টি-২০ স্ট্যান্ডার্ডে আমরা অনেক পিছিয়ে : নান্নু
- ক্রীড়া প্রতিবেদক
- ২৭ মে ২০২৪, ০০:০৫
এক যুগের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও ২০ ওভারের ক্রিকেটের সাথে এখনো মানিয়ে নিতে পারেনি বাংলাদেশ। এখনো টি-২০ খেলা শিখেনি বাংলাদেশ। এমন সমালোচনার মুখে এখনো পড়তে হয় তাদের। মারকুটে ব্যাটিংয়ের অভাবের সাথে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের চাপে ফেলতে না পারাও ব্যর্থতার আরো একটি অংশ। বাংলাদেশের টি-২০ ইতিহাসে আনন্দের স্মৃতি খুবই কম। সবশেষ কয়েক বছরে আফগানিস্তান কিংবা অন্যান্য সহযোগী দেশ ২০ ওভারের ক্রিকেটে নিজেদের উন্নতির ছাপ রাখলেও বাংলাদেশ এখনো বন্দী হয়ে আছে আগের জায়গাতেই। যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে সিরিজ হার সেটি প্রমাণ করেছে আরো একবার। বিশ্বকাপের আগে এমন হারে তাই হতাশা ছুঁয়ে গেছে সবার মাঝে।
সমস্যাটা কোথায়, স্কিল নাকি মানসিকতায়। বাংলাদেশের সাবেক প্রধান নির্বাচক অবশ্য অকপটে স্বীকার করলেন নিজেদের স্ট্যান্ডার্ড না থাকাটাকে। নান্নু বলেন, ‘টি-২০ সংস্করণে আমাদের যে স্ট্যান্ডার্ড এই জায়গায় আমরা কিন্তু অনেক পিছিয়ে। এটি কিন্তু মানতে হবে।’
চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে মোস্তাফিজুর রহমান ছাড়া বাংলাদেশের আর কাউকে দেখা যায়নি। এর আগে অবশ্য বেশ কয়েকটি মৌসুম খেলার অভিজ্ঞতা আছে সাকিব আল হাসানের। বাংলাদেশের যেখানে মাত্র একজন খেলছেন সেখানে আফগানিস্তানের ক্রিকেটার ছিলেন বেশ কয়েকজন। বিভিন্ন দলের হয়ে আইপিএল মাতিয়েছেন রশিদ খান, আজমতউল্লাহ ওমরজাই, নূর আহমেদ, নাভিন উল হক, রহমানুল্লাহ গুরবাজ, মোহাম্মদ নবিরা। আফগানিস্তানের উদাহরণ দিয়ে নান্নু প্রশ্ন করেছেন, বাংলাদেশের কজন দেশের বাইরের লিগে খেলে।
তবে বাংলাদেশের সাবেক প্রধান নির্বাচকের বিশ্বাস, তিন-চারজন ক্রিকেটার গড়ে ৩-৪টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে নিয়মিত খেলতে পারলে টি-২০তে শক্তিশালী হওয়া যাবে। বাইরের দেশে যে লিগগুলো হয় আমাদের কয়টা খেলোয়াড় খেলে। আমাদের নিচের সারির বা কাছাকাছি মানের দল আফগানিস্তানের ১১-১২ জন বেশিভাগ ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলে। তাই ওদের অভিজ্ঞতাটা অনেক। আমরাও যাচ্ছি আস্তে আস্তে আমাদের মোস্তাফিজ এবারের আইপিএলে যথেষ্ট ভালো খেলেছে এবং আমাদের আরো যদি তিন-চারজন খেলোয়াড় গড়ে তিন-চারটা লিগ খেলতে পারে তা হলে এই সংস্করণে আমরাও শক্তিশালী হবো। ঘরোয়া ক্রিকেট আর আন্তর্জাতিকের মাঝে অনেক পার্থক্য আছে।’
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা