২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

সৃষ্টিবিনাশী লেখক শিল্পীরা

-

২০১৬ সালের ঘটনা। যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের নিউ অর্লিনস শহরে একটি বাড়িতে আগুন লেগেছে। বহু দূর থেকে একজন লোক ছুটে আসছেন সেই বাড়ির দিকে। তিনি ওই বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দা। লোকটি জ্বলন্ত আগুন উপেক্ষা করে দৌড়ে ঢুকে গেলেন নিজের ফ্ল্যাটে। ভয়ডর বলে কিছুই কাজ করেনি তার মনে। তিনি নিজের ল্যাপটপটি তুলে নিয়ে এলেন আগুনের ভেতর থেকে। জানা গেল, তিনি একজন লেখক। ওই ল্যাপটপে তিনি দু’টি উপন্যাস লিখে শেষ করেছেন। সেগুলো তখনো অপ্রকাশিত। এই লেখকের নাম গিডিওন হজ (Gideon Hodge)। ঘটনাটি বিশ্বজুড়ে সংবাদমাধ্যমে জায়গা করে নেয়। সেই ঘটনাটি মনে পড়ল একজন বাঙালি লেখক শিল্পীর সব সৃষ্টিকর্ম ধ্বংস করার ঘোষণা শোনার পর।

পশ্চিমবঙ্গের প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক, সাংবাদিক, লেখক ও সাবেক সংসদ সদস্য কবীর সুমন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শেষ ইচ্ছাপত্র প্রকাশ করেছেন। তাতে তিনি তার মৃত্যুর পর তার সব সৃষ্টি ধ্বংস করে ফেলতে বলেছেন। জীবনের কোনো হতাশা, দুঃখ, ব্যর্থতা বা অবসাদগ্রস্ততা থেকে তিনি এটি চাননি। বলেছেন, ‘আমার জীবনে কোনো হতাশা, দুঃখ, ব্যর্থতাবোধ, অবসাদ নেই। আমি সানন্দে বেঁচে আছি, আমার কাজ করে যাচ্ছি।’ কবীর সুমনের ওই ঘোষণার সূত্রে মনে পড়ল বিশ্বজুড়ে বহু খ্যাতনামা কবি, সাহিত্যিক, শিল্পীও এভাবে নিজের সৃষ্টি ধ্বংস করেছেন। নিজের সৃষ্টির প্রতি একজন লেখক, শিল্পীর যে কী অপরিসীম ভালোবাসা থাকে তার প্রমাণ গিডিওন হজের ঘটনাটি। মৃত্যুভয় তুচ্ছ করে তিনি আগুনের ভেতর ছুটে গেছেন ল্যাপটপ উদ্ধার করতে; মূলত নিজের সৃষ্টিকে বাঁচাতে। অন্য দিকে কিছু মানুষ নিজের হাতে গলা টিপে হত্যা করছেন সন্তানতুল্য সৃষ্টিকে। এই বৈপরীত্য কী কারণে ঘটে আমাদের জানা নেই। এ জন্যই পৃথিবী এত বিচিত্র মনে হয় আমাদের কাছে।

অনেক সময় নিজের ওপর আস্থার অভাব, স্পর্শকাতর বিষয়বস্তুর কারণে উদ্বেগ, জীবনের দৃষ্টিভঙ্গি বা লক্ষ্যের পরিবর্তন কিংবা নিছক জীবনের প্রতি বা নিজের সৃষ্টিকর্মের প্রতি বীতশ্রদ্ধা বা বিরক্তির কারণে অনেক লেখক, কবি, শিল্পী নিজের সৃষ্টিকর্ম ধ্বংস করেছেন অথবা ধ্বংস করার জন্য অন্যদের নির্দেশ দিয়ে গেছেন। আজ আমরা এমনই অসংখ্য দৃষ্টান্তের মধ্যে গুটিকয়েক এখানে তুলে ধরব পাঠকদের জন্য-

খুবই বিখ্যাত ঘটনার জন্ম দিয়েছেন জার্মানভাষী চেক ঔপন্যাসিক ও ছোট গল্পকার ফ্রাঞ্জ কাফকা (১৮৮৩-১৯২৪)। মেটামরফোসিস বা রূপান্তর নামের উপন্যাসের জন্য বিশ্বখ্যাত কাফকাকে মনে করা হয় বিগত শতাব্দীর সবচেয়ে প্রভাবশালী লেখক। তিনি নিজের অনেক লেখা পুড়িয়ে দিয়েছিলেন স্রেফ অনাস্থার কারণে। আর যখন স্বাস্থ্যহানি ঘটে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে যাচ্ছেন তখন বন্ধু ম্যাক্স ব্রডকে অসমাপ্ত সব পাণ্ডুলিপি নষ্ট করে ফেলার জন্য বলে গিয়েছিলেন। ১৯২৪ সালে কাফকার মৃত্যু হলে ব্রড কিন্তু বন্ধুর অনুরোধ রক্ষা করেননি। তার মনে হয়েছিল, লেখাগুলো প্রকাশ করা উচিত। ব্রডের কারণেই কাফকার মৃত্যুর পর তার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লেখা ‘দ্য ট্রায়াল’, ‘দ্য ক্যাসল’, ‘আমেরিকা’ প্রভৃতি প্রকাশ পেয়েছিল।

