২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ১৮ রমজান ১৪৪৫
`

করোনার মাঝে দীর্ঘমেয়াদি বন্যা

করোনার মাঝে দীর্ঘমেয়াদি বন্যা - ছবি : সংগৃহীত

করোনাভাইরাস মোকাবেলায় বাংলাদেশ হিমশিম খাচ্ছে। বলতে গেলে এর অভিঘাত পড়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রতিটি খাতে। নানা ওলট-পালট চলছে সব ক্ষেত্রে। মানুষ হারাচ্ছে স্বাভাবিক কর্মক্ষেত্র। এর ফলে তাদের পোহাতে হচ্ছে দুঃসহ অর্থনৈতিক দুর্ভোগ। 

এরই মধ্যে আবার বাংলাদেশ পড়েছে বন্যার কবলে। এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে এখন বাংলাদেশে চলছে মওসুমি বন্যা। খবর পাওয়া যাচ্ছে, বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ তলিয়ে গেছে বন্যার পানিতে। এর ফলে বন্যার কবলে পড়েছে ১৫-২০ লাখ মানুষ। তাদের অনেকেই পানিবন্দী হয়ে বসবাস করছে। আবার কেউ কেউ বাড়িঘর ছেড়ে গরু-বাছুর ও সংসারসামগ্রী নিয়ে চলে গেছে কাছাকাছি কোনো উঁচু জায়গাতে। বাস করছে খোলা আকাশের নিচে। সব জায়গায় আজো পৌঁছায়নি সরকারি ত্রাণসামগ্রী। বন্ধ হয়ে গেছে গ্রামের মানুষের কৃষিকাজসহ স্বাভাবিক কাজকর্ম। সেই সাথে বন্ধ হয়ে গেছে বন্যাকবলিত লোকদের স্বাভাবিক আয় রোজগার। ফলে করোনা মহামারীর এই সময়ে বন্যা বাংলাদেশের জন্য বয়ে এনেছে বাড়তি চ্যালেঞ্জ। দক্ষিণ এশিয়ার লাখ লাখ মানুষ এই মৌসুমি বন্যার কবলে। দক্ষিণ-এশীয় অঞ্চলে সাধারণত এই বন্যা আসে জুন-সেপ্টেম্বর সময়ে।

প্রতি বছরই বন্যা এ অঞ্চলের মানুষের জন্য ব্যাপক ক্ষতি বয়ে আনে। বাংলাদেশের অবস্থান গাঙ্গেয় বদ্বীপ এলাকায় হওয়ায় এবং এদেশের ওপর দিয়ে বঙ্গোপসাগরে প্রবাহিত বিভিন্ন নদীর কারণে প্রতি বছর বর্ষাকালে ছোট ও মাঝারি আকারের বন্যা হয়ে থাকে। প্রতি বছর বাংলাদেশের প্রায় ২৬ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা, অর্থাৎ মোট ভূখণ্ডের ১৮ শতাংশ বন্যায় প্লাবিত হয়। দেখা গেছে, প্রতি ১০ বছরে একবার বাংলাদেশে বড় ধরনের বন্যা হয়; যেমন- ১৯৮৮, ১৯৯৮ ও ২০০৮ সালের বন্যা। এসব বন্যায় সব সময় সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়ে বাংলাদেশ। সে জন্য সাংবাৎসরিক প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। 

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের প্রধান বলেছেন, এবারের বন্যা এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ধরনের বন্যা। ভারী বৃষ্টিপাতে হিমালয় থেকে সৃষ্ট নদীগুলোর পানি বেড়ে ভারত ও বাংলাদেশের ব্রহ্মপুত্র ও গঙ্গা অববাহিকা প্লাবিত হয়েছে। উত্তর-মধ্য বাংলাদেশের ব্রহ্মপুত্র নদের পানি এরই মধ্যে বিপদসীমার ১৬ ইঞ্চি উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে ক্ষতির মুখে পড়েছে বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ।

