২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫
`

ভয়ঙ্কর রূপে ভাঙন

উত্তরাঞ্চলে ফের বন্যার অবনতি : খাদ্য, বিশুদ্ধ পানির হাহাকার
ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে নকলা উপজেলার চরঅষ্টধর ইউনিয়নের দক্ষিণ নারায়ণখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় : নয়া দিগন্ত -

বন্যার সার্বিক পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। উজানে ভারী বৃষ্টির ফলে তিস্তার পানি বেড়ে যাওয়ায় উত্তরাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির ফের অবনতি হয়েছে। তবে পদ্মার পানি কমতে শুরু করায় মধ্যাঞ্চলে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হচ্ছে। এ দিকে দেশের ২৮ জেলায় বন্যায় আক্রান্ত লাখ লাখ মানুষ চরম দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছেন। তাদের কাছে নেই খাবার, বিশুদ্ধ পানি। অপ্রতুল ত্রাণ সরবরাহের অভিযোগ সহায়-সম্পদ হারানো দুর্গতদের। অন্য দিকে নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধির কারণে তীরবর্তী এলাকায় চলছে ভাঙনের তাণ্ডব। মেঘনা পাড়ের ল²ীপুর এবং পদ্মা সংলগ্ন মুন্সীগঞ্জ জেলায় ব্যাপক ভাঙন শুরু হয়েছে। ভাঙনকবলিত লোকজন বসতভিটা ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে ছুটছে। ঢলের পানিতে ঘরছাড়া মানুষ নিকটবর্তী উঁচু সড়ক ও বাঁধে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে। নানা রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে বানভাসি মানুষ।
গতকাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক প্রতিবেদনে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি অবনতির দিকে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সুরমা-কুশিয়ারা এবং ঢাকার চারপাশের নদ-নদী ছাড়া অন্যান্য সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমছে। বাংলাদেশ ও ভারতের আবহাওয়া বিভাগের তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল এবং কাছাকাছি ভারতের আসাম ও পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া গতকাল জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টায় যমুনা এবং গঙ্গা-পদ্মা নদীর পানি কমার ধারা অব্যাহত থাকতে পারে। অপর দিকে সুরমা ও কুশিয়ারার পানি বাড়তে পারে। তিনি আরো জানান, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি স্থিতিশীল হতে পারে। তবে এ সময়ে তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে ও ধরলা নদীর কুড়িগ্রাম পয়েন্টে পানি দ্রæত বৃদ্ধি পেয়ে ফের বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে। পানি বাড়তে থাকায় উত্তরাঞ্চলের নীলফামারী ও কুড়িগ্রামের বন্যা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে বলে জানা গেছে। ফলে ওই এলাকার বিভিন্ন জনপথ ফের তলিয়ে গেছে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় গাইবান্ধা, জামালপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর ও মুন্সীগঞ্জ জেলায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে বলে জানিয়েছেন আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া।
কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা জানান, জেলার সাড়ে ৯ লাখ বানভাসি মানুষ চরম দুর্ভোগে। অপ্রতুল ত্রাণ সরবরাহের অভিযোগ সর্বত্র। বিধ্বস্ত রাস্তাঘাট, বাঁধ, ঘরবাড়ি। নেই শৌচকর্ম সম্পন্ন করার মতো নিরাপদ ব্যবস্থাও। দেখা দিয়েছে পানিবাহিত নানা রোগবালাই। সব মিলিয়ে এ জনপদের কয়েক লাখ মানুষ দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন।
জেলা প্রশাসনের কন্ট্রোল রুম সূত্রে জানা যায়, বন্যার ফলে ৩টি পৌরসভাসহ ৬০টি ইউনিয়নে ৮৯৪টি গ্রামের ২ লাখ ৩৮ হাজার ৬৭২টি পরিবার পানিবন্দী। পরিবার প্রতি ৪ জন হিসাবে বানভাসি মানুষের সংখ্যা দাঁড়ায় ৯ লাখ ৫৪ হাজার ৬৮৮ জন। প্রায় ১০ দিন ধরে এ মানুষগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছে। ফসাল জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩৩ হাজার হেক্টর। বন্যায় এক হাজার ২৪৫ কিলোমিটার রাস্তা, ৪০ কিমি বাঁধ ও ৪১টি ব্রিজ/কার্লভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এক হাজার ২৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ।
মুন্সীগঞ্জ সংবাদদাতা জানান, মুন্সীগঞ্জের লৌহজং ও টঙ্গীবাড়ির দীঘিরপাড় এলাকায় পদ্মা নদীর অব্যাহত ভাঙনে শতাধিক পরিবার গৃহহীন হয়েছে। এ ছাড়া জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। গত কয়েকদিনে লৌহজং উপজেলার কুমারভোগ ইউনিয়নের খড়িয়া গ্রাম ও লৌহজং-তেউটিয়া ইউনিয়নের চরাঞ্চলের অনেক পরিবারের ভিটেমাটি পদ্মায় বিলীন হয়েছে। তীরবর্তী এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। সরেজমিন ভাঙন এলাকা ঘুরে লোকজনকে বাড়িঘর ভেঙে সরিয়ে নিতে দেখা গেছে। ভাঙনের কারণে বাড়িঘর ছেড়ে চলে যাচ্ছে অন্য আশ্রয়ে। নদীভাঙনের শিকার কুমারভোগ ইউপি সদস্য জাকির হোসেন বলেন, গত তিন দিনে তার এলাকায় অন্তত ৭০ হাত জায়গা নদীতে তলিয়ে গেছে। নদীভাঙনের সাথে পাল্লা দিয়ে ৬টি ঘর ভেঙে নিতে আমাদের অনেক কষ্ট হচ্ছে। একই গ্রামের বাসিন্দা অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রফিজউদ্দিন বলেন, নদীর পাড়ে মাসের পর মাস ভারী জাহাজ ও ট্রলার ভিড়ানোর কারণে ভাঙনের মাত্রা বেশি হয়েছে। তিনি জানান, নব্বইর দশকে টানা ১০ বছর পদ্মার ভাঙনে তেউটিয়া ও ধাইদা ইউনিয়ন দু’টির অধিকাংশ এলাকা বিলীন হয়। এরপর দুই দশক ভাঙন বন্ধ থাকে। ৫-৬ বছর আগে খড়িয়া থেকে আধা কিলোমিটার দূরত্বে বালু ফেলে শিমুলিয়াঘাট তৈরি করা হয়। ফলে পদ্মার এই শাখা নদীটির বাঁক পরিবর্তন হওয়ায় স্রোত এসে খড়িয়া গ্রামে সরাসরি আঘাত করে।
ল²ীপুর সংবাদদাতা জানান, চলতি বর্ষা মওসুমের শুরুতেই ল²ীপুরে মেঘনার ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করে। অব্যাহত ভাঙনে গত দেড় মাসে শতাধিক ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এভাবে চলতে থাকলে কয়েক বছরের মধ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলা বিলীন হওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ৯৬ কিলোমিটার বন্যা প্রতিরোধ বেড়িবাঁধ রয়েছে। মেঘনার ভয়ঙ্কর থাবায় প্রায় ৩৭ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিলীন হয়ে গেছে। এ ছাড়া ৪৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কমলনগরের মাতাব্বরহাট এলাকায় নদীর তীর রক্ষা বাঁধ বেশ কয়েকবার নদীতে ধসে পড়েছে। এতে উপক‚লীয় এলাকার মানুষ চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কমলনগর-রামগতিকে রক্ষার জন্য নির্দেশ দেন। পরবর্তী সময় ২০১৭ সালে কমলনগরে এক কিলোমিটার ও রামগতি উপজেলায় চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু অনিয়মের কারণে বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে।
রাজবাড়ী সংবাদদাতা জানান, গত কয়েক দিনে পদ্মায় পানি বাড়ায় রাজবাড়ীতে নিম্নাঞ্চলের ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছেন। ডুবে গেছে ফসলি জমি, রাস্তাঘাট, মাছের পুকুর। এ দিকে বন্যার কারণে মানবেতর জীবনযাপন করছেন পানিবন্দীরা। ঘরে পানি ঢোকায় গবাদিপশু ও জরুরি জিনিসপত্র নিয়ে নিকটবর্তী উঁচু রাস্তায় খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছে অসংখ্য মানুষ। দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গবাদি পশুর খাবারের তীব্র সঙ্কট। পানির কারণে জেলার ছয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রয়েছে। এ দিকে হঠাৎ পানি বাড়ায় তলিয়ে গেছে জেলার বিস্তীর্ণ এলাকার ধান-পাট ক্ষেত। ফসল কাটার সময় পাননি কৃষকরা। গত কয়েক দিনে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি পাওয়ার পর গতকাল সোমবার থেকে তা কিছুটা কমতে শুরু করেছে। জানা গেছে, রাজবাড়ী সদরের মিজানপুর, বরাট, কালুখালীর রতনদিয়া ও গোয়ালন্দের দেবগ্রাম, দৌলতদিয়া ও ছোটভাকলা ইউনিয়নের প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পরিবারের সদস্য ও গবাদিপশু নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন। রান্না, থাকা-খাওয়া, স্যানিটেশনে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। এ ছাড়া সাপ আতঙ্কে রয়েছেন পানিবন্দীরা।