আমেরিকান চিত্রশিল্পী জন বলডেসারি (১৯৩১-২০২০) ‘আরো এককাঠি সরেস’। তিনি নিজের শিল্পকর্ম পোড়ানোর কাজটাকেই একটি শিল্পকর্ম হিসেবে হাজির করেন। ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থীকে নিয়ে রীতিমতো ব্যানার ইত্যাদি টাঙ্গিয়ে এই ধ্বংসযজ্ঞের আয়োজন করেন তিনি। ব্যানারটি ছিল অনেকটা কবরের স্মারকলিপি বা এপিটাফের মতো। এই দাহনকর্মের একটি নামও দিয়েছিলেন, ‘দ্য ক্রিমেশন প্রজেক্ট’, বহ্নি উৎসব প্রকল্প। এই বহ্নি উৎসব ভিডিও করা হয় এবং ছবি তোলা হয়। প্রথম জীবনের সব চিত্রকর্ম পুড়িয়ে দিয়ে শিল্পের নতুন অভিযাত্রা শুরু করবেন এটাই ছিল তার অভিপ্রায়। শিল্পকর্ম পোড়ানোর পর ছাই নিয়ে একটি ভস্মাধারে সংরক্ষণ করেন।

বিখ্যাত ‘ট্রেজার আইল্যান্ড’ গ্রন্থের লেখক রবার্ট লুইস স্টিভেনসন (১৮৫০-১৮৯৪) ছিলেন স্কটিশ কবি, ঔপন্যাসিক ও ভ্রমণকাহিনী লেখক। বহু বছর ধরে মনে করা হতো, তিনি তার প্রথম গ্রন্থ ‘দ্য স্ট্রেঞ্জ কেস অব ড. জেকিল অ্যান্ড মি. হাইড’-এর পাণ্ডুলিপি দেখিয়েছিলেন স্ত্রী ফ্যানিকে। সেটা পড়ে ফ্যানি নাকি খুবই বিরূপ মন্তব্য করেন। সে কঠোর মন্তব্য সহ্য করতে পারেননি লেখক। তিনি পুরো পাণ্ডুলিপিটিই পুড়িয়ে ফেলেন। অবশ্য এটি কতটা সত্য, জানার উপায় নেই। কারণ এটি পরে বই হয়ে বেরিয়েছিল।

বিশ্ব সাহিত্যে আগ্রহ আছে এমন কোনো পাঠক নেই যিনি রুশ ঔপন্যাসিক ভ্লাদিমির নভোকভের (১৮৯৯-১৯৭৭) নাম শোনেননি। ১৯৭৭ সালে মারা যাওয়ার আগে তিনি একটি অসম্পূর্ণ উপন্যাসের খণ্ড খণ্ড পাণ্ডুলিপি স্ত্রীর কাছে দিয়ে বলেছিলেন, আমার মৃত্যুর পর এটি পুড়িয়ে ফেলবে। ‘অরিজিনাল অব লরা’ নামের সেই পাণ্ডুলিপিটি তার স্ত্রী ভেরা কখনোই নষ্ট করতে পারেননি। এমনকি ভেরার মৃত্যুর পর তার ছেলেও সেটি নষ্ট করতে পারেনি। বরং ছেলে দিমিত্রি তার শেষ বয়সে পৌঁছে ২০০৮ সালে বাবার সেই খণ্ড উপন্যাসটি বিশ্ববাসীর জন্য প্রকাশের ব্যবস্থা করেন।

