২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫
`

জাতীয় আর্কাইভের সমস্যা ও সম্ভাবনা

-

১৯৭২ সালের নভেম্বরে আর্কাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদফতর প্রতিষ্ঠা করা হয়। মূলত আর্কাইভস হচ্ছে একটি সংরক্ষণাগার। এখানে গুরুত্বপূর্ণ সরকারি রেকর্ড এবং অন্যান্য মূল্যবান ঐতিহাসিক নথিপত্র সুসংবদ্ধভাবে সুরক্ষিত রাখা হয়। সরকারি-বেসরকারি এবং ব্যক্তিগত সূত্র থেকেও ‘আর্কাইভসামগ্রী’ সংগৃহীত হয়ে থাকে। এসব সামগ্রীর বয়স সরকারি ক্ষেত্রে ন্যূনতম ২৫ বছর এবং বেসরকারি ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে ৩০ বছর হতে হয়। তবে পুরনো হলেই যেসব কিছু আর্কাইভসামগ্রী হিসেবে বিবেচিত হয় তা কিন্তু নয়। এ বিষয়ে ১৯৮৩ সালে ‘ন্যাশনাল আর্কাইভস অর্ডিন্যান্স’ নামে একটি অধ্যাদেশ ছিল। তাকে সময়োপযোগী করে ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে পূর্ণাঙ্গ আইন প্রণয়ন করা হয়। এতে বলা হয়েছে- আর্কাইভসামগ্রীর ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক কিংবা সাংস্কৃতিক তাৎপর্য থাকতে হবে। এর মধ্যে নানা রকমের নথি, পাণ্ডুলিপি, পত্রিকা, চিঠি, নিবন্ধন, বই, মানচিত্র, তালিকা, নকশা, আলোকচিত্র, দলিল (হাতে লেখা বা আঁকা বা অন্য কোনোভাবে উপস্থাপিত), সরকারি দফতরের কাজের অংশ হিসেবে প্রস্তুত করা কাগজপত্র, রাষ্ট্রীয় চুক্তি, সমঝোতা স্মারক, কমিশন রিপোর্ট, সিনেমাটোগ্রাফ, ফিল্ম, রেকর্ডিং, টেপ, ডিস্ক থেকে বিশিষ্টজনের হাতের লেখা পর্যন্ত বিপুল বিচিত্র জিনিসপত্র রয়েছে এ আর্কাইভসামগ্রীর তালিকায়। এ কারণেই আর্কাইভস সারা বিশ্বেই তথ্যের বিশ্বাসযোগ্য উৎস হিসেবে স্বীকৃত হয়ে আসছে।

২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় আর্কাইভস ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। জাতীয় আর্কাইভস ভবন নির্মাণের প্রথম পর্যায় ২০০৪ সালে এবং দ্বিতীয় পর্যায় ২০১২ সালে শেষ হয়। বর্তমানে জাতীয় আর্কাইভসের কার্যক্রম শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁওয়ে পাঁচতলা প্রশাসনিক ভবন এবং সাত তলাবিশিষ্ট স্ট্যাক ভবনে সম্পাদন হচ্ছে। জাতীয় আর্কাইভসের সংগ্রহ ক্রমেই সমৃদ্ধ আর বিপুল হয়ে উঠছে। যার যে তথ্য-উপাত্ত দরকার, তিনি নির্দিষ্ট ক্যাটালগ থেকে তা খুঁজে নিতে পারবেন। ক্যাটালগের নির্দেশনা থেকে মূল পাতাটির সন্ধান পাওয়া যাবে।
জাতীয় আর্কাইভসের নথিপত্রের সাত কোটি পাতার মহাসমুদ্রের মধ্যে রয়েছে বহু দুর্লভ মণিরতœ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য আছে অষ্টাদশ শতকের তালপাতায় লেখা পাণ্ডুলিপি। ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধক্ষেত্রের নকশা, ১৭৮০ সালে মেজর রেনালের আঁকা ঢাকার আদি মানচিত্র, ১৭৮৪ সালে টিপু সুলতানের সাথে ইংরেজদের স্বাক্ষর করা চুক্তিপত্র, ১৮৫৭ সালে পাবনায় নীল বিদ্রোহের নথি এবং ১৮৭৮ সালের দুর্ভিক্ষের নথি। এ ছাড়াও আছে মাস্টারদা সূর্য সেনের ফাঁসির রায় ও ফাঁসির মঞ্চের ছবি, আবুল ফজলের আইন-ই-আকবরী, পুরানা পল্টনে জাতীয় ঈদগাহের জন্য বিভাগীয় কমিশনারের কাছে ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেটের পাঠানো ৫০ বিঘা জমির দলিলসহ ১৮৩২ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত সব গেজেট, জেলা, বিভাগ, পরগনার মানচিত্র, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের নথিসহ বহু নিদর্শন। তবে এখন কাগজে থাকলেও ভবিষ্যতে সব আর্কাইভ হবে ডিজিটাল।
জাতীয় আর্কাইভসে জমা থাকে দেশের সব সরকারি সংস্থা, বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে বেসরকারি সংস্থা ও ব্যক্তির ঐতিহাসিক তথ্যের রেকর্ড বা নথি। এগুলোকে বলা যায় জাতির স্মৃতির আকর। একটি দেশ বা জাতির অস্তিত্বের বেড়ে ওঠার বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ করে জাতীয় আর্কাইভস। তবে বাংলাদেশের জাতীয় আর্কাইভস এ বিষয়টিতে কতটা পারদর্শিতা দেখাতে পারছে, সে প্রশ্ন তুলেছেন এ বিষয়ক সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। নথি ব্যবস্থাপনার বিষয়টিতে যতটুকু মনোযোগ দেয়ার দরকার ছিল, তা হচ্ছে না। এ কারণে পরিস্থিতিটা নাজুক রয়ে গেছে সেখানে। এ ছাড়া সারা দেশের নথির ওপর উল্লেখযোগ্য নিয়ন্ত্রণ জাতীয় আর্কাইভসের নেই। আলাপকালে অনেকেই নথি ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে বিষয়টিকে মূলধারার শিক্ষা ও বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে অন্তর্ভুক্ত করা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণের আওতায় আনার ওপর জোর দিয়েছেন। আর্কাইভসকে বিভাগীয় পর্যায়ে সম্প্রসারণ করার প্রয়োজনীয়তার কথাও এসেছে। আর্কাইভস ও নথি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সর্বোচ্চ বৈশ্বিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অন আর্কাইভস বা আইসিএ ২০০৭ সাল থেকে দিবসটি উদযাপন করে আসছে। এ দিবসের মূল লক্ষ্য, সাধারণ মানুষ ও নীতিনির্ধারকদের মধ্যে আর্কাইভস ও নথি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো।