সিলেট ব্যুরো জানায়, সিলেটে গত দুই দিনের বৃষ্টিতে আবারো বিপদসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি। গতকাল সোমবার দুপুর ১২টার রিডিং অনুযায়ী কানাইঘাটে সুরমার পানি বিপদসীমার ৪৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। অপরদিকে জকিগঞ্জে অমলসিদে কুশিয়ারা নদীর পানি বিপদসীমার ১১ সেন্টিমিটার, বিয়ানীবাজারের শেওলায় ৮ সেন্টিমিটার এবং সিলেটের শেরপুরে বিপদসীমার ২৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সিলেট অঞ্চলের পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে সিলেটে সুরমা নদী, লোভা ও সারি নদীর পানি বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিপদসীমা অতিক্রম করেনি।
গাইবান্ধা সংবাদদাতা জানান, গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র ও ঘাঘট নদীর পানি কিছুটা কমলেও এখনো বিপদসীমার অনেক উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। পানিবন্দী পরিবারগুলোর মধ্যে বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন এবং জ্বালানি সঙ্কট বিরাজ করছে। এদিকে পানিবন্দী পরিবারগুলোতে দেখা দিয়েছে নানা রোগব্যাধি। অনেকে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে পানিবাহিত রোগে। ঘরবাড়ি ছেড়ে যাওয়া পরিবারগুলো ডাকাতির শঙ্কায় রয়েছে। অনেক চরবাসী রাত জেগে বাড়ি পাহারা দিচ্ছে। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বন্যায় জেলার বিভিন্ন এলাকায় ১২ হাজার ৮০৩ হেক্টর জমির ফসল নিমজ্জিত রয়েছে। এসব ফসলের মধ্যে রয়েছে আউশ, আমন বীজতলা, রোপিত আমন, পাট ও শাকসবজি। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, সোমবার ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপদসীমার ৮৯ সে.মি., ঘাঘট নদীর পানি বিপদসীমার ৪৬ সে.মি. এবং করতোয়া নদীর পানি বিপদসীমার ১ সে.মি. নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়।
শেরপুর সংবাদদাতা জানান, পুরনো ব্রহ্মপুত্র নদের পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। শেরপুর-জামালপুর সড়কের ব্রহ্মপুত্র ব্রিজ পয়েন্টে পানি কমে বিপদসীমার দশমিক ০৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপর দিকে জেলার মৃগী ও দশানী নদীর পানি কিছুটা বেড়েছে। ফলে জেলার সার্বিক বন্যাপরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। শেরপুর পৌরসভার নি¤œাঞ্চলসহ শেরপুর সদর, শ্রীবরদী ও নকলা উপজেলার আরো ১০টি গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়েছে। এতে ২০টি ইউনিয়নের ৭০ গ্রামের প্রায় ২৫ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। শেরপুর-জামালপুর সড়কের পোড়ার দোকান এলাকার কজওয়েটি ৬ ফুট পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় চার দিন থেকে শেরপুর-ঢাকা এবং উত্তরবঙ্গের সাথে এ পথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে। বন্যার পানিতে ডুবে শ্রীবরদীর ঝগড়ারচর নয়াপাড়া গ্রামে কবিতা (১২) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। দুর্গত এলাকায় নিরাপদ পানি ও গো-খাদ্যের সঙ্কট দেখা দিয়েছে।
রৌমারী (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতা জানান, রৌমারীতে দুর্গত মানুষের দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। মানুষের পাশাপাশি পশুখাদ্য সঙ্কট চরম আকার ধারণ করেছে। অনেক স্থানে ঘরবাড়ি থেকে এখনো পানি নামেনি। অতর্কিত ঢলে ঘরে জমানো ধান-চাল, আসবাবপত্র পানিতে ভিজে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। নি¤œবিত্ত মানুষের আয়রোজগারের কোনো পথ না থাকায় অনেককে উপোস দিন থাকতে হচ্ছে। এ দিকে গ্রামীণ সড়ক স্রোতের তোড়ে ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ছড়িয়ে পড়ছে পানিবাহিত রোগ।


আরো সংবাদ



premium cement
দোয়ারাবাজারে পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে হত্যা : স্বামীর আমৃত্যু কারাদণ্ড গাজীপুরে ফ্ল্যাট থেকে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার ভারতে দ্বিতীয় পর্বে ৮৮ আসনে ভোট খালেদা জিয়ার সাথে মির্জা ফখরুলের ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক গাজায় ইসরাইলের যুদ্ধের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ অব্যাহত পাবনায় ১০ কোটি টাকার অনিয়মে ৩ ব্যাংক কর্মকর্তা আটক জীবন্ত মানুষকে গণকবর আগ্রাসন ও যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৃষ্টির জন্য সারা দেশে ইসতিস্কার নামাজ আদায় আরো ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট তাপপ্রবাহ মে পর্যন্ত গড়াবে

সকল