২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

‘আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির মানে কী

-

একজন বিচক্ষণ মানুষ যাচ্ছিলেন একটি শহরের পাশ দিয়ে। তিনি স্রষ্টাকে লক্ষ্য করে বলে উঠলেন কিভাবে আবার শহরটি প্রাণ ফিরে পাবে। পবিত্র কুরআনের সূরা বাকারায় ২৫৯ আয়াতে বহু আগের ঘটনাটি আল্লাহ উল্লেখ করেছেন। সেটি ছিল একটি বিরান জনশূন্য উল্টে পড়ে থাকা শহর। সেখানে আবার জনবসতি গড়ে ওঠা ওই ব্যক্তির কাছে একটি অসম্ভব ব্যাপার মনে হয়েছিল। আল্লাহ তাকে তাৎক্ষণিক মৃত্যু দিলেন, এক শ’ বছর পর আবার জীবিত করলেন। তাকে জিজ্ঞেস করা হলো, তুমি কতক্ষণ ঘুমিয়েছ? তিনি জানালেন এক দিন বা তার কিছু অংশ। মহান স্রষ্টা তাকে জানালেন, না, তুমি এভাবে এক শ’ বছর ঘুমিয়ে কাটিয়েছ। তাকে লক্ষ করতে বলা হলো, তুমি যে খাদ্য ও পানীয় নিয়ে এসেছিলে, তা পচেনি এমনকি স্বাদ সামান্যও বদলেনি।

বলা হলো, ‘তাকিয়ে দেখো, তোমার গাধাটির দিকে। সেটির আর কোনো অস্তিত্ব এখন অবশিষ্ট নেই, ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। তবে এখন আমরা এটিকে আবার কিভাবে পূর্ণরূপে ফিরিয়ে আনি সেটি দেখো।’ তিনি সামনেই দেখতে পেলেন, মাটির সাথে মিশে যাওয়া হাড়গোড় অস্তিত্ব পাওয়া শুরু করেছে। একটার সাথে আরেকটা হাড় জোড়া লাগছে। সেগুলোর ওপর পরানো হলো গোশতের পোশাক। তার ওপর মোড়ানো হলো চামড়া। তাতে লেগে গেল চুল পশম ও লোম। তার সামনে এক শ’ বছর আগের গাধাটি হুবহু আগের রূপে হাজির হয়ে গেল। এসব দেখে বিচক্ষণ ব্যক্তি মন্তব্য করেছিল, ‘ইন্নাল্লাহা আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির’। আয়াতের শেষে তার মন্তব্যটি সংযুক্ত রয়েছে।

তিনি আসলে কোনোভাবে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না, শহরটিতে আবার জনবসতি গড়ে উঠতে পারে। অথচ এ শহরটি আগে একবার শূন্য থেকে গড়ে উঠেছিল, যেখানে এর কোনো অস্তিত্ব ছিল না। এই পুরো মহাবিশ্ব এমনকি চিন্তা করা মানুষটিরও একসময় কোনো অস্তিত্ব ছিল না। আজ তার কাছেই অনেক কিছু অসম্ভব আর অবাস্তব মনে হচ্ছে। তাই তাকে দেখিয়ে দেয়া হলো সব কিছু সম্ভব। আমরা যদি খুঁটিয়ে লক্ষ করি তা হলে দেখতে পাবো, এই পথিকের কাছে থাকা খাদ্য ও পানীয়ের ওপর দিয়ে সময় প্রবাহিত হয়নি। তাই তার খাদ্য পচেনি, পানির রঙ ও গন্ধ পরিবর্তন হয়নি। অন্য দিকে গাধাটির ওপর দিয়ে এক শ’ বছর অতিবাহিত হয়েছে। সে কারণে সেটির অস্তিত্ব বিলীন হয়ে মাটির সাথে মিশে গেছে। আবার সেটিকে এক শহর পুনরুজ্জীবিত করার মতোই ফিরিয়ে আনা হয়েছে। গাধাটির বয়স ও শক্তিতেও কোনো হেরফের হয়নি। চোখের সামনে এটি পূর্ণ অস্তিত্ব ধারণ করার কারণে তিনি মন্তব্যটি করেছিলেন, ‘ইন্নাল্লাহা আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির’।

