২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

লকডাউনে ই-কমার্স নির্ভরতা বাড়ছে

লকডাউনে ই-কমার্স নির্ভরতা বাড়ছে -

দেশে গত এক বছরে অনেক নতুন ই-কমার্স যেমন এসেছে, তেমনি আবার পরিপক্ব হয়েছে খাতটি। অনেক প্রতিষ্ঠান উদ্ভাবনী সব সার্ভিস নিয়ে হাজির হয়েছে। এর ফলে মানুষের অভ্যাস এখন সাধারণ দোকান থেকে অনলাইনে কেনার দিকে ঝুঁকতে শুরু করেছে। আবারো বেড়েছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। মোকাবেলায় সরকার সাত দিনের লকডাউন দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে আবারো ই-কমার্সে কেনাকাটা বেড়েছে। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে এখনো সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সঠিক সময়ে পণ্য ক্রেতার হাতে পৌঁছানো।
ই-কমার্সগুলোতে লকডাউনে মানুষ যাতে ঘরে বসেই নিত্যপণ্য কিনতে পারেন সে জন্য প্রতিষ্ঠানগুলো যুক্ত করছে নিত্যপণ্যের সমাহার। সহজে এবং কম সময়ে সারা দেশে এমন নিত্যপণ্য পৌঁছাতে কাজ করছে ধামাকাশপিং ডটকম। গ্রোসারি, ওষুধ, মাছ-মাংস, ফ্রোজেন ফুড ও সবজির মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মিলছে ধামাকার নতুন রকেট সার্ভিসে।
ধামাকাশপিং ডটকমের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) সিরাজুল ইসলাম রানা বলেন, লকডাউনে ই-কমার্স নির্ভরতা বাড়ছে। চাল, ডাল ও ওষুধের মতো পণ্যের চাহিদাই এখন বেশি। লকডাউনে মানুষকে যাতে ঘরের বাইরে বেরোতে না হয় সে জন্য আমরা চালু করেছি ধামাকা নতুন রকেট সার্ভিস। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সেলাররা সংযুক্ত হচ্ছেন ধামাকা রকেট সার্ভিসে। যারা চেষ্টা করছেন এই লকডাউনে স্বল্প সময়ে দোরগোড়ায় পণ্য পৌঁছে দিতে। এই সার্ভিসে দেশের যেকোনো প্রান্তে মাত্র ৩২ ঘণ্টার মধ্যে পণ্য পৌঁছাবে ধামাকার রকেট সার্ভিস। ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ বা ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে লকডাউনে বেশ কিছু সহযোগিতামূলক ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানানো হয়েছে। ই-ক্যাবের জেনারেল সেক্রেটারি মো: আবদুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, তারা এই সময়টাতে ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের পাশে থাকবেন। সংগঠনের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারে সে বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন। ই-ক্যাব সরকারের সাথে মিলে বেশ কিছু পলিসি নিয়ে কাজ করছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পণ্য পৌঁছে যায় সে সম্পর্কে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিচ্ছে।


আরো সংবাদ



premium cement