শুধু বাংলাদেশেই নয়, পাশের দেশ ভারতের আসাম, সিকিম এবং নেপালেও এই বন্যা আঘাত হেনেছে। আসামের ২৮টি জেলা ৩৩ লাখের মতো মানুষ ইতোমধ্যেই এই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বন্যার কারণে এরই মধ্যে আসামে মৃত্যু ঘটেছে ৮৫ জনের। হাজার হাজার মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে ত্রাণশিবিরে। আবার অনেকে পানিবন্দী অবস্থায় আটকা পড়েছে তাদের বাড়িঘরে। সেখানকার জরুরি-সেবা বিভাগের কর্মীরা বন্যাকবলিত মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে রাত-দিন কাজ করে চলেছেন। আসামের কমপক্ষে ১৮০টি বাঁধের বন্যার পানির তোড়ে ভেঙে গেছে। এগুলো পাঁচ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ ব্রহ্মপুত্র বরাবর বাঁধের নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত। এসব বাঁধ ভাঙার বিরূপ প্রভাব পড়বে ভাটিতে বাংলাদেশের বন্যা পরিস্থিতির ওপর। অপরদিকে নেপালে বন্যার পাশাপাশি চলছে ভূমিধসের ঘটনাও। জানা গেছে, এরই মধ্যে বন্যা ও ভূমিধসে দেশটিতে মারা গেছে ৫০ জন। বন্যার কারণে এরই মধ্যে লক্ষাধিক মানুষ নিদারুণ দুর্ভোগে পড়েছে। বন্যার তাণ্ডব চলছে সিকিমেও।

আসামের মতো আমাদেরকেও এখন করতে হচ্ছে করোনা মহামারী দমনের পাশাপাশি বন্যা মোকাবেলার কাজও। অন্য কথায়, এই সময়ে আমাদের মোকাবেলা করতে হচ্ছে দুটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জÑ করোনাভাইরাস দমন এবং বন্যার দুর্ভোগ ও ক্ষয়ক্ষতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা।

এ দিকে বলা হচ্ছে, ইতোমধ্যেই দ্বিতীয় দফার বন্যা দীর্ঘস্থায়ী রূপ নিতে পারে। এবার একসাথে দেশের চার অঞ্চলে বন্যা হতে পারে। তা ছাড়া বন্যা পরিস্থিতি দীর্ঘমেয়াদি রূপ নিয়ে মানুষের দুর্ভোগ শতগুণে বাড়িয়ে তুলতে পারে। এমন আশঙ্কাই করছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র। গত ২৭ জুন শুরু হয়েছিল প্রথম দফার বন্যা। 

এদিকে দ্বিতীয় দফার বন্যাকবলিত এলাকায় অনেকের হাঁটু-কোমর সমান পানি জমেছে। নাটোরের সিংড়ায় পানির স্র্রোতে ভেঙে গেছে সড়ক। বিঘিœত হচ্ছে সেখানকার গ্রামীণ যোগাযোগ। বন্যার পানি বেড়ে যাওয়ায় ইসলামপুর-দেওয়ানগঞ্জ রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ। দেশের অন্যান্য বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের দুর্ভোগ এ থেকে ভিন্ন কিছু নয়। 

এদিকে বুয়েটের পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এ কে এম সাইফুল বলেছেন, দ্বিতীয় দফার বন্যায় দেশের পূর্বাঞ্চলসহ রাজধানীর নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে। উপমহাদেশে, বিশেষ করে ভারতের পূর্বাঞ্চলের সাত রাজ্য, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম এবং আমাদের বাংলাদেশে এবার যে বৃষ্টিপাত হচ্ছে, তা নজিরবিহীন। এর ফলে রেকর্ড পরিমাণ পানিপ্রবাহ বাংলাদেশে সৃষ্টি করতে পারে নজিরবিহীন বন্যা। এ কারণে চলতি মাসের শেষের দিকে দেশের উত্তর, উত্তর-পূর্ব, উত্তর-মধ্য ও মধ্যাঞ্চলে বন্যা দেখা দিতে পারে। এর মধ্যে উত্তর এবং উত্তর-মধ্যাঞ্চলের বন্যা ভয়ানক রূপ ধারণ করতে পারে। 

দেশের চারটি অববাহিকা হচ্ছেÑ ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা, মেঘনা ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকা। এর মধ্যে প্রথম তিনটি অববাহিকায় সম্প্রসারিত হতে পারে দ্বিতীয় দফার এই বন্যা। বৃষ্টিপাতের বিভিন্ন মডেল বিশ্লেষণ করে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র বাংলাদেশের প্রধান প্রধান নদ-নদীর জন্য দুই সপ্তাহের অববাহিকাভিত্তিক বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে। এই পূর্বাভাস প্রতিবেদন প্রত্যেক জেলা প্রশাসককেও পাঠানো হয়েছে। ২৩ জেলায় এই বন্যা আঘাত হানতে পারে।

