২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫
`

করপোরেট লিগেই ঝোঁক বিসিবির

-

এই বছর আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার সুযোগ নেই টাইগারদের। করোনা মহামারীর কারণে ক্রিকেটারদের ব্যাটে যে ধুলো জমেছে তা ঝরানোর সময় এসেছে। জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা অনুশীলন ক্যাম্পে থেকে দু’টি দুই দিনের ও একটি তিন দিনের ম্যাচ খেলবেন। আজ প্রথম ম্যাচে দুই ভাগ হয়ে খেলবেন তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহীমরা।
প্রস্তুতি ম্যাচ শেষে একটি টি-২০ টুর্নামেন্টের আয়োজন করবে বিসিবি। গতকাল এ নিয়ে ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিসিবি টি-২০ করপোরেট লিগ আয়োজনের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যদিও ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান আকরাম খান জানিয়েছেন এখনো আলোচনা চলছে। তিন বা চার দিনের মধ্যেই চূড়ান্ত হবে সব কিছু। আমাদের সভা হয়েছে। তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি যে করপোরেট লিগ করব নাকি জাতীয় দল, এইচপি ও অনূর্ধ্ব-১৯ দল নিয়ে টুর্নামেন্ট। ৩ থেকে চার দিনের মধ্যেই চূড়ান্ত করব আশা করছি। মূলত প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটের কথা ভেবেই করপোরেট লিগ আয়োজন করতে চায় বিসিবি।
শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ২৭ ক্রিকেটারকে নিয়ে ক্যাম্প শুরু করেছিল বিসিবি। কিন্তু সফর নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়ায় সেই ক্যাম্প চার দিনের জন্য স্থগিত করা হয়। ক্যাম্পে থাকা ক্রিকেটার ও কোচদের মধ্যে যারা করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ ছিলেন তাদের রাখা হয় রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে। তৈরি করা হয়েছিল জৈব সুরক্ষা বলয়। কিন্তু সে বলয় ভেঙে ক্রিকেটাররা আবারো বাসায় চলে যান। তারা ফেরায় আবারো নতুন করে তৈরি হচ্ছে সুরক্ষা বলয়।
প্রস্তুতি ম্যাচের ভীষণ গুরুত্ব দেখছেন জাতীয় দলের নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন। তিনি বলেন, যেভাবেই হোক ক্রিকেটারদের মাঠে খেলায় ফিরাতে হবে। নয়তো তাদের ম্যাচ ফিটনেস ও আত্মবিশ্বাস- দু’টিরই ক্ষতি হবে। প্রস্তুতি ম্যাচের পর করপোরেট লিগ যাই হোক তা ক্রিকেটারদের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আমি মনে করি এই মুহূর্তে যেভাবেই হোক তাদের মাঠের খেলায় ফেরা খুবই জরুরি।
তিনি আরো বলেন, এটি না হলে তাদের ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। মানসিকভাবে তারা জড়তায় ভুগবে। মাঠে নামলে ব্যাট-বলের যে লড়াই তাতে তারা যেমন ম্যাচ ফিটনেসটা ফিরে পাবে, আবার তাদের আত্মবিশ্বাসও বাড়বে। এতে করে পরে যখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হবে তার জন্য তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে পারবে।
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের দাবি, প্রথমে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের ঘিরেই থাকবে আয়োজন। সাথে রাখা হবে এইচপি ও অনূর্ধ্ব-১৯ দলকেও। যদি করপোরেট লিগ হয় ন্যূনতম ১০০ জন ক্রিকেটার টি-২০ খেলার সুযোগ পাবে। তাতে অন্তত প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফেরা হবে ক্রিকেটারদের। এরপর না হয় ঘরোয়া ক্রিকেট লিগ শুরু করা যেতে পারে।


আরো সংবাদ



premium cement
গণকবরে প্রিয়জনদের খোঁজ কক্সবাজারে ভুল চিকিৎসায় প্রসূতির মৃত্যু, স্বজনদের হাসপাতাল ঘেরাও বঙ্গোপসাগরে ১২ নাবিকসহ কার্গো জাহাজডুবি ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশকে ‘নেট সিকিউরিটি প্রোভাইডার’ হিসেবে দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র রাজশাহীতে তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি রাজশাহীতে টানা তাপদাহ থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য কাঁদলেন মুসল্লিরা শরীয়তপুরে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ জামায়াতের এক শ্রেণিতে ৫৫ জনের বেশি শিক্ষার্থী নয় : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী নজিরবিহীন দুর্নীতির মহারাজার আত্মকথা ফতুল্লায় ১০ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে নির্মাণকাজ বন্ধ, মারধরে আহত ২, মামলা পার্বত্যাঞ্চলে সেনাবাহিনী: সাম্প্রতিক ভাবনা

সকল