২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ১৭ রমজান ১৪৪৫
`

তুরস্কের হায়া সোফিয়া ও ভারতের রামমন্দির : পার্থক্য যেখানে

তুরস্কের হায়া সোফিয়া ও ভারতের রামমন্দির : পার্থক্য যেখানে - ছবি : সংগৃহীত

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান ২০২০ সালের ১০ জুলাই ইস্তাম্বুলের হায়া সোফিয়া জাদুঘরটি মসজিদে রূপান্তরের ঘোষণা দেন। সেই ঘোষণা অনুযায়ী ২৪ জুলাই শুক্রবার বিশ্ববাসী হায়া সোফিয়ায় মসজিদ হিসেবে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সাক্ষী হয়েছে। এই পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বে উঠেছে আলোচনা ও সমালোচনার ঝড়। কেউ কেউ আবার ভারতের বাবরি মসজিদের স্থানে হিন্দু মন্দির স্থাপনার সাথে হায়া সোফিয়াকে মসজিদে রূপান্তরের ঘটনাটিকে সমানেসমান হিসেবে তুলনা করার নিন্দিত প্রচেষ্টা শুরু করেছেন।

এই মতামতের প্রবক্তারা যুক্তি দেখাচ্ছেন কোনো গির্জা যদি মসজিদে রূপান্তরিত হতে পারে তবে ভারতীয় আদালত ও সরকার কেন একটি মসজিদকে হিন্দু মন্দিরে রূপান্তর করতে পারবে না। এই যুক্তিটি একদিকে যেমন সত্য গোপন করে জনগণকে বিভ্রান্ত করছে, অন্যদিকে ইতিহাসকে ভুলভাবে চালিত করার ছদ্মবেশ ছাড়া আর কিছুই নয়। উভয় স্থাপনা বা স্থানেরই ঐতিহাসিক ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বাবরি মসজিদের স্থানে হিন্দু মন্দির রূপান্তর করা আর হায়া সোফিয়া জাদুঘরটির আসল রূপ মসজিদে রূপান্তরের বিষয়টি আরো সচেতনতার সাথে দেখা উচিত।

বাবরি মসজিদ মামলা : একটি পর্যালোচনা
বাবরি মসজিদটি তৈরি করেছিলেন মীর বাকী। তিনি ছিলেন একজন মুঘল সেনা কমান্ডার। ভারতের মুঘল সম্রাট জহিরউদ্দিন বাবরের অনুমতিতে মীর বাকী অযোধ্যার (একটি ভারতীয় শহর) পাহাড়ের চূড়ায় এটি নির্মাণ করেছিলেন। যেখানে ১৫২৮ থেকে ১৫২৯ খ্রিস্টাব্দে মন্দির বা অন্য কোনো স্থাপনা নির্মাণের কথা ছিল না। মসজিদটির মিহরাবের উপরে এর ইতিহাস লিপিবদ্ধ ছিল। এটি ওই সময় থেকে ১৯২৯ সালের ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত মসজিদ হিসেবে মর্যাদাপ্রাপ্ত ও ব্যবহৃত হয়ে এসেছে। যেখানে মুসলমানরা দিনে পাঁচবার ও শুক্রবারে জুমার নামাজ আদায় করতেন। ওই বছর ২৩ ডিসেম্বর রাতে কিছু হিন্দু দুর্বৃত্ত মসজিদের মিম্বরের কাছে হিন্দু দেবতা রামের একটি মূর্তি স্থাপন করে। পরদিন সকালে তারা ঘোষণা করেন মসজিদে রামের মূর্তির আবির্ভাব ঘটেছে, তাই এটি রাম মন্দিরে রূপান্তরিত করতে হবে।

এই বিতর্কটি নগরের স্থানীয় সিটি আদালতে পৌঁছায়। আদালত অবিলম্বে মুসলিম ও হিন্দু উভয়কেই বাবরি মসজিদকে প্রার্থনা বা ইবাদতের জন্য ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। আদালতের আদেশের পরে একই দিন মসজিদটি তালাবন্ধ করা হয়। এরপর ১৯৫০ সালে হিন্দুরা মসজিদে পূজা করার অনুমতি চেয়ে ও মুসলমানরা আগের ন্যায় প্রতিদিন নিয়মিত নামাজ আদায়ের অনুমতি চেয়ে মসজিদটি খোলার জন্য দেওয়ানি মামলা দায়ের করে।