পলাশীর যুদ্ধ থেকে শুরু করে ভাষা আন্দোলন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ। একই সাথে ব্রিটিশদের বাংলা শাসন, মীর জাফরের জন্মভূমির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা, নীলচাষের নামে বাংলার মানুষ ও মাটিকে ধ্বংস করার ইতিহাস সবই সংরক্ষিত আছে আর্কাইভে। আর্কাইভের একেক পাতায় বাংলার একেক ইতিহাস। যা বাঙালিকে চিরকাল স্মরণ করাবে দুঃসহ অতীত। এ ছাড়াও দুর্লভ সব ছবি সংরক্ষিত আছে জাতীয় আর্কাইভসে। বিশ্বের সব দেশেই রয়েছে এমন নিজস্ব আর্কাইভস। সেই পুরনো নথি ও ইতিহাস সংরক্ষিত রাখার অনুপ্রেরণা জোগাতে প্রতি বছর পালিত হচ্ছে আর্কাইভস দিবস। ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অন আর্কাইভসের (আইসিএ) উদ্যোগে ২০০৮ সাল থেকে প্রতি বছরের ৯ জুন পালিত হয় বিশ্ব আর্কাইভ দিবস। সুশাসন, তথ্যভাণ্ডার ও ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে ১৯৭২ সাল থেকে জাতীয় আর্কাইভস কাজ করে আসছে। জাতীয় আর্কাইভস আজ বাংলাদেশের শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
করোনা অতিমারীকালে এই দফতরের বিবর্ণ রূপ কেবল বেড়েছে। কখনো বন্ধ, কখনো সীমিত সময়ের জন্য খোলা রেখে চলেছে এখানকার কার্যক্রম। গবেষণাকক্ষটিতে ঢুকে দেখা গেল, একদম ফাঁকা। একটি লোকও নেই। পাঁচতলা যে ভবনটিতে নথি সংরক্ষিত রয়েছে, সেখানে কারো প্রবেশাধিকার নেই বললেই চলে। জাতীয় আর্কাইভসের পাঁচতলা ভবনে প্রচুর নথি স্তূপ করে রাখা হয়েছে। এর অনেকগুলোই ফাইল করার ব্যবস্থা হয়নি। আর্কাইভসে মজুদ দলিলপত্রের ক্যাটালগ দীর্ঘদিনেও হালনাগাদ ও পূর্ণাঙ্গ করা হয়নি। নতুন কোনো নথি এখানে আসার পর ফিউমিগেশন বা জীবাণুমুক্ত করে সংরক্ষণের নিয়ম। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তা করা হয় না। দেশের ইতিহাস-সংস্কৃতি ও বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করার জন্য নথি সংরক্ষণের বিকল্প নেই। একজন আর্কিভিস্টই পারেন সচেতনভাবে এ বিষয়ে কাজ করতে। এখানকার গবেষণা বিভাগটি গবেষণাবান্ধব নয়। কোনো একটি নথি চাইলে সংশ্লিষ্ট পুরো ফাইল এনে হাজির করা হয়। এ কারণে সেখানে বসে কাজ করার বিষয়ে গবেষকদের আগ্রহ কম। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আর্কাইভস ভবন যে বিশেষ নকশায় করা হয়, আমাদের ভবনটি তেমন নয়। জনবলের সঙ্কট প্রকট। যে কজন আছেন, তাদের প্রশিক্ষণের উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা নেই। আর্কাইভ-বিষয়ক উপদেষ্টা পরিষদের সভা নিয়মিত হয় না। আমরা জানি বাংলাদেশের প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও গবেষকরা দীর্ঘদিন যাবৎ নানা রকম প্রচেষ্টায় গণহত্যা নিয়ে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছেন, যার ফলে বিভিন্ন প্রকাশনা ও উপাত্ত এখন আমাদের করায়ত্ত হয়েছে। হয়তো আরো তথ্য উদ্ঘাটিত হবে। কারণ, আমরা দেখতে পাচ্ছি পূর্বসূরিদের ইতিহাসচর্চার প্রভাবে ও বর্তমান সরকারের নানামুখী উদ্যোগের ফলে দেশে এখন নতুন প্রজন্মের এই বিষয়ে নতুন নতুন গবেষণার অনুপ্রেরণা তৈরি হয়েছে। আলোকচিত্রে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, গণহত্যা ও স্বাধীনতা সংগ্রামের পূর্বাপর দৃশ্যগুলো নিয়ে জাতিসঙ্ঘের বারান্দায় প্রদর্শনীর আয়োজন করা বা সেমিনার-সিম্পোজিয়াম পরিচালনা করা মোটেই কঠিন নয়। আমাদের মিশনগুলোকে সেরকম উদ্যোগ নিতে সরকারিভাবে নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে।

আর্কাইভ-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জাতীয় আর্কাইভের পাশাপাশি দরকার বেসরকারি আর্কাইভও। কারণ, বেসরকারি আর্কাইভ গড়ে উঠলে সরকারের ব্যয়ভার লাঘব পায়। এ কারণে বিভিন্ন দেশের সরকার বেসরকারি আর্কাইভ প্রতিষ্ঠায় উৎসাহ জোগায়। নেদারল্যান্ডস, লাটভিয়া, ক্রোয়েশিয়া, ওমানসহ বিশ্বের অনেক দেশে আর্কাইভ-বিষয়ক আইনে বেসরকারি আর্কাইভ প্রতিষ্ঠার গুরুত্ব, সরকারি আর্কাইভের সাথে বেসরকারি আর্কাইভের সম্পর্ক এবং সহযোগিতার কথা উল্লেখ আছে। আমাদের দেশেও একাধিক বেসরকারি আর্কাইভ আছে, যা স্থানীয় বা সামাজিক পর্যায় থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায়ের ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংশ্লিষ্ট নথি সংরক্ষণ করছে। যেমন- মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, রাজশাহী হেরিটেজ আর্কাইভস ইত্যাদি। এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন এলাকায় ব্যক্তিগত তত্ত্বাবধানে বেশ কিছু বেসরকারি আর্কাইভ গড়ে উঠেছে; সেগুলোয় স্বল্প হলেও গুরুত্বপূর্ণ নথি বা স্মারকের সন্ধান পাওয়া যায়। নতুন আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, কোনো নথি ধ্বংস করা যাবে না এবং প্রতিটি নথি সংরক্ষণ (আর্কাইভ) করতে হবে। সরকারি রেকর্ড আর্কাইভে রাখতে হলে তা ২৫ বছর বা তার চেয়ে বেশি পুরনো হতে হবে। ব্যক্তিগত রেকর্ডও আর্কাইভে রাখা যাবে। ঐতিহাসিক, সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা সাংস্কৃতিক তাৎপর্য রয়েছে, এমন ৩০ বছর বা তার বেশি পুরনো ব্যক্তিগত রেকর্ডও আর্কাইভে সংরক্ষণ করা যাবে। বাংলাদেশের বয়স ৫০ বছর অতিক্রম করেছে।

