২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭ বৈশাখ ১৪৩১, ১০ শাওয়াল ১৪৪৫
`

এই রাজনীতি আমরা চাই না

-

আমাদের দেশে দলীয় রাজনীতি নিয়ে লেখা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং স্পর্শকাতর বিষয়। কারণ আপনি যদি ক্ষমতাসীনদের ভালো কিছু তুলে ধরেন, তাহলে তারা খুব খুশি। আবার সেই ভালো কিছুর ভেতরে যে নেগেটিভ বিষয়ও জড়িয়ে থাকে এবং তা ওই ভালোর নেগেটিভ দিক, তা নিয়ে আলোচনা করলে, তারাই আবার নাখোশ হন। এমন কি কঠোর কোনো সিদ্ধান্তে যাবেন, তাতে তাদের একটুও বিবেকের তাড়না হয় না। এ কারণে প্রকৃত সত্য বলা ও নির্মোহ বিশ্লেষণ করা দুরূহ, সঠিক তথ্য-উপাত্ত বা সামাজিক যুক্তির আলোকমালা থাকলেও তার উল্টোটাই দেখবেন তারা। এদেরই বলে যারা অন্ধ আজ তারাই বেশি দেখেন। এ কাব্যবাণী আমার নয়, কবি জীবনানন্দ দাশের।

এভাবে যারা ক্ষমতার বাইরে আছেন, তাদের রাজনীতি ও রাজনৈতিক বিষয়ে সমালোচনা করলে তারাও লেখককে সরকারি লোক বা সরকারদলীয় বুদ্ধিজীবী, দলজীবী, পেইড সাংবাদিক/লেখক মনে করেন। এই সমস্যা বাংলাদেশে এখন প্রকট।

এই পরিস্থিতির জন্য কে দায়ী?
আমাদের বিবেচনায় দায়ী হলো রাজনীতি। রাজনীতিতে গণতন্ত্রহীনতা। সরকারের রাজনীতি চর্চায় গণতন্ত্র নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতরে গণতন্ত্র নেই। রাজনৈতিক দলগুলো হচ্ছে একেকজনের পকেটের সামগ্রী। ব্যক্তি যা চান বা চাইবেন, তার দল সেটাই মেনে নেবে। এর কারণ যারা ওই দল করেন তাদের রাজনৈতিক কীর্তির কোনো রূপ গড়ে ওঠেনি। তিনি হয় মাস্তানি করে উঠে এসেছেন, না হলে অর্থের জোরে পদ-পদবি বগলদাবা করেছেন। রাজনীতিতে যে নীতি-আদর্শ বলে বিষয়টি ছিল, তার রেশটুকুও নেই আজ। আমরা দেশটিকে মুক্তিযুদ্ধের ভেতর দিয়ে স্বাধীন করেছিলাম গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য। সেই গণতন্ত্রে সাম্য ছিল আদর্শ। সেই গণতন্ত্রে বাক/মতপ্রকাশ/ মিছিল-সমাবেশ করে প্রতিবাদ করার রাজনৈতিক স্বাধীনতা ছিল। ছিল বলছি এ কারণে যে, সংবিধানে ওই সব অধিকার দেয়া আছে, তা আজ শব্দবন্দী হয়ে আছে। তার চর্চা নেই। সব নাগরিকেরই সেই সাংবিধানিক অধিকার আছে এবং নেই স্তরে ঝুলে আছে। তারা বুঝতে পারে না, তাদের কথা বলার অধিকার আছে কি নেই। আর রাজনৈতিক দলগুলোর তো নেই-ই।

২.
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হিসেবে যারা ভর্তি হন তারা পড়াশোনোর জন্য আসেন বলে মনে হয় না। তাদের মা-বাবা শিক্ষার জন্যই পাঠান সন্তানকে। কিন্তু সেই বাবা-মা হয়তো জানতেও পারেন না, তার ছেলে ছাত্রলীগে/ছাত্রদলে বা অন্য কোনো ছাত্রসংগঠনে যোগ দিয়েছে এবং প্রয়োজনে হকিস্টিক, লাঠিসোটা বা ধারালো অস্ত্র নিয়ে মিছিল করছে বা প্রতিপক্ষের পেছনে ধাওয়া করছে, কোপ বসাচ্ছে তারই ক্লাসমেটের পিঠে। যে কথা বললাম, তার জন্য কি কোনো নমুনা বা উদাহরণ দিতে হবে?