১৯৮৬ সালের ২৬ জানুয়ারি অযোধ্যা নগর আদালত মসজিদটি খোলার অনুমতি দেয়, তবে সেটি হিন্দু ভক্তদের পক্ষে। আদালতের ওই আদেশে মুসলমানদের মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রবেশের সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। একই বছর হিন্দু সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) পাঁচ শতাব্দীর পুরানো বাবরি মসজিদের জায়গায় একটি হিন্দু মন্দির নির্মাণের জন্য একটি কমিটি গঠন করে। কংগ্রেস পার্টি ও বর্তমানে ভারতের ক্ষমতায় থাকা হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) উভয়ের সুস্পষ্ট পৃষ্ঠপোষকতায় সুপ্রিম কোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে গিয়ে ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদটি ভেঙে ফেলা হয়।

এ সমস্ত ঘটনাবলি সত্ত্বেও বাবরি মসজিদ সম্পর্কিত মামলা আদালত ২০১০ সাল পর্যন্ত অব্যাহত রাখে। এলাহাবাদ হাইকোর্ট বাবরি মসজিদ স্থানের জমিটিকে দুটি ভাগে বিভক্ত করেছিলেন যার এক ভাগ হিন্দুদের জন্য ও অন্যভাগ মুসলমানদের ব্যবহারের জন্য। এখানে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, বাবরি মসজিদ নির্মাণের আগে আদালত ওই স্থানে হিন্দু মন্দির ছিল এমন কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি।

তারপর মুসলমান ও হিন্দুরা এই রায়টি প্রত্যাহারের জন্য সুপ্রিম কোর্টে যায়। সুপ্রিম কোর্ট ২০১১ সালে হাইকোর্টের রায়কে উল্টে দেন। ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবীদের পরামর্শ দিয়েছিল, এই মামলাটি ২০১৭ সালে আদালতের বাইরে নিষ্পত্তি করতে। তবে কোনো লাভ হয়নি। এরপর ৮ মার্চ, ২০১৯ শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্টের সাবেক মুসলিম বিচারক এফ এম ইব্রাহিম কলিমুল্লার নেতৃত্বে একটি মধ্যস্থতা দল গঠন করেন। কিন্তু আদালত মধ্যস্থতাটিকে ২ আগস্ট, ২০১৯ সালে ব্যর্থ ঘোষণা করেন এবং পুনরায় শুনানি শুরু করেন। বিতর্ক সমাপ্ত হয়েছিল ১৬ অক্টোবর ২০১৯।

চূড়ান্ত আদালতের রায় ৯ নভেম্বর ২০১৯ সালে দেয়া হয়েছিল। যে রায়ে আদালত বলেনি বাবরি মসজিদের স্থানে মন্দির ছিল। আদালত কেবল রায় দিয়েছিল, এই বিতর্কিত স্থানটি হিন্দু মন্দির নির্মাণ তদারকি করার জন্য গঠিত কমিটির হাতে হস্তান্তর করতে হবে এবং মসজিদটি নির্মাণের জন্য আরো একটি জমি যেন মুসলমানদেরকে বরাদ্দ দেয়া হয়। তবে আদালত তার রায়ে বাবরি মসজিদের স্থান হিন্দুদের হাতে হস্তান্তর করার কারণ নির্দিষ্ট করে জানাননি। আদালত বিতর্কিত স্থানটি মূলত মসজিদ বা মন্দির কিনা তা উপেক্ষা করে ঘোষণা করেন, মসজিদের জমিটি সম্পূর্ণরূপে মন্দির নির্মাণ তদারকি কমিটির হাতে হস্তান্তর করা হবে।

স্পষ্টতই, শীর্ষ আদালতের রায়টি ন্যায়বিচারের ধারণাকে প্রতিনিধিত্ব করলেও আরএসএস, বিজেপি ও ভিএইচপির সমর্থনেই গেছে।

হায়া সোফিয়া মামলা : একটি পর্যালোচনা
বাইজেনটাইন সম্রাট কনস্ট্যানটিয়াস হায়া সোফিয়া ৩৬০ সালে নির্মাণ করেছিলেন। এটি একটি কাঠের কাঠামো ছিল। ৪০৪ খ্রিষ্টাব্দ অবধি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের খ্রিষ্টানদের উপাসনার স্থান হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়েছিল, যতদিন পর্যন্ত না সম্রাট আর্কেডিয়াসের রাজত্বকালে রাজপরিবারের রাজনৈতিক কোন্দলে এটি পুড়িয়ে দেয়া হয়েছিল।(৩৯৫-৪০৮ খ্রিষ্টাব্দ)।

