এনবিআরে শুটারদের হাজিরা
- ক্রীড়া প্রতিবেদক
- ০৬ জুলাই ২০২০, ০০:০০
করোনাকালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অফিসে দৌড়াতে হচ্ছে দেশের শুটারদের। কোনো এক আবদুল কাদেরের দেয়া উড়ো চিঠির কারণে গতকাল চার শুটারকে (রাব্বি হাসান মুন্না, রিসালাতুল ইসলাম, অর্ণব শারার লাদিফ ও আবদুল্লা হেল বাকি) এনবিআরে গিয়ে সাক্ষ্য দিতে হয়েছে। এর নেপথ্যে শুটিং ফেডারেশনের এক শীর্ষ কর্মকর্তা কাজ করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২০১৭ সালে রাইফেল তৈরির প্রতিষ্ঠান ওয়ালথার থেকে পাওয়া ৮টি রাইফেল নিয়ে এসেছিলেন শুটাররা। অথচ তিন বছর পর এক উড়ো চিঠির কারণে এনবিআরে সাক্ষ্য দিতে যেতে হয়েছে শুটারদের। এ নিয়ে চরম বিরক্ত শুটার অর্ণব শারার লাদিফ। তার কথায়, ‘কী বলব আর। এখন (গতকাল) এনবিআরে যাচ্ছি। মূলত ডেনমার্কের কোচ ক্লাভস ক্রিস্টেনসেনের সাথে সুসম্পর্ক থাকায় ওয়ালথার কোম্পানি আমাদের আটটি রাইফেল উপহার দেয়। বিমানবন্দরে কর্মকর্তারা আমাদের রাইফেল দেখে কিছুই বলেননি। আমরাও জানতাম না যে, এয়ার রাইফেলের জন্য ট্যাক্স দিতে হয়। অথচ আজ আমাদের বলা হচ্ছে চোরাকারবারি। এটি একটি সুস্থ মানুষ কিভাবে বলতে পারে? আমরা তো দেশের তারকা ক্রীড়াবিদ। চার ফুট লম্বা ১২ কেজি ওজনের রাইফেল তো আর পকেটে পুরে আনা যায় না। এখন দেশের মাটিতে ট্যাক্স দিতে হলে দেবো। কিন্তু চোরাকারবারি কেন বলা হলো।’
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের মহাসচিব ইন্তেখাবুল হামিদ অপুর বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে গুলি অস্ত্র ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যাপারে যোগসাজশ দেখানো হয়। তদন্ত রিপোর্টের ব্যাপারে ইন্তেখাবুল হামিদ বলেন, ‘তদন্ত কমিটির কাজে আমি সর্বোচ্চ সহায়তা করেছি। তাদেরকে একটি প্রতিবেদনও দিয়েছি। অথচ আমার প্রতিবেদনের মূল বিষয়গুলো না জানিয়ে শুধু উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে কয়েকজন ব্যক্তিস্বার্থ রক্ষার্থে ১০টি পয়েন্টের পর্যবেক্ষণ ফলাও করে প্রচার করছে। যেটা ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের জন্য এবং শুটিংয়ের স্বার্থপরিপন্থী।’
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা