ্রমের ফসল জিআই স্বীকৃতি : প্রতিমন্ত্রী বগুড়ায় অবৈধ মজুদকৃত ১ লাখ ডিম উদ্ধার তথ্যের জন্য সাংবাদিকরা শতবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যেতে পারেন : ডেপুটি গভর্নর ইসরাইলি হামলায় ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত আফগানিস্তানে গুলিতে ৩ স্প্যানিশ ও ৩ আফগান নিহত বিভিন্ন অপরাধে সাতজনের ফাঁসি কার্যকর করল ইরান কিরগিস্তানে আতঙ্কে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ‘প্রাচীন হিব্রুদের সাথে ইসরাইলি ইহুদিদের জেনেটিক সংযোগ নেই’

সকল