এরপর প্রায় ১০ বছর ধরে এটি গির্জা বা ক্যাথেড্রালের কাঠামোও ছিল না। পরবর্তী বাইজেন্টাইন সম্রাট দ্বিতীয় থিওডোসিয়াস (৪০২-৪৫০ খ্রিস্টাব্দ) যিনি এক বছর বয়সে শ্রেষ্ঠ শিশু সম্রাট হিসেবে খ্যাত ছিলেন তার অধীনে হায়া সোফিয়া ক্যাথেড্রাল ৪১৫ খ্রিষ্টাব্দে পুনর্নির্মাণ করা হয়েছিল। এটিকে বিদ্রোহীরা আবারো পুড়িয়ে দেয়। সম্রাট প্রথম জাস্টিনিয়ান (৫২৭-৫৬৫ খ্রিস্টাব্দ) সোফিয়াকে গ্রীক অর্থোডক্স গির্জারূপে পুনরায় নির্মাণ করেছিলেন ৫৩১ খ্রিষ্টাব্দে। এটি ৯২১ বছর পর্যন্ত গির্জা হিসেবে অক্ষত ছিল। এরপর উসমানীয়া শাসক সুলতান দ্বিতীয় মেহমেদ (১৪৪৪-১৪৪৬ খ্রিষ্টাব্দ ও ১৪৫১-১৪৮১ খ্রিষ্টাব্দ) কনস্ট্যান্টিনোপল (বর্তমান ইস্তাম্বুল) জয় করেন। ঐতিহাসিকরা দাবি করেন, দ্বিতীয় সুলতান মেহমেদ শহর পতনের পরপরই ১৪৫৩ খ্রিষ্টাব্দে গির্জা হায়া সোফিয়াকে মসজিদে রূপান্তরিত করেছিলেন। তবে এটি দলিল বা পরিস্থিতিগত প্রমাণ ছাড়াই দাবি করা হয়।

এটি সত্য যে, বিজিত সুলতান হায়া সোফিয়ায় প্রবেশ করেছিলেন এবং তার সেনাবাহিনীর কয়েকজনকে খ্রিস্টান ভূখণ্ডে ইসলামের বিজয় ঘোষণার জন্য আজান দিতে বলেছিলেন। ঐতিহাসিকভাবে হায়া সোফিয়া কেবল খ্রিস্টানদের উপাসনা স্থান নয়, বাইজেন্টাইন সম্রাটদের বিনিয়োগের জায়গাও ছিল। হায়া সোফিয়ায় উপরের অংশ রাজপরিবার একচেটিয়াভাবে ব্যবহৃত হতো এবং নবম গেটের মধ্য দিয়ে প্রবেশ পথটি কয়েক শতাব্দী জুড়ে সম্রাট এবং তাদের পরিবারের জন্য ছিল। সুলতান মেহমেদের হায়া সোফিয়ায় প্রবেশের অর্থ ছিল শহরের উপর তার শাসনের ঘোষণা।

দ্বিতীয় সুলতান মেহমেদের নেতৃত্বে উসমানীয়া সেনাবাহিনী যখন শহরে প্রবেশ করেছিল, তখন পুরোহিতসহ প্রায় পুরো জনগণ ওই শহর ছেড়ে পালিয়ে যায়। শহরটি সম্পূর্ণ জনমানব শূন্য হয়ে যায়। জনগণ ও যাজকরা শহরের সমস্ত গির্জা ত্যাগ করেছিল। সুলতান দ্বিতীয় মেহেমেদ তখন পার্শ্ববর্তী শহর ও গ্রাম থেকে তাদের জীবন, সম্পত্তি এবং সম্মান রক্ষার আশ্বাস দিয়ে ফিরে আসার জন্য লোকদের প্ররোচিত করেছিলেন। ফিরে আসা অনেক খ্রিষ্টানই পরে ইসলাম গ্রহণ করেন।

এই পটভূমিতে সুলতান মেহমেদ তার সম্পদ থেকে হায়া সোফিয়া ভবন ও সংলগ্ন জমি কিনে নেন এবং তাদের পুরোহিতদের কাছ থেকে আইনিভাবে হায়া সোফিয়া অর্জনের পরপরই সুলতান এটিকে ওয়াকফ ফাউন্ডেশনের সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। ওয়াকফ ফাউন্ডেশনের অধীনে একটি ওয়াকফ দলিল সংরক্ষিত আছে, যা সন্দেহ ছাড়াই প্রমাণ করে যে, হায়া সোফিয়া মসজিদটি দ্বিতীয় সুলতান মেহমেদের দেয়া ওয়াকফ সম্পত্তি ছিল। ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত হায়া সোফিয়া মসজিদ হিসেবে ছিল।

উসমানীয়া শাসনের পতনের পর তুরস্কের প্রথম ধর্মনিরপেক্ষ সরকারপ্রধান মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক হায়া সোফিয়াকে জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা করেন।