দেশের ইতিহাস-সংস্কৃতি ও বাঙালি জাতিসত্তাকে ধারণ করার জন্য নথি সংরক্ষণের বিকল্প নেই। একজন আর্কিভিস্টই পারেন সচেতনভাবে এ বিষয়ে কাজ করতে। সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন নতুন বিভাগ চালু হয়েছে। কিন্তু একাধিকবার উদ্যোগ নেয়ার পরও রেকর্ডস অ্যান্ড আর্কাইভ ম্যানেজমেন্ট বিভাগ চালু করা যায়নি। অথচ প্রতিবেশী ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিষয়টি পড়ানো হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী, নোয়াখালী ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি ১০০ মার্কসের কোর্স হিসেবে চালু আছে। কোর্সটি যেমন চালু রাখতে হবে, তেমনি এ বিষয়ে নতুন বিভাগ খোলা এখন সময়ের দাবি। ন্যাশনাল আর্কাইভসকেই এ বিষয়ে মুখ্য ভূমিকা রাখতে হবে। আমাদের বাজেট ও লোকবল পর্যাপ্ত নয়। এ রকম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের নথিপত্র ও দলিল দস্তাবেজ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হলে কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষ কর্মীবাহিনীর পাশাপাশি পর্যাপ্ত অর্থের প্রয়োজন। আর্কাইভ শুধু সরকারি প্রতিষ্ঠান নয়, দেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের স্বার্থে এটিকে সমৃদ্ধ ও যুগোপযোগী করতে সবার সহযোগিতার প্রয়োজন।
পরিশেষে আমরা বলতে পারি, জাতীয় আর্কাইভের সমস্যা ও সম্ভাবনা বিষয়ে সরকার ও নীতিনির্ধারক মহলকে আন্তরিক হতে হবে। অধিকন্তু আমাদের জাতীয় আর্কাইভ কতটা গণমুখী এ বিষয়েও মনোযোগ থাকতে হবে। আর্কাইভের গুরুত্ব ও সচেতনতা বিবেচনায় জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। সর্বোপরি আর্কাইভ যে জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্যের স্মারক সে কথা আমাদের বিস্মিত হওয়ার সুযোগ নেই। তবে আর্কাইভ জাতির গৌরবময় ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে অম্লান করতে এক তাৎপর্য্যপূর্ণ ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারে- সে কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারি।
লেখক : কলামিস্ট ও গবেষক, সাবেক উপমহাপরিচালক, বাংলাদেশ
আনসার ও ভিডিপি


আরো সংবাদ



premium cement
টাঙ্গাইলে বৃষ্টির জন্য ইসতেসকার নামাজ ফুলগাজীতে ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু দোয়ারাবাজারে শিশু হত্যা মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ২ কাউখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু চুয়েট শিক্ষার্থীদের সড়কে অবস্থান অব্যাহত, ঘাতক বাসচালক গ্রেফতার তামাক পণ্যে সুনির্দিষ্ট করারোপের দাবিতে এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ২৫ সংসদ সদস্যের চিঠি প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে মহিষের আক্রমণে বাবা-ছেলেসহ আহত ৪ গফরগাঁওয়ে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার তীব্র মাত্রায় হিংস্র হয়ে উঠেছে সরকার : মির্জা ফখরুল মিরসরাইয়ে মৃত্যুর ১৫ দিন পর ব্যাংক কর্মকর্তার কবর থেকে লাশ উত্তোলন দেশে দেড় হাজার মেগাওয়াট লোডশেডিং, দুর্ভোগে মানুষ

সকল