রাজনীতি কেমন হয়ে গেছে তার নমুনার জন্য কয়েকটি শিরোনাম তুলে দিচ্ছি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়/ক্যাম্পাসে ন্যূনতম সহাবস্থান এখন হুমকির মুখে, আওয়ামী লীগের যৌথসভা/ছাত্রদলকে পিটিয়ে আওয়ামী লীগের প্রশংসা পেল ছাত্রলীগ, অষ্টগ্রাম উপজেলা আওয়ামী লীগ/নেতাদের ইচ্ছায় নতুন কমিটিতে পুরনোরাই, আমার তো সরকারি গুণ্ডা আছে/বাঁশখালী উপজেলার একজন ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী, সুষ্ঠু ভোটের দাবিতে কাফনের কাপড় পরে ইসির সামনে প্রার্থীদের অবস্থান, শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিচ্ছে, আমরা কি বসে বসে তামাক খাবো... ওবায়দুল কাদের, কুমিল্লা বিএনপি/অনুসারীরা ভালো পদ না পাওয়ায় পদত্যাগের হুমকি নেতার, স্কুল বন্ধ করে লক্ষ্মীপুরে আওয়ামী লীগের সম্মেলন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়/ছাত্রলীগ করলে হলে আসন, সাধারণ ছাত্রের ঠাঁই নেই, ছাত্ররাজনীতি/অছাত্র আর ছাত্রত্ব নেই বিতর্কে ছাত্রলীগ/ছাত্রদল, নির্বাচনে না এলে বিএনপির অবস্থা হবে ন্যাপের মতো -শেখ সেলিম, কুমিল্লা বিএনপির তিনটি কমিটি ঘোষণা, মহানগরে প্রথম, নরসিংদী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হলেন খায়রুল কবীর খোকন।

এ সব শিরোনামের ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। তারপরও যারা দলান্ধ তাদের জন্য কিছু বলা যেতে পারে। শিরোনামগুলো পড়লেই পাঠক বুঝবেন রাজনীতি এখন দলীয় নেতৃত্বের ব্যক্তিগত ইচ্ছা-অনিচ্ছার অধীন। সেখানে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচন করে নেতা হওয়ার কোনো পথ খোলা নেই। দলের সদস্য ও সমর্থকরা চাক বা না চাক, উপর থেকে যাকে নেতা বানানো হবে, তিনিই হবেন নেতা। এই অগণতান্ত্রিকতাই এ দেশের রাজনীতিকে কলুষিত যেমন করেছে, তেমনি দলান্ধ ও নেতান্ধ করেছে।

উপরিউক্ত শিরোনামগুলো থেকেই আমরা একটা বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসতে পারি, রাজনীতি কেন্দ্রীভূত হয়েছে সর্বোচ্চ স্তরে। অর্থাৎ কেন্দ্র যাকে খুশি নেতা বানাতে পারে, যাকে খুশি পদ থেকে বের করে দিতে পারে। এটা ঠিক রাজতন্ত্রের মতো। রাজা যদি বলেন সূর্য পশ্চিমে উঠেছে, জাতিকে সেটাই মেনে নিতে হতো। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো হয়েছে রাজতন্ত্রেরই মিনিয়েচার বা ক্ষুদ্র সংস্করণ। একেকটা রাজনৈতিক দল (দক্ষিণপন্থী বা পুঁজিপন্থী দলগুলো) একেকটি রাজনৈতিক রাজার রাজ্য। যখন পৃথিবীতে রাজতন্ত্র কায়েম ছিল, তখন যেমন ছিল শাসনব্যবস্থা, আজো যেন ঠিক সেই রকমই শাসন চলছে। একটি উদাহরণ দেয়া যাক। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হয়েছিল অতীতে ক্ষমতাসীন দলের হাতে। তারপর সেটি এসে ভেড়ে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ঘাড়ে। তারা বিদায় নেয়ার পর আসে আওয়ামী লীগ সরকারের হাতে। সেতুতে ঋণ দেয়া নিয়ে বহু নাটকের পর সরকার নিজের অর্থায়নে এর কাজ শেষ করেছে, এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছে জাতি। এই সেতুতে রেললাইন যুক্ত করা হয়েছে পরে। ২০১১ সালে।

ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত রেললাইন প্রকল্পটিও পদ্মার চেয়ে পাঁচগুণ বড় মেগা প্রকল্প যখন ঘোষিত হলো এ প্রকল্পের বিষয়টি, আমরা খুশি হয়েছিলাম। কারণ পদ্মা সেতু হচ্ছে, সাথে রেলও যুক্ত হলে যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটে যাবে, এই ধারণা আমাদের হলো। তখনো জানা যায়নি যে, ওই প্রকল্পের জন্য ৩৪ হাজার ৯৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ২০২২ সালের মধ্যে এই প্রকল্প সম্পন্ন করার কথা বলা হয়েছে। এই প্রকল্পে চীন সরকার দেবে ২৪ হাজার ৭৪৯ কাটি টাকা ঋণ আর সরকার নিজস্ব তহবিল থেকে দেবে ১০ হাজার ২০০ কোটি টাকা।

প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দোরগোড়ায় এখন। পদ্মা সেতুতে রেললাইনের কাজ এখনো শেষ হয়নি। ঢাকা থেকে মাওয়ায়, তারপর পদ্মা সেতু পার হয়ে ফরিদপুরের ভাঙ্গা, নড়াইল ও শরীয়তপুর হয়ে যাবে যশোর পর্যন্ত ব্রডগেজ রেললাইন। এই লাইন তৈরিতে যেসব কাজ আছে সেগেুলো শেষ হয়নি এখনো। ১৭২ কিলোমিটার রেলপথে তৈরি করা হবে ১৪টি নতুন ও ছয়টি পুরনো স্টেশন পুনরায় নির্মাণ, ৬৬টি বড় সেতু, ২৫৪টি ছোট সেতু নির্মাণ করতে হবে। জমি অধিগ্রহণসহ যাবতীয় বিষয় সম্পন্ন করতে কী পরিমাণ সময় লাগতে পারে, তা কেউ বলতে পারে না।

এত বিশাল ঋণের একটি প্রকল্প নেয়ার আগে এর সম্ভাব্যতা যাচাই না করেই নেয়া হয়েছে। পদ্মা সেতুতে রেললাইন হলে ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব কমে দাঁড়াবে ২১২ কিলোমিটার। যাত্রীসেবা এবং পণ্যপরিবহনে খুবই ভালো উদ্যোগ, সন্দেহ নেই। কিন্তু প্রতি বছর কত পরিমাণ পণ্য ও যাত্রী সেতু দিয়ে পারাপার হবে, তার জন্য রেলকে কত টাকা ট্যারিফ গুনতে হবে, সে সম্পর্কে তেমন কোনো ধারণাই প্রকল্প নেয়ার আগে করা হয়নি। সেটা এখন ধরা পড়েছে, যখন সেতু কর্তৃপক্ষ ট্যারিফ প্রস্তাব করেছে। রেল মন্ত্রণালয় বলেছে, রেলের পক্ষে ওই ট্যারিফ দেয়া সম্ভব নয়। সেতু কর্তৃপক্ষ একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান আর রেল মন্ত্রণালয় সরকারের নিজস্ব। রেলের আয় সরাসরি রাজস্ব খাতে যুক্ত হয়। ঢাকা, খুুলনা বা যশোর হয়ে খুলনা পর্যন্ত রেলপথে পণ্য পরিবহন ও যাত্রীসেবা দিয়ে যে পরিমাণ আয় হবে তা দিয়ে ট্যারিফ পরিশোধ করা যাবে না। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক বছরের জন্য ট্যারিফ একেক রকম ধরা হয়েছে। সর্বশেষ বছরে রেলওয়েকে পরিশোধ করতে হবে ২৫১ কোটি টাকা।

ট্যারিফ নির্ধারণের প্যাটার্ন দেখলেই বোঝা যায় এই প্রকল্প কতটা ভায়াবল হবে। বলা হয়নি যে, চীনা ঋণের সুদ কত পরিমাণ। সেটা কি আন্তর্জাতিক অর্থপ্রতিষ্ঠানগুলোর মতো শতকরা হাফ পার্সেন্ট নাকি এক পার্সেন্ট। নাকি কথিত, বা শোনা কথা ৬ শতাংশ সুদে ঋণ নেয়া হয়েছে? ঋণ কে দিয়েছে, সেটার চেয়েও বড় বিষয় হচ্ছে- ওই ঋণ পরিশোধের শক্তি আমাদের আছে কি নেই। সেতু কর্তৃপক্ষ কেন এত বিশাল অঙ্কের ট্যারিফ চাইছে, তা খতিয়ে দেখা উচিত। নিশ্চয় সেতু কর্তৃপক্ষের নেয়া ঋণের অর্থ সুদেমূলে ওঠাবেই। তা না হলে, চীনা বিনিয়োগ সুদেমূলে ফেরত দেবে কেমন করে?