বাবরি মসজিদ ও হায়া সোফিয়ার মধ্যে পার্থক্য
ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি পরিষ্কার হওয়া উচিত যে, দুটি মামলার একে অপরের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই। বাবরি মসজিদ ১৫২৯ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত হওয়ার পর থেকে আরএসএস, বিজেপি, ভিএইচপি গুন্ডারা এবং তথাকথিত রাজনৈতিক অভিজাতরা ১৯৯২ সালে ধ্বংস করার আগ পর্যন্ত মসজিদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল।

আসলে বাবরি মসজিদটি উত্তর ভারতের অযোধ্যা শহরের পাহাড়ের চূড়ায় খালি জমিতে নির্মিত হয়েছিল। ইতিহাসে কোনো রেকর্ড নেই যে, বাবরি মসজিদটি হিন্দু মন্দির ছিল। আরএসএস, বিজেপি এবং ভিএইচপি বাবরি মসজিদের স্থানে মন্দির নির্মিত ছিল এমন কোনো প্রমাণ দিতে ব্যর্থ হয়েছে। আদালতের শুনানিতে হিন্দু পক্ষের ব্যারিস্টার বার বার বলেছেন, লোকেরা বিশ্বাস করে যে, বাবরি মসজিদ মূলত রামের জন্মস্থান। হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন ও সংগঠনের সামাজিক-রাজনৈতিক চাপের কারণে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ওই বিতর্কিত স্থানে হিন্দু মন্দির তৈরির জন্য হিন্দু বিশ্বাসীদের হাতে হস্তান্তর এবং মসজিদের জন্য পৃথক টুকরো জমি বরাদ্দের আদেশ দেন।

হায়া সোফিয়ার বিষয়টি বাবরি মসজিদ মামলার চেয়ে আলাদা। হায়া সোফিয়া মূলত গির্জা ছিল, যা খ্রিষ্টান ও পুরোহিতদের দ্বারা পরিত্যাজ্য ছিল। সুলতান দ্বিতীয় মেহমেদ তার ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে কিনেছিলেন ও ১৪৬২ খ্রিষ্টাব্দে ওয়াকফ ফাউন্ডেশনের কাছে হস্তান্তর করেছিলেন। ওয়াকফ নথির অধীনে ক্রয়কৃত সম্পত্তিটিকে মসজিদ হিসেবে ঘোষণা করেছিল। তুরস্কের তৎকালীন মন্ত্রিসভা এটিকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করে, তবে ১৯৩৪ সাল পর্যন্ত এটি মসজিদ ছিল। ২০২০ সালে ১০ জুলাই তুরস্কের আদালত ১৯৩৪ সালের মন্ত্রিসভার হায়া সোফিয়া জাদুঘর হিসেবে ব্যবহারের রায় বাতিল করে দেয়। এতে এটি মসজিদ হিসাবে পুনঃ ব্যবহারের পথ সুগম করে।

এখন যে কোনো সঠিক-চিন্তাশীল ও ন্যায়বিচার প্রেমী ব্যক্তি বাবরি মসজিদ এবং হাজিয়া সোফিয়ার অবস্থান বিবেচনা করতে পারেন। কেউ যদি এখনো দুটি ক্ষেত্রকে একই দাবি করে তবে এটি নিশ্চিত পক্ষপাত হবে।

ইয়েনি সাফাক ও আনাদোলু এজেন্সিতে প্রকাশিত এ কলামটি লিখেছেন- ভারতের আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে পিএইচডি প্রাপ্ত প্রফেসর ড. ইসরার আহমেদ। তিনি বর্তমানে তুরস্কের আঙ্কারার সামাজিক বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদে অধ্যাপক।


আরো সংবাদ



premium cement
ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটে প্রথম হয়েছেন যারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত ইন্টার্ন চিকিৎসকদের নিজ দেশে ৫ বছর পর ফিরল দিপক চট্টগ্রামে ৬ কিশোর গ্যাংয়ের ৩৩ সদস্য আটক শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠন মজবুত করতে হবে : শামসুল ইসলাম ইউরো ২০২৪’কে সামনে রেখে দল নির্বাচনে বিপাকে সাউথগেট ভারতীয় পণ্য বর্জনকে যে কারণে ন্যায়সঙ্গত বললেন রিজভী মাকে ভরণ-পোষণ না দেয়ায় শিক্ষক ছেলে গ্রেফতার প্রথম বাংলাদেশী আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিরাপত্তা-বিষয়ক আলোচনা করতে উত্তর কোরিয়ায় রুশ গোয়েন্দা প্রধান

সকল