আরবি বাক্যাংশটির অর্থ হচ্ছে, নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রত্যেক বিষয়ের ওপর ক্ষমতাবান। আরো সহজ করে বলা যায়, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ প্রতিটি ব্যাপারে তার ক্ষমতা প্রয়োগে সক্ষম।’ আয়াতের এ অংশটি বাংলাদেশে বিভিন্ন সরকারি বিভাগে উৎকীর্ণ থাকে। বিশেষ অনুষ্ঠানে কিংবা জাতীয় দিবসের প্রদর্শনীতে তা কখনো কখনো দেখাও যায়। বাক্যাংশটি খচিত পতাকা ও প্লাকার্ড বিভিন্ন সময় প্রদর্শিত হয়। কুরআনে বহু জায়গায় বিভিন্ন ফরম্যাটে কথাটি পুনরাবৃত্ত করা হয়েছে। এর দ্বারা মহাবিশ্বের স্রষ্টা আল্লাহর ক্ষমতা ও কর্তৃত্বের প্রকাশ হয়ে থাকে। মূলত যারা আল্লাহর এই বিপুল ক্ষমতা কর্তৃত্বের সাথে পরিচিত হতে পারেন তারা একান্ত বিনীত মানুষ হন। তারা সবসময় সমর্পিত থাকেন। কোনো বেআইনি উদ্ধত কাজ করা কোনোভাবে তাদের দ্বারা সম্ভব হয় না। বাংলাদেশে সরকারি কর্মকাণ্ডে দুর্নীতি অনিয়ম আর বেআইনি কর্মকাণ্ডের এখন বিপুল বিস্তৃতি ঘটেছে। যদি জনগণের প্রতি সঠিক দায়িত্ব পালন করা না হয়, তা হলে সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনীর আনুষ্ঠানিকতায় আয়াতাংশটি যতই ব্যবহৃত হোক, তা অর্থহীন একটি বিষয় হয়ে থাকবে।

আল্লাহর ক্ষমতা কর্তৃত্ব ও শক্তির কথা কুরআনে ‘খুলে খুলে’ বর্ণনা করা হয়েছে। গাছের একটি পাতাও ঝরে না তার অগোচরে। মাটির গভীরে একটি শস্য কণার অস্তিত্ব কিংবা শুষ্ক ক্ষয়িষ্ণু কণাও স্রষ্টার আয়ত্তের মধ্যে রয়েছে। আমরা ‘ছোটখাটো’ বলে অনেক কিছুকে উপেক্ষা করি। মনে করি এগুলো ধর্তব্যের বিষয় নয়। বাস্তবে বস্তুর একেবারে ক্ষুদ্রতম ইউনিটও গুরুত্বপূর্ণ। মূলত তার ওপর মহাবিশ্বের মূল অস্তিত্ব দাঁড়িয়ে রয়েছে। আমাদের কর্মকাণ্ডের অনেক কিছুকেই আমরা গণায় ধরি না, আমরা একেবারে উদাসীন। বাস্তবে কাজের ছোট ছোট অংশগুলো নিয়েই একজন মানুষ। নানা অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি ছোট বলেই আমরা মনে করে থাকি। আল্লাহ যেভাবে প্রতিটি জিনিসকে আয়ত্ত করে রেখেছেন তাতে বোঝা যাচ্ছে, আমাদের প্রত্যেকটি সূ²াতিসূ² কাজের হিসাব এক দিন নেয়া হতে যাচ্ছে। আজ মানুষের চোখকে ফাঁকি দিয়ে সেগুলো করলেও এক দিন সেটি ঠিকই আল্লাহর সামনে প্রকাশিত হবে। এসবের দায় আমাদের তখন পরিশোধ করতে হবে।