আমাদের প্রতিটি খাতে করোনার অভিঘাত পড়েছে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ খাত দেশটাকে সচল রাখতে ও একই সাথে করোনা ও বন্যার অভিঘাত মোকাবেলা করতে অধিকতর জোরালো ভূমিকা পালন করছে এই মহামারীর সময়েও। খাত তিনটি হচ্ছেÑ কৃষি, স্বাস্থ্য এবং আইসিটি বা তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাত। স্বভাবতই আশা করা হয়েছিল ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে এই খাত তিনটি বেশ গুরুত্ব পাবে। কার্যত তা হয়নি। মনে হচ্ছে, খাত তিনটি করোনা মহামারীর সময়ে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ, সে বিষয়টি অনুধাবনে আমাদের নীতি-নির্ধারকরা ব্যর্থ হয়েছেন। তা ছাড়া এই সময়ে দেশের এক-তৃতীয়াংশ বন্যার কবলে পড়ায় কৃষি খাতকে সচল রাখার গুরুত্ব আরো বেড়ে গেছে। সে অনুধাবনও নেই সরকারের নীতি-নির্ধারকদের মাঝে। অপর দিকে, বন্যা যে আমাদের জন্য সাংবাৎসরিক একটি সমস্যা, তা আমরা বাজেট প্রণয়নের সময় যেন ভুলে যাই। তাই বন্যা মোকাবেলা এবং কৃৃষি ও কৃষক পুনর্বাসনে আমাদের হাতে থাকে না প্রয়োজনীয় অর্থ। এমনকি, বাজেটে বন্যা মোকাবেলার জন্য রাখা হয়নি প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ।

এবারের বাজেট যখন প্রণীত হয় ততদিনে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যার প্রাদুর্ভাব শুরু হয়ে গিয়েছিল। সাধারণত কৃষি খাতেই বন্যার অভিঘাত পড়ে সবচেয়ে বেশি। অতএব এ বিষয়টি মাথায় রেখে কৃষি খাতে বিশেষ বরাদ্দ রাখা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কার্যত তা হয়নি। কৃষি খাতের বরাদ্দে নেই কোনো বিশেষত্ব। বাজেটে কৃষকদের জন্য পুনঃঅর্থায়নের যে ঘোষণা রয়েছে, তা বাস্তবায়নের ব্যাপারে কৃষি-বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। চলতি অর্থবছরে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে যে চারটি স্তম্ভের কথা বলা হয়েছে, সরকার তার মধ্যে কৃষি খাতকে বিবেচনা করেছে ‘দ্বিতীয় স্তম্ভ’ হিসেবে। কিন্তু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এই মহামারীর মন্দা ও বন্যা বছরের বাজেটে কৃষি খাত কি প্রত্যাশিত বরাদ্দ পেয়েছে? বিশেষজ্ঞরা এ ব্যাপারে ভিন্নমত পোষণ করে বলেছেন, কৃষি খাতের চাহিদার প্রতি বাজেটে যথেষ্ট গুরুত্ব দেয়া হয়নি। এই মহামারীর সময়ে বিশ্বব্যাপী খ্যাদ্যাভাবের প্রবল আশঙ্কা করা হচ্ছে, সেখানে দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর জন্য বাজেটে কোনো কার্যকর ব্যবস্থার কথা নেই। এর ওপর, ঘাড়ে চেপেছে দুই দফার ‘বন্যা’ নামের নতুন সঙ্কট। প্রকৃতপক্ষে, চলতি বাজেটে কৃষি খাতের বরাদ্দে নেই কোনো বিশেষত্ব।
প্রকৃতপক্ষে, চলতি বাজেটে মোট বাজেটের ৫.৩ শতাংশ বরাদ্দ করা হয়েছে কৃষি খাতে, যা বিগত অর্থবছরের বাজেট বরাদ্দের হারের চেয়ে কম। বিগত অর্থবছরে এই হার ছিল মোট বাজেটের ৫.৪২ শতাংশ। 

খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল কৃষির কারিগরায়ন, সেচকাজ, বীজ উন্নয়ন ও কৃষি পুনর্বাসনে প্রণোদনা দেয়া এবং সারে ভর্তুকি অব্যাহত রাখার কথা বলেছেন। প্রধানমন্ত্রীর পাঁচ হাজার কোটি টাকার কৃষিঋণের বাইরে পুনঃঅর্থায়নের জন্য তিন হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল গঠনের কথাও বলেছেন। বলা হয়েছে, স্বল্প আয়ের লোকেরা এ তহবিল থেকে ঋণ নিতে পারবে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আশঙ্কা আছে কৃষকরা এই ঋণ পাবে কি না। জাতিসঙ্ঘের কৃষি ও খাদ্য সংস্থার পর্যবেক্ষণ হচ্ছে এবার গত ৫০ বছরের তুলনায় সবচেয়ে বড় ধরনের খাদ্যসঙ্কট দেখা দিতে পারে। এর ওপর বন্যা এসে হাজির নতুন বিপদ হিসেবে। তাই সম্ভাব্য এই সঙ্কট মোকাবেলায় প্রয়োজন ছিল বাজেটে বর্ধিত পরিমাণে খাদ্য উৎপাদনের ওপর জোর দেয়া। কৃষি ও কৃষকের সহায়তায় বাজেটে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়া। কিন্তু সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা নেই।

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের সাবেক সদস্য পরিচালক মো: জাহাঙ্গীর আলম মনে করেন, এখন আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ : কোভিড-১৯ এবং আসন্ন বৈশ্বিক খাদ্যসঙ্কট। এখন গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে কৃষকের হাতে নগদ অর্থ দেয়া। যারা চাকরি হারিয়ে গ্রামে ফিরে গেছে, তাদের কী করে কৃষিকাজে সম্পৃক্ত করা যায়, তার কার্যকর উপায় বের করা। কিন্তু কৃষক ও তাদের কাছে ঋণ পৌঁছানোটাই একটি বড় চ্যালেঞ্জ। 

করোনার সময়ে সরকার নানা ধরনের ত্রাণ ও সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। কিন্তু যারা এর উপকারভোগী হওয়ার কথা, তারা তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। কারণ, দুর্নীতিবাজরা এখানেও সক্রিয়। চাল চুরি থেকে শুরু করে স্বাস্থ্যসেবায় সীমাহীন দুর্নীতি চলছে, তার ছিটেফোঁটা খবর আমরা পাচ্ছি গণমাধ্যমে। দুর্নীতিরোধে এ সরকারের ব্যর্থতা আকাশচুম্বী। চলমান বন্যার সময়েও ত্রাণসামগ্রী ও অন্যান্য সহায়তা কর্মসূচি নিয়ে সরকার মাঠে নামবে। এসব ক্ষেত্রেও এর যাবতীয় নিয়ন্ত্রণ হাতে নেবে শাসকদলীয় নেতাকর্মীরা, সাথে থাকবে নানা সিন্ডিকেট। তাই এখানেও চলবে আগের মতোই দুর্নীতি। ফলে প্রকৃত উপকারভোগীরা থাকবে বঞ্চিত। সরকারকে ভেবে দেখতে হবে, কী করে এই দুর্নীতি থেকে আমরা বাঁচতে পারি। মনে রাখতে হবে, আমরা এখন পার করছি একটি বিশেষ সময়। এ সময়ে আমাদের মোকাবেলা করতে হচ্ছে দুটি অস্বাভাবিক চ্যালেঞ্জÑ বন্যা ও করোনা। সরকার ও জাতির ঐক্যবদ্ধ আন্তরিক প্রয়াসই এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার একমাত্র উপায়।


আরো সংবাদ



premium cement
আওয়ামী লীগকে ‘ভারতীয় পণ্য’ বললেন গয়েশ্বর দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে দাগনভুঞার যুবক নিহত কাশ্মিরে ট্যাক্সি খাদে পড়ে নিহত ১০ অবশেষে অধিনায়কের ব্যাপারে সিদ্ধান্তে পৌঁছল পাকিস্তান জাতিসঙ্ঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থাকে আবার অর্থায়ন শুরু করবে জাপান শেখ হাসিনার অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি বিএনপিকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে : ওবায়দুল কাদের রাশিয়া সমুদ্র তীরবর্তী রিসোর্টে ১৬.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে সিরিয়ায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৩৬ সেনা সদস্য দৌলতদিয়া ঘাটে পন্টুন থেকে নদীতে পড়ে যুবকের মৃত্যু অ্যানেসথেসিয়ার পুরনো ওষুধ বাতিল করে কেন নতুনের জন্য বিজ্ঞপ্তি! বাইডেনের মেয়াদে রুশ-মার্কিন সম্পর্কের উন্নতির কোনো আশা নেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

সকল