একই রকম ঘটনা ঘটে আরেক খ্যাতনামা রুশ সাহিত্যিক নিকোলাই গোগলের (১৮০৯-১৮৫২) ক্ষেত্রেও। ‘ডেড সৌল’ লিখে তিনি বিশ্বজয় করেছিলেন। পরে ধর্মীয় গোঁড়া মতবাদে বিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। তার গোঁড়ামি এমন স্তরে পৌঁছায় যে, বেশ কয়েক বছর ধরে উপন্যাসটির দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড লিখে শেষ করার পর তার মনে হয়, এগুলো মানের দিক থেকে সন্তোষজনক নয়। ঈশ্বরের অনিচ্ছার কারণেই তার লেখার মান উচ্চাঙ্গের হচ্ছে না, এমন ধারণা থেকে তিনি নিজের ধর্মগুরুর শরণাপন্ন হন। সেই ধর্মগুরু গোগলকে ওই দু’টি পাণ্ডুলিপি পুড়িয়ে ফেলার পরামর্শ দেন। গোগল দু’টি পাণ্ডুলিপিই আগুনে জ্বালিয়ে দেন। ওই ঘটনার ১০ দিনের মাথায় মাত্র ৪২ বছর বয়সে মারা যান গোগল।

স্ত্রীর মৃত্যুশোকেও নিজের লেখা পাণ্ডুলিপি বিসর্জন দিয়েছেন একজন লেখক। তিনি দান্তে গ্যাব্রিয়েল রসেটি (১৮২৮-১৮৮২)। স্ত্রীর লাশ কফিনে ভরে সেটি বন্ধ করার মুহূর্তে রসেটি তার সর্বশেষ লেখার নোটবইটি গোপনে কফিনে রেখে দেন। মৃত স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার এই পরাকাষ্ঠা চিরস্থায়ী হয়নি। ছয় বছর পর শোক কমে এলে তার হুঁশ ফেরে। তিনি নোটবুকের কবিতাগুলো স্মরণ করে লেখার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে চেষ্টা খুব একটা ফলপ্রসূ হয়নি। এর পর তিনি লোক ভাড়া করে গোরস্তানের কবর থেকে স্ত্রীর কফিন চুরি করান এবং নোটবইটি উদ্ধার করেন। ছয় বছরে সেই নোটবইয়ের অবস্থা হয়েছিল খুবই করুণ। তবু অনেক কষ্টে কবিতাগুলো উদ্ধার করতে পেরেছিলেন রসেটি। সেগুলোই ছিল তার সেরা কবিতা।

ফরাসি চিত্রশিল্পী ক্লদ মনে’র (১৮৪০-১৯২৬) পাগলামির কথা সারা বিশ্ব জানে। একবার তিন বছর ধরে আঁকা ছবিগুলো তিনি কেটে টুকরো টুকরো করেছিলেন। আর সেটি করেছিলেন ছবিগুলোর প্রদর্শনী আয়োজনের আগ মুহূর্তে। বৃহদাকারের ১৫টির মতো ছবি সেবার তিনি ধ্বংস করে দেন। জীবনের শেষ পর্যায়ে এসেও তিনি ৬০টির মতো ছবি নিজের হাতে ধ্বংস করেন। এসব ছবি তার জীবনবোধের যথাযথ প্রতিফলন নয় এমনটাই মনে হয়েছিল তার।

ফ্রান্সির বেকন (১৯০৯-১৯৯২) নামে বিংশ শতাব্দীর এক ইংরেজ শিল্পীও একই কাণ্ড করেছেন। ‘ক্রুসিফিকশন’, ‘পোর্ট্রটে অব পোপস’ ইত্যাদির মতো ধর্মীয় চিত্রকল্পসমৃদ্ধ তার বিদ্রোহী চিত্রকর্ম প্রায়ই সমকালের গ্রহণযোগ্যতার সীমা পেরিয়ে যেত। ১৯৪৪ সালে তিনি তার প্রথম জীবনে আঁকা সব পরাবাস্তব ধারার চিত্রকর্ম ধ্বংস করে ফেলেন। পরেও অসংখ্য কাজ নষ্ট করেছেন। নিজের কাছে মানোত্তীর্ণ মনে হয়নি, এমন সব কাজ নষ্ট করে ফেলতে তার বুক একটুও কাঁপত না। ১৯৯২ সালে যখন মারা যান তখনো তার স্টুডিওতে নষ্ট করে ফেলা শতাধিক চিত্রকর্ম পাওয়া যায়।

কালজয়ী আইরিশ লেখক জেমস জয়েস বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ লেখক হিসেবে স্বীকৃত। ‘ইউলিসিস’ তার সবচেয়ে বিখ্যাত রচনা। কিন্তু তার জীবনেও হতাশা এসেছিল এবং তিনি তার আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস ‘স্টিফেন হিরো’ আগুনে ফেলে দিয়েছিলেন। কারণ এটি প্রকাশের জন্য অন্তত ২০ জন প্রকাশকের কাছে গিয়েও প্রত্যাখ্যাত হন। প্রচলিত গল্প এমন যে, তার স্ত্রী ও বোন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুন থেকে সেই পাণ্ডুলিপির কিছু কিছু অংশ উদ্ধার করেন। সেই উদ্ধার করা অংশগুলোর ভিত্তিতেই পরে লেখেন তার বিখ্যাত উপন্যাস ‘আ পোর্ট্রটে অব দ্য আর্টিস্ট অ্যাজ অ্যা ইয়াং ম্যান’।

ধর্মীয় গোঁড়ামি কেবল হিন্দু-মুসলমানের একচেটিয়া সম্পদ এমন ধারণা বিশ্বে খুব চালু; বিশেষ করে মুসলমানদের ক্ষেত্রে। ইসলামোফোবিয়ার ধুয়া তুলে দেয়া হয়েছে সারা বিশ্বে এবং সেটি করেছে পাশ্চাত্য তথা খ্রিষ্টান বিশ্ব। অথচ ইতিহাস খুঁজলে দেখা যাবে, খ্রিষ্টজগতে গোঁড়ামি আরো বেশি ভয়াবহ, যেমনটি দেখেছি গোগলের ক্ষেত্রে। তেমনই আরেকজন কবি জেরার্ড ম্যানলি হপকিন্স (১৮৪৪-১৮৮৯)। এই ইংরেজ কবি ছিলেন ধর্মে ক্যাথলিক খ্রিষ্টান। পরে কোনোভাবে তিনি জেসুইট ধারার খ্রিষ্টমতে দীক্ষিত হন। ধর্মবিশ্বাসের এই পরিবর্তনের পর ১৮৬৮ সালে তিনি তার আগের ধর্মবিশ্বাস থেকে লেখা সব কবিতা পুড়িয়ে ফেলেন। সেগুলো চিরকালের জন্য হারিয়ে গেছে। তিনি চেয়েছিলেন, তার সব শক্তিসামর্থ্য শুধু ধর্মের জন্য ব্যয় করবেন, শিল্প বা কাব্য সৃষ্টির জন্য নয়। পরে পাদ্রি হিসেবে কাজ করেছেন। সাত বছর কিছু লেখেননি। এরপর এক জাহাজ দুর্ঘটনায় সাতজন সন্ন্যাসিনীর মৃত্যুর ঘটনায় শোক প্রকাশ করে একটি কবিতা লেখেন। এটিই তার জীবনের নতুন বাঁক ফেরা। মৃত্যুর পর কবিতাগুলো প্রকাশিত হলে তিনি তার সময়ের অর্থাৎ ভিক্টোরিয়ান যুগের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন। তাকে বলা হয়, ওই যুগের সবচেয়ে উদ্ভাবনী ক্ষমতাসম্পন্ন কবি। ইংরেজ রোমান্টিক কবি ও রাজনীতিক লর্ড বায়রনের (১৭৮৮-১৮২৪) সব ডায়েরি রীতিমতো সভা করে, সিদ্ধান্ত নিয়ে পুড়িয়ে ফেলেন তার বন্ধু প্রকাশক ও অন্যরা। এ ধরনের পরিকল্পিত সিদ্ধান্ত নিয়ে পাণ্ডুলিপি পোড়ানোর ঘটনাটিকে অনেক সময় বর্ণনা করা হয়, ‘সাহিত্যের ইতিহাসে জঘন্যতম অপরাধ’ হিসেবে।

এ ছাড়াও অসংখ্য ঘটনা আছে যেগুলো নিছক পাগলামি বলে উড়িয়ে দেয়া যায় না। স্রষ্টা নিজ হাতে কেন নিজের সৃষ্টিকে ধ্বংস করেন, তার ব্যাখ্যা চাওয়ার আসলে কিছু নেই। হয়তো এটিও জগতের অনেক অমীমাংসিত রহস্যের একটি।


আরো সংবাদ



premium cement
গাজায় সাহায্য বাড়াতে ইসরাইলকে নির্দেশ আইসিজের দিল্লি হাইকোর্টে কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে জনস্বার্থ মামলা খারিজ বস্ত্র-পাট খাতে চীনের বিনিয়োগ চায় বাংলাদেশ জামালপুরে সাব রেজিস্ট্রারকে হত্যার হুমকি মামলায় আ’লীগ নেতা গ্রেফতার গাজায় অনাহার যুদ্ধাপরাধ হতে পারে : জাতিসঙ্ঘ ‘প্রত্যেককে কোরআনের অনুশাসন যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে’ মতলব উত্তরে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের শেষ ধাপের পরীক্ষা শুক্রবার লম্বা ঈদের ছুটিতে কতজন ঢাকা ছাড়তে চান, কতজন পারবেন? সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করলেন ভুটানের রাজা বছরে পৌনে ৩ লাখ মানুষের মৃত্যু দূষণে

সকল