সেতু কর্তৃপক্ষ কেবল ট্যারিফ রেটই করেনি, রেললাইন শেষ হওয়ার আগেই আগামী বছর থেকেই ট্যারিফ দিতে বলেছে। অবশ্য, এই রেললাইনের কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালে। এ হচ্ছে যাকে বলে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেয়া।

৩.
যেসব ছাত্রের ছবি উঠেছে পত্রিকার পাতায়, তাদের হাতে ধরালো রামদা কিংবা আরো আরো নামের দেশী অস্ত্র নিয়ে, তাদের মা-বাবার চোখে পড়বে না এগুলো। কারণ তারা থাকেন দেশের প্রান্তিক এলাকায়। পাড়া-প্রতিবেশীদের কারো চোখে পড়লে, তারা হয়তো বলবে- দেখো তোমার ছেলের কারবার। বাবার কী করার থাকবে? ছেলেকে তিনি পাঠিয়েছিলেন পড়াশোনো করতে। পড়াশোনা করে পরিবারের মুখ উজ্জ্বল করবে, হাল ধরবে সংসারের। কিন্তু শিক্ষার্থী তো সংসারের হাল ধরার আগেই রাজনীতির হাল ধরে বসেছে। একদিন হয় সে মন্ত্রী হবে, না হলে হত্যার শিকার হয়ে পরপারে যাবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কি এ জন্যই ছেলেকে পাঠান প্রান্তিক এলাকার বাবা-মা? এ নিয়ে একটি সার্ভে হওয়া জরুরি, কারা রাজনীতির ওই লাঠিয়াল হচ্ছে। তারা কোথাকার যুবক। ঢাকা শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে কত পারসেন্ট আছে এই রকম সন্ত্রাসী কাজে। যদিও কেউ স্বীকার করবে না, প্রতিপক্ষকে পিটিয়ে তারা দোষের কাজ বা অপরাধ করেছে। যখন প্রতিপক্ষকে পেটানোর জন্য রাজনৈতিক দলের তরফ থেকে ছাত্রদের বাহবা দেয়া হয়, তাও আবার যৌথ মিটিংয়ে, তখন বোঝা যায় রাজনীতি এখন প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার মধ্যে ঢুকেছে, যেখানে কোনো আলো নেই, কেবল অন্ধকার।

রাজনীতি কি অন্ধকারের বিষয়?
আমরা জানি, বেশির ভাগ ছাত্রই রাজনীতির বাইরে। তবে তারা রাজনীতি সচেতন। তাদের নামে হলে সিট বরাদ্দ হয়েছে, কিন্তু তারা সেখানে ঠাঁই পান না। কারণ তারা ছাত্রলীগের সদস্য হননি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কেন ওই ছাত্রসংগঠনের এমন কর্ম সহ্য করে? কারণ ওই ছাত্রদের অভিভাবক স্বয়ং সরকারি দল! ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল যাদের অভিভাবকরাই ক্ষমতায় থাকুন না কেন, ভিসি ওই রকম কোনো পদক্ষেপ নেন, তার ভিসিত্ব আর থাকবে না। ক্ষমতাসীন দলের এবং সরকারের মনে কি একবারও এই শরম জাগে না যে, এই হিংসাত্মক পরিবেশের জন্য তারাই দায়ী এবং এই অপরাধে তারাই দোষী সাব্যস্ত হবেন। জাতি তাদেরই দোষী ভাববে এবং তাদের সন্তানদের বিপথগামী করতে তারাই উদ্বুদ্ধ করে চলেছেন?

৪.
ছাত্র রাজনীতি বন্ধের প্রসঙ্গ প্রায়ই সামনে আসে। যে রাজনীতি কল্যাণ বহন করে না, তা অপরাজনীতি। যে রাজনীতি প্রতিপক্ষকে মেরে-কেটে আহত করে বা নিহতের তালিকায় নিয়ে যায়, সেটা রাজনীতি নয়, সেটা অপরাজনীতি।

ছাত্র রাজনীতি নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার উপযোগী পরিবেশ গড়ে তোলা সম্ভব।


আরো সংবাদ



premium cement
অর্থনীতিতে চুরি : ব্যাংকে ডাকাতি পাকিস্তানে আফগান তালেবান আলেম নিহত যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য না করলে এ বছরই রাশিয়ার কাছে হারতে পারে ইউক্রেন : সিআইএ প্রধান রাশিয়ার সামরিক শিল্পক্ষেত্রে প্রধান যোগানদার চীন : ব্লিংকন ইরাকে সামরিক ঘাঁটিতে 'বিকট বিস্ফোরণ' শেখ হাসিনা সব প্রতিবন্ধকতা উপড়ে ফেলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী গাজায় ইসরাইলি গণহত্যা বন্ধে বিশ্ববাসীকে সোচ্চার সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ব্যক্তির মৃত্যু নীলফামারীতে তিন হাজার ১৭০ চাষির মাঝে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ কারাগারে কয়েদির মৃত্যু উজ্জ্বল হত্যার বিচার দাবিতে সরিষাবাড়ীতে মানববন্ধন

সকল