নজরদারির অভাবে মানুষ অনিয়ম, দুর্নীতি ও অবৈধ কাজ করে। সিসিটিভি ক্যামেরার ব্যবহার অনেক ক্ষেত্রে এগুলো কিছুটা দমাতে সক্ষম হওয়ায় তার প্রমাণ মেলে। যখন আমরা দেখি, কেউ আমাদের দেখছে না আমরা তখন অন্যায়টা করে ফেলি। মনে করি যে, কর্তৃপক্ষ কোনোভাবে বিষয়টি টের পাবে না। বিশ্বাসী মানুষের ক্ষেত্রে সচেতনভাবে কোনো ধরনের অন্যায়, অনিয়ম করা সম্ভব নয়। বলা হয়েছে, তোমরা মনে করেছিলে ছোটখাটো বিষয়গুলো কিংবা মনুষ্য চক্ষুর অগোচরে থাকা বিষয়গুলো কেউ দেখছে না। হিসাবের দিন সাক্ষ্য দিবে হাত, পা, চামড়া।’ আমরা মূলত এগুলোর সাহায্যেই কাজ করি। কিন্তু মনে করি না যে, এক দিন এগুলো আমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে।

আবার মাটির একটি কণাও আল্লাহর নজরে রয়েছে। কিংবা সেই কণা যদি এর চেয়েও ক্ষুদ্রাকৃতির হয় তা হলেও সেটি তার হিসাবের মধ্যে রয়েছে। এতে বোঝা যায়, বর্তমান জামানার ন্যানো প্রযুক্তির মতো সূ²াতিসূ² জিনিস আমরা বিজ্ঞানের আবিষ্কার বলে আহ্লাদিত; সেটি স্রষ্টারই। তিনি বলেছেন, ‘তোমরা যেখানে থাকো আমি সেখানে রয়েছি। তোমরা দুইজন হলে আমি তৃতীয়জন হিসেবে সেখানে উপস্থিত থাকি। এর বেশি-কম সংখ্যায় তোমরা যাই হও না কেন আমি তোমাদের সাথে রয়েছি।’ তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে তিনি বহুবার মানুষকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, তোমাদের অন্তরে কী রয়েছে আমি জানি। এমনকি আগামীতে সেখানে কী হবে সে ব্যাপারে আমি অবহিত।’ এ ধরনের ব্যাপারগুলো সম্পূর্ণরকমে বিশ্বাসগত। কেউ যদি বিশ্বাসী হয় তাহলে আল্লাহর উপস্থিতি সে এভাবে দেখতে পাবে। সেটি সিসি ক্যামেরার চেয়ে তার জীবনে আরো বহু শক্তিশালী হিসেবে কার্যকর হবে। সে কারণে সে দুনিয়ার আইনকানুন, যা অন্যায় হিসেবে হাজির করে সেগুলো করবে না। এ ছাড়াও অন্য যেসব অন্যায় মানুষের আইনে ধর্তব্য নয়; কিন্তু আল্লাহ অন্যায় বলেছেন সেগুলোও সে কখনো করবে না। সে কারণে একজন বিশ্বাসী মানুষ পৃথিবীতে আইকন হয়ে দাঁড়ান। নবী ও রাসূলরা এ চরিত্রের মানুষ ছিলেন। তাদের যারা অনুসরণ করবেন তারাও একই ধরনের মানুষ হয়ে উঠবেন।

