জেতা হলো না বিজেএমসির
বিজেএমসি ১ : ১ চট্টগ্রাম আবাহনী- ক্রীড়া প্রতিবেদক
- ২২ মে ২০১৯, ০০:০০
এখনো জয়ের দেখা পায়নি বিজেএমসি। গতকাল তাদের সূবর্ণ সুযোগ ছিল প্রথম জয় পাওয়ার। যা তাদের রেলিগেশন থেকে মুক্তি পেতে ভীষণ সহায়তা করত। কিন্তু গোলরক্ষক কাশেমের ভুলে সেই অধরা জয়েরও দেখা পেল না এই অফিস দল। অবশ্য কিঞ্চিৎ সন্তুষ্টি। হারের বদলে অন্তত ড্র নিয়ে ম্যাচ শেষ করা। কাল নোয়াখালীর শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে বিজেএমসির এই জয় কেড়ে নেয় চট্টগ্রাম আবাহনী। ১-১ এ ম্যাচ ড্র হওয়ায় বিজেএমসির পয়েন্ট এখন পাঁচ। অন্য দিকে চট্টগ্রাম আবাহনীর সংগ্রহ ১৮। দুই দলই ১৫টি করে ম্যাচ শেষ করেছে।
প্রিমিয়ারে টিকে থাকার জন্য এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না বিজেএমসির। এই মিশনে ৪৫ মিনিটেই এগিয়ে যায় তারা। বক্সের বাইরে থেকে নেয়া নাইজেরিয়ান স্যামসন ইলিয়েসুর দূর পাল্লার শটে বিজেএমসিকে এগিয়ে নেন। এই স্কোর লাইনেই ম্যাচ শেষ হতে যাচ্ছিল। বিজেএমসিও অপেক্ষার প্রহর গুনছিল প্রথম জয়ের। তখনই নিরীহ গোছের একটি ফ্রি-কিক থেকে আসা বলে অযথা বক্স ছেড়ে বের হন বিজেএমসির শেষ প্রহরী কাশেম। তিনি বলের কাছে যাওয়ার আগেই চট্টগ্রাম আবাহনীর মমদু বা’র হেডে ম্যাচে সমতা। মাঝ মাঠ থেকে নেয়া হয় ফ্রি-কিকটি। সেই স্পট কিকে একটি হেড হলে তাতে মাথা লাগান মমদু বা। প্রথম পর্বেও ড্র হয়েছিল দুই দলের ম্যাচ। তা গোলশূন্যতে।
ম্যাচ শেষে বিজেএমসির ম্যানেজার আরিফুল হক চৌধুরী লিয়ন জানান, ‘কপাল খারাপ থাকায় এই ম্যাচে আমরা জিততে পারিনি। প্রথমার্ধে এক কিংসলেরই দুটি শট প্রতিহত হয় ক্রসবারে। ফরোয়ার্ড ইউসুফ বিপক্ষ কিপারকে একা পেয়েও পারেননি গোল করতে বল মারেন তার গায়ে। চট্টগ্রাম আবাহনী একটি গোল ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি।’ তার আশাবাদ, ‘এখন ব্রাদার্স এবং নোফেলের বিপক্ষে পয়েন্ট পেলেই টিকে যাবে আমাদের দল।’ নিজ দলের বাজে পারফরম্যান্সের কথা স্বীকার করলেন চট্টগ্রাম আবাহনীর টিম লিডার শাকিল মাহমুদ চৌধুরীও। তার মতে, আমাদের দল এই ম্যাচে একেবারেই দাঁড়াতে পারেনি। খুব বাজে ম্যাচ খেলে শেষ পর্যন্ত ড্র নিয়ে মাঠ ত্যাগ করা।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা