০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩০, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিজরি
`

শুভ জন্মদিন জননেত্রী শেখ হাসিনা

-

আজ ২৮ সেপ্টেম্বর। বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন। এই দিন বাংলাদেশের পুনর্জন্মের দিন বললেও নিশ্চয়ই বেশি বলা হবে না। কারণ, শেখ হাসিনার জন্ম না হলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রগতিশীল অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ পুনরুদ্ধারও ছিল সম্পূর্ণ অসম্ভব। ১৯৭৫ সালে পথ হারানো বাংলাদেশ তার আপন পথ খুঁজে পেত না। অন্যভাবে বললে, শেখ হাসিনার সংগ্রামমুখর জীবন বাংলাদেশেরও উত্থান-পতনের ধারাবাহিকতার ইতিহাস। সহজ সারল্যে ভরা তার ব্যক্তিগত জীবন। পোশাক-আশাকে, জীবনযাত্রায় কোথাও কোন প্রকার বিলাসিতা বা কৃত্রিমতার ছাপ নেই। এ যেন পিতার মতোই বাংলার মাঠঘাট থেকে উঠে আসা বাংলার মেয়ে। মেধা, যোগ্যতা, সততা, সাহস দিয়ে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
কবি হাসান হাফিজুর রহমান জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বলেছিলেন, ‘আপনিই তো বাংলাদেশ’। আসলেই তিনিই (শেখ হাসিনা) বাংলাদেশ। কারণ তার কারণেই বাংলাদেশের অর্জন এখন সারা দুনিয়ার নজরকাড়া। নজর কেড়েছেন তিনিও। জাতিসঙ্ঘের অধিবেশন, ভারতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলন ও সম্প্রতি দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলন পর্যবেক্ষণ করলেই সে চিত্র দেখতে পাই। বিশ্বনেতারা যেভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে সম্মান দেখান, তাতে জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন কর্মী হিসেবে এবং বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে গর্ববোধ করি।
সবার মধ্যমণি ছিলেন বদলে দেয়া বাংলাদেশের রূপকার জননেত্রী শেখ হাসিনা। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার পর যার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে হাঁটছি। জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতে দেশের নেতৃত্ব থাকলে ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ হবে একটি অন্যতম অর্থনীতির দেশ।
জননেত্রী শেখ হাসিনা আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার। তিনি আঁধারভেদী আলোকশিখা। বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের আশ্রয়দাতা। স্বজন হারানোর চিরবেদনায় কাতর হয়েও তিনি মানুষের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। তার অদম্য পথ চলাই তাকে গন্তব্যের শীর্ষবিন্দুতে পৌঁছে দিয়েছে। আমি দীর্ঘদিন শেখ হাসিনার পাশে থেকে উপলব্ধি করেছি- দেশ ও দেশের মানুষের উন্নয়ন ভাবনাই তার জীবনের ব্রত।

হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ ঘুচিয়ে বাংলাদেশ আজ ১১ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার আশ্রয়দাতা। তাদের অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসারও জোগানদাতা। তাই বঙ্গবন্ধুকন্যা ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’। সরকারি অর্থায়নে পাকাঘরসহ বাড়ি দিচ্ছেন ভূমিহীনদের। যা বিশ্বে নতুন নজির। তবে উন্নয়নের এই মহাসড়কের যাত্রাটা সবসময় কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। এসেছে অনেক বাধা, অনেক বিপত্তি। এসব বাধা-বিপত্তি তিনি গুঁড়িয়ে দিয়েছেন, গুঁড়িয়ে দিচ্ছেন অদম্য সাহসিকতায়।
বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের কারণেই করোনা মহামারীর মধ্যেও দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকায় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এশিয়ার প্রায় সব দেশের ওপরে। তার সঠিক নেতৃত্ব, সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে মহামারী করোনা এবং ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের সময় মানুষের জন্য আর্থিক ও খাদ্যসহায়তা, অর্থনীতিকে বাঁচাতে প্রণোদনা ঘোষণা এবং বাস্তবায়নের কারণে দেশে অনাহারে একজন মানুষেরও মৃত্যু হয়নি, খাদ্যের জন্য কখনো কোথাও হাহাকার হয়নি।

জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধু হত্যামামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি, একাত্তরের ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য সম্পন্ন করা, সংবিধান সংশোধনের মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, ভারত ও মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি এবং সমুদ্রে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে ব্লু ইকোনমির নতুন দিগন্ত উন্মোচন, ভারতের সাথে সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন ও ছিটমহল বিনিময়, বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের সফল উৎক্ষেপণের মধ্য দিয়ে মহাকাশ জয়, সাবমেরিন যুগে বাংলাদেশের প্রবেশ, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন নতুন উড়াল সেতু, মহাসড়কগুলো ফোর লেনে উন্নীত করা, এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, মাথা পিছু আয় দুই হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত, দারিদ্র্যের হার হ্রাস, মানুষের গড় আয়ু প্রায় ৭৪ বছর চার মাসে উন্নীত, দলিলসহ লাখ লাখ ভূমিহীন-গৃহহীনের আপন ঠিকানার ব্যবস্থা করা, নিজস্ব অর্থায়নে সারা দেশে ৫৬৪টি দৃষ্টিনন্দন মডেল মসজিদ নির্মাণ, যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন, সাক্ষরতার হার ৭৫.৬০ শতাংশে উন্নীত করা, বছরের প্রথম দিনে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে নতুন বই পৌঁছে দেয়া, মাদরাসা শিক্ষাকে মূলধারার শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত করা ও স্বীকৃতি দান, মেডিক্যাল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপন, প্রত্যেকটি জেলায় একটি করে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ, নারীনীতি প্রণয়ন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ, ফাইভ-জি মোবাইল প্রযুক্তির ব্যবহার চালুসহ অসংখ্য ক্ষেত্রে কালোত্তীর্ণ সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। এখানেই শেষ নয়, আমি যে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছি (পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়) সেখানেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অভাবনীয় কাজ হয়েছে। নদীমাতৃক বাংলাদেশে আগে বর্ষায় হাজার হাজার মানুষ নদীভাঙনে তাদের ভিটেমাটি হারাতেন। জননেত্রী শেখ হাসিনা টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কাজ করে নদীভাঙন এক-তৃতীয়াংশে নামিয়ে এনেছেন।

আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর দায়িত্বে থাকা শেখ হাসিনা ৪২ বছর ধরে নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও আপসহীন নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশের রাজনীতির মূল ¯্রােতধারার প্রধান নেতা হিসেবে তিনি নিজেকে শুধু উপমহাদেশেই নয়, বিশ্ব নেতাদের নজর কাড়েন। তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও অন্যান্য রাজনৈতিক জোট-দল ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে চূড়ান্ত বিজয়ী হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ জুন আন্দোলন-সংগ্রাম করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করেন। আইনি বাধা অপসারণের জন্য সংবিধান বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে সেই কালো আইন ও কলঙ্কময় অধ্যায় ‘ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ রহিতকরণ বিল’ সপ্তম সংসদে উত্থাপন করেন। ওই বছর ১২ নভেম্বর আইনটি সংসদে পাস হয় এবং ১৪ নভেম্বর মহামান্য রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের পর এটি পরিপূর্ণভাবে আইনে পরিণত হয়। আর এভাবেই শুরু হয় বাঙালি জাতির কলঙ্ক মোচনের কাজ। স্বাধীনতাকামী বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে বাংলাদেশের অশুভ ছায়া যুদ্ধাপরাধী, মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের মাধ্যমে স্বাধীনতার পরবর্তী প্রজন্মকে অভিশাপমুক্ত করেন একমাত্র শেখ হাসিনা। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে তার সঠিক ¯্রােতধারায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিটি সময়ে ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়েছে তাকে।

একটি কাক্সিক্ষত স্বপ্ন নিয়ে আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়ে তা পূরণ হয়েছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে ধাক্কার পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধুকন্যা ফিরে না এলে ইতিহাসের স্বপ্নভঙ্গ হতো। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল নেত্রীর স্বদেশে আসার সময় একজন ছাত্রলীগকর্মী হিসেবে অন্যদের মতো তাকে স্বাগত জানানোর।
১৯৮১ সালে জননেত্রী শেখ হাসিনা ফিরে না এলে ৩০ লাখ শহীদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতো না। ইতিহাসের নৈবেদ্য সাজানো অর্থাৎ সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন, সম্ভব হতো না। সেদিন যে আশা নিয়ে নেত্রীকে স্বাগত জানিয়েছিলাম, সেই প্রত্যাশা এখন পূরণ হচ্ছে। মানুষ ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরে পেয়েছে। ভূমিহীন ও গৃহহীনরা খুঁজে পেয়েছে আপন ঠিকানা। উন্নয়নের মহাসড়কে দেশ। শুধু কি তাই? রাজনীতিতেও এসেছে গুণগত পরিবর্তন। কারণ জাতির পিতার হত্যার পর সামরিক শাসকরা রাজনীতিকে কলুষিত করেছিল। গণতন্ত্রকে করেছিল নির্বাসিত। বঙ্গবন্ধুকন্যা তার দৃঢ় ও আপসহীন নেতৃত্বে গণতন্ত্র শৃঙ্খলমুক্ত করেছেন। ফিরিয়ে এনেছেন ভোটের অধিকার।
জননেত্রী শেখ হাসিনা মতিঝিলের শাপলা চত্বরে ঐতিহাসিক ছাত্র মহাসমাবেশে ছাত্রলীগের কর্মীদের হাতে বই-খাতা-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলেন, অস্ত্র নয়, বই, খাতা-কলম হচ্ছে ছাত্রলীগের হাতিয়ার। ঐতিহাসিক সেই মহাসমাবেশে উপমহাদেশের বৃহৎ ঐতিহ্যবাহী ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের তখন আমি সভাপতি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো জননেত্রীও বাংলাদেশ ও বাঙালিদের কল্যাণ কামনা করেন। যার সর্বশেষ প্রমাণ, ভারত সফরে আজমির শরিফ দরগাহে গিয়ে দেশের জনগণের জন্য দোয়া চাওয়া। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এমন একজন রাজনীতিক, যিনি মহাকাশে স্যালেটাইট পাঠান, আবার নিভৃত পল্লীতে একজন বিধবা মহিলা, স্বামী পরিত্যক্তা, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ভাতা পেলেন কি না, কোনো ভূমিহীন ঘর পেলেন কিনা সেই খোঁজখবরও রাখেন। তিনি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কাজ করেন। সে কারণে শতবর্ষী ডেল্টাপ্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়ন শুরু করেছেন।
আসুন শেখ হাসিনার আলোকবর্তিকা ধরে নিয়ে জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অপ্রতিরোধ্য যাত্রায় দুর্গম পথে তাকে ঘিরেই এগিয়ে যাব- এটিই হোক আজকের প্রত্যাশা।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দুই-তৃতীয়াংশের বেশি আসন নিয়ে বিশাল বিজয় অর্জন করে। এই বিজয়ের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তৃতীয়বার এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।
শিল্প সংস্কৃতি ও সাহিত্য অন্তঃপ্রাণ শেখ হাসিনা লেখালেখিও করেন। তার লেখা ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩০টিরও বেশি। প্রকাশিত অন্যতম বইগুলো হচ্ছে- শেখ মুজিব আমার পিতা, সাদা কালো, ওরা টোকাই কেন, বাংলাদেশে স্বৈরতন্ত্রের জন্ম, দারিদ্র্য দূরীকরণ, আমাদের ছোট রাসেল সোনা, আমার স্বপ্ন আমার সংগ্রাম, সামরিকতন্ত্র বনাম গণতন্ত্র, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়ন, বিপন্ন গণতন্ত্র, সহে না মানবতার অবমাননা, আমরা জনগণের কথা বলতে এসেছি, সবুজ মাঠ পেরিয়ে ইত্যাদি।
শুভ জন্মদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আল্লাহ আপনার দীর্ঘায়ু দান করুন, আমিন।
লেখক: উপমন্ত্রী, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়


আরো সংবাদ



premium cement
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে: বাহাউদ্দিন নাছিম মেসির মুখে হঠাৎই সৌদির প্রশংসা কিন্তু কেন? বাংলাদেশে খাদ্য-পুষ্টি নিরাপত্তার উন্নয়নে এফএও ও ইআরডির ৪ প্রকল্প চুক্তি সই নকল ডিটারজেন্ট তৈরির কাঁচামাল ও মেশিনসহ গ্রেফতার ১ কাহালুতে প্রতিবন্ধী তরুণী ধর্ষণ মামলায় বৃদ্ধ গ্রেফতার বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ওষুধ উপকরণ কারখানা স্থাপন করবে চীনা কোম্পানি ফিলিস্তিন ইস্যুতে মুফতি তাকি উসমানির ঐতিহা‌সিক ভাষণ আ'লীগের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার মনোবাসনা পূরণ হতে দিবে না জনগণ : এটিএম মা’ছুম সিলেটে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে স্থবিরতা প্রার্থিতা ফিরে পেতে ৩য় দিনে ১৫৫ জনের আপিল নাটোর কারাগারে অসুস্থ বিএনপি নেতার রামেক হাসপাতালে মৃত্যু

সকল