‘যাকে ইচ্ছা আল্লাহ ক্ষমতা দান করেন। আবার যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নেন। যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন। যাকে ইচ্ছা অপমানিত করেন। সব রকমের কল্যাণ তো আপনারই হাতে।’ সূরা আল ইমরানের ২৬ আয়াতে হজরত মুহাম্মদ সা:-এর প্রার্থনা আকারে মানুষকে এটি জানাতে বলা হয়েছে। সরকারি বড় বড় অনুষ্ঠানে এ আয়াতটি পাঠ করতে দেখা যায়; অর্থাৎ ক্ষমতাসীনদের কাছে এ কথাটি খুব প্রিয়। তারা বোঝাতে চান ক্ষমতা তাদের আল্লাহই দিয়েছেন; অর্থাৎ আল্লাহ যে সর্বশক্তিমান সেটি এই অর্থে তারাও স্বীকার করেন। বাস্তবে বিশ্বে যত শাসক এখন রয়েছেন বেশির ভাগই ক্ষমতার অপব্যবহার করে থাকেন। তারা এর দ্বারা জনসাধারণের কল্যাণ ও ভালো করার বদলে দমনপীড়ন চালান। জনগণের সাথে অঙ্গীকার ভঙ্গ করেন। শেষে মন্তব্য করা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আপনি সব কিছুর ওপর একক ক্ষমতাবান।’ আজকের লেখার শিরোনামটি এখানে আবার পাওয়া যাচ্ছে।

পৃথিবীর জীবনে মানুষের জন্য যে পরীক্ষা চলছে সেটি স্পষ্ট করে বোঝা যায়। আল্লাহ যদি সর্ব ক্ষমতা প্রয়োগে সক্ষম হয়ে থাকেন তা হলে কিভাবে জঘন্য সব অপকর্ম শাসকরা চালিয়ে যাচ্ছেন? মূলত আল্লাহ মানুষকে দিয়েছেন স্বাধীন ইচ্ছা শক্তি। সে তার পছন্দের প্রতিফলন ঘটাতে পারবে। এখানে সেই ব্যক্তি সফল হবে যে তার ইচ্ছাকে আল্লাহর বেঁধে দেয়া সীমারেখার ভেতরে রাখবেন। যেমন শাসকরা যদি খোদাভীরু হতেন তা হলে তাদের কোনো বাহিনী মানুষ হত্যা করবে সেটি কখনো ঘটত না। এমনকি মানুষকে ‘একটা ফুলের টোকা’ও বেআইনিভাবে তারা দিতেন না। অন্তত শাসকরা তাদের বাহিনীকে এমন নির্দেশই কড়াকড়িভাবে দিতেন। আমাদের বাহিনীগুলোর বিরুদ্ধে বহু হত্যা গুম খুনের অভিযোগ অব্যাহতভাবে উঠছে। আমাদের শাসকরা কারি সাহেবদের মুখ থেকে কুরআনের ওই অংশের আবৃত্তি শুনতে পছন্দ করেন, যেখানে বলা হয়েছে ক্ষমতা আল্লাহ দিয়েছেন। তারা এতটুকুই কুরআন থেকে নিচ্ছেন। বাকি কাজগুলোতে কেবল নিজেদের ইচ্ছা ও পছন্দের গুরুত্ব দিচ্ছেন। আল্লাহ কী বলছেন সেটি নিয়ে মোটেও ভাবিত নন। তার ভয়াবহ পরিণামও পৃথিবীতে বহু দেখা যায়। যারা ক্ষমতাকে যাচ্ছেতাই ব্যবহার করেছে তাদের জন্য সে পরিণাম অবধারিতভাবে নেমে এসেছে। সূরা ইমরানের ওই আয়াতটিতে রয়েছে, ‘যাকে চান আল্লাহ অপমানিত লাঞ্ছিত করেন।’ সময় সব কিছু প্রমাণ করে দেয়। অনেক বড় ক্ষমতাধরদের পরিণাম পরবর্তী স্বৈরাচারীদের জন্য শিক্ষা হতে পারত। বিস্ময়কর হচ্ছে, একজন স্বৈরাচারের জন্যও সেটি শিক্ষা হয়ে আসেনি। কোনো স্বৈরাচারী কোনোভাবে ভাবতেই পারেন না, অপরাধের শাস্তি পৃথিবীতেও তাদের একবার আস্বাদন করতে হবে।

ক্ষমতার উত্থানপতন নিয়ে আমরা একটা হিসাব-নিকাশ করি। কেন একটি রাজশক্তির চূড়ান্ত পতন হয়েছে তার বাহ্যিক কারণও আমরা দেখতে পাই। কোনো একটি দেশে কোনো একটি দল বা ব্যক্তির যদি কোনো কারণ ছাড়াই ক্ষমতা দীর্ঘায়িত হতে দেখি, তা হলে ধরে নেই আমেরিকা তাকে সমর্থন করছে। কিংবা আমরা মনে করি রাশিয়া চীন ভারতের মতো শক্তিগুলো সরকারের পক্ষে রয়েছে। চূড়ান্ত পতন হয়ে দোর্দণ্ড প্রতাপশালী শাসক যখন বিচারের মুখোমুখি হন, তখন মনে করি বৃহৎ শক্তিগুলো তার মাথার ওপর থেকে ছায়া বা সমর্থন উঠিয়ে নিয়েছে। তাই তাদের পতন হয়েছে, তারা বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। কদাচিৎ ক্ষমতার উত্থান-পতনে জনতার সম্মিলিত শক্তির জোরও পরিলক্ষিত হয়।

‘পৃথিবীর প্রতিটি কাজে আল্লাহ তার ক্ষমতা প্রয়োগে সক্ষম’- কুরআনের এ অমোঘ ঘোষণাটি যদি গভীরভাবে উপলব্ধি করি তা হলে দেখতে পাবো, ক্ষমতার উত্থান-পতনসহ পৃথিবীর সব কাজের পেছনে আল্লাহর অনুমোদনই চূড়ান্ত কথা। এটি আমরা ভ‚রাজনীতির একটি সমীকরণ হিসেবে দেখতে পারি এবং সেটি মিলেও যাবে। পৃথিবীতে মানুষের লিখিত ইতিহাসের বিভিন্ন পর্বে আমরা যদি বিচরণ করি এবং সেটিকেও সরলরেখায় রেখে বিবেচনা করি তা হলে দেখতে পাবো, সাময়িক কারণগুলোর পেছনে রয়েছে বৃহৎ ও সুদূরপ্রসারী কারণ। মূলত আল্লাহ মানবতার ইতিহাসকে উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে একটি চূড়ান্ত পরিণামের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। যারা আজ ক্ষমতার দম্ভ দেখাচ্ছেন তারা চাইলে নিজেদের সামলে নিতে পারেন। সেই সুযোগ সব সময় মানুষের জন্য রাখা হয়। মানুষ সেটি তোয়াক্কা করে না। তাই তাকেও চরম পরিণতির মুখে পড়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে হয়।
jjshim146@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
রাত পোহাতেই রুদ্ধদ্বার অনুশীলন শুরু বাংলাদেশের সাটুরিয়ায় প্রশান্তির বৃষ্টি চেয়ে সালাতুল ইসতিসকা আদায় ইরান নিয়ে মার্কিন হুঁশিয়ারি পাকিস্তানকে গাজায় গণকবরের বিষয়ে ইসরাইলের কাছে ‘জবাব’ চেয়েছে হোয়াইট হাউস দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান বাস্তবায়ন করা হলে হামাস অস্ত্র ছাড়তে রাজি শনিবার থেকে শুরু গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা, প্রস্তত জবি ক্যাম্পাসগুলোতে মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে সমর্থন করেন বাইডেন: মুখপাত্র নোয়াখালীতে ইসতিসকার নামাজ আদায় জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তিভাব থাকবে বান্দরবানে বৃষ্টির চেয়ে চোখের পানি ফেলে বিশেষ নামাজ চকরিয়ায় যুবককে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৭

সকল